ঢাকা, ৪ জুন ২০২৫, বুধবার, ২১ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ, ৬ জিলহজ্জ ১৪৪৬ হিঃ

বিশ্বজমিন

হাসিনার বিচার নিয়ে বিদেশি মিডিয়া যা লিখেছে

মানবজমিন ডেস্ক

(১ দিন আগে) ২ জুন ২০২৫, সোমবার, ১০:১৩ পূর্বাহ্ন

সর্বশেষ আপডেট: ১২:১৭ পূর্বাহ্ন

mzamin

জুলাই-আগস্টের প্রতিবাদ বিক্ষোভের সময় মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে বাংলাদেশের পলাতক সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়েছে ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইমস ট্রাইব্যুনালে (আইসিটি)। তার দল আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন সরকারের বিরুদ্ধে গণআন্দোলনের সময় তিনি হত্যাকাণ্ড উস্কে দিয়েছিলেন বলে অভিযোগ আনা হয়েছে। জাতিসংঘের হিসাবে ২০২৪ সালের জুলাই থেকে আগস্টের মধ্যে শেখ হাসিনার সরকার দমন-পীড়ন চালিয়ে হত্যা করেছে ১৪০০ মানুষকে। এরপর ছাত্রদের নেতৃত্বে গণআন্দোলনে ১৫ বছরের শাসনের ইতি টেনে ৭৭ বছর বয়সী শেখ হাসিনা পালিয়ে ভারতে চলে যান। সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিচার প্রক্রিয়া নিয়ে বিদেশি মিডিয়া এমনই রিপোর্ট লিখেছে। 

বার্তা সংস্থা এএফপি লিখেছে, ক্ষমতাচ্যুত শেখ হাসিনার সরকারের সঙ্গে যুক্ত সাবেক বেশ কিছু সিনিয়র নেতা, বর্তমানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের সঙ্গে কিছু নেতার বিরুদ্ধে বিচার হচ্ছে বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে (আইসিটি)। সূচনা বক্তব্যে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন সরকারের বিষয়ে রোববার আইসিটির প্রধান প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম বলেন, তথ্যপ্রমাণ যাচাই শেষে আমরা এই উপসংহারে পৌঁছেছি যে, এটা ছিল সমন্বয়ের মাধ্যমে, ব্যাপকভাবে এবং পর্যায়ক্রমিক হামলা। অভিযুক্তরা আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলো এবং তার দলের সশস্ত্র সদস্যদের ব্যবহার করেছে গণআন্দোলন দমিয়ে দিতে। শেখ হাসিনা ও তার দু’জন কর্মকর্তার প্রতিজনের বিরুদ্ধে ৫টি করে অভিযোগ করেন তাজুল ইসলাম। এর মধ্যে আছে জুলাই বিদ্রোহের সময় গণহত্যায় প্ররোচনা দেয়া হয়েছে, উস্কানি দেয়া হয়েছে, সহযোগিতা দেয়া হয়েছে, ষড়যন্ত্র করা হয়েছে এবং গণহত্যা বন্ধে ব্যবস্থা নিতে তারা ব্যর্থ হয়েছে। 

প্রসিকিউটররা বলেন, এসব কর্মকর্তা মানবতা বিরোধী অপরাধী হিসেবে ধর্তব্য। রিপোর্টে আরও বলা হয়, শেখ হাসিনা এখনও ভারতে স্বেচ্ছা নির্বাসনে আছেন। তিনি এসব অভিযোগকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত অভিহিত করে তা প্রত্যাখ্যান করেছেন। শেখ হাসিনা ছাড়াও এই মামলার আসামিদের মধ্যে আছেন সাবেক পুলিশ প্রধান চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। এর মধ্যে আবদুল্লাহ আল মামুন নিরাপত্তা হেফাজতে আছেন। তবে রোববার তাকে আদালতে হাজির করা হয়নি। অন্যদিকে আসাদুজ্জামান খান কামাল পলাতক আছেন। 

