প্রথম পাতা
বিডিআর বিদ্রোহ নিয়ে সোহেল তাজকে হাসিনা
আমেরিকায় বসে তুমি বেশি বুইঝো না আমি দেখতেছি
শুভ্র দেব
৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪, মঙ্গলবারদেশের ইতিহাসের এক ন্যক্কারজনক ঘটনা ঢাকার পিলখানা ট্র্যাজেডি বা বিডিআর বিদ্রোহ। ২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬শে ফেব্রুয়ারি সংঘটিত নারকীয়, নৃশংস ও মর্মান্তিক ওই ঘটনায় ৫৭ জন সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন নিহত হন। মর্মান্তিক ওই ঘটনার পেছনে অন্যদের সঙ্গে তৎকালীন স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী তানজিম আহমেদ সোহেল তাজের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছিল। ঘটনার সময়ে যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করা সোহেল তাজের দিকে অভিযোগের তীরও ছোড়েন অনেকে। এসব প্রশ্ন আর অভিযোগের বিষয়ে তার মুখোমুখি হয়েছিল মানবজমিন। তিনি জানিয়েছেন, যুক্তরাষ্ট্রে বসে যখন ঘটনার খবর পান তখনই তিনি পুলিশের আইজি’র সঙ্গে যোগাযোগ করেন। পরে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাহারা খাতুনের সঙ্গে কথা বলেন। একপর্যায়ে কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে। তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী তার পরামর্শ না শুনে তাকে ধমক দিয়ে বলেছিলেন আমেরিকায় বসে তুমি বেশি বুইঝো না। আমি দেখতেছি। মানবজমিনের সঙ্গে আলাপে সোহেল তাজ ওই সময়ে ঘটনা প্রবাহের বর্ণনা দিয়েছেন। তিনি বলেন, বিডিআর বিদ্রোহের সঙ্গে কিছু মহল আমাকে জড়াতে চেষ্টা করেছে। এরকম নিকৃষ্ট একিউজিশন খুবই দুঃখজনক। একজন নিরীহ নিরপরাধ মানুষকে এমন একটা কালিমা দেয়া ঠিক না।
আপনার দিকে কেন সন্দেহের তীর এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমি তখন স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী ছিলাম। কিন্তু ঘটনার সময় আমি আমেরিকা ছিলাম। আমার মেয়ের জন্মদিনও ছিল আর আমার ঘনিষ্ঠ একজন আত্মীয়ের হার্ট সার্জারি হচ্ছিল নিউ ইয়র্কে। পিলখানার পাশেই আমার এক আত্মীয়ের অফিস। আমেরিকা ও বাংলাদেশের মধ্যে সময় ব্যবধান ছিল ১১ ঘণ্টা। রাত সাড়ে ১১টার দিকে আমার ওই আত্মীয় কল করে বলেন, সোহেল এখানে তো অনেক গোলাগুলি হচ্ছে। তখন আমি বলি গোলাগুলি মানে? তখন তিনি বলেন, গোলাগুলি মানে অনেক গোলাগুলি। তখন সঙ্গে সঙ্গে আমি ফোন দিলাম তৎকালীন আইজিপি নূর মোহাম্মদকে। ওনাকে বললাম আইজি সাহেব পরিস্থিতি কী? কি হচ্ছে সেখানে। ওনি বললেন, গোলাগুলি হচ্ছে পিলখানায়। আমি বললাম গোলাগুলি হচ্ছে তো আপনারা কি করছেন? তিনি বললেন আমরা তো আছি। এ কথা শুনে আমি বলেছিলাম পুলিশ, র্যাব, আনসার, এপিবিএন সব ডাকেন। সবাইকে দিয়ে পুরো পিলখানা ঘেরাও দেন। মুভিং করতে হবে। ওনি বললেন, আমরা তো মুভিং করছি। প্রয়োজনে