ঢাকা, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, শনিবার, ৬ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ, ১৯ শাওয়াল ১৪৪৬ হিঃ

রাজনীতি

সা ক্ষা ৎ কা র

নির্বাচনের জন্য ১৮ মাস ‘এনাফ টাইম’

কিরণ শেখ

(৫ দিন আগে) ১৩ এপ্রিল ২০২৫, রবিবার, ৪:৪৬ অপরাহ্ন

সর্বশেষ আপডেট: ১২:১৭ পূর্বাহ্ন

mzamin

সংসদ নির্বাচন আয়োজনের জন্য ১৮ মাস ‘এনাফ টাইম’ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি’র স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ। তিনি দাবি করেছেন, নির্বাচিত সরকার প্রতিষ্ঠিত করাই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান ম্যান্ডেট। ১৮ মাসের মাথায় নির্বাচন করার জন্য প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন তার সঙ্গে বিএনপি দ্বিমত পোষণ করেনি বলেও জানিয়েছেন তিনি। বিএনপি’র স্থায়ী কমিটির এই সদস্য বলেন, বিএনপি জুন, জুলাই কিংবা আগস্টের মধ্যে নির্বাচন চেয়েছিল। এই দাবিতে তার দলটি স্থির থাকেনি। প্রধান উপদেষ্টার সময়কে তারা স্বাগতম জানিয়েছে। মানবজমিনকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে নানা ইস্যুতে কথা বলেন সালাহউদ্দিন আহমেদ। তিনি বলেন, ডিসেম্বরে নির্বাচনের জন্য নির্বাচন কমিশনও তাদের সমস্ত কাজ করছেন। আমরা আশা করি, তিনি (প্রধান উপদেষ্টা) প্রতিশ্রুতি সময়ের মধ্যে সেটা (নির্বাচন) সমাপ্ত করবেন।

জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) গণপরিষদ এবং জাতীয় সংসদ নির্বাচন একসঙ্গে চাইলেও বিএনপি এই ধারণা গ্রহণ করেনি বলে জানিয়েছেন সালাহউদ্দিন। বলেন, একমাত্র জাতীয় সংসদেই সংবিধানসহ অন্যান্য আইনের কার্যক্রম গ্রহণ করতে পারে। আমরা ৫৪ বছরের পুরাতন স্বাধীনতাপ্রাপ্ত রাষ্ট্র, আমাদের একটা সংবিধান আছে। যদিও এই সংবিধানের গণতান্ত্রিক চরিত্র বিনষ্ট হয়েছে বলে আমরা বিশ্বাস করি। সেজন্য ব্যাপক সংস্কার ও সংশোধনের প্রয়োজন। সেটা আমরা এনেছি, আমরা চাই। ওদিকে সংসদ নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচনের দাবি জানিয়েছে জামায়াতে ইসলামী। এই ধারণাটিও বিএনপি গ্রহণ করেনি বলেও জানিয়েছেন সালাহউদ্দিন আহমেদ। তিনি বলেন, স্থানীয় সরকার নির্বাচন একটা সময়সাপেক্ষ ব্যাপার এবং এই অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধানতম ম্যান্ডেট হচ্ছে জাতীয় সংসদ নির্বাচন করা, স্থানীয় সরকার নির্বাচন নয়। স্থানীয় সরকার নির্বাচনের মধ্যে দিয়ে যদি তারা সময় নিতে চায়, সেটা তাদের কৌশল হতে পারে। স্থানীয় সরকার নির্বাচন করা নির্বাচন কমিশনেরও ম্যান্ডেট নয়। তাদের ম্যান্ডেট হচ্ছে জাতীয় সংসদ ও রাষ্ট্রপতি নির্বাচন করা।

৫ই আগস্টে গণ-অভ্যুত্থানের রাজনৈতিক গণঐক্য এখনো বহাল আছে বলে দাবি করেছেন বিএনপি’র এই স্থায়ী কমিটির সদস্য। বলেন, অভ্যুত্থানের যে গণশক্তি, গণঐক্য এবং রাজনৈতিক যে গণঐক্য হয়েছে, সেই ঐক্যটা এখনো বহাল আছে। এটা বহাল রাখতে হবে। ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্যই আমাদের শক্তি জোগাবে। এটা আমাদের শক্তি। আমরা বিএনপি’র পক্ষ থেকে বলছি, ‘সবার আগে বাংলাদেশ’-এটা আমাদের মূলনীতি। যদি এখন নির্বাচনকে সামনে রেখে গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে মাঠের রাজনীতিতে বিভিন্ন দল বিভিন্ন বিষয়ে বিতর্ক করে এবং সেই বিতর্ককে যদি আমরা অনৈক্যের হিসাব করি, সেটা ঠিক নয়। এটা গণতান্ত্রিক রীতি ও চর্চা। এই যে আমরা বিভিন্ন বিষয়ে তর্ক-বিতর্ক করবো, সেই অধিকারটাই ফিরে পাওয়ার জন্য কিন্তু গণতান্ত্রিক রীতি অনুসারে গণ-অভ্যুত্থান করেছি। আমরা জাতীয় ইস্যুতে এবং ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্যে আমরা এক থাকবো। এটাকে আমরা অনৈক্য বলতে চাই না।

