অনলাইন
১৭ সদস্যের উপদেষ্টা পরিষদে আছেন যারা
স্টাফ রিপোর্টার
(১ মাস আগে) ৮ আগস্ট ২০২৪, বৃহস্পতিবার, ৭:০৬ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ৪:৩৭ অপরাহ্ন
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ১৭ সদস্যের উপদেষ্টা পরিষদ আজ শপথ নিচ্ছে। রাত সাড়ে আটটায় বঙ্গভবনের দরবার হলে এই শপথ অনুষ্ঠান হবে। শপথ পড়াবেন প্রেসিডেন্ট মো. সাহাবুদ্দিন। শান্তিতে নোবেল জয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গঠিত অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যদের মধ্যে আছেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর সালেহ উদ্দিন আহমেদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক ড. আসিফ নজরুল, মানবাধিকার সংগঠক আদিলুর রহমান খান, সিনিয়র আইনজীবী হাসান আরিফ, সাবেক পররাষ্ট্র সচিব তৌহিদ হোসেন, পরিবেশ আইনবিদ সমিতি বেলার প্রধান নির্বাহী সৈয়দা রেজওয়ানা হাসান, ব্রতীর প্রধান নির্বাহী শারমিন মুর্শিদ, বীর মুক্তিযোদ্ধা ফারুকী আজম বীর প্রতীক, সাবেক নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল অব. এম সাখাওয়াত হোসেন, সাবেক রাষ্ট্রদূত সুপ্রদিপ চাকমা, স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ বিধান রঞ্জন রায়, শিক্ষাবিদ ড.আ.ফ.ম খালিদ হাসান, উবিনীগ এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফরিদা আখতার, গ্রামীণ ব্যাংকের সাবেক ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক নুরজাহান বেগম, বৈষম্য বিরোধী ছাত্রআন্দোলনের সমন্বয়ক মো. নাহিদ ইসলাম ও আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
২য় বিজয়ের পর দেশ মেরামতে দক্ষ চালক দরকার। সর্বজন শ্রদ্ধেয় মানবজমিন পত্রিকা সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরীর কে এখন অনেক দরকার। তাকে দেশের কাজে লাগালে দেশের উপকার হবে। উপদেষ্টা নিয়োগ চমৎকার হয়েছে। আরও ছাত্র প্রতিনিধি বাড়ানো উচিৎ। দেশকে ভালবাসি।
৫০% ছাত্র প্রতিনিধি চাই। মানবজমিন সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরীকে ও সুযোগ দিন।
মানবজমিন সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরীকে নেওয়ার জোর দাবি জানাই। মিডিয়ার লোক দরকার।
আলেম আছে, ইসলামি স্কলার প্রফেসর আ ফ ম খালিদ হাসান উনি একজন বিজ্ঞ আলেমে দ্বীন।
অনেকেই দেখছি কোন আলেমের নাম নেই বলে হতাশা প্রকাশ করছেন। আসলেইকি কোন আলেম নেই? আসলে অনেকেই জানেননা এমনকি আমিও জানতাম না যে ড.আ.ফ.ম খালিদ হাসান একজন বিশিষ্ট আলেম ব্যাক্তিত্ব। আমি সর্বজনপ্রিয় আহমাদ উল্লাহ সাহেবের ফেসবুক পেজে জানতে পারলাম যে ড.আ.ফ.ম খালিদ হাসান একজন আলেম মানুষ এবং আহামাদ উল্লাহ সাহেবকে ছাত্র অনুরোধ করলে তিনি বিণয়ের সাথে অপারগতা প্রকাশ করেন এবং তিনিই শেষে ড.আ.ফ.ম খালিদ হাসান এর প্রস্তাব করেন। আশাকরি এখন আর কোন সন্দেহ বা হতাশা থাকবেনা।
বাংলাদেশ মেরুদণ্ড সোজা করে দাড়াতে পারেনি এখনো। এখানে আশা নিরাশার পেন্ডুলামের দোলায় দুলতে আছে জনগণের সপ্ন। ব্যকতি কে বড় পরিচয় নয়, সুশাসন প্রতিষ্ঠাই আসল। কথায় কাজে মিল থাকতে হবে। সত্যি দেশকে ভালবাসি প্রমান করতে হবে। সন্তান মাকে যেমন ভালোবাসে, তেমনই ভালোবাসা চাই দেশের জন্য। দখল মতের অমিল থাকবেই কিন্তু দেশ মাতৃকাকে অকৃত্রিম অকৃপণ ভাবে ভালোবেসে সত্যিকারের পরিবর্তন চাই। স্লোগান গলাবাজি ও পূর্ববর্তীদের সমাচোলনায় সময় নষ্ট করে লাভ নেই। আমি কি তাদের চেয়ে উত্তম? তা হলে সময় চলে যাওয়ার আগেই শুরু দেখতে চাই। এখন যারা দেশ গড়ার সুযোগ পেলেন তারা দেশ প্রেমের উদাহরণ তৈরী করুন। ভবিষ্যতে আর যেন রাস্তায় নামতে ণা হয়।
দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ চাই।
ছাত্রদের না রেখে পড়ালেখার সুযোগ দেওয়া উচিত ছিলো,এখন কি তারা পড়ালেখা করবে?
