ঢাকা, ২২ মার্চ ২০২৩, বুধবার, ৭ চৈত্র ১৪২৯ বঙ্গাব্দ, ২৯ শাবান ১৪৪৪ হিঃ

বাংলারজমিন

বিয়ের প্রলোভনে দায়মুক্তিপত্র আদায় সেই বিয়ে নিয়েই জাবি শিক্ষকের প্রতারণা

জাবি প্রতিনিধি
২ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, বৃহস্পতিবারmzamin

ছাত্রীদের শিক্ষক বানানো ও বিয়ের প্রলোভনে অনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের ছবি ও অডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে বিপাকে পড়েন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) সহকারী অধ্যাপক মাহমুদুর রহমান জনি। শুরু হয় ক্যম্পাসজুড়ে আন্দোলন। সহকারী প্রক্টর পদ থেকে পদত্যাগ করতে বাধ্য হন তিনি। গঠিত হয় তদন্ত কমিটি। এই কমিটির শাস্তি থেকে বাঁচতে ভুক্তভোগী ছাত্রীকে আবারো বিয়ে ও উন্নত জীবনের লোভ দেখিয়ে লিখে নিয়েছেন অভিযোগের দায়মুক্তিপত্র। লেখায় বিশ^বিদ্যালয়ের দুই প্রক্টর সহযোগিতা করেছেন দাবি ওই ছাত্রীর। এই সহযোগিতাকে ‘সর্ষের মধ্যে ভূত’ অ্যাখ্যা দিয়েছেন বিশ^বিদ্যালয় সংশ্লিষ্টরা। তবে এবারো হয়েছেন প্রতারিত। দায়মুক্তিপত্র ভিসি’র কাছে জমা হওয়ার পরপরই মুখ ফিরিয়ে নিয়েছেন এই শিক্ষক। তাইতো পূর্বের দায়মুক্তিপত্র প্রত্যাহারের জন্য পুনরায় ভিসি বরাবর আবেদন করেছেন বিশ^বিদ্যালয়ের ৪৩ ব্যাচের এই ছাত্রী।

বিজ্ঞাপন
গত বছরের ২৪শে নভেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ের পুরাতন প্রশাসনিক ভবনের নিচতলায় মাহমুদুর রহমান জনির উপস্থিতিতে ভুক্তভোগী ওই ছাত্রীকে দিয়ে দায়মুক্তিপত্র লেখানো হয়। পরে গত ১৬ই জানুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি বরাবর দায়মুক্তি পত্র প্রত্যাহারের আবেদন করেন ওই ছাত্রী। এতে উল্লেখ করেন, ‘মাহমুদুর রহমান জনি আমাকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অফিসে নিয়ে যান। পরে কীভাবে দরখাস্ত লেখা যায়- সে বিষয়ে প্রক্টর স্যারের কাছে পরামর্শ নেয়া হয়। প্রক্টর স্যার কিছু পয়েন্ট বলে দেন এবং গুছিয়ে লিখতে বলেন। এ ছাড়া আরেকজন সহকারী প্রক্টর মহিবুর রৌফ শৈবালও উপস্থিত ছিলেন। এ সময় কিছু সাংবাদিক প্রক্টর অফিসে চলে আসে। তাই আমাকে বের করে শৈবাল স্যারের গাড়িতে অন্যত্র নিয়ে যাওয়া হয়। এরপর বাকি লেখা সম্পন্ন করা হয়। পরদিন প্রক্টর স্যারের বাসায় আবেদনটি জমা দিই।’ বিয়ের প্রলোভনের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘সম্পর্কের বিষয়টি স্বীকার না করার শর্তে জনি আমাকে বিয়ের প্রলোভন দেখায়। সামাজিকভাবে স্বীকৃতি দেয়ারও প্রতিশ্রুতি দেয়। পরে আমার থেকে ভিসি বরাবর চার পৃষ্ঠার একটি দায়মুক্তিপত্র লিখিয়ে নেয় এবং যথারীতি সে একজন প্রতারক। তার প্রতারণা এরপরও অব্যাহত থাকে। এমতাবস্থায় সব সত্য বিষয়গুলো আমি সবার সামনে আনতে চাই। ভুক্তভোগী ওই ছাত্রী বলেন, ‘তদন্ত কমিটির কাছে দায়মুক্তিপত্র হস্তান্তর করা হয়েছে বলে জেনেছি। তারা দায়মুক্তি পত্রের ওপর ভিত্তি করে মিস লিড হচ্ছে। কিন্তু আসল সত্যটা সবার জানা উচিত বলে মনে করি।’ এ ঘটনায় ভুক্তভোগী ছাত্রী আরও বলেন, ‘আমি বিভিন্ন সময়ে ওই শিক্ষক ও তার স্ত্রী পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক নন্দিতা সরকারের দ্বারা শারীরিক ও মানসিক, সর্বশেষ সামাজিকভাবে হেয়প্রতিপন্ন ও নির্যাতিত হয়েছি।’ অভিযোগের বিষয়ে সহকারী প্রক্টর মহিবুর রৌফ শৈবাল বলেন, ‘তাকে দিয়ে জোরপূর্বক দায়মুক্তিপত্র লেখাতে যাব? আমার উপস্থিতিতে সে নিজেই প্রক্টরের বাসায় গিয়ে দায়মুক্তিপত্র জমা দিয়েছে। যেহেতু প্রক্টর স্যারকে জমা দিয়েছে, সেহেতু স্যার ভালো বলতে পারবে। আমি কিছুই লেখিনি। আমি এর মধ্যে নাই। আমি আমার পরিবারের বাইরে এখন কোনো কিছুর মধ্যেই নাই।’ চাপ প্রদানের অভিযোগ অস্বীকার করে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর আ স ম ফিরোজ-উল-হাসান বলেন, ‘চাপে ফেলে কাউকে কোনো কিছু লেখায়নি এবং কী লিখেছে, কী লেখেনি আমি কোনো কিছুই জানি না এবং লেখার সময়ও আমি ছিলাম না। আমার অফিস বন্ধ থাকায় বাসায় এসে একটি মুখবন্ধ করা চিঠি দিয়ে যায়। আমি সেটা খুলেও দেখিনি। আমি ভিসি বরাবর জমা দিয়েছি।’ এ বিষয়ে মাহমুদুর রহমান জনির বলেন, আমার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ মিথ্যা। ভিসি অধ্যাপক মো. নূরুল আলম বলেন, ‘দায়মুক্তি পত্র পেয়েছি। কিন্তু ভুক্তভোগী সরাসরি আমাকে দেয়নি। এটা আমাকে ব্যক্তিগতভাবে দিয়েছে। তাই আমি এটা নিয়ে কাউকে কিছু বলবো না।’

