প্রথম পাতা
সংকটের অন্যতম স্থপতি
সাজেদুল হক
১৬ আগস্ট ২০২৪, শুক্রবার
কেতাদুরস্ত ভদ্রলোক। কথা বলেন সুন্দর। চলাফেরা স্মার্ট। কিন্তু অভিযোগের আঙ্গুল তার দিকে। বলা হয়, গত এক দশকে বাংলাদেশে যে সংকট তার অন্যতম প্রধান স্থপতি প্রাক্তন প্রধান বিচারপতি এবিএম খায়রুল হক। তার একটি রায়ের কারণেই ভেঙে পড়ে বাংলাদেশের নির্বাচন ব্যবস্থা। অবশ্য এর
পুরস্কারও পেয়েছেন। দীর্ঘদিন ছিলেন আইন কমিশনের চেয়ারম্যান পদে। আগস্ট ঝড়ে সে পদ অবশ্য হারিয়েছেন। পদত্যাগ করেছেন তিনি। তবে খায়রুল হককে নিয়ে আলোচনা থামছে না। আইন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, অবসরে যাওয়ার ১৬ মাস পর রায় পরিবর্তন শাস্তিযোগ্য ফৌজদারি অপরাধ।
ত্রয়োদশ সংশোধনী মামলার শুনানি চলছে। বিভক্ত বাংলাদেশি সমাজের শীর্ষ সব আইনজীবী একটি প্রশ্নে একমত পোষণ করলেন। এমনকি অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলমও। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের বিশেষ ব্যবস্থা বহাল রাখার পরামর্শ দিলেন তারা। এমনকি শুনানির সময় প্রয়াত সিনিয়র আইনজীবী টিএইচ খান চরম হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করলেন। বললেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিল হলে দেশে বিপর্যয় তৈরি হবে, গৃহযুদ্ধ লেগে যাবে। কিন্তু তৎকালীন প্রধান বিচারপতি এবিএম খায়রুল তাতে রা করলেন না। বিভক্ত রায়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিল হয়ে গেল। যেখানে তিনি মুখ্য ভূমিকা রাখলেন। তবে এখানেই থেমে থাকলেন না খায়রুল হক। ত্রয়োদশ সংশোধনী মামলায় প্রকাশ্যে আদালতে ঘোষিত রায়ে সুপ্রিম কোর্ট দুই মেয়াদ তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বহাল রাখার পথ খোলা রেখেছিল। কিন্তু প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ১৬ মাস পর যে রায় প্রকাশ করলেন সেখানে তিনি এ অংশটি রাখেননি। আপিল বিভাগের দুই জন বিচারপতি এ নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন। দৃশ্যত আওয়ামী লীগের সিদ্ধান্তই অনুসরণ করেছিলেন খায়রুল হক।
বিচারপতি খায়রুল হকের এ রায় নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন প্রাক্তন প্রধান বিচারপতি মাহমুদুল আমীন চৌধুরী। ২০১৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে সুপ্রিম কোর্টে এক আলোচনা সভায় এ নিয়ে কথা বলেন তিনি। যদিও বিচারপতি খায়রুল হকের নাম মুখে নেননি। বিচারপতি মাহমুদুল আমিন চৌধুরী বলেছিলেন, আমি মনে করি না অবসরের পর রায় লেখা বেআইনি। পদ্ধতিগত কারণে আপিল বিভাগের রায়ে দেরি হতে পারে উল্লেখ করে তিনি বলেন, তবে সেটা যৌক্তিক সময়, যেমন এক মাসের মধ্যে হতে পারে। কিছুতেই এক-দেড় বছর হতে পারে না। আর অবশ্যই পূর্ণাঙ্গ রায়ে আদেশের অংশ কোনোভাবেই পরিবর্তন করা যাবে না। সেটা করতে গেলে পুনর্বিবেচনার (রিভিউ) আবেদন ও শুনানি হতে হবে। কিন্তু তা না করেই যদি রাতের অন্ধকারে, এক-দেড় বছর পর রায় পরিবর্তন করে ফেলেন, তাহলে সেটা ফৌজদারি অপরাধ।
