ঢাকা, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪, সোমবার, ১ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১২ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬ হিঃ

প্রথম পাতা

হাসিনা হাতের রেখা পড়তে পারেননি

সাজেদুল হক
১০ আগস্ট ২০২৪, শনিবারmzamin

১৪ই জুলাই, ২০২৪। বিকালে গণভবনে সংবাদ সম্মেলন করেন শেখ হাসিনা। অবশ্য নামেই সংবাদ সম্মেলন। এটা ছিল এক নতুন ট্রেন্ড। শাড়ি থেকে কবিতা কোনোকিছুই বাদ যেতো না। সাংবাদিকের নামে হাজির থাকতেন স্তাবকেরা। প্রশ্নের নামে চলতো দীর্ঘ বক্তৃতা। এমনই এক প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে শিক্ষার্থীদের কটাক্ষ করেন শেখ হাসিনা। বলেন, ‘মানে কি? মুক্তিযোদ্ধার সন্তানরা মেধাবী না, যত রাজাকারের বাচ্চা, নাতিপুতিরা মেধাবী।’ তার এ মন্তব্যের প্রতিবাদে রাতেই ক্ষোভে ফেটে পড়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। ১৫ বছরের শাসনামলে প্রথম চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েন তিনি। ১৪ই জুলাই থেকে ৫ই আগস্ট। কীভাবে সবকিছু তছনছ হয়ে গেল। ইতিহাসে কখনো কখনো এমন হয়। কয়েকটি দিনে এমন সব ঘটনা ঘটে যা একশ’ বছরেও ঘটে না।