রিপোর্টে আরও বলা হয়, শেখ হাসিনার সরকারের সিনিয়র কর্মকর্তাদের বিচার এখন ক্ষমতার লড়াইরত বেশ কয়েকটি রাজনৈতিক দলের মূল দাবিতে পরিণত হয়েছে। বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আগামী নির্বাচন দিতে চেয়েছে ২০২৬ সালের জুনের আগেই। ওদিকে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে বিচার কার্যক্রম রোববার সরাসরি রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন  বাংলাদেশ টেলিভিশন সরাসরি সম্প্রচার করে। এটাই বাংলাদেশে কোনো বিচারিক কার্যক্রম সরাসরি সম্প্রচারের ঘটনা। প্রসিকিউটর তাজুল ইসলাম প্রতিশ্রুতি দেন যে, বিচার হবে পক্ষপাতিত্বহীন। 

তিনি বলেন, এটা প্রতিশোধ নেয়ার কোনো ঘটনা নয়। তবে নীতির প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ যে, একটি গণতান্ত্রিক দেশে মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধের কোনো স্থান নেই।

এএফপি আরও লিখেছে, তদন্তকারীরা মামলার সঙ্গে সম্পর্কিত ভিডিও ফুটেজ, অডিও ক্লিপ সংগ্রহ করেছেন। সংগ্রহ করেছেন শেখ হাসিনার ফোনের কথোপকথন, হেলিকপ্টারের রেকর্ড এবং ড্রোন উড়ানোর ঘটনা। একই সঙ্গে দমন-পীড়নের শিকার ভিকটিমদের বক্তব্যও সংগ্রহ করা হয়েছে। প্রসিকিউশন যুক্তি উপস্থাপন করে যে, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং পুলিশের মাধ্যমে প্রতিবাদকারীদের দমন (ক্র্যাশ) করার জন্য নিরাপত্তা রক্ষাকারীদের নির্দেশ দিয়েছিলেন শেখ হাসিনা। 

তাজুল ইসলাম বলেন, এর ফলে তারা পর্যায়ক্রমিকভাবে হত্যাকাণ্ড, অ্যাটেম্পটেড মার্ডার, নির্যাতন ও অন্য অমানবিক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করেছেন। প্রকিসিউটররা আরও অভিযোগ করেন যে, শেখ হাসিনার নির্দেশের পর নিরাপত্তা রক্ষাকারীরা হেলিকপ্টার থেকে (বিক্ষোভকারীদের ওপর) প্রকাশ্যে গুলি করেছে। রংপুরের প্রতিবাদী ছাত্র আবু সাঈদকে হত্যায় নির্দেশ দেয়ার জন্য শেখ হাসিনাকে অভিযুক্ত করেছেন তারা। 

উল্লেখ্য, ২০২৪ সালের ১৬ই জুলাই রংপুরে খুব কাছ থেকে গুলি করে হত্যা করা হয় আবু সাঈদকে। ওই প্রতিবাদ বিক্ষোভে পুলিশের দমন-পীড়নে প্রথম নিহত ছাত্রনেতা তিনি। হাসিনার পতনের পর তাকে হত্যার শেষ মুহূর্তকে বার বার বাংলাদেশের টেলিভিশনগুলো দেখিয়েছে। 