মাহমুদুল আমীন চৌধুরীর এ বক্তব্যের সঙ্গে একমত পোষণ করেন হাইকোর্ট বিভাগের সাবেক বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরী। গতকাল তিনি মানবজমিনকে বলেন, রায়ে এ ধরনের পরিবর্তন ফৌজদারি অপরাধ। অপরাধ আইন বিশেষজ্ঞ, সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী শিশির মনির এ প্রসঙ্গে বলেন, বিচারকদের ওপর অর্পিত দায়িত্বের মূল হলো আস্থা ও বিশ্বাস। ঘোষিত রায় পরিবর্তন করা ফৌজদারি অপরাধমূলক বিশ্বাসভঙ্গ। এটা দণ্ডবিধির ৪০৬ ধারা অনুযায়ী শাস্তিযোগ্য অপরাধ। একইসঙ্গে এটি বিচারকদের আচরণবিধিরও লঙ্ঘন।
বিচারপতি এবিএম খায়রুল হকের এ রায়ের পরিপ্রেক্ষিতে সংবিধান থেকে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাদ দেয়া হয়। পুরো নির্বাচন ব্যবস্থাই ভেঙে পড়ে। অথচ রাজনৈতিক দলগুলোর সমঝোতার ভিত্তিতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা সংবিধানে যুক্ত হয়েছিল। বাংলাদেশের ইতিহাসে দেখা গেছে, দলীয় সরকারের অধীনে অনুষ্ঠিত প্রতিটি নির্বাচনই ছিল বিতর্কিত। তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিলের পর প্রথম নির্বাচনে বিএনপি-জামায়াতসহ বিরোধী দলগুলো অংশ নেয়নি। সেসময় সংঘাতে ব্যাপক প্রাণহানি হয় এবং সম্পদ বিনষ্ট হয়। একতরফা নির্বাচনের পরও আওয়ামী লীগ পাঁচ বছর ক্ষমতায় থেকে যায়। ২০১৮ সালের নির্বাচনে বিরোধী দলগুলো অংশ নিয়েছিল। তবে সে নির্বাচন রাতের ভোট নামে পরিচিতি পায়। সর্বশেষ ২০২৪ সালের নির্বাচনও বিরোধী দলগুলো বর্জন করে।
ত্রয়োদশ সংশোধনী মামলার রায় ছাড়াও একাধিক রায়, বক্তব্য, বিবৃতিতে বিচারপতি খায়রুল হকের রাজনৈতিক মতাদর্শ স্পষ্টভাবে প্রকাশিত হয়। বাংলাদেশের ইতিহাসে আগে যা কখনো দেখা যায়নি। প্রধান বিচারপতির পদ থেকে অবসরে যাওয়ার পরও অবশ্য তাকে পুরস্কৃত করা হয়। তাকে আইন কমিশনের চেয়ারম্যান বানানো হয়। সেখানেও তিনি পুরোদমে সরকারের প্রতি আনুগত্য বহাল রাখেন।
মাহবুব তালুকদারের বইয়ে খায়রুল হক সম্পর্কে যা বলা হয়েছে: প্রয়াত নির্বাচন কমিশনার মাহবুব তালুকদার তার ‘নির্বাচননামা: নির্বাচন কমিশনে আমার দিনগুলো’ বইতে বিচারপতি খায়রুল হক সম্পর্কে কিছু মন্তব্য করেন। সেখানে তিনি লিখেন, বাংলাদেশের অস্থিতিশীল রাজনীতির স্থপতি একজন অরাজনৈতিক ব্যক্তি- সাবেক প্রধান বিচারপতি এবিএম খায়রুল হক। আমি তাকে অরাজনৈতিক ব্যক্তি বললেও মূলত তিনি পর্দার অন্তরাল থেকে দলীয় রাজনীতির পক্ষে-বিপক্ষে দাবার চাল দিয়েছেন। প্রধান বিচারপতির আসনে থেকে তিনি রাজনৈতিক উদ্দেশ্য হাসিলের জন্য যে ঘটনাটি ঘটান, তার নাম সংবিধানের ত্রয়োদশ সংশোধনী সংক্রান্ত রায়। এই