শুরুতে অনুসরণ করা হলো পুরনো রীতি। ছাত্রলীগ নামিয়ে দাও। ঠেঙ্গাও। আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের প্রকাশ্যেই শাসালেন। ঢাকা শহরের সব মাস্তান জড়ো করা হলো ক্যাম্পাসে। ছাত্রীদেরও পেটালেন তারা। এরপর নামানো হলো পুলিশ-বিজিবি-র‌্যাব। রক্তে রঞ্জিত রাজপথ। আবু সাঈদের ঝাঁঝরা বুক যেন বাংলাদেশের হৃদয়। কী অসীম সাহসের সঙ্গে বুক পেতে দিয়েছিল এক তরুণ। গুলিবিদ্ধ হওয়ার পরও উঠে দাঁড়িয়েছিলেন। অনেকে অবশ্য বলেন, আবু সাঈদের বিশ্বাস হচ্ছিল না! স্বাধীন দেশের পুলিশ নিরস্ত্র কোনো যুবকের বুকে এভাবে গুলি চালাতে পারে। তারপর প্রতিটি দিনই ছিল রক্তাক্ত। লাশের কাউন্ট ডাউন করতে গিয়ে নিউজরুমে আমরা ক্লান্ত হয়ে পড়ি। বাংলাদেশের ইতিহাসে আগে কখনো এমন ঘটনা ঘটেনি। কবরে অজ্ঞাত লাশের সারি। কতো মানুষ মারা গেলেন তার সুনির্দিষ্ট হিসাব এখনো পাওয়া যায়নি। কয়েকশ’ মানুষ নিহত হয়েছেন এই নৃশংসতায়। যার বড় অংশই তরুণ। অন্তত ৩২ শিশু নিহতের খবর দিয়েছে ইউনিসেফ। এই নির্মম, নিষ্ঠুরতা অবশ্য মানুষ মেনে নেয়নি। তারা গুলির মুখেও রাস্তায় নেমেছে। এটা অনেককেই বিস্মিত, হতবাক করেছে। এই সাহসের উৎস কোথায় তা অজানা! এই লেখক খেয়াল করেছেন, রোববার দুপুরে তার অফিসের পাশের রাস্তাতেই কয়েক ঘণ্টা সংঘর্ষ চলে। যেখানে পুলিশ ও ছাত্রলীগ নির্বিচারে গুলি চালায় আন্দোলনকারীদের লক্ষ্য করে। তারা মারা যায়। কিন্তু পিছু হটে না। পরবর্তী কয়েকঘণ্টা ছিল বেশ গুরুত্বপূর্ণ। আন্দোলনের নেতারা সবাইকে ঢাকায় চলে আসার ডাক দেন। পরদিন মূল কর্মসূচি ছিল গণভবন ঘেরাও। তবে এরইমধ্যে পর্দার আড়ালে বেশকিছু ঘটনা ঘটে। আন্দোলনকারীদের ওপর শক্তি প্রয়োগ না করার সিদ্ধান্ত নেয় সেনাবাহিনী। অন্যদিকে, খবর বেরিয়েছে সার্বিক পরিস্থিতিতে ওয়াশিংটন দিল্লিকে জানিয়ে দেয়, শেখ হাসিনার সময় শেষ হয়ে গেছে। এরপর কী ঘটেছে তা সবারই জানা। শেখ হাসিনা বর্তমানে ভারতে অবস্থান করছেন। আমেরিকা তার ভিসা বাতিল করেছে। বৃটেন তাকে আশ্রয় দিতে রাজি হয়নি। তার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় শুরুতে বলেছিলেন, শেখ হাসিনা আর রাজনীতি করবেন না। এখন অবশ্য বলছেন, নির্বাচনের ঘোষণা দিলে শেখ হাসিনা দেশে ফিরবেন।
আওয়ামী লীগ সভানেত্রী পালিয়ে যাওয়ার পর দলটি তার ইতিহাসে সবচেয়ে বিপর্যস্ত অবস্থায় রয়েছে। সাবেক মন্ত্রী, শীর্ষ নেতারা কেউ বিদেশ চলে গেছেন, বাকিরা আত্মগোপনে আছেন। কেন এই পরিণতি? এর প্রধান কারণ জনগণের ক্ষমতাকে তুচ্ছ করা, গণতন্ত্রকে বিদায় করা। বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর একটি বিয়োগান্তক পরিস্থিতিতে আওয়ামী লীগের হাল ধরেন শেখ হাসিনা। গণতন্ত্রের জন্য দীর্ঘ সংগ্রাম করেন তিনি। ভোট ও ভাতের অধিকারের জন্য তার নেতৃত্বে লড়াই করে আওয়ামী লীগ। এরশাদের পতনের পর অনেকেই তাকে ক্ষমতায় দেখছিলেন। কিন্তু বিস্ময়করভাবে বিএনপি সে নির্বাচনে জয়ী হয়। এরপরও রাজনীতির মাঠে লড়ে যান তিনি। একটি সহিংসতাপূর্ণ আন্দোলনের পর অনুষ্ঠিত নির্বাচনে জয়ী হন তিনি। ১৯৯৬ সাল থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত তার শাসনামলের অনেকেই প্রশংসা করেন। নানা ঘটনা পেরিয়ে ২০০৯ সালে তিনি বিপুল সমর্থন নিয়ে সরকার গঠন করেন। বিশেষত তরুণ সমাজ তার প্রতি নিরঙ্কুশ সমর্থন জানায়। তবে মানুষের আশা ভঙ্গ হতে বেশি সময় লাগেনি। সময় যত গড়িয়েছে দলের ভেতরে এবং দেশে তিনি নিরঙ্কুশ কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করেছেন। দলের সিনিয়র নেতাদের করেছেন কোণঠাসা। ২০১৪ সালে একতরফা নির্বাচনের পথে হেঁটেছেন। বিরোধী নেতাকর্মীদের দিয়ে পূর্ণ করেন জেল। হত্যা, গুম, খুনের শিকার হন বহু মানুষ। প্রতিষ্ঠানগুলো ক্রমশ নিজের কব্জায় নেন। ভোটারবিহীন নির্বাচনের পরও টিকে যাওয়া তাকে আরও একনায়কতন্ত্রের পথে নিয়ে যায়। বিরোধীদের সব আন্দোলনই তিনি কঠোরভাবে দমন করেন। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের বিশেষত যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের মতামতকে অগ্রাহ্য করেন। ২০১৮ সালে বিরোধীরা নির্বাচনে অংশ নিলেও পরিস্থিতির কোনো পরিবর্তন হয়নি। ভোট হয়ে যায় রাতেই। বিএনপিসহ বিরোধী দলগুলো বারবারই আন্দোলন গড়ে তোলার চেষ্টা করে। কিন্তু দমনপীড়নের মুখে শেষ পর্যন্ত তারা টিকতে পারেনি। আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতারা এসব আন্দোলন নিয়ে উপহাসও করতেন প্রায়ই। ২০২৪ সালেও আওয়ামী লীগ আরেকটি একতরফা নির্বাচন করে ফেলে। যুক্তরাষ্ট্র এ ধরনের নির্বাচনের বিরোধিতা করে আসছিল। তবে নির্বাচনের পর আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় সরকারের সঙ্গে কাজ চালিয়ে যেতে থাকে। অনেকেই ধারণা করতে থাকেন, আবারো হয়তো পাঁচ বছরের জন্য টিকে গেল সরকার।

