বাংলারজমিন
বিয়ের প্রলোভনে দায়মুক্তিপত্র আদায় সেই বিয়ে নিয়েই জাবি শিক্ষকের প্রতারণা
জাবি প্রতিনিধি
২ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, বৃহস্পতিবার
ছাত্রীদের শিক্ষক বানানো ও বিয়ের প্রলোভনে অনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের ছবি ও অডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে বিপাকে পড়েন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) সহকারী অধ্যাপক মাহমুদুর রহমান জনি। শুরু হয় ক্যম্পাসজুড়ে আন্দোলন। সহকারী প্রক্টর পদ থেকে পদত্যাগ করতে বাধ্য হন তিনি। গঠিত হয় তদন্ত কমিটি। এই কমিটির শাস্তি থেকে বাঁচতে ভুক্তভোগী ছাত্রীকে আবারো বিয়ে ও উন্নত জীবনের লোভ দেখিয়ে লিখে নিয়েছেন অভিযোগের দায়মুক্তিপত্র। লেখায় বিশ^বিদ্যালয়ের দুই প্রক্টর সহযোগিতা করেছেন দাবি ওই ছাত্রীর। এই সহযোগিতাকে ‘সর্ষের মধ্যে ভূত’ অ্যাখ্যা দিয়েছেন বিশ^বিদ্যালয় সংশ্লিষ্টরা। তবে এবারো হয়েছেন প্রতারিত। দায়মুক্তিপত্র ভিসি’র কাছে জমা হওয়ার পরপরই মুখ ফিরিয়ে নিয়েছেন এই শিক্ষক। তাইতো পূর্বের দায়মুক্তিপত্র প্রত্যাহারের জন্য পুনরায় ভিসি বরাবর আবেদন করেছেন বিশ^বিদ্যালয়ের ৪৩ ব্যাচের এই ছাত্রী।
পাঠকের মতামত
জয় জনি গুরুর জয়। জনিবাবা
জনির মাথা নেড়া করে গোলায় জুতার মালা দিয়ে গোটা ক্যাম্পাস ঘুরানো উচিত।
জাবির মেয়েদের বিয়ে হয় না। এরকম নিউজের কারণে হয় না।
যৌন বিষয়ক অধ্যাপক ।
জয় বাংলা ছাত্রলীগ সামলা।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের মান সম্মান এই গুটিকয়েক শিক্ষকদের জন্যই নষ্ট হয়। নীতিনির্ধারকদের উচিত উপযুক্ত শাস্তি নিশ্চিত করা।
এই শিক্ষকের একটা গ্রুপ রয়েছে।এরা সবাই যৌন বিকৃত। ফিরোজ উল হাসান, শৈবাল, মেহেদী ইকবাল।আার এদের নেতা হলো সরকার ও রাজনীতির বশির
ছাত্রীদের কুদৃষ্টিতে থাকানোর জন্য বিখ্যাত এই শিক্ষক।
উনি শিক্ষক কম, ছাত্রলীগ বেশি। পড়াতে এসে ছাত্রীদের দিকে খারাপ নজর দেয়।
জনি কখনই বহিস্কার হবে না। কেউ তার বা* ছিড়তে পারবে না।কারণ সে ভিসিকে চালায়। ভিসি তার কোথায় উঠে বসে।
এই শয়তানটার রুমে অনেক নারী শিক্ষার্থী যেতে ভয় পায়। আবার অনেকই যেতে মজা পায়।
রেজাল্ট খারাপ হওয়ার পরের ছাত্রলীগের প্রভাবে শিক্ষক হয়েছে। এখন ক্লাসে কিছুই পড়াতে পারে না। সারাদিন রাজনীতি করে।
আমি এই মহান শিক্ষকের একজন ছাত্রী। যোন ললুপ একজন। ক্লাসে এসে মেয়েদের দিকে খারাপ দৃষ্টিতে তাকায়।
সম্প্রতি মাহমুদুর রহমান জনির সঙ্গে নিজ বিভাগের ৪২তম ব্যাচের ছাত্রী ও সদ্য নিয়োগপ্রাপ্ত এক শিক্ষিকার আপত্তিকর ছবি ফাঁস হয়। পরে ছবিটি বিশ্ববিদ্যালয়ের গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনাগুলোর দেয়ালে পোস্টারিংও করা হয়। ছবিতে দেখা যায়, অফিস কক্ষে ললিপপ হাতে মাহমুদুর রহমান জনির উরুতে বসে সেলফি তুলেছেন ওই শিক্ষিকা। পোস্টারে ছবির ক্যাপশনে উল্লেখ করা হয়, ‘এভাবেই ললিপপের ভেলকিতে শিক্ষিকা হলেন... ’ পোস্টারিংয়ের পর ছাত্রীদের সঙ্গে অডিও ও ‘অশালীন’ চ্যাটিং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়ে যায়। অডিওতে শোনা যায়, অভিযুক্ত শিক্ষক তার এক ছাত্রীকে জোর করে গর্ভপাত করতে বাধ্য করছেন। জয় বাংলা করে দিয়েছে জাহাঙ্গীরনগরকে
