অনলাইন
শেষ বৈঠকে হাসিনা এবং কোটি কোটি টাকা
মানবজমিন ডিজিটাল
(২ সপ্তাহ আগে) ২ সেপ্টেম্বর ২০২৪, সোমবার, ৪:৫১ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ৯:৪১ পূর্বাহ্ন
ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার আগের দিনও গণভবনে কোটি কোটি টাকা ছিল। কয়েকজন কর্মকর্তা এই টাকার দায়িত্বে ছিলেন। নির্ভরযোগ্য একাধিক সূত্র মানবজমিনকে এই তথ্য নিশ্চিত করেছে। ৪ঠা আগস্ট রাতে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একাধিক নেতা ও নিরাপত্তা সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির সঙ্গে বৈঠক করেন। এই সময় টাকা বিলি-বণ্টন করা হয় । সর্বশেষ বৈঠকটি হয় তার সবচেয়ে ঘনিষ্ঠ পাঁচজন নেতা ও কর্মকর্তার সঙ্গে। এর মধ্যে ছিলেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, জুনাইদ আহমেদ পলক ও মোহাম্মদ আলী আরাফাত। এছাড়া ছিলেন মেজর জেনারেল জিয়াউল আহসান ও একজন লেফটেনেন্ট জেনারেল। সেই বৈঠকে হাসিনা সার্বিক পরিস্থিতি পর্যালোচনা করেন। বলেন, আর অপেক্ষা নয়। আর আপস নয়। নির্বিচারে গুলি চালিয়ে পরিস্থিতি শান্ত করতে হবে। বৈঠকে যোগ দেন আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন।
মানবজমিন জানতে পেরেছে, বৈঠকে আইজিপি জানান, পুলিশের পক্ষে আর সম্ভব হচ্ছে না। একদিকে গুলির সংকট, অন্যদিকে জন-উপস্থিতি প্রতিনিয়ত বাড়ছে। গুলি করেও থামানো যাচ্ছে না। যদিও এ সময় শেখ হাসিনা আইজিপির প্রশংসা করেন। তবে সবার কথা শেষে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ক্ষিপ্ত হয়ে বললেন, তোমাদের দিয়ে কিছু হবে না। আমি সেনাবাহিনীকে বলবো গুলি করতে। কারফিউ আরও কঠিন করতে। সেনাবাহিনীর তরফে আগেই জানানো হয়েছে কোনো অবস্থাতেই তারা গুলি করবে না। হাসিনা এটা শোনার পর কোনো একজন কর্মকর্তাকে উদ্দেশ্য করে বললেন, আমি তোমাদের জন্য কী না করেছি! তোমরা এখন সবাই গা বাঁচানোর চেষ্টা করছো। যা করার আমিই করবো। হাসিনা তখন আরও বলেন, সেনাবাহিনী মার্শাল ল’ দিচ্ছে না কেন। তাহলেই তো পরিস্থিতি ঠাণ্ডা হয়ে যাবে।
মানবজমিন এটাও জানতে পেরেছে, সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান আগেই জানিয়ে দিয়েছিলেন মার্শাল ল’র পক্ষে তাদের সায় নেই। মার্শাল ল’ দিয়ে পরিস্থিতি শান্ত করা সম্ভব নাও হতে পারে। তাছাড়া বিশ্ব পরিস্থিতিও মার্শাল ল’র অনুকূলে নয়। এখানেই বৈঠক শেষ হয়ে যায়। একাধিক সূত্র নিশ্চিত করেছে, আন্দোলনকে বিপথগামী করতে টাকা ছড়ানোর সিদ্ধান্ত হয়। তখন গণভবনে গচ্ছিত টাকা দেয়া হয় নির্দিষ্ট ব্যক্তিদের কাছে। পরদিন পালিয়ে যান শেখ হাসিনা। এই সময় গণভবনে লুট হয়। লুটকারীরা টাকাও নিয়ে যায়। তবে কত কোটি টাকা ছিল জানা সম্ভব হয়নি। পঞ্চান্ন লাখ টাকা উদ্ধার করে সেনাবাহিনীর হাতে দেয় জনতা।
শেখ হাসিনা? সেই ধূর্ত মহিলা মনে করত যে সে পুরো জাতির চেয়ে অনেক বেশি চালাক। এটি তার বৈশিষ্ট্য ছিল যে সে অর্থ, নিষ্ঠুরতা এবং মিথ্যা ব্যবহার করে জাতিকে প্রতারণা করত এবং তাদের অবৈধভাবে শাসন করত। সে মিথ্যা, নৃশংসতা, দুর্নীতি, মানুষের আনুগত্য কেনার জন্য অর্থ ব্যবহার করার একজন চ্যাম্পিয়ন ছিল। সে জাতিকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে সবচেয়ে বিপজ্জনক অপরাধীদের নিয়োগ করত। এদের বিচার কি ভাবে করবেন..? কিছু আবাল, সুবিদাভোগি আছে তারা এখনো তার পক্ষে কথা বলে। যায় হোক তার এত এত অন্যায়ের বিচার আল্লাহ তো করবেন এটাতো নিশ্চিত..!
