অনলাইন
মাহমুদুর রহমানের মুক্তি চেয়ে ৪৮ ঘণ্টার আলটিমেটাম
বিশ্ববিদ্যালয় রিপোর্টার
(১ সপ্তাহ আগে) ১ অক্টোবর ২০২৪, মঙ্গলবার, ৬:০০ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ৫:৩৪ অপরাহ্ন
দৈনিক আমার দেশ পত্রিকার ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মাহমুদুর রহমানের বিরুদ্ধে আনীত মামলা প্রত্যাহার ও নিঃশর্ত মুক্তি চেয়ে ৪৮ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংগঠন ইনকিলাব মঞ্চ। এ সময়ের মধ্যে তাকে মুক্তি না দিলে আইন উপদেষ্টার কার্যালয়ের সামনে অবস্থান কর্মসূচির ঘোষণা দেয়া হয়। মঙ্গলবার বিকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের সন্ত্রাসবিরোধী রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে আয়োজিত মানববন্ধনে এমন হুঁশিয়ারি প্রদান করা হয়। এসময় শিক্ষার্থীরা মাহমুদুর রহমানের মুক্তি চেয়ে বিভিন্ন স্লোগান দেন। ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরীফ ইসলাম হাদী বলেন, স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে আপোষহীন মাহমুদুর রহমানকে যদি ৪৮ ঘন্টার মধ্যে মুক্তি না দেয়া হয়, তার বিরুদ্ধে আনীত মামলাগুলো যদি আইন উপদেষ্টার ব্যক্তিগত হস্তক্ষেপে বাতিল না করা হয় তাহলে আগামী রোববার আমরা ইনকিলাব মঞ্চের পক্ষ থেকে আইন উপদেষ্টার কার্যালয়ের সামনে অবস্থান নিয়ে বৃহত্তর আন্দোলনের ডাক দেবো। মানববন্ধনে ইনকিলাব মঞ্চের পক্ষ থেকে কিছু দাবি জানানো হয়।
দাবিগুলো হলো- মাহমুদুর রহমানের বিরুদ্ধে করা মামলাগুলো অনতিবিলম্বে প্রত্যাহার করতে হবে; তার বিরুদ্ধে দেয়া রায় বাতিল ঘোষণা করতে হবে; আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে সরকার মাহমুদুর রহমানকে নিয়ে কী করলেন তা বিজ্ঞপ্তি আকারে জানাতে হবে; তার উপর হামলায় জড়িত পুলিশ যাকে প্রমোশন দেয়া হয়েছে তাকে অনতিবিলম্বে গ্রেফতার করতে হবে; সর্বোপরি তাকে সসম্মানে মুক্তি দিতে হবে। এ সময় আমার দেশ পত্রিকার বার্তা সম্পাদক জায়েদ চৌধুরী বলেন, মাহমুদুর রহমান সবসময়ই সত্য ন্যায়ের পক্ষে আধিপত্যবাদীদের বিরুদ্ধে শক্তিশালী ভূমিকা রেখেছিলেন। স্বাধীনতা ও সার্বভোমত্যের পক্ষে সাহস জুগিয়ে এসেছেন। তার উপর ব্যক্তিগত আক্রোশ খাটিয়ে স্বৈরাচারী সরকারের মদদে তাকে হত্যার উদ্দেশ্যে রাজধানীর সাতরাস্তা ও কুষ্টিয়ায় হামলা করা হয়েছিলো। এরপর তাকে বাধ্য হয়ে দেশের বাইরে নির্বাসনে যেতে হয়। দেশ স্বাধীন হবার পরে তিনি ফিরে আসলে তিনি আদালতে আত্মসমর্পণ করলে তাকে জামিন না দিয়ে কারাগারে প্রেরণ করা হয়। মাহমুদুর রহমানকে যদি মুক্তি না দেয়া হয় তাহলে আন্দোলনের মাধ্যমে তাকে মুক্ত করা হবে। মানববন্ধনে সাংবাদিক আবদুল আনোয়ার ঠাকুর, জাতীয় নাগরিক কমিটির পক্ষে আতিক মুজাহিদ, ইনকিলাব মঞ্চের সদস্য ও ঢাবি শিক্ষার্থী ফাতিমা তাসনিম, ঢাবি শিক্ষার্থী মাসুদুর রহমান প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
Mahmudur Rahman is a real patriot and journalist. So, He must be free as soon as possible.
