রাজনীতি
আমুর প্রস্তাব, বিএনপির অনাগ্রহ
স্টাফ রিপোর্টার
(৩ মাস আগে) ৬ জুন ২০২৩, মঙ্গলবার, ৮:১৯ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ১:৫১ অপরাহ্ন

বিএনপির সঙ্গে আলোচনায় বসতে রাজি সরকার। মঙ্গলবার রাজধানীর বঙ্গবন্ধু এভিনিউতে ১৪ দলের সমাবেশে এ কথা বলেন আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আমির হোসেন আমু। তিনি বলেছেন, দেশে গণতন্ত্রের স্বার্থে নির্বাচনী সমস্যা সমাধানে সরকার আলোচনায় রাজি হয়েছে। সংবিধানের মধ্যে থেকে গণতন্ত্রের ধারা অব্যাহত রাখতে আলোচনার দরজা সবসময় খোলা আছে। বিএনপির সঙ্গে যেকোনো আলোচনা হতে পারে। প্রয়োজনে জাতিসংঘের প্রতিনিধির মধ্যস্ততায় বিএনপির সঙ্গে আলোচনা হতে পারে। তবে আমুর এমন প্রস্তাবে কোনো আগ্রহ দেখায়নি বিএনপি। দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী রাতে মানবজমিনকে বলেন, এসব নিয়ে আমাদের কোনো আগ্রহ নেই। কে কোথায় কী বক্তব্য দিয়েছে তা আমাদের জানার কথাও না।
পাঠকের মতামত
এ সরকারের পদত্যাগ ছাড়া কোন নির্বাচন নয়। অবশ্যই নিরপেক্ষ তত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন দিতে হবে।
আওয়ামী লীগকে এখন আর মানুষ বিশ্বাস করে না। তত্বাবধায়কই সমাধান।
Tulip কে সবাই গালি দেয়, কারন কি কি?
আওয়ামীলীগের কোনো ওয়ার্ড মেম্বার দিয়ে প্রস্তাব পাঠানো উচিত ছিল।
আমুর কথায় ছলনা আছে
আমু সাহেবের মত নেতা দিয়ে প্রস্তাব পাঠিয়ে বিএনপির দাম বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। উপজেলা পরযায়ের নেতা দিয়ে প্রস্তাব পাঠালে বিএনপির মত ধান্ধাবাজ জাতীয় দলকে যথেষ্ট সম্মান দেওয়া হত। এখন তো দেখলাম বিএনপি ভয় পেয়ে অনাগ্রহ দেখাচ্ছে। কারন, জাতিসংঘ বা আমেরিকার কাছে তার যৌক্তিক কোন যুক্তি নেই। ধরা খাওয়ার ভয়ে তারা এখন অনাগ্রহ দেখাচ্ছে।
আলোচনার পূর্বশর্ত হলো বর্তমান প্রধানমন্ত্রী তথা সরকারকে পদত্যাগ করতে হবে। কারণ ন্যাড়া মাথা বেল তলায় বার বার যায় না। বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচাইতে গ্রহণযোগ্য ও বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন হয়েছিল শুধুমাত্র কেয়ার টেকার সরকারের আমলে। তাই অবিলম্বে সংবিধানে পুনরায় কেয়ার টেকার সরকার পদ্ধতি বহাল করা সময়ের অপরিহার্য দাবী।
আলোচনার পূর্বশর্ত হলো বর্তমান প্রধানমন্ত্রী তথা সরকারকে পদত্যাগ করতে হবে। কারণ ন্যাড়া মাথা বেল তলায় বার বার যায় না। বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচাইতে গ্রহণযোগ্য ও বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন হয়েছিল শুধুমাত্র কেয়ার টেকার সরকারের আমলে। তাই অবিলম্বে সংবিধানে পুনরায় কেয়ার টেকার সরকার পদ্ধতি বহাল করা সময়ের অপরিহার্য দাবী।
BNP shouldn't commit the same mistake. Dialogue should take place only when Khaleda is released and Hasina is taken behind the bar.
আমু,দিলীপ বড়ুয়া এবং ইনু একই মাপের নেতা!প্রকৃত ভোট হলে তারা হাজারের নিচে পাবেন,কোনো সন্দেহ নেই!ইসমাইল হোসেন সম্রাটের কাছ থেকে ঘুষ নিতেন মেনন।
১৮ সালে গণভবনে কে যেন চায়ের দাওয়াত দিয়ে নিশিরাতের ভোটের মাধ্যমে ক্ষমতা দখল করেছিল।এবার আমু সাহেবের সাথে কেন আলোচনা করবে বিএনপি। আওয়ামী লীগের প্রতি মানুষের আস্থা নাই।
Amu Saheb is irrelevant. আমু সাহেব অপ্রাসঙ্গিক।