প্রথম পাতা
একজন চিফ জাস্টিসকেও নামিয়ে দিয়েছিলাম
স্টাফ রিপোর্টার
২৩ মে ২০২৩, মঙ্গলবার
মনটা চায় আবার ইস্তফা দিয়ে ফিরে আসি। যেখানে মুগুর দেয়ার সেটাও জানি। একজন চিফ জাস্টিসকেও নামিয়ে দিয়েছিলাম। মশিউজ্জামান (বারের গত নির্বাচনের সাব কমিটির প্রধান)কে আমরা মনে করতাম, ওরে বাবা, কী জানি ফেরেস্তা আসছে। সবচেয়ে বড় চোর হলো মশিউজ্জামান। যে সকল সুশীলরা আমাদেরকে বুদ্ধি দিতে যাবেন সেই সকল সুশীলদের আমরা বস্তায় ভরে বুড়িগঙ্গা নদীর কালো পানিতে ছেড়ে দেবো। গত রোববার বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার ফজলে নূর তাপস।
ব্যারিস্টার তাপস তার বক্তব্যে বলেন, বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদ গঠনের আগেও অনেক বড় বড় আইনজীবী নেতা ছিলেন। কিন্তু যখন এই সংগঠন গঠন করা হয় তখন কিন্তু এইসব বিজ্ঞ, খ্যাতনামা, প্রাজ্ঞ, বড় বড় নেতাদের বাদ দিয়ে আমাদের মতো ছোট আইনজীবীদের নিয়ে বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদ গঠন করা হয়। সুতরাং এগুলো ভুললে চলবে না।
তাপস বলেন, মশিউজ্জামানকে আমরা মনে করতাম, ওরে বাবা, কি জানি ফেরেস্তা আসছে। সবচেয়ে বড় চোর হলো মশিউজ্জামান। একটা ভণ্ড। একটা রাজাকারের দালাল। এই মশিউজ্জামানকে আমরা মনে করতাম কী বিশাল এক ফেরেস্তাতুল্য। উনি যা বলবেন তাই হবে। আমাদের ন্যায্য দাবি ছিল। আইনগত দাবি ছিল। আমাদের সম্পাদক প্রার্থী আব্দুন নুর দুলাল তিনি হাতেনাতে তাদের চুরি ধরেছেন। ৬শ’ ব্যালট পেপার গায়েব। ৩১শ’ ভোট পড়েছে। তারা বলে ২৬শ’ ভোট পড়েছে। ৫শ’ ভোট গায়েব। আমরা যখন এগুলো তুলে ধরেছি, কঠোর হয়েছি, সোচ্চার হয়েছি, তখন তাদের থলের বিড়াল বেরিয়ে গেছে। আমরা বলেছি সবার সামনে ব্যালট পেপার এনে গণনা করো। যা ফলাফল হবে আমরা তা মেনে নেবো। সে সময় আমাদের সম্পাদক প্রার্থী আবদুন নুর দুলাল সে অধিকার পাননি। তারা ভোট গণনা বন্ধ করে দিয়ে ৪১ দিনের একটি নাটক সাজালো। প্রতিপক্ষ সম্পাদক প্রার্থীর চোখের ইশারায় ভোট গণনা না করে মশিউজ্জামান চলে গেলেন। তাপস বলেন, একজন নির্বাচন কমিশনার নির্বাচনের কার্যক্রম সম্পন্ন না করে কোনো ভাবেই যেতে পারে না। কিন্তু তিনি তাই করেছেন। যোগসাজশে তারা এই কার্যক্রম করেছেন। এখন তারা বড় বড় কথা বলেন। এবারের নির্বাচনে তারা যে ন্যক্কারজনক কাজ করেছেন, একজন সভাপতি প্রার্থী যেভাবে ব্যালট ছিনতাইয়ে লিপ্ত হয়েছে তা অত্যন্ত ন্যক্কারজনক। সুপ্রিম কোর্টের ইতিহাসে কোনো সভাপতি প্রার্থীকে তাও আবার মাথায় টুপি দিয়ে, কতোরকম ভণ্ডামি। মাথায় টুপি দিয়ে ব্যালট ছিনতাই করে। ভণ্ড। ব্যালট চোর। ওরা যে দল করে সেই দল গণতন্ত্র চোর, সংবিধান চোর। ভোট চোর। ৯ বছর চোরেরা লুণ্ঠন করেছে। আমরা আর তা হতে দেবো না। এই চোরদের স্থান আর সুপ্রিম কোর্টে হবে না।