সেনবাহিনীকে ডাকার কথাও বলি। আমার কথা শুনে তখন আইজি আমাকে বললেন, স্যার মন্ত্রী মহোদয় সঙ্গে আছেন। তার মানে ওনি আমাকে বলতে চাচ্ছেন আপনার কথা আমি মানতে পারবো না কারণ সিনিয়র আছেন। তখন আমি বুঝে গেলাম তিনি আমার কথা শুনবেন না কারণ আমার সিনিয়র (স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী) আছেন। সোহেল তাজ বলেন, আমার মাথা তখন গরম হয়ে গেছে। এরকম ক্রাইসিস হলে পুরো এলাকা ঘেরাও করতে হয়। যাতে ভেতরে যারা আছে তারা যেন বুঝতে পারে তাদের পালাবার কোনো পথ নাই। পালানোর পথ যদি না থাকে তবে তারা যা করতে চাচ্ছে সেটা নাও করতে পারে। সেজন্য বলেছিলাম পুরো এলাকা সবদিক দিয়ে ঘেরাও করতে হবে। আইজি’র কথা শুনে আমি থেমে যাইনি। ফোন রেখে আমি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাহারা খাতুনকে ফোন করলাম। ওনাকেও আমি একই কথা বললাম। ঘেরাও দেয়ার জন্য। প্রয়োজনে সেনাবাহিনীকে কল করার কথাও বলি। ওনি তখন আমাকে বললেন বাবা এটা তো আপা (শেখ হাসিনা) দেখছেন। আমি তখনও থামি নাই। প্রধানমন্ত্রীকে কল করে একই কথা বলেছি। যা ফোর্স আছে তা দিয়ে ঘেরাও করে রাখতে হবে। আর্মি আসার আগ পর্যন্ত এটা করতে হবে। ওনি আমাকে বললেন, তুমি আমেরিকায় বসে বসে বেশি বুইঝো না। আমি দেখতেছি। তখন আমার আর কিছু করার ছিল না। তিনি বলেন, দেশে এসে আমি যা দেখলাম সেটাতেও অবাক হয়েছি। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীনে ছিল বিডিআর। কিন্তু অলৌকিকভাবে সব কাজ হয়ে যাচ্ছে। আমি দেখতে পারছি না কি হচ্ছে। কো-অর্ডিনেটর করে দেয়া হয়েছে কর্নেল ফারুক খানকে। ওনি তখন বাণিজ্যমন্ত্রী ছিলেন। বাণিজ্যমন্ত্রীকে কেন এই ঘটনার কো-অর্ডিনেটর করতে হবে? তারপর থেকে সবকিছু অদৃশ্য হয়ে গেল। আমাদের হাতে আর কিছুই ছিল না। বিডিআরের ‘ব’ পর্যন্ত আমরা বলতাম না। কারণ আমাদের কাছে কেউ জানতেও চায়নি, বলেওনি। এভরিথিং ওয়াজ ডান বাই দ্য কো-অর্ডিনেটর। আমার কাছে সবই উদ্ভট লেগেছে। কিন্তু প্রমাণ তো নাই। প্রতিমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগের এটাও একটা কারণ ছিল। তাই বিডিআর বিদ্রোহের পরপরই আমি পদত্যাগ করেছি।
বিডিআর বিদ্রোহের নেপথ্য কী ছিল? এ প্রশ্নে তিনি বলেন, মন্ত্রী থাকাকালীনই আমি কিছু দেখিনি, কিছুই টের পেতাম না। কোথা দিয়ে কি চলে যাচ্ছে, কী হয়ে যাচ্ছে কিছুই জানতাম না। আর দায়িত্ব ছাড়ার পর আর কিছু দেখার বা জানার সুযোগ ছিল না।
এর আগে সোহেল তাজ ১৫ই আগস্ট এক ফেসবুক পোস্টে বলেছেন, সত্য বলার সময় এসেছে। সত্যই হচ্ছে সবচেয়ে বড় শক্তি। পিলখানা হত্যাযজ্ঞের সুষ্ঠু তদন্ত হওয়া উচিত। একজন মানুষের সবচেয়ে বড় সম্বল হচ্ছে তার আত্মসম্মান আর মর্যাদা এবং সত্যই হচ্ছে সবচেয়ে বড় হাতিয়ার আর ঢাল। তিনি লিখেছেন, ‘আপনারা যারা জেনে না জেনে বা বুঝে না বুঝে কোনো প্রমাণ ছাড়াই আমাকে নিয়ে পিলখানা হত্যাযজ্ঞের সঙ্গে জড়িত থাকার মিথ্যা অপপ্রচার করছেন, তাদের উদ্দেশ্যে বলবো- এই কাজটা ঠিক না। আমিও বাংলাদেশের সব বিবেকবান মানুষের মতো হতভম্ব হয়েছিলাম, স্তম্ভিত হয়েছিলাম। আমিও মানসিকভাবে মর্মাহত হয়েছিলাম। আমিও সত্য জানতে চাই এবং সুষ্ঠু তদন্ত চাই। ভবিষ্যতে পুনঃতদন্ত হলে আমার অভিজ্ঞতা এবং পর্যবেক্ষণগুলো বলতে চাই।
