অনলাইন
সংখ্যালঘু নির্যাতনের কথিত অভিযোগ
সিলেট সীমান্ত দিয়ে ভারতের হিন্দু মঞ্চের কয়েকশ’ নেতাকর্মীর বাংলাদেশে প্রবেশের চেষ্টা
স্টাফ রিপোর্টার, সিলেট ও বিয়ানীবাজার প্রতিনিধি
(১ মাস আগে) ২ ডিসেম্বর ২০২৪, সোমবার, ১২:১১ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ৪:২৬ অপরাহ্ন
হিন্দু ঐক্যমঞ্চের কয়েকশ নেতাকর্মী। ছবি: ভিডিওি থেকে
সিলেটের সুতারকান্দি স্থলবন্দরের ওপারে ভারতের আসাম রাজ্যের করিমগঞ্জ এলাকায় বাংলাদেশ অভিমুখে মার্চ করেছে হিন্দু ঐক্যমঞ্চের কয়েকশ নেতাকর্মী। এক পর্যায়ে তারা বাংলাদেশে প্রবেশেরও চেষ্টা চালায়। এ সময় ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফ ও করিমগঞ্জ পুলিশের সদস্যরা কাঁটাতারের ব্যারিকেড দিয়ে তাদের বাধা দেয়।
বাংলাদেশে কথিত সংখ্যালঘু নির্যাতনের অভিযোগ তুলে হিন্দু ঐক্যমঞ্চের ব্যানারে ভারতের কয়েকশ নাগরিক বাংলাদেশ অভিমুখে এ মার্চে অংশ নেন। ভারতীয় নাগরিকদের বাংলাদেশ অভিমুখে এ মুভমেন্টের একাধিক ভিডিও রোববার সন্ধ্যার পর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। এরপর থেকে সিলেটসহ সীমান্ত এলাকাগুলোতে তোলপাড় শুরু হয়।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া কয়েকটি ভিডিওতে দেখা গেছে, সুতারকান্দি সীমান্ত চেকপোস্টের অদূরে ভারতের আসাম রাজ্যের করিমগঞ্জে একটি রাস্তায় বিএসএফ জওয়ানরা সড়কে কাঁটাতারের ব্যারিকেড দিয়ে রেখেছেন। ব্যারিকেডের পাশেই কয়েকশ ভারতীয় নাগরিক বাংলাদেশে আসার জন্য পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তি করছিলো। এক পর্যায়ে পুলিশের সঙ্গে বিএসএফ জওয়ানরাও পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে যোগ দেন।
এদিকে বিএসএফ ও ভারতীয় পুলিশের ব্যারিকেডের কারণে বিক্ষোভকারী ভারতীয় হিন্দু মঞ্চের নেতারা সুতারকান্দি স্থলবন্দর পর্যন্ত আসতে পারেনি। ওখানেই তাদের আটকে দেয়া হয়েছে বলে জানা গেছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে আসামের বরাক ভ্যালীর এক হিন্দু নেতা ক্ষোভের সঙ্গে বলতে থাকেন, জীবন গেলে যাবে, তবুও তারা বাংলাদেশে যাবেন। বাংলাদেশে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর নির্যাতনের প্রতিবাদে তারা এই মার্চ করছেন বলে জানান।
এ ঘটনায় সিলেটের বিয়ানীবাজার ও জকিগঞ্জ সীমান্তে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়। বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) ৫২ ব্যাটেলিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল মেহেদী হাসান সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, বাংলাদেশ সীমান্তের অন্তত দুই কিলোমিটার দূরে ভারতের ভেতরে বিক্ষোভকারীরা প্রতিবাদ করেছে। এটা শেওলা সীমান্তের ওপারে। তবে বিয়ানীবাজার উপজেলা নির্বাহী অফিসার গোলাম মস্তুফা মুন্না এ বিষয়ে কিছু জানেন না বলে জানিয়েছেন।
এদিকে, সীমান্তের ওপারে ভারতে এ নিয়ে কয়েকদিন ধরে উত্তেজনা বিরাজ করছে বলে খবর আসছিলো সিলেটে। এ কারণে সিলেটের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তরফ থেকে সীমান্ত এলাকা থেকে সিলেটে আসা সড়কগুলোতে তল্লাশি চৌকি বসানো হয়েছে। বিভিন্ন স্থানে যানবাহনে তল্লাশি ছাড়াও নাশকতাকারীদের ধরতে অভিযানও চালানো হচ্ছে।
আমার মনে হয় বাংলার মানুষকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে ✊✊✊।
খুব অবাক হই, যখন ভারতে মুসলিম হত্যা হয়, আর তার জন্য সবার মুখ বন্ধ থাকে।
ওরা আসতে চাইলে বিএসএফ যেভাবে গুলি চালায় সেভাবে গুলি চালানোর অনুমতি দেওয়া হোক ।
ভারতীদের আসতে দিন, আমরা কিছুই করব না, শুধু আগা কেটে পাঠিয়ে দিবো, ইন শা আল্লাহ
নির্বাহী অফিসার সাহেব বললেন তিনি জানেন না ।এই অফিসার সাহেব বিযানীবাজারের খোঁজ খবর কি ভাবে নিবেন জানা থাকলে বলবেন
সন্ত্রাসী গুলোকে ঢুকতে দাও কিছু আপ্যায়ন করা যাক
tader aste dao. tarpor khela hobe.
বুঝহ সূজন, এখনও বুঝতে কিছু বাকি আছে?
বিয়ানীবাজার উপজেলা নির্বাহী অফিসার গোলাম মস্তফা মুন্না এ বিষয়ে কিছু জানেন না কেন?
ভারতীয়দের চর্বি জমেছে।
তাদের আসতে দেওয়া উচিত............
আহো,আহো ভাতিজা রা আসো! বাংলাদেশের জনগণ তোমাদের হাতের কাছে পাচ্ছে না! তাই আফসোস করতেছে!
বাংলাদেশ সীমান্তে নিরাপত্তা জোরদার করা এবং এ দেশীয় দালালদের গতিবিধি গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করা উচিত। এরা যেকোনো উছিলায় সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট করার চেষ্টা করবে এবং তা বিশ^বাসীকে দেখানোর চেষ্টা করবে। আমরা কেউ যেন এদের পাতানো ফাঁদে পা না দেই।
ভারতে বিজেপি ও আওয়ামীলীগের যৌথ উদ্যোগে এসব পরিকল্পনা।
তাদের আসতে দিলে ভালোই হতো, অবৈধ গুলোকে আপ্যায়ন করা যেতো ।দেশের ভেতরের গুলোতো বৈধ । আপ্যায়ন করা নিষেধ ।
অবিভক্ত সিলেটের অংশ করিমগঞ্জ বদরপুর হাইলাকান্দি ও কাছাড় জেলা কে ভারতের কবজা থেকে ফিরিয়ে এনে বাংলাদেশের সিলেটের অন্তর্ভুক্ত করা হোক!