তিনি বলেন, আমাদের মাঝেই আবার কেউ কেউ সুশীল হয়ে যায়। নির্দেশনা দিয়ে রাজনীতি হয় না। ক্যামেরা আছে, অনেক কিছু বলা যাবে না। তা নাহলে একটা গল্প শোনাতাম। যাইহোক এই সুশীল আমাদের দরকার নেই। আমাদের সংগঠনের সুযোগ সুবিধা নিয়ে কেউ যদি সুশীল হতে চায় তাহলে তাকে সুশীল পর্যায়ে আমরা পৌঁছে দেবো। আমার দরকার ত্যাগী, পরীক্ষিত, আদর্শবান নেতাকর্মী। আমার সুশীল দরকার নেই। আমাকে শিক্ষা দেয়ার দরকার নেই। জননেত্রী শেখ হাসিনাকে শিক্ষা দেয়ার দরকার নেই। আমরা যথেষ্ট শিক্ষা গ্রহণ করে এসেছি। সেই পাকিস্তান আমল থেকে শিক্ষা গ্রহণ করে স্বাধীনতা এনে দিয়েছি বাঙালি জাতিকে।
আমাদের শিক্ষা দেয়ার দরকার নেই। কে শিক্ষা দিবে আমাদেরকে? সুতরাং কেউ যদি সুশীল হয় আমরা মনে করবো আপনারা ওই পক্ষ। আপানারা আমাদের পক্ষের না।
তাপস বলেন, আমি নগর ভবন থেকে শুনি যে আমার নেতাকর্মীদের গায়ে হাত দেয়া হয়। মনটা চায় ইস্তফা দিয়ে আবার ফিরে আসি। একজন চিফ জাস্টিসকেও নামিয়ে দিয়েছিলাম।
তিনি বলেন, সুতরাং এগুলো শুনলে খুব কষ্ট লাগে। বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদের নেতাকর্মীরা আহত হবে, তাদের গায়ে হাত দেবে, এটা কোনোভাবে সহ্য করা যাবে না। মহিলা আইনজীবীদেরকে অপদস্ত করবে, আর আমরা আইনজীবী হিসেবে এখানে বসে থাকবো। এটা হয় না। চোরদেরকে গ্রেপ্তার করে হাজতে ঢোকাতে হবে। এখানে আইনমন্ত্রী আছেন। আমি তার কাছে দাবি করবো, অচিরেই এইসব সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তার করা হোক। আর না হলে তাদেরকে এই বিচারাঙ্গনে যদি পাওয়া যায় সমুচিত জবাব দেবো। আমরা লিখতেও জানি। এজলাসে বলতেও জানি। আর যেখানে যা মুগুর দরকার, সেটাও জানি। আর যেসকল সুশীলরা আমাদেরকে বুদ্ধি দিতে যাবেন সেই সকল সুশীলদের আমরা বস্তায় ভরে বুড়িগঙ্গা নদীর কালো পানিতে ছেড়ে দেবো।
তাপস আরও বলেন, ১৯৭১ সালে আমরা যখন যুদ্ধে ছিলাম তখন আমাদের বিরুদ্ধে সপ্তম নৌবহর পাঠিয়েছিল। আমরা যখন উন্নয়নের অগ্রযাত্রায় যাচ্ছি, পদ্মা সেতু নির্মাণ করতে চাইলাম, আমাদেরকে কালিমা দিয়ে অর্থ দিবে না বলল, অপবাদ দিলো যে- পারলে করো দেখি। তোমরা তো গরিব। তোমাদের তো অর্থ নেই। শেখ হাসিনা পদ্মা সেতু নিজেদের টাকায় বানিয়ে দেখিয়ে দিয়েছে। বীর বাঙালি আমরা কারও কাছে মাথা নত করি না। এখন ষড়যন্ত্রকারীরা আমাদেরকে আবার হুঙ্কার দেয়। তারা ভুলে গেছে জননেত্রী শেখ হাসিনা কারও হুঙ্কারে চলে না।