প্রায় ১৫ বছর আগের ওই ঘটনা ৫ই আগস্ট সরকার পতনের পর থেকে আলোচনায় এসেছে। বিডিআর কল্যাণ পরিষদও এই ঘটনা পুনঃতদন্ত ও ৯ দফা দাবি জানিয়েছে। এ ছাড়া পিলখানায় বিদ্রোহের ঘটনায় দায়ের করা মামলার আসামি বিডিআরের উপ-সহকারী পরিচালক (ডিএডি) বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. আব্দুর রহিমের কারাগারে মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা করা হয়েছে। ২৫শে আগস্ট ঢাকার মহানগর হাকিম মো. আখতারুজ্জামানের আদালতে আব্দুর রহিমের ছেলে এডভোকেট আব্দুল আজিজ এই মামলা করেন। মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক বিজিবি মহাপরিচালক ও সাবেক সেনাপ্রধান ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আজিজ আহমেদ এবং পিলখানা বিদ্রোহ মামলার আইনজীবী মোশারফ হোসেন কাজলসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে এ মামলা হয়। মামলায় অন্য আসামিরা হলো- সাবেক কারা-মহাপরিদর্শক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. আশরাফুল ইসলাম খান, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, সংসদ সদস্য শেখ সেলিম, নুর আলম চৌধুরী লিটন, শেখ হেলাল, জাহাঙ্গীর কবির নানক, মির্জা আজম ও হাসানুল হক ইনু। এ ছাড়া ২০১০ সালের জুলাইয়ে দায়িত্বরত কেন্দ্রীয় কারাগারের জেল সুপার এবং কারাগারের চিকিৎসকদেরও আসামি করা হয়েছে। অজ্ঞাতনামা আরও ২০০ জনকে আসামি করা হয়েছে।
পিলখানা হত্যাকাণ্ডের সুষ্ঠু তদন্ত ও চাকরিচ্যুত বিডিআর (বর্তমান বিজিবি) সদস্যদের চাকরিতে পুনর্বহালের দাবি জানিয়েছে বিডিআর কল্যাণ পরিষদ। গত সপ্তাহে জাতীয় প্রেস ক্লাবে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে বিডিআর কল্যাণ পরিষদের উপদেষ্টা ফখরুল ইসলাম বলেন, তৎকালীন ফ্যাসিস্ট সরকার একটি দেশকে সন্তুষ্ট করতে, সেনাবাহিনীর সামর্থ্য ক্ষুণ্ন ও বাংলাদেশ রাইফেলসকে (বিডিআর) ধ্বংস করে নিজেদের ক্ষমতাকে সুদৃঢ় করতে সুপরিকল্পিতভাবে ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে ‘পিলখানা হত্যাকাণ্ড’ ঘটিয়েছে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের পক্ষ থেকেও বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনার পুনরায় তদন্তের কথা বলা হয়েছে।
বিডিআর হত্যাকাণ্ডের সাথে ১০০% জড়িত শেখ হাসিনা।
বিডিআর হত্যাকাণ্ডের সাথে জড়িত খুনী হাসিনা। এই খুনীদের প্রায় সবাই শেখ পরিবারের সদস্য। সমস্ত শেখদের বিচার করতে হবে। বাংলাদেশের সব অপকর্মের সাথে শেখ পরিবার জড়িত।