Pinaki deserves a place in the cabinet.
kono Alem nai keno bujhlam na? too many NGOs. er karon ki?
ছাত্রদের নেওয়ার জন্য ধন্যবাদ এদের হাত ধরেই দেশ এগিয়ে যাবে
ছাত্রদের নেওয়ার জন্য ধন্যবাদ আর যারা বলছে ছাত্রদের কেন নিছে তারা হচ্ছে আওয়ামী লীগ
এ আন্দোলন কি শুধু ছাত্ররা করেছে?কোন রাজনৈতিক দলের কি কোন অবদান নেই?১৭ বছর ধরে বিএনপি,জামায়ত কি রক্ত দেয়নি?গুম খুন হামলা মামলা সহ্য করেনি?নাকি শুধু ছাত্রদের কয়েকদিনের আন্দোলন দেশ স্বাধীন হলো।তখন আওয়ামী লীগ বলেছেন আন্দোলনে বিএনপি জামায়ত ঢুকে গেছে।আর এখন আওয়ামী লীগারাই বলছে সব অবদান ছাত্রদের। এটা বিএনপি জামায়ত কে মাইনাস করার ষড়যন্ত্র।ছাত্রদের প্রতি সম্মান রেখেই এক কথা বলছি।
অবশেষে সকল জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটিয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের আলেম প্রতিনিধি হয়েছেন প্রখ্যাত আলেম অরাজনৈতিক কিন্তু রাজনীতিজ্ঞ ড. আ ফ ম খালেদ হোসেন। বৃহস্পতিবার (৮ আগস্ট) অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা হিসেবে শপথ গ্রহণের কথা রয়েছে তার। প্রতিবেদককে তিনি নিশ্চিত করেছেন। জাতির উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, এখন আমাদের দেশকে গোছাতে হবে। সেজন্য বিশৃঙ্খলা ও লুটতরাজ থেকে বিরত থাকতে হবে। একটি সুন্দর দেশ গঠনে সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে। ড. আ ফ ম খালেদ কওমি অঙ্গনের একজন সুপরিচিত ব্যক্তিত্ব। কওমি অঙ্গন থেকে জেনারেল পরিধি পর্যন্ত সর্বমহলে রয়েছে তার অভূতপূর্ব গ্রহণযোগ্যতা। কর্মজীবনে তিনি কাজ করেছেন আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় চট্টগ্রামের গেস্ট টিচার হিসেবে। খণ্ডকালীন অধ্যাপক ছিলেন এশিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের। ওমরগণি এমইএস কলেজ চট্টগ্রামের অধ্যাপক হিসেবে অবসর গ্রহণ করেছেন। এখন তিনি জামিয়া ইসলামিয়া পটিয়ার সিনিয়র মুহাদ্দিস হিসেবে কর্মরত রয়েছে। প্রবীণ এই আলেম রাজনীতি সচেতন ও বুদ্ধিজীবিতায় উত্তীর্ণ। বিভিন্ন গণমাধ্যমে তিনি নিয়মিত কলাম লেখেন। আন্তর্জাতিক নানা জার্নালেও তার লেখা প্রকাশিত হয়েছে। নানা পত্রিকার সম্পাদনার সাথেও তিনি যুক্ত। তিনি নিজে কোনো দল করেন না। তবে রাজনীতি সম্পর্কে সবিশেষ খোঁজ-খবর রাখেন। সর্বদা দল-মতের ঊর্ধ্বে থেকে স্বৈরাতন্ত্রের বিরুদ্ধে সোচ্চার ছিলেন। এছাড়া তার প্রজ্ঞা, দূরদর্শীতা সর্বজন বিদিত। ড. আ ফ ম খালিদ হোসেনের পুরো নাম হচ্ছে আবুল ফয়েজ মোহাম্মাদ খালিদ হোসেন। ১৯৫৯ সালের ২ ফেব্রুয়ারি চট্টগ্রামের সাতকানিয়া উপজেলার মাদার্শা ইউনিয়নের মক্কার বাড়িতে তিনি জন্ম গ্রহণ করেন।
রাষ্ট্র সংস্কার করবে না কি এনজিও চালাবে বুঝতে পারলাম না? এত পরিমানের এনজিও কর্মী কেন? আর এত পরিমানের আইনজীবী না কেন? বাংলাদেশ মেধার ঘাটতি পড়েছে নাকি? ড. ইউনুস, ড. সালেহ উদ্দিন ,হাসান আরিফ সাহেব, ড. আসিফ নজরুল ,এম সাখাওয়াত সাহেব, তৌহিদ হোসেন সাহেব আর বাকিগুলো আমার কাছে অপ্রয়োজনীয় মনে হয়েছে।
নুরুল কবির এবং ড.সলিমুল্লাহ খান কে রাখা দরকার ছিল।
