বিশ্বজমিন
যুক্তরাষ্ট্রে ড. ইউনূসের সঙ্গে মোদির বৈঠকের সম্ভাবনা কম: হিন্দুস্তান টাইমস
মানবজমিন ডেস্ক
(৩ সপ্তাহ আগে) ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, বৃহস্পতিবার, ১১:৪৯ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ৭:২২ অপরাহ্ন
জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনের ফাঁকে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বৈঠকের সম্ভাবনা নেই বলে জানিয়েছে ভারতীয় গণমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমস।
সংশ্লিষ্ট সূত্রের বরাতে বুধবার এ তথ্য দিয়েছে গণমাধ্যমটি। এতে বলা হয়, এ মাসের শুরুর দিকে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ফাঁকে একটি বৈঠকের আনুষ্ঠানিক অনুরোধ করেছিল বাংলাদেশ। যেখানে ড. ইউনূস ও মোদি উভয়ই উপস্থিত থাকবেন। তবে এই আনুষ্ঠানিক বৈঠকটির সম্ভাবনা নেই।
ঘনিষ্ঠ একটি সূত্র হিন্দুস্তান টাইমসকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
সূত্র জানিয়েছে, শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকে ঢাকা-দিল্লির দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের মধ্যে যে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছিল তা লাঘবে এ বৈঠকে আগ্রহ দেখিয়েছে ঢাকা। তবে এ ধরনের বৈঠক ভারতের এজেন্ডা নয়। এছাড়াও যুক্তরাষ্ট্রে মোদির ৩ দিনের একটি সফরের পূর্ণাঙ্গ সময়সূচি নির্ধারণ করা হয়েছে। তিনি ২১ সেপ্টেম্বর ডেলাওয়ার উইলমিংটন কোয়াড লিডারস সামিটে যোগ দেবেন। ২৩ সেপ্টেম্বর মোদি জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে ভাষণ দেবেন।
তাদের একজন বলেন, প্রধানমন্ত্রী মোদি নিউইয়র্কে সাধারণ পরিষদের সাইডলাইনে কিছু দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করবেন বলে আশা করা হচ্ছে তবে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার প্রধানের সঙ্গে বৈঠক তার সময়সূচিতে নেই। এছাড়া যুক্তরাষ্ট্রে সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্পের সাথেও দেখা করার কথা রয়েছে নরেন্দ্র মোদির। তবে তাদের সাক্ষাৎ কোথায় বা কখন হবে সে বিষয়ে স্পষ্ট কোনো তথ্য নেই।
বাংলাদেশ বিষয়ে মোদীজি শেখ হাসিনার চেয়ে কম অপরধী নয়! কাজেই কোন্ মুখে মোদীজি ডঃ মুহাম্মদ ইউনূসের মতো বিশ্ব বরেণ্য একজন সম্মানিত মানুষের মুখোমুখি হবেন?
আমার মতে জনাব মোদি , ইউনুস স্যারের সাথে সামনাসামনি কথা বলতে হীনমন্য তাই ভুগছে। ইউনুস সাহেবের শিক্ষাগত যোগ্যতা , বিশ্বব্যাপী গ্রহণ যোগ্যতা এবং কূটনীতি অনেক ভালো মোদী সাহেবের থেকে। কি বলতে কি ফেলবে এই ভয়ে মোদী সাহেব দেখা করতে আগ্রহী না।
Better not to discuss any thing with communal Modi.
বাংলাদেশের জনগণ এখন অনেক ঐক্যবদ্ধ। ভারতের সাথে বাংলাদেশের পক্ষে কোন উত্তেজনা নাই। দুই দেশের সুসম্পর্ক উভয়ের কার্যকলাপ এবং দৃষ্টিভঙ্গির উপর নির্ভর করবে। ভারতের আগ্রহ না থাকলে বাংলাদেশও নিশ্চয়ই মূখিয়ে থাকবে না।
ভারতের জন্য সঠিক সিদ্ধান্ত।