 

পাঠকের মতামত

জয় জনি গুরুর জয়। জনিবাবা

মমিনুল
১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, শনিবার, ৭:১৩ পূর্বাহ্ন

জনির মাথা নেড়া করে গোলায় জুতার মালা দিয়ে গোটা ক্যাম্পাস ঘুরানো উচিত।

লিমন
৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, রবিবার, ২:১০ পূর্বাহ্ন

জাবির মেয়েদের বিয়ে হয় না। এরকম নিউজের কারণে হয় না।

শারমিন আক্তার
৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, রবিবার, ২:০৭ পূর্বাহ্ন

যৌন বিষয়ক অধ্যাপক ।

jahid hasan
৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, রবিবার, ২:০৪ পূর্বাহ্ন

জয় বাংলা ছাত্রলীগ সামলা।

তানজিল
৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, শনিবার, ১০:৪৮ অপরাহ্ন

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের মান সম্মান এই গুটিকয়েক শিক্ষকদের জন্যই নষ্ট হয়। নীতিনির্ধারকদের উচিত উপযুক্ত শাস্তি নিশ্চিত করা।

Serajul
৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, শুক্রবার, ৭:৫৪ অপরাহ্ন

এই শিক্ষকের একটা গ্রুপ রয়েছে।এরা সবাই যৌন বিকৃত। ফিরোজ উল হাসান, শৈবাল, মেহেদী ইকবাল।আার এদের নেতা হলো সরকার ও রাজনীতির বশির

জসিম উদ্দিন
৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, শুক্রবার, ১০:৪৫ পূর্বাহ্ন

ছাত্রীদের কুদৃষ্টিতে থাকানোর জন্য বিখ্যাত এই শিক্ষক।

প্রকাশে অনিচ্ছুক
৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, শুক্রবার, ১০:৪০ পূর্বাহ্ন

উনি শিক্ষক কম, ছাত্রলীগ বেশি। পড়াতে এসে ছাত্রীদের দিকে খারাপ নজর দেয়।

nusrat jahan
৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, শুক্রবার, ১০:৩৭ পূর্বাহ্ন

জনি কখনই বহিস্কার হবে না। কেউ তার বা* ছিড়তে পারবে না।কারণ সে ভিসিকে চালায়। ভিসি তার কোথায় উঠে বসে।

ইব্রাহিম খলিল
৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, শুক্রবার, ১০:৩৩ পূর্বাহ্ন

এই শয়তানটার রুমে অনেক নারী শিক্ষার্থী যেতে ভয় পায়। আবার অনেকই যেতে মজা পায়।

fahad fardin
৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, শুক্রবার, ১০:৩০ পূর্বাহ্ন

রেজাল্ট খারাপ হওয়ার পরের ছাত্রলীগের প্রভাবে শিক্ষক হয়েছে। এখন ক্লাসে কিছুই পড়াতে পারে না। সারাদিন রাজনীতি করে।