হুমকি-ধমকিতে, কোনো স্যাংশন, কোনো নিষেধাজ্ঞায় আমরা পিছপা হবো, আমাদেরকে দাবায়া রাখতে পারবা- এই ধারণা অমূলক। একদমই কল্পনাপ্রসূত। কোনো নিষেধাজ্ঞা, কোনো স্যাংশন কোনো কিছুই বাঙালি জাতির এই অগ্রযাত্রা, শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এই অগ্রযাত্রাকে আর কেউ দাবায়া রাখতে পারবে না।
সংগঠনের সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির আহ্বায়ক ও সিনিয়র এডভোকেট মোহাম্মদ ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন- এর সভাপতিত্বে এবং সংগঠনের সদস্য সচিব ও ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস এর সঞ্চালনায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন আইনমন্ত্রী এডভোকেট আনিসুল হক, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী এডভোকেট শ ম রেজাউল করিম, বেসামরিক বিমান চলাচল ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী এডভোকেট মাহবুব আলী, অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন, প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া, সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি এডভোকেট মো মোমতাজ উদ্দিন ফকির, সমিতির সম্পাদক এডভোকেট মো. আবদুন নুর দুলাল, বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের এক্সিকিউটিভ কমিটির চেয়ারম্যান এডভোকেট মো. মোখলেছুর রহমান বাদল প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
পাঠকের মতামত
প্রধান বিচারপতিকে উঠানো বা নামানোর সক্ষমতা তাপসদের আছে বলেই বলেছে। সুশীলদের বস্তায় ভরে বুড়িগঙ্গায় ফেলবে বলেছে, গর্দানতো কাটতে বলে নাই। আগেকার জালিম শাসকের বিরুদ্ধে কথা বললেতো গর্দান কেটে ফেলা হতো।
যা রটে, তার কিছু না কিছু ঘটে। আগের প্রবাদ ছিল এটা। এখন দেখছি যা রটে তার পুরোটাই ঘটে গেছে। তখন কিন্তু এসবকে তারা অস্বীকার করেছে। বলেছে সব মিথ্যা। আমরা বলেছি সব সত্য। এভাবে বেফাঁসে সব সত্য বের হবে একদিন। সেই দিনের অপেক্ষায় রইলাম।
তাইতো, ইতিহাস থেকে শিক্ষা গ্রহন করার কথা ভুলে গেলে চলবেনা।
ইলেকশন ইন্জিনিয়ারিং করে মেয়র পদে বসেছেন। আবার বড় গলায় ইলেকশন ইন্জিনিয়ারিং এর কথা বলেন লজ্জা করে না।
ফুটপাতের মাস্তানদের মত ভাষন। এটা আমাদের জাতীয় লজ্জা। অশিক্ষা এবং কুশিক্ষা জাতিকে ধ্বংস করে ফেলেছে। তার শিক্ষিকা পদ্মা নদীতে টুস করে আর ছাত্র বুড়িগঙ্গা নদীতে ফেলে দিবে। নদীতে ফেলে দেয়া আর ডিজিটাল আইনে মামলা করার দুই অস্র এদের জন্য বুমেরাং হবে। বন্যরা বনে সুন্দর, শিশুরা.......