শেখ হাসিনার ১৫ বছরের শাসনামলে বাংলাদেশে বেশকিছু মেগা প্রকল্প বাস্তবায়ন হয়েছে। পদ্মা সেতু এবং মেট্রোরেল এরমধ্যে অন্যতম প্রধান। এগুলো দেশের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধিরও একধরনের স্মারক। তবে একইসঙ্গে বৈদেশিক ঋণের পরিমাণও বেড়েছে বহুগুণ। যা ভবিষ্যতের জন্য দুশ্চিন্তার। অন্যদিকে, এ সময়ে দেশের গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার পথ রুদ্ধ হয়ে গেছে। নির্বাচনের নামে হয়েছে তামাশা। মানবাধিকার ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতার মতো ইস্যুতে বাংলাদেশের উল্টোযাত্রা দেখেছে সবাই। পবিত্র গ্রন্থে বারবার বলা হয়েছে, ‘তোমরা সীমা লঙ্ঘন করো না।’ বাংলাদেশে আমরা এর পরিণতি দেখতে পাচ্ছি। মধ্য জুলাইয়ে কবি ইমতিয়াজ মাহমুদ লিখেছিলেন, ‘লেখা আছে হাতের রেখায়। জাহাজ ডুববে অহমিকায়।’ বলা হচ্ছে, দেশ একটা নতুন যাত্রা শুরু করেছে। সামনের দিনগুলোতে কী হবে তা এখনই নিশ্চিত করে বলা যায় না। প্রশ্ন হচ্ছে, শেখ হাসিনা কী আর কখনো বাংলাদেশে ফিরতে পারবেন?       
 

পাঠকের মতামত

হাসিনা ভারসাম্য হীন মানসিক রোগী, তার সন্মদ্ধে জানতে হলে মতিউর রহমানের লেখা "আমার ফাঁসি চাই"বইটা বেশী বেশী করে পড়তে হবে।

আরমানুল হক
২৯ আগস্ট ২০২৪, বৃহস্পতিবার, ৩:৪২ পূর্বাহ্ন

পুলিশের এক কর্তা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এবং আইজিপিকে আন্দোলন এ গুলি করার ভিডিও দেখাচ্ছিলেন আর আক্ষেপ করে বলছিলেন, স্যার গুলি করি, মরে একটা, আহত হয় একটা, আরগুলি তো যায়না স্যার। তারা আগায়া আসে। এইটাই সবচেয়ে ভয়ের স্যার, এইটাই আতংকের। এই কথাগুলিই সাধারন ছাত্র- জনতার মুলমন্ত্র ছিল।

ফজলে আজিম চৌধুরী
১৯ আগস্ট ২০২৪, সোমবার, ১২:০৫ অপরাহ্ন

লেখাপড়া বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এটি মানুষকে সমৃদ্ধ করে। এ মহিলা নামধারী দুর্বৃত্ত মহিলা কাউকে সম্মান করতে শিখেনি, কোন সুশিক্ষা অর্জন করে নাই। মানুষকে মন্দ গালাগাল ছাড়া কোন বড় অর্জন তার নেই। তাছাড়া বাকী সব চুরি, ডাকাতি, গুম খুনেও সে হাতেখড়ি পাওয়া এক পথহারা মহিলা। সে নিজে স্কুটারে আগুণ দিয়েছে পরের উপর দোষ চাপাতে, খালেদাকে নদীতে ডুবিয়ে মারতে খেয়া মাঝিকে অগ্রিম ৫০,০০০ টাকা দিয়ে রেখেছে ঘুষ বাবদ। বোচারা ঐ টাকা নিতে চায় নাই। রেন্টু সেসব গোপন অপেন করে গেছে সেই কবে। সে মূলত ভারতের মেয়ে, ওটি তার মামার দেশ, তাই সংকটে ওখানেই তার ঠাঁই হয়। সে ওখানের দাবার গুটি হয়ে ছিল আছে থাকবে থাকুক।