রায়ের ফলে ২০১১ সালে পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে সংবিধান থেকে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাদ দেয়া হয়। তিনি আরও লিখেন, দুর্ভাগ্যজনকভাবে বাংলাদেশের রাজনীতিতে একটি বড় নিয়ামক হিসেবে কাজ করেছে বিচার বিভাগ। গণতান্ত্রিক দেশে অনির্বাচিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিলের পক্ষে অনেক যৌক্তিকতা প্রদর্শন করা যেতে পারে। কিন্তু এই ব্যবস্থার স্থলাভিষিক্ত করার জন্য যে নতুন আইনি কাঠামোর প্রয়োজন ছিল, বিচারপতি খায়রুল হকের রায়ে তা অনুপস্থিত।
পাঠকের মতামত
এই জ্ঞানপাপী দেশ ও জনগনের সাথে ভয়ঙ্কর গাদ্দারী করেছে। ফাঁসি হলেও এটা এই ইবলিসের জন্য কম হয়। একে জয়েন্ট ইন্টারোগেশন সেলের মাধ্যমে ব্যপক জিজ্ঞাসাবাদ করে ঘটনার পূর্বাপর বের করে দ্রুত বিচার আদালতের মাধ্যমে বিচার করে সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করা হোক।
KHAIRUL HAQE A ginious AWAMI MIRJAFAR OF BANGLADESH. HANG HIM TILL DETH.
Why this criminal is not arrested yet?
তাকে আইনের আওতায় এনে প্রাপ্য শাস্তি নিশ্চিতের পাশাপাশি "জাতীর কলঙ্ক" পদকে ভূষিত করা যেতে পারে। তার জন্য শুধু ই ঘৃণা...
একটা দেশে বিচারক যদি এত লোভী হয়, এর চেয়ে দুখজনক আর কি হতে পারে। এর ফলাফল কি হতে পারে এসব জেনেও সে এটা করেছে। এখন গ্রেফতার করে রিমান্ডে নিলে হয়তো বলবে যে তাকে চাপ দিয়ে করানো হয়েছিলো। আফসোস
কথা কম, কাজ বেশী, এই খায়রুল হক কে ২০১১ সাল থেকে আজ পর্যন্ত যত মানষ নিহত ও পঙ্গু বা ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে তার সব দ্বায় এই নরপিশাচখায়রুলের। তাক প্রথম ফাঁসি দিতে হবে।
সে হল গণশত্রু। এ বড়ো পাপ হে, বিচার করো।
দ্রুত এই গাদ্দার কে বিচারের আওতায় আনার জন্য জোর দাবি করছি এই লোকটার জন্য হাজার হাজার মানুষের জীবন চলে গেছে হাজার হাজার মানুষ পঙুত্ত বরন করেছে আর এই গাদ্দার সরকার থেকে একের পর এক পুরস্কার পেয়েছে।
উনি একজন নৈতিক স্খলন/অর্থ লোভী, নীতিহীন ব্যক্তি। উনি দলীয় বিবেচনায় প্রধান বিচারপতি হওয়া সত্ত্বেও, দলের উর্ধ্বে উঠে দেশের কথা চিন্তা করতে পারে নাই। তাই উনি তত্ত্বাবধায়ক সরকারের ব্যবস্থা বাতিলের রায় দেশের স্বার্থে না দিয়ে হাসিনার পারপাস সার্ভ করেছে। এই লোভী, নীতিহীন ব্যক্তি অবৈধভাবে হাসিনা সরকারের কৃপায় আইন কমিশনের চেয়ারম্যান পদে এতদিন বহাল তবিয়তে ছিলো এবং সরকারের সকল ধরনের আর্থিক যোগসুবিধা নিয়েছে। তার ওই অবৈধ আর্থিক সুবিধাসমূহ ফেরত আনাসহ তার কঠিন বিচারের ব্যবস্থা করা উচিত। তাকে এখনই গ্রেফতার করে বিচারের আওতায় আনা উচিত।
এ শয়তানকে সুপ্রীমকোর্টের সামনে প্রকাশ্য দিবালোকে ফাসি দেওয়া উচিত। যাতে করে, বিচারকের নামে এ রকম কুলাঙ্গার বাংলাদেশে কেন প্রথিবীর কোথাও যেন জন্মগ্রহণ না করে!