উল্লেখ্য, শেখ হাসিনার সরকারের সঙ্গে যুক্ত এই মামলার প্রথম বিচারিক কার্যক্রম আইসিটি শুরু করে ২৫শে মে। মামলায় ৫ই আগস্ট কমপক্ষে ৬ জন প্রতিবাদীকে হত্যার জন্য মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধের জন্য পুলিশের আট কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছে। ওই ৫ই আগস্ট হাসিনা দেশ ছেড়ে পালিয়ে যান। এর মধ্যে চারজন কর্মকর্তা হেফাজতে রয়েছেন। বাকি চারজনের বিচার শুরু হয়েছে তাদের অনুপস্থিতিতে। উল্লেখ্য, ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় পাকিস্তানি সেনাবাহিনীকে সহায়তাকারীদের বিচার করতে ২০০৯ সালে আইসিটি গঠন করেন শেখ হাসিনা। এই আদালত হাসিনার রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ বেশ কয়েকজন প্রথম সারির নেতাকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে। সেই বিচারকে ব্যাপকভাবে দেখা হয়, শেখ হাসিনার প্রতিপক্ষকে নির্মূল করার উদ্দেশ্য হিসেবে। ওদিকে আলাদাভাবে রোববার সুপ্রিম কোর্ট বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ইসলামপন্থি দল জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন পুনঃপ্রতিষ্ঠিত করে। এর অর্থ তারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে। এর আগে শেখ হাসিনা জামায়াতে ইসলামীকে নিষিদ্ধ করেছিলেন এবং এ দলটির নেতাদের বিরুদ্ধে দমন-পীড়ন চালিয়েছিলেন। অন্যদিকে মে মাসে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার নিষিদ্ধ করে আওয়ামী লীগকে।

ভারতের অনলাইন ক্রল লিখেছে, বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধের অভিযোগ গঠন করেছে বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। তার বিরুদ্ধে ব্যাপকভাবে হত্যার (মাস কিলিং) অভিযোগ আনা হয়েছে। আল জাজিরা তার রিপোর্টে বলেছে, আদালতের সামনে অভিযোগ তুলে ধরেন প্রধান প্রসিকিউটর তাজুল ইসলাম। তিনি ছাত্রদের বিরুদ্ধে শেখ হাসিনা সরকারের সহিংসতাকে সমন্বয়ের মাধ্যমে, বিস্তৃতভাবে এবং পর্যায়ক্রমিক হামলা বলে অভিহিত করেছেন। 

বলা হয়েছে, অভিযুক্তরা আন্দোলন গুঁড়িয়ে দিতে সব আইন প্রয়োগকারী সংস্থা, শেখ হাসিনার দলের সশস্ত্র সদস্যদের ব্যবহার করেছেন। ওদিকে জাতিসংঘের রিপোর্টে বলা হয়েছে, ২০২৪ সালের ১লা জুলাই থেকে ১৫ই আগস্টের মধ্যে বাংলাদেশে হত্যা করা হয়েছে ১৪০০ মানুষকে। এর বেশির ভাগই নিহত হয়েছেন বাংলাদেশের নিরাপত্তা রক্ষাকারীদের গুলিতে। নিহতদের শতকরা ১২ থেকে ১৩ ভাগই শিশু। 

পাঠকের মতামত

আমি প্রফেসর মজিবুর সয়ার ও অনয় যারা শেক হাসিনার পক্ষে কথা বলতেছে তাদের মনুষ্যত্ব নিয়ে আমি সন্বিহান, সাধারন মানুষকে সামনাসামনি গুলি করে মারলো পুলিশ, ঢাকা রামপুরা, বাড্ডা, নতুন বাজার জমুনা ফিউসার পার্কের সামনে আমি নিজে স্বয়ং দেখলাম পুলিশ গুলো করলো।,তার পর নরসিংদী জেলখানার মোড় নবম শ্রেণির ছাত্র তাহমিদ কে কয়েকশ মানুষের সামনে পুলিশ গুলো করলো অথচ প্রপেসর সাহেব রা এখনো জঙ্গি ই স্বপ্ন দেখতেছে। আল্লাহ সবাইকে বুজার তৌফিক দেন, এটা ছাড়া আর কিছুই বলার নাই।

মো: হুমায়ূন কবির
৩ জুন ২০২৫, মঙ্গলবার, ৯:২৭ অপরাহ্ন

প্রফেসর মজিবর, আওয়ামী লেস্পেন্সার, শিক্ষিত অমানুষ। চোখের সামনে যা করেছে হাসিনা এন্ড গং।তারপর ও তাদের পক্ষে কথা যারা বলে তারা মানুষ কিনা সন্দেহ থেকে যায়। এই প্রফেসর দের কাছ থেকে আমাদের সন্তানরা কি শিক্ষা নিবে?