Nazma Mustafa
১৮ আগস্ট ২০২৪, রবিবার, ২:০৫ পূর্বাহ্ন

সংবিধান বলছে আইন ও বিচার সবার জন্য সমান। তাহলে ৫০বছর আগের একজন বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার হতে পারলে সদ্য খুনহোয়া শত শত নিরীহ নিরপরাধ মানুষ হত্যার বিচার হবে না কেন।

Abdul Matin
১৩ আগস্ট ২০২৪, মঙ্গলবার, ৩:৪৩ অপরাহ্ন

খুনি হাসিনাকে গ্রেফতার করে ফাঁসিতে ঝোলানো উচিত।

nur korim
১১ আগস্ট ২০২৪, রবিবার, ১:৩৯ অপরাহ্ন

খুনি হাসিনাকে গ্রেফতার করে ফাঁসিতে ঝোলানো উচিত।

ছালেহ আহমদ সুহাইল
১১ আগস্ট ২০২৪, রবিবার, ৬:০৯ পূর্বাহ্ন

খুনি হাসিনার বিচার চাই . বাংলাদেশ এর মানুষ আর পরিবার তন্ত্র চাইনা. নতুন উদ্দীপনা সমৃদ্ধ নতুন প্রজন্ম আমাদের ভবিষ্যত

Jonab
১১ আগস্ট ২০২৪, রবিবার, ১:৪০ পূর্বাহ্ন

শেখ হাসিনা চীন থেকে এসে যদি ঐ সাংবাদিক সম্মেলন না করতেন, বা ৭১ টিভি (দালাল টিভি) এর ঐ চাটুকার মহিলা সাংবাদিক ফারজানা রূপা ঐ প্রশ্নটি না করতেন, তাহলে আজ শেখ হাসিনার এ পরিস্থিতি হতো না।

M A Ullah
১০ আগস্ট ২০২৪, শনিবার, ১১:৩৪ অপরাহ্ন

৫ বছরের বেশি কোনো সরকার খমোতায় থাকতে পারবেনা।এইটাজদি বর্তমান সরকার আইন পাস করেজায় দেশের জনোগন ভালো থাকবে

অহিদ
১০ আগস্ট ২০২৪, শনিবার, ১০:০৫ অপরাহ্ন

দোকানপাট বন্ধ। মানুষ জন কম। বেচাকেনার খবর নাই। সরকারের উচিত হবে মোবাইলের মাধ্যমে কিছু টাকা কয়েক মাস ধরে প্রদান করা। মানুষের হাতে টাকা নাই।। বিষয়টি খুবই জরুরী। হাল্কা ভাবে নেয়া মোটেও উচিত হবে না।

Anwarul Azam
১০ আগস্ট ২০২৪, শনিবার, ৯:৪১ অপরাহ্ন

খুনী হাসিনার এদেশে আর জায়গা হবে না। ওকে ফাঁসিতে ঝুলতে হবে

Minir
১০ আগস্ট ২০২৪, শনিবার, ৮:৫১ অপরাহ্ন

একদল যেতে না যেতেই আরেক হায়নার দল লুটপাট করার পায়তারা করছে এই খেলা শেষ ۔যুবাদের বাংলাদেশ

Monjurul alam
১০ আগস্ট ২০২৪, শনিবার, ৮:০৯ অপরাহ্ন

নতুন বাংলাদেশ চাই যেখানে ঘুষ থাকবে না। দূর্নীতি থাকবে না। বৈষম্য থাকবে না। পুলিশ হবে মানুষের সেবক। আমরা পরিবার তন্ত্র দেখে আসছি যুগ যুগ ধরে। এখন এসব আর চাই না। সময় এসেছে নতুনের তাদেরকে সুযোগ দিতে হবে। বাংলাদেশ দুনিয়ার বুকে শির উঁচু করে দাঁড়াবে এবার।

