প্রথম পাতা
দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশন ঘেরাও
বিশেষ প্রতিনিধি, কলকাতা
১১ ডিসেম্বর ২০২৪, বুধবারদিল্লির চাণক্যপুরিতে বাংলাদেশ হাইকমিশন ঘেরাও করে বিক্ষোভ করেছেন হিন্দুত্ববাদীরা। রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সংঘ সমর্থিত সিভিল সোসাইটি অব দিল্লি নামের একটি সংগঠন এ বিক্ষোভ মিছিলের ডাক দিয়েছিল। প্রায় শতাধিক সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও ধর্মীয় সংগঠনের নিজ নিজ মানুষ এ বিক্ষোভ কর্মসূচিতে অংশ নিয়েছেন। বিক্ষোভকারীদের হাতে ছিল নানা ধরনের পোস্টার। বিক্ষোভকারীদের পক্ষ থেকে বাংলাদেশে কথিত সংখ্যালঘু নির্যাতন বন্ধ এবং তাদের নিরাপত্তার দাবি জানিয়ে হাইকমিশনের প্রতিনিধির কাছে স্মারকলিপি দেয়া হয়। হাইকমিশনের পাশাপাশি জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশন, বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থা, অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল ও এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের কাছেও দাবি জানিয়ে স্মারকলিপি দেয়া হয়। কর্মসূচির আয়োজকদের দাবি দিল্লির সব বাজার কমিটি, আবাসিক এলাকার বাসিন্দাদের সংগঠন, চিকিৎসক, আইনজীবী, ছাত্রসংগঠন ও দুর্গাপূজা, ছটপূজা, রামলীলার আয়োজক এবং শিখ ধর্মস্থান গুরুদ্বার পরিচালন কমিটির সদস্যরা ওই বিক্ষোভে অংশ নিয়েছেন। হাইকমিশন ঘেরাও কর্মসূচি মোকাবিলায় বাংলাদেশ হাইকমিশনের চারপাশে অতিরিক্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা করা হয়েছিল। পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, বিক্ষোভকারীদের হাইকমিশনের কয়েকশ’ মিটার আগে ব্যারিকেড দিয়ে আটকে দেয়া হয়। তবে বিক্ষোভকারীদের প্রতিনিধিদের স্মারকলিপি দেয়ার জন্য হাইকমিশনে প্রবেশের অনুমতি দেয়া হয়েছিল। ইতিমধ্যেই ভারতে বাংলাদেশের ডেপুটি ও সহকারী হাইকমিশনগুলোতেও একাধিকবার বিক্ষোভ জানিয়েছেন হিন্দুত্ববাদী বিভিন্ন সংগঠন। আগরতলায় বাংলাদেশে সহকারী হাইকমিশনে হামলাও চালানো হয়।
ভারতীয়রা হীনমন্য ও বিদ্বেষী।
ভারত থেকে আমদানী করা খাদ্যের সাথে কোন ক্ষতিকর দ্রব্য মিকচার করছে না তার কোন বিশ্বাস নেই। কারন ওরা যেভাবে আমাদের উপর উঠে পড়ে লেগেছে তাতে ওরা আমাদের যে কোন সর্বনাশ করতে পারে এ জন্য ওদের কৃষ্পণ্য বর্জন করছি মনের ভয়ে।
যাদের বাড়িতে কাজ করে পেটের ভাত জোটে সেই মনিবদের সঙ্গে চোখ রাঙ্গিয়ে কথা বলে।মনিবদের উচিত এদের মত নিমকহারামদের বাড়ি থেকে বের দেয়া। তাদের বুঝতে দেয়া উচিত খুদার জ্বালা কাকে বলে।
It is not new event
মিথ্যা অপবাদ নিয়ে মালঊনরা খুব বাড়াবাড়ি করতাছে
ভালো কইরা কইলে কানে যায় না?? এত এত সাংবাদিক, কলকাতা হারবালের নিউজ করতে লাইগা যান বিদেশ যান, ঐ বিক্ষোভকারী গো জিগাইতে পারলেন না, চিন্ময় কে যে শিশু নিপীড়নকারী বলছে স্বয়ং ইসকান, এই ব্যাপারে আপনাদের মন্তব্য কি? একজন শিশু নিপিড়কের জন্য আপনারা কেনো বিক্ষোভ করছেন?? নাহিদ সাহেব, ঠ্যালা খাইয়া এমনই চুপ হইছেন যে, নিজের মন্ত্রণালয়ের কাম কাজ ও করতেছেন না ঠিক ভাবে। আপনাগো কি খালি প্রথম আলু উপদেষ্ঠা বানাইছে ??
শয়তান হাসিনা যতদিন ভারতে থাকবে ততদিন এসব করবে এরা।
ভারতীয়রা খায় গোচনা গোবর! আর নির্বিচারে মুসলমানদের হত্যা করে। ওদের তো মানুষই বলা চলে না!
LOL! Get lost all these modistani punks.