আওয়ামীলীগের ভিতর ভালো লোকের গুব অভাব
After a lot of blood Hasena and her party has no right to run over the country.
শেখ হাসিনাসহ যারা অপরাধী অবশ্যই তাদের বিচার হোক এটা সকল মানুষই চায়। আওয়ামীলীগের সুবিধাভোগী যারা তারা ছাড়া এই সকল অন্যায়ের বিচার সবাই চায় কিন্তু এদেশে কোটি কোটি আওয়ামীলীগ আছে, যারা কোন অন্যায়ের সাথে জড়িত নয়। সুতরাং আওয়ামীলীগের রাজনীতি নিষিদ্ধ করা সমীচীন হবে না। এদের মধ্যে বহু ভাল নেতা কর্মী আছে, তাদেরকে রাজনীতি করার সুযোগ দেওয়া উচিৎ। অন্যথায় বৈষম্যহীন বাংলাদেশ কোন ভাবেই সম্ভব নয়।
দেশের সকল অন্যায় কারীর বিচার করা হোক, দল মত যাচাই করে নয়, অন্যায়ের বিচার জনমনে করা হোক।
জনাব ব্রিগেডিয়ার সাখাওয়াত ও জনাব আসিফ নজরুল! আপনারা এই লেখাটি একটু মনোযোগ দিয়ে পড়ুন তারপর বলুন আওয়ামীলীগের ব্যাপারে আপনারা কেমন মানসিকতা পোষণ করতে চান? ভেবে দেখুন আওয়ামী লীগকে দেশের রাজনীতি করতে দেওয়ার সুযোগ আছে কিনা?
এতগুলো মানুষ খুন করার পরেও কিছু লোক বলতেছে এদেশে আওয়ামীলীগের রাজনীতি করার অধিকার আছে। দেশের জনগণের উপর এত জুলুম করার পরেও তোমরা ঠিক হইলানা?
শেখ হাসিনা একজন ধূর্ত ও হায়েনা প্রকৃতির মহিলা, তাকে দেশের সেরা অভিনেত্রীও বলা যায়। সে এদেশের মানুষকে কোন দিন ভালোবাসে নি। আর তার পরিবার লোভী এবং অহংকারী।
এতগুলো মানুষ খুন করার পরেও কিছু লোক বলতেছে এদেশে আওয়ামীলীগের রাজনীতি করার অধিকার আছে। দেশের জনগণের উপর এত জুলুম করার পরেও তোমরা ঠিক হইলানা? হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার পূর্ব মুহূর্তে জামায়াতে ইসলামীকে নিষিদ্ধ করে গেছে সেই সময়তো তোমাদের মুখে তালা দিয়ে রাখছিলে জামায়াতে ইসলামীর কি অপরাধ ছিলো?