বড়ই অবাক হলাম মাহমুদুর রহমানের জেলে যাওয়া দেখে ।
সহমত
মাহমুদুর রহমান এর সততা, যে কোন ফ্যাসিস্টদের জন্য মাথাব্যথা।
বর্তমান উপদেষ্টাদের যোগ্যতা আর মাহমুদুর রহমানের যোগ্যতা চিন্তা করলে অনেক উপদেষ্টার পদত্যাগ করা উচিত।
যথাযথ আইনি প্রক্রিয়া মেনেই তাকে দ্রুত মুক্তি দেয়া হোক।
Mahmudur Rahman is a Patriot. I salute him. Why he is not a free man Mr. Asif Nazrul ?
দেশের আইন আদালত এখন স্বাধীন। দেশটা কি মগের মুল্লুক। সবাই আল্টিমেটাম দেয়।
To sent Dr Mahmudur Rahman to jail seems to be a planned conspiracy! Let him free as early as possible.
মিথ্যা মামলায় মাহমুদুর রহমান জেলে এটা জাতির জন্য চরম লজ্জার
I strongly agree to free him as early as possible
মাহমুদুর রহমানকে দেশে ফিরে জেলে যেতে হবে এমনটা জনগণ চায় নাই ভাবেও নাই। দেশ যদি নুতন করে স্বাধীন হয়ে থাকে তবে মাহামুদুর রহমান ছিলেন সেই স্বাধীনতার একজন বলিষ্ঠ যোদ্ধা। তাকে সন্মানিত করা উচিত।
অবিলম্বে মুক্তি ছাই, দিতে হবে।
অবস্যই মাহমুদুর রহমানকে মুক্তি দিতে হবে।
আসিফ নজরুল তো নির্যাতন বুজে না উনি সুশীল ভদ্রলোক।মাহমুদুর রহমান এর মতো যোদ্ধা হলে বুঝতেন কিভাবে অসম সাহস নিয়ে একা একা facist এর সকল দোসর এর বিরুদ্ধে লড়াই করেছিলেন
এইবার ভারত দাসের কানে পানি যাবে। চান্দু, বেশী বাড় বাড়লে কঠিন পরিস্থিতি মোকাবেলা করতে হবে।
স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে একজন লড়াকু সৈনিকের আবারও এভাবে জেলে যেতে হবে তা কল্পনা করা যায় না । জনাব মাহামুদুর রহমানের মুক্তি কামনা করছি।
Nothing changed. Only faces were changed. Awami League is still in control. I feel sorry for Dr. Eunus . People of Bangladesh don’t deserve him. He will fail with his current team.
দৈনিক আমার দেশ পত্রিকার ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক প্রকৌশলী ড. মাহমুদুর রহমানের মত একজন সৎ , সাহসী , দেশ প্রেমিক সাংবাদিক কি করে জেলে থাকতে পারে ভেবে পাচ্ছি না। অবিলম্বে মাহমুদুর রহমানের মুক্তি চাই।
অবশ্যই মুক্তি দিতে হবে
মাহমুদুর রহমানের বিরুদ্ধে করা মিথ্যা মামলা গুলো প্রত্যাহারের জন্য আসিফ স্যারের সহযোগিতা কামনা করছি।
যাঁরা এখনও বিপ্লবী সরকারের উপদেষ্টা হতে পারেন নি তাঁরা অবিলম্বে পদত্যাগ করুন। এটাকে অন্তর্বর্তী সরকার মনে করলে ভুল হবে।
আসিফ নজরুল স্যার কে কি বলব জানি না। তবে উনি আইন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা থাকা অবস্থায় মাহমুদুর রহমানের মত একজন সৎ , সাহসী , দেশ প্রেমিক সাংবাদিক কি করে জেলে থাকতে পারে ভেবে পাচ্ছি না। অবিলম্বে মাহমুদুর রহমানের মুক্তি চাই।
আমি স্তম্ভিত আমি রিক্ত আমার অশ্রু জলে শিক্ত। হাসিনা সরকারক হটাতে মাহমুদুর রহমান নির্বাসিত জীবন কাটাতে হয়েছে। তাঁর অবদান স্বীকার না করে ইউনুস সাহেবের সরকার কোন যুক্তির মাধ্যমে জেল হাজতে যাওয়ার নির্দেশ দিলেন আমার বোধগম্য নয়। তাই আমি অশ্রু জলে শিক্ত।
অন্যায়ভাবে এই নিরপরাধ লোকটাকে যথেষ্ট নির্যাতন করা হয়েছে। দেশের বর্তমান পরিস্থিতে উনাকে মুক্তি দিয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার দায়িত্ব দিলে দেশের উপকার হবে।
আন্দোলনের ডাক দেন আমরা প্রস্তুত আছি বুক পেতে জীবন দিতে।
তাকে মুক্তি দিয়ে উপদেষ্টা করার দাবি জানাই।