জান্নাতুল ফেরদৌস(ছদ্
৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, শুক্রবার, ১০:২৯ পূর্বাহ্ন

আমি এই মহান শিক্ষকের একজন ছাত্রী। যোন ললুপ একজন। ক্লাসে এসে মেয়েদের দিকে খারাপ দৃষ্টিতে তাকায়।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, শুক্রবার, ১০:২৬ পূর্বাহ্ন

সম্প্রতি মাহমুদুর রহমান জনির সঙ্গে নিজ বিভাগের ৪২তম ব্যাচের ছাত্রী ও সদ্য নিয়োগপ্রাপ্ত এক শিক্ষিকার আপত্তিকর ছবি ফাঁস হয়। পরে ছবিটি বিশ্ববিদ্যালয়ের গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনাগুলোর দেয়ালে পোস্টারিংও করা হয়। ছবিতে দেখা যায়, অফিস কক্ষে ললিপপ হাতে মাহমুদুর রহমান জনির উরুতে বসে সেলফি তুলেছেন ওই শিক্ষিকা। পোস্টারে ছবির ক্যাপশনে উল্লেখ করা হয়, ‘এভাবেই ললিপপের ভেলকিতে শিক্ষিকা হলেন... ’ পোস্টারিংয়ের পর ছাত্রীদের সঙ্গে অডিও ও ‘অশালীন’ চ্যাটিং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়ে যায়। অডিওতে শোনা যায়, অভিযুক্ত শিক্ষক তার এক ছাত্রীকে জোর করে গর্ভপাত করতে বাধ্য করছেন। জয় বাংলা করে দিয়েছে জাহাঙ্গীরনগরকে

ummey joya
৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, শুক্রবার, ১০:২৩ পূর্বাহ্ন

ছাত্রলীগে নেতারা যৌন বিকৃত হয়ে থাকে। এই জনিও জাবি ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলো। ছাত্রজীবন থেকেই দেখে তার চরিত্র।

আসমা আক্তার
৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, শুক্রবার, ১০:২০ পূর্বাহ্ন

জনি জনি ইয়েস পাপ্পা

fahad fardin
৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, শুক্রবার, ১০:১৬ পূর্বাহ্ন

ছাত্রলীগকে নিয়োগ দিলে এমনই হবে।

আপেল মাহমুদ
৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, শুক্রবার, ৯:০২ পূর্বাহ্ন

মেয়েদের জীবন জয় বাংলা করে দিয়েছে।

তামিম
৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, শুক্রবার, ৮:৫৯ পূর্বাহ্ন

ছাত্রলীগের এই নেতার আসল চরিত্র বেরিয়ে এসেছে। আার এইসব মেয়েদের সাথে এমনই হয়। সব ধান্দাবাজ মেয়ে। শিক্ষক দেখলেই গিয়ে কলায় বসে।

নির্ঝর
৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, শুক্রবার, ৮:৫৮ পূর্বাহ্ন

একটা থার্ডক্লাশ ইউনিভার্সিটির থার্ডক্লাশ শিক্ষকের থার্ডক্লাশ আচরণ, অপ্রত্যাশিত কিছু না শাবিপ্রবির ভিসির কথাই ঠিক ছিলো, জাবির মেয়েদেরকে কেউ বিয়ে করতে চায় না

anonymous
২ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, বৃহস্পতিবার, ১১:৫৯ অপরাহ্ন

এইসব কুলাঙ্গারের যথাযথ বিচার হউয়া উচিত। যারা তাঁকে সহযোগিতা করছে তাঁরা ও অন্নায়কারীর অন্তর্ভুক্ত।

AA
২ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, বৃহস্পতিবার, ৮:৩২ অপরাহ্ন

ai lok satro zibone SATRO LIG korto, kono sondeho nai

salman
২ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, বৃহস্পতিবার, ১:২৪ অপরাহ্ন

প্রলোভনে প্রলুব্ধ হওয়া ও অন্যায়। চোর চুরি করা যেমন অন্যায় গেরস্ত তেমনি তার সম্পদের হেফাজত না করা ও অন্যায় বটে। পাঠক গন কি বলেন?