শেখ হাসিনা একজন ধূর্ত ও হায়েনা প্রকৃতির মহিলা, তাকে দেশের সেরা অভিনেত্রীও বলা যায়। সে এদেশের মানুষকে কোন দিন ভালোবাসে নি। আর তার পরিবার লোভী এবং অহংকারী।
হিটলার ৬০লাখ ইহুদি হত্যার পর বলেছিলেন,আমি ইচ্ছা করলে দুনিয়ার সকল ইহুদিদেরই হত্যা করতে পারতাম।কিন্তু ভবিষ্যৎ প্রজন্ম যাতে জানতে পারে কেন আমি এতো ইহুদি হত্যা করেছিলাম।ঠিক তেমনি ৭৫এ বঙ্গবন্ধু ও তার সাত বছরের নিষ্পাপ শিশু রাসেল কেসহ হত্যা করা হয়েছিলো।গত সাড়ে ১৫বছরে রাসেলের মর্মান্তিক হত্যাকান্ডের বর্ননা শোনে মানুষের হৃদয় নাড়া দিয়েছিলো।কিন্তু শেখ হাসিনার নির্দেশে ছাত্রজনতা ও নারী-শিশুদের নির্বিচারে গুলি করে হত্যা করা হলো শেখ হাসিনা-শেখ রেহানাকে মহান আল্লাহ হয়তো বাঁচিয়ে রেখেছিলেন এই প্রজন্মের কাছে শেখ পরিবারের ভয়ংকর ও নির্মমতার মুখোশটি জাতির সামনে তুলে ধরতেই।তবে যে কোন হত্যাকান্ডই নিন্দনীয় ও সমর্থন যোগ্য নয়।মানুষ হত্যা মহাপাপ।
এতো নিকৃষ্ট সাইকোপ্যাথ গণ হন্তারক দুনিয়ায় নাই।
কোন ব্যক্তি বা সংগঠনের বিচার মানে দৃষ্টান্ত স্থাপন।তাই বিচার দরকার।
এ ধরনের খুনি, গনহত্যাকারী, রক্তপিপাসু, নির্দয়, নিষ্ঠুর, মিথ্যাচারী, অর্থলোভী, ক্ষমতালোভী, দুর্নীতিবাজ, মহিলা সারা পৃথীবিতে দ্বিতীয়টি আছে কি না আমার জানা নাই। একজন মহিলা কিভাবে এত ভয়ংকর হতে পারে এটা আমি কল্পনা ও করতে পারি না। গোটা বাংলাদেশের জনগণকে হত্যা করে হলে ও তার ক্ষমতা চাই। আস্তাগগফিরুল্লাহ্। নাউজুবিল্লাহ। তার যারা সহযোগী ছিল, চামচা ছিল, উচ্ছিষ্টভোজী ছিল, যে সমস্ত পুলিশ তার পক্ষ হয়ে কাজ করছে, তাকে ক্ষমতায় রাখার জন্য সহযোগিতা করেছে, জনহনের বুকে গুলি চালিয়েছে, হাজারো মায়ের বিক খালি করেছে, সেই চাকরির টাকা দিয়ে পরিবার, সন্তান সন্তুতি লালন পালন করেছে তাদের কি কোন বিচার হবে না? অবশ্যই হতে হবে। দুনিয়াতে না হলে পরকালে তো অবশ্যই হবে। তারা কি দুনিয়াতে শান্তি করতে পারবে? কখনো না। হাজার হাজার মায়ের বুক খালি করে তারা সুখে থাকবে, শান্তিতে থাকবে এটা হতে পারে না।
১৯৭১ এ আওয়ামী লীগ যদি ও মুক্তিযুদ্ধের প্রয়োজনে দেশে বিরাট ভুমিকা ছিলো কিন্ত ২০২৪ এ তারা দেশের জনগনের শত্রুতে পরিনত হয়েছে তাই এদেশে রাজনীতি করার নৈতিক অধিকার হারিয়ে ফেলেছে। তাদের নিষিদ্ধ করা উচিত।
সুশীললিগ,পুলিশলিগ, আনসার লিগ ইত্যাদি এখনো সক্রিয় ! সাবধান ।
নমরুদ ফেরাউনের চাইতে কম নৃশংস নির্মম হত্যাকারী ছিল না শেখ হাসিনা তবে আমার মনে নমরুদ এবং ফেরাউন তার মত হয়তো প্রতারণা পূর্ণ অভিনেতা ছিলনা শেখ পরিবার কত নিকৃষ্ট তা শেখ হাসিনা এবং তার ছেলে বোনদের দুর্নীতি দেখলেই বুঝা যায়
আমার মনে হচ্ছে ওনার এতো এতো অপরাধ ফেরাউনকে হার মানাবে া
হে আল্লাহ তুমি জালিমদেরকে ধ্বংস করে দাও!!! আমিন।
এই স্বৈরাচার জালিমকে দেশে এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেয়া হোক। আওয়ামী লীগ নামক এই হিংস্র বুনো কুকুরের দলকে নিষিদ্ধ করা হোক।
হাসিনার মন উদ্দেশ্য যে ভাবেই হউক আমার ক্ষমতায় থাকতে হবে যদি সব মানুষ হত্যা করতে হয় করবো। যত দিন বেচে থাকবো ক্ষমতায় থাকবো।
এতগুলো মানুষ খুন করার পরেও কিছু লোক বলতেছে এদেশে আওয়ামীলীগের রাজনীতি করার অধিকার আছে। দেশের জনগণের উপর এত জুলুম করার পরেও তোমরা ঠিক হইলানা? হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার পূর্ব মুহূর্তে জামায়াতে ইসলামীকে নিষিদ্ধ করে গেছে সেই সময়তো তোমাদের মুখে তালা দিয়ে রাখছিলে জামায়াতে ইসলামীর কি অপরাধ ছিলো?