While the army officers in Pilkhana have been requesting for help to save their lives Sheikh Hasina stopped the army to respond to those requests. She made sure that the hired killers could complete their job of killing the army officers. Awami League, and especially Sheikh Hasina, Fazle Nur Taposh, Sheikh Selim, and Jahangir Kabir Nanak had planned and carried out the Pilkhana massacres of our army officers to make sure that it is significantly weakened so that they can rule our country in a fascist style without any objection. Sheikh Hasina and her partners in crime must face justice (even if in absentia).
BDR এর নাম পুনঃবহাল ও চাকুরীচ্যুত বিডিআর সদস্যদের চাকুরিতে বহাল করা প্রয়োজন। এ বাহিনীর ২৩০ বছরের ঐতিহ্যের ফিরিয়ে আনতে হবে।। দেশের অন্যান্য বাহিনীর মতো বিডিআর এর নিজস্ব কমান্ডিং অফিসার(বিসিএস) নিয়োগ সময়ের দাবি বলে আমরা মনে করছি।।কারণ-তারা কেন সেনাবাহিনীর অধীনে পরিচালিত হবে? বিডিআর তো আলাদা একটি সশস্ত্র বাহিনী।তাদের মতো,তাদের নিজস্ব অফিসার থাকবে, এটাই তো নিয়ম।। সেনাবাহিনী থেকে অফিসার ভাড়া করে এনে,এই বাহিনী চালানো রহস্য কি?? জাতি এখন জানতে চাই...
তাহলে সোহেল তাজ হাসিনার বিরুদ্ধে রাজসাক্ষী দিক।
salute to you
Sir, Apne-k ami onek onek honour kori. Apne 1jon valo manus. Sek Hasina sokol oporadher sathe jorito.
অবশ্যই এর সুষ্ঠু তদন্ত এবং বিচার হওয়া উচিত
আগেই ধারনা আছে বিডিআর হত্যা শেখ হাসিনার সম্মতিতে হয়েছে। কারণ সে যখন ৯৬ থেকে ২০০১ সালে ক্ষমতায় ছিল তখন চেষ্টা করেছিল এখনকার মত করে ক্ষমতা কুক্ষিগত করার জন্য, কিন্তু যেই সব সেনা অপিসার তার এই বাসনা পূর্ণ করতে বাদা হয়ে দাঁড়িয়েছিল তাদের কে সে টার্গেট করে রেখেছে। তার সঙ্গে যুক্ত হয়েছে ভারতের সে ৯৮ এর পরাজয়। তাই হাসিনার ক্ষমতার মসনদ পাকা পোক্ত করা আর ভারত তার শত্রুতা উদ্দার করা এবং বাংলাদেশ সেনা বাহিনীর মেরুদণ্ড ভেঙ্গে দেয়া দুইটাই সফল করে মক্ষি রানী হয়ে উঠেছে। কিন্তু সে ভুলে গেছে আল্লাহ মহান তিনি মহা পরিকল্পনা কারী।
Sohel Taj er kotha kotota sotho seta investigation chara bissash kora kotin bole ami mone kori
আমরাও তাই জানি যে সকল কিছুর মাস্টার মাইন্ড ছিল হাসিনা নিজে। আর অবস্থান ব্যাখ্যা করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
সাধারণ একজন বাংলাদেশী হিসাবে সোহেল তাজকে সন্দেহ করার যথেষ্ট কারণ আছে। যদি পুনঃ তদন্ত হয় তবে সেখানে সোহেল তাজের সুযোগ রয়েছ নিজেকে নির্দোষ প্রমাণের।
বিডিআর নাম ও তার পূর্বের পোশাক ফিরিয়ে আনা হোক।
Fascist Hasina is main culprit.