আমি মনে করি শেখ হাসিনার চেয়েও বেশি দোষী এই খাইরুল হক। তার এই রায় এবং দেড় বছর পরে বিকৃত রায় এর কারণে আজ এত বছর শেখ হাসিনার সরকার অবৈধভাবে বৈধতার খোলসে ক্ষমতায় ছিল এবং এতগুলো প্রাণহানী হল। তার জন্য তাকে সর্বোচ্চ শাস্তি দেওয়া উচিত।
তাকে যত দ্রুত সম্ভব গ্ৰেপতার ফৌজদারি আইনে বিচার করা হোক। উক্ত বিষয়ে আলাদা করে নজরদারি করার জন্য বৈষম্য বিরোধী ছাত্র জনতার প্রতি অনুরোধ করছি
বাংলাদেশে এই বিশৃংখল পরিস্থিতি, মৃত্যু, হানাহানি এবং রাজনৈতিক টালমাটাল অবস্থার জন্য একক ভাবে দায়ী সাবেক প্রধান বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হক । তত্ত্বাবধায়ক সরকার পদ্ধতির পূর্ণাঙ্গ রায়ে তিনি ছল চাতুরির আশ্রয় নিয়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থাই বাতিল করে দেন । ফলস্বরূপ, এই জাতি গত ১৫ বছরে একটি দানবীয় শাসন দেখেছে । লাখ লাখ কোটি টাকার দুর্নীতি হয়েছে যা জনগণ চোখে দেখেও কিছু বলতে পারেনি । তাকে অনতিবিলম্বে আইনের আওতায় এনে কঠিন বিচার করা হোক ।।
Khairul and Awami Dalal Manik they both should be hang until death.
স্বৈরাচার সৃষ্টির অন্যতম রূপকার জনাব খায়রুল হক, তার অন্যায়ের সহযোগী মানিক চৌধুরীকে অবিলম্বে গ্রেফতার করে বিচারের আওতায় আনার জোড় দাবি জানাচ্ছি। তাদেরকে স্বৈরাচার সৃষ্টির রূপকার হিসাবে ইতিহাসে বিশেষ ভাবে চিহ্নিত করার জন্য এ সম্পর্কিত রায় ঘোষণার বিষয়টি বিবেচনার দাবী রাখে ।
সংবিধান সংশোধন করে নির্বাচন ব্যাবস্থা পরিশীলিত করা হোক। মানিক - খাইরুলদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেওয়া হোক।
দেশের গনতন্ত্র বিলুপ্তকারী , স্বৈরাচারী সরকারের পক্ষে রায়দানকারী, দেশের মানুষ কে বঞ্চিত করা , বিশৃঙ্খলা তৈরির কারিগর এই বিচারক কে গ্রেফতার করা করে বিচারের আওতায় আনা জরুরী।
খায়রুল ও কালা মানিককে গ্রেফতার করে বিচারের আওতায় আনা হউক।
তাকে যত দ্রুত সম্ভব গ্রেফতার করা হউক। বাংলাদেশকে ধ্বংশ করার মূল সে। তাকে ছেড়ে দিলে জাতীর সাথে বেইমানি হবে। বর্তমান পরিস্থিতির জন্য সে দায়ী। তার জন্য ৬৫০টি প্রান ঝরে গেল। তার এমন শাস্তি হওয়া দরকার যাতে ভবিষ্যতে আর কোনো বিচারক দেশ ও জাতির বিরুদ্ধে না যায়।
Huq & Manik গং দেরকে আইনের আওতায় আনা জরুরী! দেশটা আমরা কোথায় রেখে যাচ্ছি? সাদা কালা যেন সব সময় সাদা কালা এই হয়!