একটা মানুষ মা বাবার অভিভাবকত্ব বঞ্চিত হয়ে বড় হয়েছে। সে ভদ্রভাবে কথা বলা, ভালো আচরণ করা, মুরব্বিদের সন্মান দেয়া এগুলো শিখে নাই, এতে অবাক হওয়ার কিছু নাই।
শুধু প্রধান বিচারপতিকে নামিয়ে দিয়েছে তা নয় l তুমি বিনা ভোটে জনগণের মতামতকে তোয়াক্কা না করে মেয়র হয়েছে সেটাই তো তোমার ক্রেডিট l ঠিক তেমনিভাবে সন্ত্রাসী কায়দায় ভোট চুরির মাধ্যমে সুপ্রিমকোর্টকে তোমরা কলঙ্কিত করেছ l তোমার বক্তব্য শুনে মনে হয়েছে তেতুল গাছে কখনো মিষ্টি ফল ধরে না, ঠিক তেমনি অমানুষ কখনো মানুষ হতে পারে না l তোমার বক্তব্যই তোমার এবং তোমার পূর্বপুরুষের পরিচয় ফুটে উঠেছে ধন্যবাদ তোমাকে l
সাহসী বক্তব্য, এই নাহলে তরুণ প্রজন্মের নেতা। জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু
আওয়ামী লীগ আর ভদ্রতা এক সাথে যায়না।
অনেক অহংকার হয়েছে। পতন সুনিশ্চিত ইনশাআল্লাহ
বক্তব্যটা মোটেও গনতন্ত্রের সহায়ক হতে পারে না।
এমন বক্তব্য কোন ভদ্রলোকের হতে পারে না ! তাপস দাম্ভিকতার সব সীমা ছাড়িয়ে যাচ্ছে ক্ষমতার মসনদ কতটা দাম্বিক করে মানুষকে সেটা তাপসের কথায় বুঝা যায়। কথা গুলোর মধ্যেই তাদের দাম্ভিকতা, জোচ্চুরি , অহমিকা প্রকাশ পেয়েছে। সমঁয বেশী নেই, জুলুমবাজদের পতন হবেই, হবে।
সন্ত্রাসী কথাবার্তা। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা হওয়া উচিত।
ক্ষমতার মসনদ কতটা দাম্বিক করে মানুষকে সেটা তাপসের কথায় বুঝা যায়। তবে আমি আশাবাদী প্রত্যেক ক্ষমতারি শেষ আছে, তাপস সাহেবদের শেষটা যেন মহান রব দেখার তৌফিক দেন।মজলুমের দোয়াগুলো আকাশে পৌছে যায় অবশ্যই। Salim ২২ মে ২০২৩, সোমবার, ৯:১৪ অপরাহ্ন
এই হল সত্যিকারের মুক্তিযুদ্ধের চেতনার দৃঢ়তার ভাষা। জাতি এমন দৃঢ় সাহসই দেখতে চায়। ফজলে নূর তাপসরাই পারবেন দেশকে এগিয়ে নিতে। অকর্মারা কী বলল তাতে কিছু যায় আসে না।
Typical Awami character !
অসাধারণ বক্তৃতা দিয়েছেন এবং আপনারা তা প্রকাশ করেছেন।সত্যিই আমাদের নতুন প্রজন্মের নেতৃত্ব অনেক এগিয়েছে।দোয়া করি মহান আল্লাহ যেন এমন নেতাদের দীর্ঘ হায়াত-রিজিক দান করেন।আমিন।
This person can say anything he wants because he is the most powerful person after our PM and he knows very well that their party has full support and backup from India and their party will never fall from power and they don't need
ক্ষমতার মসনদ কতটা দাম্বিক করে মানুষকে সেটা তাপসের কথায় বুঝা যায়। তবে আমি আশাবাদী প্রত্যেক ক্ষমতারি শেষ আছে, তাপস সাহেবদের শেষটা যেন মহান রব দেখার তৌফিক দেন।মজলুমের দোয়াগুলো আকাশে পৌছে যায় অবশ্যই।
গত দুই সংসদ নির্বাচনে জনগণের ভোটের অধিকারহরন করে পুলিশের সাহায্য ক্ষমতায় এসেছেন সুতরাং ভোট ডাকাতি কারা করেছে মিডিয়ার কল্যাণে সারা পৃথিবীর মানুষ জানে, জানে বলেই কিছু দিন আগে ঢাকায় জাপানি রাষ্টদূত এক সেমিনারে চোখে আংগুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছেন আপনারা কিভাবে ক্ষমতায় এসেছেেন তাই আপনারা যতই নৈতিক আস্ফাল ও ক্ষমতার দাম্ভিকতা করেন না কেন একদিন তসরুপের তাসের মতো ভেঙে চুরমার হয়ে যাবে সুতরাং সময় অতি নিকটে পালানোর পথ খুঁজে পাবেন না।
একজন চিপজাস্টিসকে শুধু নামিয়ে দেননাই দেশছাড়া ও করেছেন। রাষ্ট্রীয় ক্ষমতার দাম্বিকতা।
They have militia, police and court, they are worse than military dictator,
সে রাস্তা খুঁজছে ক্ষমতা এখন সীমিত অহমিকা প্রকাশ পেয়েছে/
তাপস ছেলেটা দিনদিন দাম্ভিকতার সব সীমা ছাড়িয়ে যাচ্ছে।দলে কি এমন কেউ নেই ? যে তাপসের দু কানের নীচে দু ঘা লাগিয়ে দিয়ে বলবে এই সব পাকামো বন্ধ কর বেটা।
Shame on you....