আমরা সবাই চাই এটার সঠিক তদন্ত করে সবাইকে আইনের আওতায় এনে বিচার অবশ্যই করতে হবে।
আমরা সবাই চাই এটার সঠিক তদন্ত করে সবাইকে আইনের আওতায় এনে বিচার অবশ্যই করতে হবে।
হাসিনা ছিলো একটা সাইকোপ্যাথ মনের মধ্যে পরিবার হারানোর যন্ত্রণা ছিলো তার মনে সে ভারতে আশ্রিত ছিলেন সব মিলিয়ে বাংলাদেশের মানুষ কে তিনি ঘৃণা করতেন। এই জন্য লাশ দেখে তার মনে শান্তি লাগতো। ষড়যন্ত্রের যতো আর্মী অফিসার ছিলেন সবগুলো কেই তার নির্দেশে হত্যা করা হয়। সে সময় যদি সাথে সাথে পিলখানায় আর্মী ঢুকতে পারতো তাহলে এতো অফিসার কে হত্যা করার সাহস বিডিআর পেতো না। এই পিলখানা হত্যাযজ্ঞে ভারত তখন কলকাঠি নেড়েছে,
জনাব সোহেল তাজের আজকের এই অবস্থান/ভুমিকা পনর বছর পূর্বে প্রকাশ পেলে ভাল হত। এতে ঝুঁকি থাকলেও সত্য উতঘাটিত হত এবং অনেক নিরপরাধ মানুষ বেচে যেত।
পিলখানা হত্যা ট্রাজেডি এটি সম্পুর্ন পরিকল্পিত ঘটনা !!!! তৎকালীন সময়ের হাসিনা সহ দায়িত্বশীল সকল কর্মকর্তাদের আসামীর কাঠগড়ায় দাড়িয়ে করিয়ে বিচার নিশ্চিত করতে হবে।।
কিছুই জানেন না, এটা বিশ্বাস করানো কঠিন।
স্বৈরাচার শাসক কিছু প্রোডাক্ট/ সমর্থক রেখে যায়।
বিন্দুমাত্রও যার মাঝে দেশপ্রেম সে এরকম জঘন্য দেশদ্রোহী কাজ করতে পারেনা। এরচেয়ে দেশ বিরোধী তাজ আর হতে পারেনা। সেনাবাহিনী প্রতিটি দেশের নিরাপত্তার প্রতীক। প্রতিটি সেনা সদস্য, অফিসার নিজের জীবনের বিনিময়ে দের রক্ষার শপথ নেন। সেই সেনা অফিসারদের নির্মমভাবে হত্যায় জড়িতরা বিশ্বের যে প্রান্তেই থাকুক, যেভাবেই হোক তাদের ফিরিয়ে এনে কঠিন শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।
""প্রথম পাতা "বিডিআর বিদ্রোহ নিয়ে সোহেল তাজকে হাসিনা আমেরিকায় বসে তুমি বেশি বুইঝো না আমি দেখতেছি।" শুভ্র দেব ৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪, মঙ্গলবার"" এই নিয়ে বলার কি আছে অনতি বিলম্বে সাবেক প্রধানমন্ত্রী জনাবা শেখ হাসিনাকে আইনের আওতায় আনা জরুরি দরকার। যদিও উনি ৫অগাষ্ট ২০২৪ সালে তিনি পালিয়ে ভারতে চলে যান।
BDR নাম পুনবহাল করা হোক