বাংলাদেশকে ধ্বংস করার জন্য উনাকে দ্রুত আইনের আওতায় আনা হোক।
খাইরুল হক ও শামসুদ্দিন মানিক এরা বিচারপতি নামের কলঙ্ক তাদেরকে আইনের আওতায় আনার দাবি জানাই।
এই মানুষটি জাতির কলঙ্ক এবং কলঙ্কজনক অধ্যায় সৃষ্টিকারী। তার জন্যই দেশের আজ অধঃপতন এবং দিশেহারা। রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে বিভেদ। তার সর্বোচ্চ সাজা হওয়া জরুরী। অন্যথায় দলকানা মানুষগুলো আবার একই কাজ করার সাহস পাবে।
He must go to jail. He did criminal offence.
খায়রুল কে এ্যারেস্ট করা হোক।
He must be punished.
অবিলম্বে খায়রুল হক কে গ্রেপ্তার করে বেআইনি ভাবে বিচারের রায় পরিবর্তনের অপরাধে বিচারের মুখোমুখি করার জন্য জোর দাবী জানাচ্ছি প্রধান উপদেষ্টা ও আইন উপদেষ্টার প্রতি।
এই দলকানা বিচারপতি মানুষের ভোটাধিকার কেড়ে নিয়ে গণতান্ত্রিক অধিকার হরণ করেছে। তাই এই অপদার্থের চরম বিচার হওয়া উচিত। খাইরুল হক বিচারপতি নামের কলংক
একজন বিচারক হিসাবে বাংলাদেশের মানুষের প্রতি যে অবিচার সে করেছে, মহান আল্লাহ যেন তারই অভিশাপ স্বরূপ মৃর্তু পর্যন্ত তাকে এবং তার পরিবারের সদ্যসদের এই অবিচারের আগুনে পোড়ানোর ব্যবস্থা করেন।
উনি আজকের বাংলাদেশের গণহত্যার জন্য অন্যতম দ্বায়ী। শেখ হাসিনার স্বৈরাচার হয়ে ওঠা, নির্বাচন ব্যবস্থাকে ধ্বংস করা, গণতন্ত্রকে ধ্বংস করা, লাগান হীন দুর্নীতি, দুর্নীতির বিচার না হওয়া এসব সবকিছুর জন্য উনি দ্বায়ী।বাংলাদেশকে ধ্বংস করার জন্য উনাকে দ্রুত আইনের আওতায় আনা হোক।
He must be punished.
দেশের মানুষের ভোটাধিকার কেড়ে নেয়ার পরোক্ষ মদদদাতা, সরাসরি ব্যবস্হাকারী ও সহায়তাকারী এ দূর্জন। দেশের এ করুণ পরিণতির জন্য দায়ী।
Please put the culprit into justice and save 180 million people's right.
খুনি হাসিনার পাচটা কুকুর খাইরুল হক কে অবিলম্বে গ্রেফতার করা হউক।এই ইবলিশ সয়তান খুনি হাসিনার কাছে অনেক আর্থিক সুবিধা নিয়েছে সেটার তদন্ত হওয়া দরকার
ভবিষ্যত প্রজন্মের কাছে, দৃষ্টান্ত স্থাপনের জন্য সংকটের এ স্থপতিকে আইনের আওতায় আনতে হবে।
এই কালপ্রিট খায়রুল হকের জন্য অভিশাপ। ওর কারনে দেশের অরাজকতায় যত প্রানহানি হয়েছে তাদের সকলের অভিশাপ তার প্রতি। হে প্রভু... তাকে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিয়ে দুনিয়াতে নজির স্থাপন করুন... আমিন।
He must be face the trial for this Criminal offence.
উনি একজন আওয়ামী বিচারপতি। ১৫ বছর ধরে তিলেতিলে তারা রাষ্ট্র ব্যবস্হা আওয়ামী রাষ্ট্র পরিনত করছেন। আওয়ামী ঘরানার সকলেই জানতেন তারা আরো দীর্ঘকাল দেশ শাসনের নামে শোষণ করে যেতে পারবেন। কিন্তু বিধির বিধান তা হলো না।। সংশ্লিষ্ট সকলেরই বিচার করে শাস্তি দিয়ে, সমাজের সকলকে ভবিষ্যতে অন্যায় থেকে বিরত থাকার চেষ্টা করা উচিত ।। অন্যায়কে ন্যায় বানানোর দুঃসাহস যেন কেউ না পায়।।
হাসিনাকে পালিয়ে যেতে হবে ভারতে সেই রাস্তা উনি করেছেন খারাপ কি?