‘১৬ই এপ্রিল অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করবে বিএনপি’- ওই সাক্ষাতে বৃহৎ ও অল্প সংস্কার বলতে উনি (ড. মুহাম্মদ ইউনূস) কি বুঝেন তা বিএনপি জানতে চাইবে বলে জানিয়েছেন সালাহউদ্দিন আহমেদ। বলেন, আমরা যতগুলো সংস্কার প্রস্তাব দিয়েছি এবং সংস্কার কমিশনের পক্ষ থেকে যে সুপারিশমালা পেয়েছি, যার উপরে এখন আমরা চর্চা করছি। সবগুলো আমরা পরীক্ষা করে দেখেছি, শুধু সংবিধান সংশোধনী ছাড়া বাকি সবগুলো সংস্কার করতে বেশি সময় লাগে না। আর সংবিধান সংশোধনের জন্য একমাত্র উপযুক্ত ফোরাম হচ্ছে নির্বাচিত সংসদ। সেটা আমরা বুঝি। তবে কি কি বিষয়ে আমরা সংবিধানে সংশোধনী চাই এবং কি কি বিষয়ে একটা জাতীয় ঐকমত্য সৃষ্টি হবে, সেজন্য আমরা বলেছি- একটা জাতীয় সনদ তৈরি হোক। সেগুলো বাস্তবায়নের জন্য পরবর্তী সংসদে যারাই আসেন তারা সেটা বাস্তবায়নের জন্য বাধ্য থাকবেন।

অল্প সংস্কার চাইলেই ডিসেম্বর এবং বেশি সংস্কার চাইলেই জুন, এটা অনেকটা ‘ফাঁকা বুলি’ বলে দাবি করেন তিনি। বলেন, উনাকে (ড. মুহাম্মদ ইউনূস) এখন আমরা জিজ্ঞেস করবো যে, উনি আসলে অল্প সংস্কার বলতে কী বুঝান। অল্প এবং অধিক সংস্কার, এই বিতর্কের কিন্তু আমরা একটা সমাধান চাই। আমরা চাই, জাতীয় সংসদ নির্বাচন উনার প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী যেনো ডিসেম্বরের মধ্যে অনুষ্ঠিত হয়। এ বিষয়ে নির্বাচন কমিশনও তাদের প্রস্তুতি জুন মাসের মধ্যে সমাপ্ত করতে পারবে বলে তারা বলেছেন। আমরা হিসাব করে দেখেছি, অধিকাংশ সংস্কার, যে বিষয়ে সবাই ঐকমত্য পোষণ করতে পারে বলে ধারণা, সেগুলো হয় অর্ডিনেন্স অথবা নির্বাহী আদেশ কিংবা প্রশাসনিক আদেশসহ বিভিন্নভাবে সেটা খুব অল্প সময়ের মধ্যে বাস্তবায়ন করা সম্ভব। বিষয় হচ্ছে আমরা ঐকমত্য সৃষ্টি করতে পারছি কিনা।