Main
২ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, বৃহস্পতিবার, ১২:২৩ অপরাহ্ন

এরা ধর্ষণের সেঞ্চুরীয়ান ছাত্রলীগ নেতা জসিমউদ্দিন মানিকের বংশধর। এদের বাপ দাদারা ১৯৭১ সালে ধর্ষনের সাথে মনে হয় জড়িত ছিল।

Adv. Md. Abdus Salik
২ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, বৃহস্পতিবার, ১০:২৭ পূর্বাহ্ন

এ ধরণের লোকজন বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক হিসেবে ঢুকে বিশ্ববিদ্যালয়ের মান সম্মানের তেরোটা বাজ্জাচ্ছে।

Mohammed Nurul Islam
২ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, বৃহস্পতিবার, ৩:০৯ পূর্বাহ্ন

বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন শিক্ষক এত নীচ প্রকৃতির হতে পারে ভাবা যায়? শিক্ষক নামের কলঙ্ক।

Shahadat Hossain
২ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, বৃহস্পতিবার, ২:৪৪ পূর্বাহ্ন

বর্তমান ভিসির চেয়ে ভিসি ফারজানা ইসলাম অনেক যোগ্য ছিল। অন্তত তার একটা হেডম ছিলো। বর্তমান ভিসি অদক্ষ্য । কঠিন সিন্ধান্ত নেওয়ার যোগ্যতা এই ভিসি নেই।

labib hossain
২ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, বৃহস্পতিবার, ১:০৪ পূর্বাহ্ন

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের মান সম্মান এই গুটিকয়েক শিক্ষকদের জন্যই নষ্ট হয়। নীতিনির্ধারকদের উচিত উপযুক্ত শাস্তি নিশ্চিত করা। নতুবা এরা বেশি করে মাথার উপরে উঠে বসবে

শারমিন আক্তার
২ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, বৃহস্পতিবার, ১:০১ পূর্বাহ্ন

বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন শিক্ষক এত নীচ প্রকৃতির হতে পারে ভাবা যায়?

, Nuruddin Nur
১ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, বুধবার, ১০:২৯ অপরাহ্ন

বর্তমান বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এই যৌন নিপীড়কের পক্ষ নিয়েছে।তাই বলে কী জাবির অন্যান্য শিক্ষক-শিক্ষার্থীরাও মেরুদন্ডহীন হয়ে গেছে। এ দুস্ট এই বদমায়েশ কিভাবে বিশ্ববিদ্যালয় এর শিক্ষক হিসাবে থাকতে পারে?

Mehedi Hasan
১ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, বুধবার, ৯:৫৫ অপরাহ্ন

এই বেটাকে মামুনুল হকের সাথে একই সেলে রাখা হোক।

parvez
১ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, বুধবার, ৯:৪৯ অপরাহ্ন

অভিযুক্ত, আলুরদোষ এ দুস্ট এই বদমায়েশ কিভাবে বিশ্ববিদ্যালয় এর শিক্ষক হিসাবে থাকতে পারে????

Nurul Alam Tipu
১ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, বুধবার, ৯:২৪ অপরাহ্ন

এবার ৫১ তম ব্যাচে আমার মেয়ে জাহাঙ্গীরনগরে ভর্তি হয়েছে।অবিভাবক হিসেবে এই সংবাদ আতঙ্কজনক।কাদের কাছে বাচ্চাদের পাঠিয়েছি

মহসিন হোসেন
১ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, বুধবার, ২:১১ অপরাহ্ন

দায়মুক্তিপত্র লেখায় বিশ^বিদ্যালয়ের দুই প্রক্টর সহযোগিতা করেছেন দাবি ওই ছাত্রীর। এই সহযোগিতাকে ‘সর্ষের মধ্যে ভূত’ অ্যাখ্যা দিয়েছেন বিশ^বিদ্যালয় সংশ্লিষ্টরা।" এজন্য ভুক্তোভোগীরা অভিযোগ দিতে যায় না। কারণ ক্ষমতায় যারা আছে এরা চোরে চোরে মসতুতো ভাই

কামরুজ্জামান
১ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, বুধবার, ২:০৪ অপরাহ্ন

এর আগের এই ব্যক্তির কোলে বসে ললিপপসহ একজন শিক্ষার্থীর ছবি ভাইরাল হয়েছিলো। জঘন্য পরিবেশ।

আবু কাউসার
১ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, বুধবার, ২:০০ অপরাহ্ন

VC Nurul alom akjon valo manun hisebe poricito.kintu bortoman kormokando tar bitorkito.

মতিউর রহমান
১ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, বুধবার, ১:৫৭ অপরাহ্ন

বর্তমান বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এই যৌন নিপীড়কের পক্ষ নিয়েছে।তাই বলে কী জাবির অন্যান্য শিক্ষক-শিক্ষার্থীরাও মেরুদন্ডহীন হয়ে গেছে।

Sakib ahmad
১ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, বুধবার, ১:৫৩ অপরাহ্ন

শিক্ষক নামের কলঙ্ক।

জুনায়েদ ইসলাম ( জাবি
১ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, বুধবার, ১:৫০ অপরাহ্ন

বাংলারজমিন থেকে আরও পড়ুন

আরও খবর

বাংলারজমিন সর্বাধিক পঠিত

Logo
প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী
জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]
Copyright © 2023
All rights reserved www.mzamin.com
DMCA.com Protection Status