Md Akhter uz Zaman
৩ জুন ২০২৫, মঙ্গলবার, ৪:১৬ অপরাহ্ন

অসম্ভব প্রতিহিংসা পরায়ণ একজন নারী। নিজ পরিবার ছাড়া কাউকে উনি ভালোবাসতেন না দেশ তো দূরের কথা। এদেশের মানুষের রক্ত তার কাছে বিনোদনের খোরাক।

Sagar
৩ জুন ২০২৫, মঙ্গলবার, ৩:১৩ অপরাহ্ন

হাসিনার ফাঁসি চাই এর বিকল্প কিছু নাই!!

Sharif
৩ জুন ২০২৫, মঙ্গলবার, ২:২৬ অপরাহ্ন

Kangaroo court!

Mostafizur Rahman
৩ জুন ২০২৫, মঙ্গলবার, ১:০২ অপরাহ্ন

যারা গণঅভ্যুত্থানের নামে নৈরাজ্য সৃষ্টি করে নির্বাচিত সরকারকে উৎখাত করে চিরস্জহায়ী জঙ্গি সরকার প্রতিষ্ঠিত করতে চাচ্ছেন তারা অসাংবিধানিক, অগণতান্ত্রিক এবং সর্বতোভাবে অবৈধ। জন স্বার্থে তাদেরকে প্রতিহত করা তখনকার সরকারের নৈতিক এবং পেশাগত দায়িত্ব ছিলো।

Professor Mujibur Ra
৩ জুন ২০২৫, মঙ্গলবার, ১০:৪৪ পূর্বাহ্ন

দোষি হলে ফাসি চাই

Abdullah
৩ জুন ২০২৫, মঙ্গলবার, ৭:০০ পূর্বাহ্ন

Thanks to ICT. Immediate exemplary punishment be awarded to the culprits.

Shah jahan
৩ জুন ২০২৫, মঙ্গলবার, ৫:৩৯ পূর্বাহ্ন

All criminals should be tried and convicted according to ICC laws.

Dr Mahmud Bin Sayeed
২ জুন ২০২৫, সোমবার, ৮:০৪ অপরাহ্ন

পৃথিবীর ইতিহাসে নিকৃষ্ট স্বৈরাচার শাসক ছিলেন শেখ হাসিনা

এইচ এম করিম
২ জুন ২০২৫, সোমবার, ৭:২৫ অপরাহ্ন

প্রহসনের আদালত ও বিচারিক প্রক্রিয়া, রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী জামাতের,সবকিছুই জামাতের,মানবজমিন পত্রিকা তাও জামাতের বি' টিম বা তারা প্রচার করে বহির্বিশ্ব কি বলছে, হায় সেলুকাস

Md.Al Amin Shikder
২ জুন ২০২৫, সোমবার, ৬:৪১ অপরাহ্ন

অথচ দেখা গেলো আবুসাঈদ স্বইচ্ছায় বারবার বন্দুকের সামনে দাঁড়িয়ে সুইসাইড করলো। আবুসাঈদ বনাম বন্দুকধারী ওই পুলিশকে মনে হচ্ছে একই টিমে নার্সিং হয়ে একই মেটিকিউলাস ডিজাইনের অংশের শুটিং করেছে মাত্র। সুতরাং কবর থেকে লাশ উঠিয়ে ফরেনসিক ডিএনএ টেস্ট করালে সাপ খুঁড়তে কেঁচো বের হয়ে আসার ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে। আমেরিকান মদদে বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগে শেখ হাসিনা সরকার কে দোষী সাব্যস্ত করার জন্য ৭.৬২ বুলেট দিয়ে সাধারণ মানুষ এবং পথচারী হত্যা করেছে জুলাই জঙ্গি হামলাকারি জুলাই জঙ্গি গোষ্ঠীর দল।

মহিউদ্দীন পাটওয়ারী
২ জুন ২০২৫, সোমবার, ৬:৩৯ অপরাহ্ন

জুলাই গনহত্যা ছাড়াও ১৭ বছরে গুম, খুন, নিরপরাধ মানুষদের নির্যাতন, চুরি, ডাকাতি সহ যত অপরাধ করেছে সব কিছুর বিচার হওয়া উচিৎ।