বিচারপতি খাইরুল হকের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করছি যাতে আর কোন বিচারপতি রাজনৈতিক দলের পা চাটা গোলাম না হয়।
বিচারপতি খায়রুল ও মানিকে আইনের আওতায় এনে রিমান্ডে নিলে সব তথ্য পাওয়া যাবে।
একজন খায়রুল হকের কারণেই হাসিনা দানবে পরিনত হয়ে উঠেছিল। এখন এই হককে! গ্রেফতার করে হাসিনার সাথে বিচারের আওতায় আনা হোক। আজকের এই গনহত্যার বীজ রোপণের জন্য খায়রুল হকই দায়ী। সরকার কে অবিলম্বে এদিকে নজর দেওয়ার জন্য জোর দাবি জানাচ্ছি।
খায়রুল হক এর বিচার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনালে হওয়া উচিত
এটা মানুষ নামের কলংক।
অতি দ্রুত খায়রুল এর বিচার শুরু করা উচিৎ। Real Culprit and corrupt person. He should be hanged.
বিচার পতি খায়রুল হক কে এ দেশের মানুষের ভোটাধিকার হরনকারী হিসেবে বিআারের আওতায় আনা হউক ্
বিচারপতি খায়রুল এবং মানিক কে বিচারের আওতায় আনা জরুরী
খায়রুলকে অবিলম্বে গ্রেফতার করতে হবে এবং ন্যায়বিচারের মাধ্যমে দ্রুত ঝুলিয়ে দিতে হবে।
Real culprit
দলবাজ লোক বিচারপতি হয় বাংলাদেশে প্রকাশ্যে দলবাজি করে..বিচারপতি খায়রুল এবং মানিক কে বিচারের আওতায় আনা জরুরী
বিচার পতি খায়রুল হক কে এ দেশের মানুষের ভোটাধিকার হরনকারী হিসেবে বিআারের আওতায় আনা হউক ্
জনতার আদালতে তার বিচার হবে।
দ্রুত গ্রেফতার করে আইনের আওতায় নিয়ে আসুন তাকে, যেন পালিয়ে যেতে না পারে।
ছাত্র জনতা আওয়াজ তুলুন যেন অবিলম্বে সাবেকপ্রধান বিচারপতি খায়রুল হককে গ্রেফতার করা হয়।
এই অসত বিচারপতি খায়রুল হকের ভুল রায়ের পরে যতগুলো মানুষ মারা গেছে সেই গুলোতে তাকে অভিযুক্ত করে তার বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দেওয়া হোক । রায় পরিবর্তন করে অসততা এবং শপথ ভংঙ করার কারণে তাকে অবিলম্বে গ্রেফতার করার জন্য আবেদন জানাচ্ছি।
Unfit & corrupt person.