হাসিনা যে পরিমাণ অপরাধ করেছে, তাকে কিয়ামত পর্যন্ত হায়াত দিয়ে শাস্তির মধ্যে রাখলেও তার প্রাপ্য শাস্তি শেষ হবে বলে মনে হয় না।
শেখ হাসিনা? সেই ধূর্ত মহিলা মনে করত যে সে পুরো জাতির চেয়ে অনেক বেশি চালাক। এটি তার বৈশিষ্ট্য ছিল যে সে অর্থ, নিষ্ঠুরতা এবং মিথ্যা ব্যবহার করে জাতিকে প্রতারণা করত এবং তাদের অবৈধভাবে শাসন করত। সে মিথ্যা, নৃশংসতা, দুর্নীতি, মানুষের আনুগত্য কেনার জন্য অর্থ ব্যবহার করার একজন চ্যাম্পিয়ন ছিল। সে জাতিকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে সবচেয়ে বিপজ্জনক অপরাধীদের নিয়োগ করত।
নির্বিচারে গুলি চালিয়ে পরিস্থিতি শান্ত করতে হবে, কত বড় মাপের অমানুষ ও ক্ষমতার লোভ হলে এই জাতীয় কথা বলতে পারে। আপাদমাস্তক দেশ ও জনগনের শত্রু। দল হিসাবে আওয়ামীলিগ নিষিদ্ধ করার আর কি প্রমান লাগবে?
হাসিনা সব ভারত নিয়ে গেছেন।
আ'লীগের রাজনীতি নিষিদ্ধ করতে হবে
Allah do not forgive Jalim.
শেখ হাসিনা ভারতে বসে এখনও ক্ষমতা দখলের স্বপ্ন ও ষড়যন্ত্র বিভোর! তার সকল অপকর্মের সুষ্ঠু তদন্ত করে দ্রুতই দেশে এনে বিচারের মুখোমুখি করতে হবে।।
হাসিনার এত অপরাধ, যে তাকে আসলে শাস্তি দিতে হলে সেই মধ্যযুগে ফিরে যেতে হবে। আধুনিক আইনে এই বিচার হলে হাস্যকর হবে। কয়েক কোটি বার ফাঁসি দিলেও বা কয়েক লক্ষ টন পাথর ছুড়ে মারলেও বিচার সঠিক হবে না। এত এত অপরাধ হাসিনার।
এত অপরাধের বিচার কি এদেশে হবে? বিচার হওয়ার মতো লক্ষ্মণতো এখনো দেখছি না।
আর এই দলরে এখন কেউ কেউ হালাল করতে নামছে।
স্বদেশের সাথে স্বজাতির সাথে এতবড় বেঈমানি ,কোন প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে আধুনিক বিশ্বে খুঁজে পাওয়া মুশকিল।
এর কি বিচার হবে না ....................................................বাংলার মাটিতে ?
শুধু টাকা প্রসঙ্গ নয়। 15 বছর যাবত গুম, খুন, দুর্নীতি, পাচার, অপরাজনীতি, দমন, নিপীড়ন, হিংস্রতা, পৈশাচিকতা, লুণ্ঠন, গণহত্যা, দানবীয়তা, দস্যুতা, পিলখানা গণহত্যা, আয়নাঘরের নৃশংসতার ডকুমেন্টস তো ওখানেই ছিলো। কম্পিউটারে তো থাকবেই, হার্ডকপিও থাকার কথা। সেগুলো কোথায়? কারা লুট করে নিয়ে গেছে সেই সব ভয়ঙ্কর ও গা শিউরে ওঠা তথ্যাবলি।
Please, let know the people about the name of Lt. General who was attended in that meeting.
নির্বিচারে গুলি চালিয়ে পরিস্থিতি শান্ত করতে হবে, কত বড় মাপের অমানুষ ও ক্ষমতার লোভ হলে এই জাতীয় কথা বলতে পারে। ছি ছি
হাসিনার প্রথম লক্ষ্য ছিল পিতার হত্যাকারীদের শাস্তি নিশ্চিত করা। দ্বিতীয় লক্ষ্য-দেশকে শোষণ করে টাকা পাচার।