Matinur Chowdhury
২ জুন ২০২৫, সোমবার, ৬:২৯ অপরাহ্ন

বিচার কি ব্যক্তির হবে নাকি অপরাধের হবে? যদি অপরাধের বিচার হয় তাহলে সাড়ে তিন হাজার আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য সহ ১০ হাজার মানুষ হত্যাকান্ডের জন্য ট্রাইবুনাল কোথায়? আন্তর্জাতিকভাবে বিচারকে প্রশ্নবিদ্ধ করার জন্য এটাই কি যথেষ্ট নয়?

সিবগাতুর রহমান
২ জুন ২০২৫, সোমবার, ৫:৫৮ অপরাহ্ন

মোদী কে ভারত থেকে টেনে এনে হাসিনার সাথে ৫০ বার ফাসি দেওয়া উচিত । হাসিনা -মোদি আমাদের প্রাণ প্রিয় বাংলাদেশ কে শেষ করে দিয়েছে ।

James Joice
২ জুন ২০২৫, সোমবার, ৫:০১ অপরাহ্ন

বিচারের আওতায় আনা হয়েছে, এখন আদালতের এখতিয়ার। এই আদালত শেখহাসিনা সরকার কর্তৃক গঠিত।সুতরাং মাস কিলিং এর বিচার এই বিশেষ আদালতেই হবে। কাদের মোল্লার বিচারের রায়ের পর শাহবাগিদের আবদারের মুখে রায় পরিবর্তন করে উনাকে ফাঁসির দণ্ডাদেশ দেওয়া হয়েছিল। তখন মতামত দেওয়ার ও পরিবেশ ছিল না। দেখা যাক আদালতের কার্যক্রম।

মোঃ মনিরুল ইসলাম সরক
২ জুন ২০২৫, সোমবার, ৪:২৫ অপরাহ্ন

হাসিনাকে সর্বাত্মক সমর্থন ও কুকর্মের মদদদাতা নরেন্দ্র মোদী ও তার সরকারের সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের আন্তর্জাতিক আদালতে বিচার করতে হবে।

Humayun Kabir
২ জুন ২০২৫, সোমবার, ৩:৫৪ অপরাহ্ন

বঙ্গবন্ধুর না ভাই এটা হচ্ছে মাওলানা ভাসানী র নিজ হাতে গড়ে তোলা দল

শরিফ
২ জুন ২০২৫, সোমবার, ২:৩৩ অপরাহ্ন

Entire nation demands hanging of Hasina for ordering to kill thousands of innocent civilians in 16 yrs as per UN allegation.

Tawfik Sarrar
২ জুন ২০২৫, সোমবার, ১:৩২ অপরাহ্ন

অপরাধ করলে তার শাস্তি হওয়া উচিৎ। এটা সভ্য সমাজের রীতি। তবে কাউকে অভিযুক্ত করলেই সে অপরাধী হয়ে গেল! এমনটি ভাবলে তো বিচার বলে কিছু থাকবে না। অভিযুক্ত তার দোষ প্রমাণের আগে তাকে দোষী বলে চালানোটা ন্যায় সংগত কী না ? তাছাড়া প্রমাণ ছাড়া তো দোষী কাউকে বললেই দোষী হবে না? শেখ হাসিনার কর্তৃত্ব বাদকে তার দলের সবাই কী সমর্থন করে? অবশ্যই না। তাঁকে বলা হচ্ছে তিনি সৌরচার বা ফ্যাসিস্ট। অবশ্যই তার কর্তৃত্ব, তার আচারণ, তার চিন্তা চেতনা,ভাবনা সর্বপরি রাষ্ট্র পরিচালনায় তার ত্রুটির দিকটি উম্মেচিত হবে। বিচার কাজ সবে মাত্র শুরু। তার অপরাধ প্রমাণিত সাপেক্ষে কোর্ট তার রায় ঘোষণা করবে। সুতরাং আগেই যদি তার শাস্তি দিতে হবে বলে চিৎকার শুরি করি–তাহলে তো বিচারের কি দরকার আছে?