ছাত্রলীগে নেতারা যৌন বিকৃত হয়ে থাকে। এই জনিও জাবি ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলো। ছাত্রজীবন থেকেই দেখে তার চরিত্র।
জনি জনি ইয়েস পাপ্পা
ছাত্রলীগকে নিয়োগ দিলে এমনই হবে।
মেয়েদের জীবন জয় বাংলা করে দিয়েছে।
ছাত্রলীগের এই নেতার আসল চরিত্র বেরিয়ে এসেছে। আার এইসব মেয়েদের সাথে এমনই হয়। সব ধান্দাবাজ মেয়ে। শিক্ষক দেখলেই গিয়ে কলায় বসে।
একটা থার্ডক্লাশ ইউনিভার্সিটির থার্ডক্লাশ শিক্ষকের থার্ডক্লাশ আচরণ, অপ্রত্যাশিত কিছু না শাবিপ্রবির ভিসির কথাই ঠিক ছিলো, জাবির মেয়েদেরকে কেউ বিয়ে করতে চায় না
এইসব কুলাঙ্গারের যথাযথ বিচার হউয়া উচিত। যারা তাঁকে সহযোগিতা করছে তাঁরা ও অন্নায়কারীর অন্তর্ভুক্ত।
ai lok satro zibone SATRO LIG korto, kono sondeho nai
প্রলোভনে প্রলুব্ধ হওয়া ও অন্যায়। চোর চুরি করা যেমন অন্যায় গেরস্ত তেমনি তার সম্পদের হেফাজত না করা ও অন্যায় বটে। পাঠক গন কি বলেন?
এরা ধর্ষণের সেঞ্চুরীয়ান ছাত্রলীগ নেতা জসিমউদ্দিন মানিকের বংশধর। এদের বাপ দাদারা ১৯৭১ সালে ধর্ষনের সাথে মনে হয় জড়িত ছিল।
এ ধরণের লোকজন বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক হিসেবে ঢুকে বিশ্ববিদ্যালয়ের মান সম্মানের তেরোটা বাজ্জাচ্ছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন শিক্ষক এত নীচ প্রকৃতির হতে পারে ভাবা যায়? শিক্ষক নামের কলঙ্ক।
বর্তমান ভিসির চেয়ে ভিসি ফারজানা ইসলাম অনেক যোগ্য ছিল। অন্তত তার একটা হেডম ছিলো। বর্তমান ভিসি অদক্ষ্য । কঠিন সিন্ধান্ত নেওয়ার যোগ্যতা এই ভিসি নেই।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের মান সম্মান এই গুটিকয়েক শিক্ষকদের জন্যই নষ্ট হয়। নীতিনির্ধারকদের উচিত উপযুক্ত শাস্তি নিশ্চিত করা। নতুবা এরা বেশি করে মাথার উপরে উঠে বসবে
বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন শিক্ষক এত নীচ প্রকৃতির হতে পারে ভাবা যায়?
বর্তমান বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এই যৌন নিপীড়কের পক্ষ নিয়েছে।তাই বলে কী জাবির অন্যান্য শিক্ষক-শিক্ষার্থীরাও মেরুদন্ডহীন হয়ে গেছে। এ দুস্ট এই বদমায়েশ কিভাবে বিশ্ববিদ্যালয় এর শিক্ষক হিসাবে থাকতে পারে?
এই বেটাকে মামুনুল হকের সাথে একই সেলে রাখা হোক।
অভিযুক্ত, আলুরদোষ এ দুস্ট এই বদমায়েশ কিভাবে বিশ্ববিদ্যালয় এর শিক্ষক হিসাবে থাকতে পারে????
এবার ৫১ তম ব্যাচে আমার মেয়ে জাহাঙ্গীরনগরে ভর্তি হয়েছে।অবিভাবক হিসেবে এই সংবাদ আতঙ্কজনক।কাদের কাছে বাচ্চাদের পাঠিয়েছি
দায়মুক্তিপত্র লেখায় বিশ^বিদ্যালয়ের দুই প্রক্টর সহযোগিতা করেছেন দাবি ওই ছাত্রীর। এই সহযোগিতাকে ‘সর্ষের মধ্যে ভূত’ অ্যাখ্যা দিয়েছেন বিশ^বিদ্যালয় সংশ্লিষ্টরা।" এজন্য ভুক্তোভোগীরা অভিযোগ দিতে যায় না। কারণ ক্ষমতায় যারা আছে এরা চোরে চোরে মসতুতো ভাই
এর আগের এই ব্যক্তির কোলে বসে ললিপপসহ একজন শিক্ষার্থীর ছবি ভাইরাল হয়েছিলো। জঘন্য পরিবেশ।
VC Nurul alom akjon valo manun hisebe poricito.kintu bortoman kormokando tar bitorkito.
বর্তমান বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এই যৌন নিপীড়কের পক্ষ নিয়েছে।তাই বলে কী জাবির অন্যান্য শিক্ষক-শিক্ষার্থীরাও মেরুদন্ডহীন হয়ে গেছে।
শিক্ষক নামের কলঙ্ক।