ভবিষ্যত প্রজন্মের কাছে, দৃষ্টান্ত স্থাপনের জন্য সংকটের এ স্থপতিকে আইনের আওতায় আনতে হবে।
প্রধানতম স্থপতি।
তার এক কলমের খোঁচায় এ দেশ থেকে বিদায় নিয়েছিল তত্বাবধায়ক সরকারের ধারা । শফথ ভঙ্গ করে ব্যাক্তি ও দলীয় আজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য এই বিবেক হীন সাবেক প্রধান বিচার পতি তত্বাবধায়ক সরকারের ধারা বাতিল করেছিলেন । তবে এটাও লিখেছিলেন আর ও দুই টার্ম এই ব্যাবস্থা চলতে পারে । অবসরে যাওয়ার ষোল মাস পরে যখন রায় লিখলেন তখন “আরও দুই টার্ম এই ব্যাবস্থা চলতে পারে ” সে কথাটি তিনি লিখেন নি । তিনি যে আওয়ামী লীগের এবং ভারতীয় আজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য এই রায় লিখেছিলেন তা আজ দিবালোকের মত পরিষ্কার । তত্বাবধায়ক সরকারের ধারা টি ছিল আমাদের গণ তন্ত্রের রক্ষা কবজ । তিনি এটা জানতেন এই তত্বাবধায়ক সরকারের ধারা বজায় থাকলে আওয়ামী লীগ কখনই নিরুঙ্কুশ সংখ্যা গরিষ্ঠতা পাবে না । ফলে ভারতীয় আজেন্ডা বাস্তবায়ন এবং আওয়ামী স্বৈরাচার কায়েম ও সম্ভব হবেনা । তত্বাবধায়ক সরকারের ধারা বাতিলের জন্য পুরষ্কার স্বরূপ হাসিনা তাকে আইন কমিশনের চেয়ারম্যান নিযুক্ত করে । আজ যত রক্ত পাত হল তার দায়িত্ব তাকে নিতে হবে । অবিলম্বে তাকে গ্রেফতার করে আইনের আওতায় আনা হউক ।
জনাব খায়েরের বাবা মা নিশ্চই অনেক আশা করে নাম রেখেছিলেন বিশ্বের কল্যাণ (খায়রুল আলম)। কিন্তু উনি শুধুমাত্র শেখ হাসিনার কল্যাণ হিসাবে নিজেকে উৎসর্গ করার পণ করেছিলেন। যদিও, প্রকৃতপক্ষে তিনি সেটাও করতে পারেন নাই!!!
খায়রুল হককে আইনের আওতায় আনা হোক এবং কেয়ার টেকার সরকার পূনরায় বহাল হোক।
খায়রুল হককে আদালতের লোহার খাচায় রেখে বিচার কাজ পর্যবেক্ষণ করা সময়ের দাবি।
হায় দলবাজ বিচারপতি! আজ আপনার বিবেক (যদি থাকে) আপনাকে বিদ্ধ করুক! আজ জাতির সকল ধিক্কারে আপনি লজ্জিত হৌন ! সকল শহীদ পরিবারের অভিসাপে আপনি অভিশপ্ত হৌন ! সকল শহীদের ফরিয়াদে আপনি অভিযুক্ত হৌন ! হৌন ঘৃনিত ! ক্লেদাক্ত জীবন নিয়ে রুদ্ধ ঘরে আপনার হাহাকার গগন বিদীর্ন করুক ! আপনার অভিশপ্ত হস্তদয় রোজ কিয়ামত আপনার বিরুদ্ধে স্বাক্ষী হয়ে যাক !আল্লাহর গজব আপনাকে ঘিরে থাকুক !
কুখ্যাত খাইরুল হককে বিচারের আওতায় আনার জোর শুপারিশ করছি। আশ্চর্য যে এ যাবত কোন আইনজীবি তার বিরুদ্ধে কোন মামলা দায়ের করলেন না।
We want his punishment.
বাংলাদেশ ধবংসের জন্য দ্রুত একে আইনের আওতায় আনা উচিৎ।
আফসোস হল মুসলমান মনে হলেও অনেকেই মনে করেন তারা অমর। তাই দুনিয়ার চাকচিক্য ও মোহ তাদের আকৃষ্ট করে ।
বিদ্যমান ঔপনিবেশিক বিচারব্যবস্হা ও বিচারকাঠামোতে আমাদের দেশে বিচরকদের ঈশ্বরতুল্য করে রাখা হলেও অনেকক্ষেত্রে তারা দানব হয়ে উঠে অপ্রতিরোধ্যভাবে রাষ্ট্র সমাজ কাঠামোর উপর দাপিয়ে বেড়ান।যেমন খায়রুল সাহেব মানিক সাহেব। যার অবসান ঘটা প্রয়োজন।
এই কাল পিট গুলোকে অবশ্যই আইনের আওতায় এনে কঠোর শাস্তির বিধান করতে হবে এদের মাঝে পরবর্তী ৩ টি নির্বাচন যারা পরিচালনা করেছে রকিবুল হুদা থেকে শুরু করে বর্তমান নির্বাচন কমিশন এর সকল সদস্য এবং নির্বাচন কমিশনের ৩ জন সচিব সকলকে আইনের আওতায় এনে কঠোর শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে।
খায়রুল হকের মত লোকেরা সমাজের কীট। এর কারনে অনেক লোকের প্রান গেছে।
আদালত পাড়ার লোহার খাঁচায় ঢুকে খায়রুল হককে একটা বক্তৃতা দেওয়ার সুযোগ দিতে হবে। সেবা দাস হিসেবে তার একটা পদক সময়ের দাবি।
A while ago, a leading newspaper called him 'Clown of the century'.