মোঃ আব্দুল জব্বার
২ জুন ২০২৫, সোমবার, ১:৩০ অপরাহ্ন

হাসিনা সহ জড়িত দের ফাঁসি চাই।

Abdul kadir patwary
২ জুন ২০২৫, সোমবার, ১২:৪০ অপরাহ্ন

হাসিনা সহ জড়িত দের ফাঁসি চাই।

Abdul kadir patwary
২ জুন ২০২৫, সোমবার, ১২:৪০ অপরাহ্ন

১৪০০ মানুষ হত্যার সঙ্গে জড়িত শেখ হাসিনাকে শুধু মৃত্যুদন্ড দিলে কম হয়ে যাবে। তার সাথে জড়িত তার পরিবার এবং আওয়ামীলীগের নেতা ও উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তাদের ফাঁসি দিতে হবে।

মোঃ জাকির হোসেন
২ জুন ২০২৫, সোমবার, ১১:৪০ পূর্বাহ্ন

মানুষ হত্যার সঙ্গে জড়িত শেখ হাসিনাকে শুধু মৃত্যুদন্ড দিলে কম হয়ে যাবে। তার সাথে জড়িত তার পরিবার এবং আওয়ামীলীগের নেতা ও উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তাদের ফাঁসি দিতে হবে। NEW HITLER FERAWOUN

MD.NAZRUL ISLAM
২ জুন ২০২৫, সোমবার, ১১:২৯ পূর্বাহ্ন

শেখ হাসিনা ও ওবায়দুল কাদেরের ২৫ বার ফাঁসি হওয়া দরকার। তাদের ভুলের কারণে ৭১-এর রাজাকাররা আজকে আস্ফালন দেখাতে পারছে। যাহা বাঙ্গালি জাতির জন্য লজ্জাজনক বিষয়। আমি মনে করি শেখ হাসিনা ও ওবায়দুল কাদের এর জন্য বেশী দায়ী। উনাদের বুঝা উচিৎ ছিল রাজনৈতিক দল হিসেবে আওয়ামীলীগ কারো বাপের সম্পদ ছিলনা। বঙ্গবন্ধুর গড়া এই দলকে নিয়ে তারা ছিনিমিনি করার অধিকার রাখেন না। বিশেষ করে এই দুই ব্যক্তির কারণে বঙ্গবন্ধুকে আজ ছোট করা হয়েছে। সুতরাং শেখ হাসিনা, ও ওবায়দুল কাদের আরেক ইবলিশ হাসান মাহমুদ এদের বিচার হওয়াটাই স্বাভাবিক।

Ashraful Islam
২ জুন ২০২৫, সোমবার, ১১:২৬ পূর্বাহ্ন

No election before rashtra samsker as we don't want facisim again n don't kick any political party out from BD like Indian league /BAL

Md. Anisur Rahman
২ জুন ২০২৫, সোমবার, ১১:১৫ পূর্বাহ্ন

Hasina should be given 1,400+ times death sentences for murdering 1,400+ people.

Nam Nai
২ জুন ২০২৫, সোমবার, ১১:০৫ পূর্বাহ্ন

১৪০০ মানুষ হত্যার সঙ্গে জড়িত শেখ হাসিনাকে শুধু মৃত্যুদন্ড দিলে কম হয়ে যাবে। তার সাথে জড়িত তার পরিবার এবং আওয়ামীলীগের নেতা ও উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তাদের ফাঁসি দিতে হবে।

এস. এম. এ সালাম (বুল
২ জুন ২০২৫, সোমবার, ১০:২৪ পূর্বাহ্ন

বিশ্বজমিন থেকে আরও পড়ুন

আরও খবর

বিশ্বজমিন সর্বাধিক পঠিত

   
Logo
প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী
জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]
Copyright © 2025
All rights reserved www.mzamin.com
DMCA.com Protection Status