প্রথম পাতা
রিমান্ডে নেয়ার পরদিনই সাবের চৌধুরী মুক্ত
স্টাফ রিপোর্টার
৯ অক্টোবর ২০২৪, বুধবাররিমান্ড চলাকালেই জামিনে মুক্তি পেলেন সাবেক পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী। মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টা ২৫ মিনিটে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের গারদখানা থেকে জামিনে মুক্তি পান তিনি। এরপর সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে কালো রঙের একটি গাড়িতে করে সাবের আদালত এলাকা ছাড়েন। এ সময় সাংবাদিকরা বিভিন্ন প্রশ্ন করলেও সাবের হোসেন কোনো উত্তর দেননি। তার আইনজীবী মোরশেদ হোসেন শাহীন বলেন, উনি অসুস্থ।
আদালত সূত্র জানায়, হত্যা মামলায় রিমান্ডে পাঠানোর পরদিনই ছয় মামলায় জামিন দিয়ে তাকে মুক্তি দেয়া হয়েছে। মঙ্গলবার বিকালে শুনানি শেষে সাবেক এই এমপিকে ছয় মামলায় জামিন দেন ঢাকা মহানগরের দুইজন হাকিম।
এর আগে, মকবুল নামের এক বিএনপিকর্মী গুলিতে নিহত হওয়ার ঘটনায় রাজধানীর পল্টন থানার হত্যা মামলায় পাঁচদিনের রিমান্ড চলাকালে সাবের হোসেন চৌধুরীকে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করে পুলিশ। এরপর তার আইনজীবী অসুস্থ বিবেচনায় জামিন আবেদন করেন। শুনানি শেষে বিচারক পাঁচ হাজার টাকা মুচলেকায় পুলিশ প্রতিবেদন দাখিল পর্যন্ত তার জামিন মঞ্জুর করেন। এ ছাড়া খিলগাঁও থানার দুটি হত্যা মামলা ও দুটি হত্যাচেষ্টা মামলা এবং পল্টন থানার একটি হত্যাচেষ্টা মামলায় তার জামিন আবেদন করলে শুনানি শেষে বিচারক পাঁচ হাজার টাকা মুচলেকায় পুলিশ প্রতিবেদন দাখিল পর্যন্ত জামিন মঞ্জুর করেন।
গত ৬ই অক্টোবর সন্ধ্যায় রাজধানীর গুলশান এলাকা থেকে সাবের হোসেন চৌধুরীকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরের দিন সোমবার ঢাকার অতিরিক্ত মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মাহবুবুল হক তার জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে পাঁচদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। এ ছাড়া খিলগাঁও থানার পৃথক চার মামলা ও পল্টন থানার একটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন মঞ্জুর করেন আদালত।
সাবেরকে মুক্তি দিলে সেই হাছিনা আবার বাংলাদশের উপর সবাইরে খুন কইরা ফলসিব. এখনই সাবেররে rab এর ক্রসফায়ারের দেওয়া উচিত.
সাবের হোসেনতো আওয়ামী লীগের সংস্কারপন্থী হিসবে পরিচিত...... তাকে দিয়ে এবং তার মতো কয়েকজনকে দিয়ে হয়তো আওয়ামী লীগকে কোন রকমে দাঁড় করিয়ে হয়তো অংশগ্রহণ মূলক নির্বাচনের চেষ্টা হতে পারে.... খরাপ না.... ভালোই....
হে নতুন সরকার, আমিলীগের প্রেতাত্মারা আইন বিভাগ থেকে দূরীভূত না হলে কেউ ন্যায় বিচার পাবে না........
ফ্যাসিবাদ সমর্থক বিচারকদের চিহ্নিত করে বহিষ্কার করতে হবে।
অসুস্থ বিবেচনায় জামিন!!! কই এর আগে সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম জিয়াকে গুরতর অসুস্থ হওয়ার পরেও সাধারণ মামলায় জামিন দেন নাই!!! আর এখানে হত্যা মামলায় রিমান্ডে থাকার পরও জামিন!!! কোন চিকিৎসকের কাছ থেকে কি অসুস্থতার সার্টিফিকেট নেওয়া হয়েছে???
আফায় ফোন করে দিসে নাকি??
এই বিচারককে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসা করা হোক সে কার লোক
বৈষম্য দূর করতে হবে এটা ঠিক। কিন্তু বিগত সরকারের আমলে যেনতেনো মামলা হলেই নেতাদের মাসের পর মাস বা সপ্তেহের পর সপ্তাহ রিমান্ড নিয়ে নির্যাতন করেছিল। অথচ সাবের হোসেন চৌধুরীর রিমান্ডের ১দিন না হতেই খুব অসুস্থ্যের কথা বলে ৬টি হত্যা মামলায় নিম্ন আদালত জামিন দিলেন। প্রশ্ন: তার অসুস্থ্যের কারন যাচাই করে জামিন দেওয়া হলো কি না? নিম্ন আদালত হত্যা মামলার জামিন দেওয়ার (হমতা আছে কি না?
সবার মুক্তি