ক্ষমতার মসনদ কতটা দাম্বিক করে মানুষকে সেটা তাপসের কথায় বুঝা যায়। তবে আমি আশাবাদী প্রত্যেক ক্ষমতারি শেষ আছে, তাপস সাহেবদের শেষটা যেন মহান রব দেখার তৌফিক দেন।মজলুমের দোয়াগুলো আকাশে পৌছে যায় অবশ্যই।
বাংলাদেশের জনগণ শেখ মুজিবকে বঙ্গবন্ধু বানিয়েছে। বাংলাদেশের জনগণ মুক্তিযুদ্ধ করে স্বাধীনতা এনেছে। এখন শেখ পরিবার সবকিছুই দখল করতে চায়।
Everyone is aware of his/her own sin.
অসাধারণ বক্তৃতা দিয়েছেন এবং আপনারা তা প্রকাশ করেছেন।সত্যিই আমাদের নতুন প্রজন্মের নেতৃত্ব অনেক এগিয়েছে।দোয়া করি মহান আল্লাহ যেন এমন নেতাদের কচ্ছপের মতো দীর্ঘ হায়াত-রিজিক দান করেন।আমিন।
ওরে বাবারে একখানা বক্তৃতা শুনলাম। মনে হচ্ছে বংগ বন্ধুর ভাষনের চেয়েও শক্তিশালী।
The foundation of a nation is not development and wealth- rather national unity, rule of law, corruption free administration, obligatory government and freedom of speech and respect to human rights. This country belongs to the people of Bangladesh and we must remember nobody is above the nation. We all fought for freedom and no particular party or a person owns Bangladesh. Down with autocratic, totalitarian, unelected, corrupt, fascist government.
সন্ত্রাসী কথাবার্তা। ফজলে নূর তাপসের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা হওয়া উচিত।
তাপস নাকি একজন ব্যারিষ্টার ! এই তার ভাষা ? অবশ্য দেখতে হবে তো কার ছেলে । লজ্জাজনক।
তাপসের কথা শুনলে মনে হয় , উনাদের মত ভালো মানুষ মনে হয় বাংলাদেশে আর নেই । কিন্তু বাস্তব সত্য হলো তাপসের এই কথা গুলোর মধ্যেই তাদের দাম্ভিকতা, জোচ্চুরি , অহমিকা প্রকাশ পেয়েছে । ইনসাআল্লাহ , সমঁয আর বেশী নেই , এই জুলুমবাজদের পতন হবেই।
এই বক্তব্য কোন ভদ্রলোকের হতে পারে না,,,
এত অহংকার ভালো না। অহংকার পতনের মূল।।। মনে রাখতে হবে জনগণই সকল ক্ষমতার উৎস। সুতরাং জনগণের কাছে দেশ পরিচালনা কে করবে ছেড়ে দিন। তাহলে বুঝবো আপনাদের নীতি নৈতিকতা কতটুকু।।।