আগামী বছরে নির্বাচন আয়োজনের জন্য বিএনপি রাজি না বলেও জানিয়েছেন সালাহউদ্দিন আহমেদ। তিনি বলেন, সরকারই বলেছে ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন করার উদ্দেশ্যে যাবতীয় কর্মকাণ্ড পরিচালনা করছি। মাননীয় প্রধান উপদেষ্টাও আমাদেরকে বলেছেন। এখন কোনো কোনো ক্ষেত্রে গিয়ে তিনি বলেছেন- ডিসেম্বর থেকে আগামী বছরের জুন পর্যন্ত যেতে পারে। সেটাতে আমরা রাজি না। কারণ ডিসেম্বর পর্যন্ত ১৮ মাস সময় হয়ে যাবে। প্রত্যেকটা বিষয় যৌক্তিকভাবে যেতে হবে। অনির্বাচিত সরকার দীর্ঘদিন যদি রাষ্ট্র পরিচালনা করে তাহলে সেই রাষ্ট্রে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড, বিনিয়োগ ব্যবস্থাগুলো সঠিকভাবে আসে না এবং রাজনৈতিক একটা অস্থিতিশীলতা সৃষ্টি হয়। বিশেষ করে যেখানে পতিত ফ্যাসিবাদের হর্তাকর্তারা বিদেশে বসে তারা যথেষ্ট পুঁজি বিনিয়োগ করছেন রাষ্ট্রে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টি করার জন্য। সে কথা প্রধান উপদেষ্টাও বলেছেন। সুতরাং অনির্বাচিত সরকারের মেয়াদ যদি বেশি সময় দেয়া হয়, সেই সময়ের মধ্যে রাষ্ট্রে একটা অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি করার সুযোগ দেয়ার মতো হবে।

সংস্কারের প্রবক্তা বিএনপি বলে জানিয়েছেন সালাহউদ্দিন। বলেন, শুধুমাত্র নির্বাচনের জন্য গণ-অভ্যুত্থান হয়নি, একথা ঠিক। কিন্তু নির্বাচন ছাড়া কি গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হবে? নির্বাচনের জন্য বিগত ১৫-১৬ বছর মানুষ ভোট দেয়ার জন্য, গণতান্ত্রিক অধিকারের জন্য সংগ্রাম করেছে। আমরা ত্যাগ স্বীকার করেছি। অসংখ্য মানুষ শহীদ হয়েছে। রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীসহ অনেক মানুষ নির্যাতিত হয়েছে। অনেকে গুম হয়েছে। এর ধারাবাহিকতায় গণ-অভ্যুত্থান সৃষ্টি হয়েছে। মানুষ গণতান্ত্রিক ও ভোটের অধিকারে ফিরে যাওয়ার জন্যই তো এই সংগ্রাম করেছে। দেশে গণতান্ত্রিক পদ্ধতি নির্বাচন ছাড়া কি সম্ভব হবে? আমাদের বক্তব্য সেটা, গণআকাঙ্ক্ষা এবং গণপ্রত্যাশা পূরণের জন্য সংস্কার অবশ্যই প্রয়োজন। সেই সংস্কারের প্রবক্তা তো বিএনপি। গণ-অভ্যুত্থান সংগঠিত হওয়ার দেড় বছর আগে আমরা জাতির সামনে ৩১ দফা প্রস্তাব করেছি। রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের মধ্যে দিয়ে একটি সংবিধানের গণতান্ত্রিক সংস্কার এবং অর্থনৈতিক মুক্তির লক্ষ্যে আমরা ৩১ দফা প্রণয়ন করেছি। সুতরাং আমরা সংস্কার করবো, নির্বাচনও করবো এবং জনআকাঙ্ক্ষা পূরণ করবো। এটাই হচ্ছে আমাদের প্রতিশ্রুতি।

আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা বিএনপিতে পদ-পদবি পাচ্ছেন এই তথ্যকে অপ্রচার বলে দাবি করেছেন সালাহউদ্দিন আহমেদ। তিনি বলেন, অনেকে অপপ্রচার করছে। দলীয়ভাবে সবাইকে লিখিতভাবে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে, এই জাতীয় লোকজন যাতে পার্টিতে অন্তর্ভুক্ত না হতে পারে, এজন্য নতুন সদস্য সংগ্রহ আমরা বন্ধ করে দিয়েছি। সেই জায়গায় এটা তো অবান্তর।
৫ই আগস্ট ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানে ফ্যাসিস্ট সরকারের পতনের পর কোথাও দখল-চাঁদাবাজি হলেই বিএনপিকে দোষারোপ করা হয় বলে অভিযোগ করেছেন সালাহউদ্দিন আহমেদ। বলেন, আমরা তো কঠোর পদক্ষেপ নিচ্ছি, এমনকি আমরা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতেও তাদেরকে তুলে দিচ্ছি, মামলা করছি, দল থেকে বহিষ্কার করছি, কমিটি স্থগিত ও ভেঙে দেয়া হচ্ছে। তদন্ত করে যেখানে সত্যতা পাওয়া যাচ্ছে, সেখানে এগুলো করা হচ্ছে। কিন্তু অধিকাংশ ক্ষেত্রে দেখা গেছে, যারা পতিত ফ্যাসিবাদ সরকারের সময় এগুলো করেছে-তারা বিভিন্ন সময় এসমস্ত  অপকর্ম বিএনপি’র নামে চালাচ্ছে। অনেক জায়গায় এরকম ধরাও পড়েছে। এখন এমন হয়ে গেছে, যা কিছু বিএনপি’র দোষ। এটা ঠিক নয়।