জহির আহমেদ
১০ আগস্ট ২০২৪, শনিবার, ৭:৩১ অপরাহ্ন

সব অপরাধীদের বিরুদ্ধে বিচাররিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা প্রয়োজন।

কে জামান
১০ আগস্ট ২০২৪, শনিবার, ৬:৩৭ অপরাহ্ন

ডাকাতের দল জনরোষে বিদায় নিয়েছে। এখনো চোরের দল আছে। তাই সময় এসেছে এই চোর এবং ডাকাতকে রাজনীতির মঞ্চ থেকে বিদায় করার। জনগণ যদি সৎ, নির্ভিক এবং সত্যিকার দেশ প্রেমিক রাজনীতিবিদদের দেশ পরিচালনার সুযোগ না দেয়, তবে যুগের পর যুগ পুরো জাতি এই চোর-ডাকাতদের বানানো রিভলভিং চেয়ার-এ বসে শুধু ঘুরতেই থাকবে

Shihab
১০ আগস্ট ২০২৪, শনিবার, ৬:৩৩ অপরাহ্ন

গণহত্যাকারী ও দেশ ও গণতন্ত্র ধ্বংসের জন্য শেখ হাসিনার দৃষ্টান্তমূলক বিচার করা হোক....

M.S.Rana
১০ আগস্ট ২০২৪, শনিবার, ৬:১৮ অপরাহ্ন

শেখ হাসিনার বিচার হওয়া অবশ্যই জরুরী । তা না হলে ভবিষ্যত এক নায়কেরা আরো দূরদান্ত এক নায়ক হতে বিদু মাত্র তোয়াক্কা করবেন না । তাই হাসিনাকে দেশে এনে বিচারের মুখোমূখী করা একান্তই যুক্তিযুক্ত ।

এনায়েত উল্লাহ্মম
১০ আগস্ট ২০২৪, শনিবার, ৪:২৪ অপরাহ্ন

আসুক না দেশে! নিজের হুগা খুইজা পাবে না।

Nur ali
১০ আগস্ট ২০২৪, শনিবার, ৩:৩৮ অপরাহ্ন

শেখ হাসিনাকে ধরে এনে। বিশেষ ট্রাইব্রুনালের গঠন করে বিচার করা হউক।

সফিকুল
১০ আগস্ট ২০২৪, শনিবার, ৩:১৭ অপরাহ্ন

শেখ হাসিনার বিচার চাই

Khan Sunny
১০ আগস্ট ২০২৪, শনিবার, ৩:০৫ অপরাহ্ন

দেশে আসুক আর না আসুক অপরাধী বিচার হতেই হবে । দেশের প্রচলিত আইনে বিচার হতেই হবে ।গুরুতর মানবাধিকারের জন্য ট্রাইব্যুনাল গঠন করে দ্রুত বিচারের দাবি করছি ।

মুক্ত চিন্তার মানুষ
১০ আগস্ট ২০২৪, শনিবার, ১২:৪৩ অপরাহ্ন

বিচার চাই হাসিনার

বাদল মোল্লা
১০ আগস্ট ২০২৪, শনিবার, ১২:১৭ অপরাহ্ন

Hasinar bichar suru koren.

akash roy chowdhury
১০ আগস্ট ২০২৪, শনিবার, ১২:০৬ অপরাহ্ন

শেখ হাসিনার পুত্র জয় এখন বলছেন,বিএনপি ও আওয়ামী লীগ দেশের দুইটি বড় দল।এই দুই দলকে বাদ দিয়ে দেশে গণতন্ত্র আসবে না।এই দুই দলের একটি ক্ষমতায় আসবে। অথচ আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকাকালীন সময় বিএনপিকে বিরোধীদলে বসারও সুযোগ দেওয়া হয়নি।

তপু
১০ আগস্ট ২০২৪, শনিবার, ১০:৪১ পূর্বাহ্ন

Hasinar upor Allahr lanot pdeche alhamdulillah

Kamal uddin
১০ আগস্ট ২০২৪, শনিবার, ১০:৩২ পূর্বাহ্ন

প্রথম পাতা থেকে আরও পড়ুন

প্রথম পাতা সর্বাধিক পঠিত

Logo
প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী
জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]
Copyright © 2024
All rights reserved www.mzamin.com
DMCA.com Protection Status