Ai BATPAR k akhon o keno ARREST kora hoi nai & RASTRO Drohi Mamla hoi nai?
Please make all efforts so that this criminal cannot flee from this country.
এখনো কি উনি বহাল তবিয়তে আছেন ? দেশে ক্ষতি করে পার পেয়ে যাবে তা যেন না হয় ।
Unake bicharer awtay ana hok
একটা সুন্দর সময় উপযোগী রিপোর্ট।আমি মনেকরি এই রায় দেয়ার জন্য তাকে বিচারের সম্মুখিন করা দরকার। এই রায়ের করণে আজ আওয়ামী লীগের তথা হাসিনা সরকারের এই পরিণতি।
খায়রুল হকএর কঠিন বিচার চাই। আমি একজন প্রবাসী, সে আমার দেশ দংশ করার জন্য দায়ই,
বিচারপতি এবিএম খায়রুল হক কে দ্রুত একটু জামাই আদর করে ডিম থেরাপি ব্যবস্থা করা হোক ।
নাটের গুরু!
should be arrest him soon as possible
আগামীর বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক চর্চা সুসংহত করার জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে- ন্যায়নিষ্ঠ সাংবাদিকতা। যত দুনীর্তি আর অপরাধ সংঘটিত হয়েছিল গত ১৬ বছরে, তার প্রতিটির বিচার হওয়া আবশ্যক। আওয়ামী লীগ একটি সন্ত্রাসী বা জঙ্গি রাজনৈতিক সংগঠন। একে এদেশে নিষিদ্ধ করা দরকার। তাদেরকে নাম বদল করে গণতান্ত্রিক রাজনীতি কথার শর্তসাপেক্ষে রাজনীতির সুযোগ দেয়া যেতে পারে, তবে তার আগে ১৫ বছরের জন্য সাময়িকভাবে নিষিদ্ধ রাখতে হবে।
এই লোকের সুষ্ঠ বিচার দাবি করলাম । খায়রুলের কান ধরে এনে তাকে জেলে ভরা হোক।
সবই ত বুঝলাম, তারপর কি?
বিচারের আওতায় আনা হউক
অসাধারণ একটা লেখা। তথ্যবহুল ও বস্তুনিষ্ঠ লেখা। বিচার বিভাগের এই নোংরা রাজনীতির কারণেই আজ এতো রক্ত দেখতে হলো। লেখক ও মানবজমিন এর জন্য শুভ কামনা।
এর জন্য তাকে কি আইনের মুখোমুখি করা উচিত না ? এই যে এত গুলি প্রাণ ঝরে গেল তার জন্য তো তাকেও আইনের আওতায় আনা উচিত
Hang him till to his final death.
This culprit must be bring under trial, the brilliant lawyers are requested to fe find out a way to lodge complaint against this so called chief justice. All Bangladeshi people hate him
খায়রুলকে আইনের আওতায় এনে রিমান্ডে নেওয়া হোক।
This
জনগন আশা করে যত দ্রুত সম্ভব তারাতাড়ি খুঁজে বের করে জনগনের হাতেই তাকে ছেড়ে দিবেন।
তাকে যত দ্রুত সম্ভব গ্রেফতার করা হউক। বাংলাদেশকে ধ্বংশ করার মূল সে। তাকে ছেড়ে দিলে জাতীর সাথে বেইমানি হবে।
He should hang.