পরপর দু’বারের বেশি কেউ প্রধানমন্ত্রী পদে বহাল থাকবে না বলে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে বিএনপি প্রস্তাব দিয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি। বলেন, পরপর দু’বারের বেশি কেউ প্রধানমন্ত্রী পদে বহাল থাকবে না। তার মানে পরপর তিনবার না। মাঝখানে গ্যাপ থাকবে। সেটা আমাদের ৩১ দফায় আছে, সেটা আমরা সংস্কার কমিশনেও দিয়েছি। এখন এটা নিয়ে আলাপ-আলোচনা হবে, যদি জাতীয় ঐকমত্য সৃষ্টি হয় তাহলে সেটা গৃহীত হবে।

ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনের সফরসঙ্গী এবং যুগপৎ আন্দোলনের দল ও জোটদের নিয়ে বিএনপি ঐকমত্যের জাতীয় সরকার গঠনের পরিকল্পনা করছে বলে জানিয়েছেন সালাহউদ্দিন আহমেদ। তিনি বলেন, আমরা বলেছি, ঐকমত্যের জাতীয় সরকার। যুগপৎসহ অন্যান্য সঙ্গী আমরা যারা ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনে ছিলাম, তাদের সঙ্গে নিয়ে আমরা একসঙ্গে পথ চলবো- সেটা বলেছি। আর এই ঐকমত্যের জাতীয় সরকার গঠন করা তো আমাদের প্রতিশ্রুতি। তাদেরকে সঙ্গে নিয়ে নির্বাচন এবং সরকার গঠন করার আমাদের একটা পরিকল্পনা আছে।

বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া এপ্রিল মাসেই দেশে ফিরবেন বলে আশা প্রকাশ করেছেন সালাহউদ্দিন আহমেদ। তিনি বলেন, ম্যাডাম (বেগম খালেদা জিয়া) এপ্রিল মাসেই আসবেন বলে আমরা আশা করি। সেই বিষয়ে আমরা পদক্ষেপ নিচ্ছি। কিন্তু সেটা নির্ভর করবে চিকিৎসকরা উনাকে ছাড়পত্র কখন দেন। 

পাঠকের মতামত

আসাদ সাহেবরা প্রশাসনে হাসিনার ভূতদের পুনর্বাসন করছে।

Ruhul Amin
১৬ এপ্রিল ২০২৫, বুধবার, ৪:২৫ অপরাহ্ন

He stated right with logic and reference...

Anonymous
১৩ এপ্রিল ২০২৫, রবিবার, ৯:২৫ অপরাহ্ন

Comment without reading article means objective is clear...

Anonymous...
১৩ এপ্রিল ২০২৫, রবিবার, ৯:২৪ অপরাহ্ন

সাক্ষতকারের ভিতরে পড়লাম না। হেড লাইন দেখ মন্তব্য করতে ইচ্ছে হলো। আসলে 18 মাস অনেক সময়। আমরা ভুলে যাই তাহলে 17 বছর কি? তখন ভোটের জন্য সমঝোতায় যেতে হয়েছিল সেটা কি? আমরা কোন পাটি বুঝি না আমরা বুঝি দেশ কোন ভাবেই কারো দ্বারাই যেন আর শোষিত না হয়। সেট আমি, তুমি কারো দ্বারাই নয়। তার জন্য আগে যা দরকার তা হবে তারপর নির্বাচন। সেটা নিশ্চিত করতে যদি আরও সময় লাগুক তা দিতে রাজি।

M.S.A bABU
১৩ এপ্রিল ২০২৫, রবিবার, ৬:৩২ অপরাহ্ন

এতো চিল্লাচ্ছেন কেন ভোট নিয়ে, আপনাদের দ্বারা চুরি চাদাবাজি ছাড়া কিছুই হবেনা। জনগণ বোট চায় না, ডঃ ইউনুছ আগে সংস্কার এর কাজ শেষ করুক , তারপর ভোট নিয়ে ভাবা যাবে।

Asad
১৩ এপ্রিল ২০২৫, রবিবার, ৪:৪৯ অপরাহ্ন

রাজনীতি থেকে আরও পড়ুন

আরও খবর

রাজনীতি সর্বাধিক পঠিত

   
Logo
প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী
জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]
Copyright © 2025
All rights reserved www.mzamin.com
DMCA.com Protection Status