Excellent
অসাধারণ। কোন ইসলামের প্রতিনিধি নেই। চরমোনাই পীর সাহেবকে নিতে পারতেন। কোটায় ছাত্র বাড়িয়ে নেয়া উচিত। আনদোলন তো তাদের। এগিয়ে চলুন।
ছাত্র প্রতিনিধিরা ছাত্রসহ প্রায় চারকোটি ইয়ং জেনারেশনের প্রতিনিধি। এই প্রজন্মরাই একটি সুন্দর শোষন ও দূর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশের জন্ম দিবে। সুতরাং তাদের এখানে অংশগ্রহণ যুক্তিযুক্ত হয়েছে ।
দুজন ছাত্র কে না নিয়ে সলিমুল্লাহ খান ও পিনাকী ভট্টাচার্য কে নিলে বেশি গ্রহণযোগ্য হত। ছাত্রদের কে উপদেষ্টাদের সহকারী হিসেবে রাখতে পারত।
রাষ্ট্রপতিও আওয়ামীলীগের ছিলেন।
গোলাইয়া খাওয়ায় দিল ছাত্ররা, এখন বলে ছাত্র রাখা ঠিক হয় নাই, মীরজাফর নাকি?
পিনাকী ভট্টাচার্য কে উপদেষ্টা পরিষদে দেখতে চাই।
ছাএ প্রতিনিধি রাখা ঠিক হয়নি। হোসেন জিল্লুর রহমান রাখা উচিৎ ছিল গ্রহনযোগ্যতা আরো বাড়তো।
One student representative was enough
Students representative must be in there to monitor other members. Experienced Brgd. Shakhawat needs to be there to reconstruct election process . However only disappointment is see Sir Salimullah Khan’s exclusion, his guidenace would be extremely beneficial.
ছাত্রদের সরকারে অন্তর্ভুক্ত করার ক্ষেত্রে অনেকের কেন আপত্তি ? ছাত্ররা প্রাণ দিয়ে রক্ত দিয়ে স্বৈরাচার হঠাবে আর বুড়োগুলো এসে তারপর সব সুবিধা আর বাহবা নিবে, এটা অযৌক্তিক। ছাত্রদের পড়াশোনা শেষ করা নিয়ে এত চিন্তার দরকার দেখিনা। অনেক পড়াশোনা শেষ করা বড় বড় ডিগ্রিধারী অভিজ্ঞ ব্যাক্তিবর্গ এতোদিন কি করেছেন ? এত এত ডিগ্রির ঝুলি নিয়েও তো স্বৈরাচারী হাসিনার বিরুদ্ধে কোন আন্দোলন বা প্রতিরোধ গড়ে তুলতে পারে নাই ? এই ছাত্রদের নতুন রাজনৈতিক দল গঠন এখন সময়ের দাবী, পরিবারতন্ত্র থেকে বের হবার এটাই উপযুক্ত সময়।
Rezuana& Adil who are them
It is obvious that we now have got a panel of highly meritorious and highly competent people tasked with running the country during such a difficult time. Hope they give their best, focus on the job, be careful about the dangers that are inevitable in such jobs, and - above all - make sure to cleanse the judiciary without any delay and fill the positions with highly competent people who are committed to upholding the rule of law, excluding those who have any record of showing undue loyalties to any political party.
NGO দের ছড়াছড়ি । প্রধান উপদেষ্টা নিঃসন্দেহ উত্তম। বাকিদের সিলেকসান টা কার জানিনা । তবে দেশে দেশে আর ও যোগ্য, নিরপেক্ষ ও দেশ প্রেমিক লোক ছিল । তারপর ও সবার জন্য শুভ কামনা !
Students representative must be in there to monitor other members. Experienced Brgd. Shakhawat needs to be there to reconstruct election process . However only disappointment is see Sir Salimullah Khan’s exclusion, his guidenace would be extremely beneficial.
ছাত্রদের না রাখাটা উত্তম ছিল। দায়িত্ব পালন করতে যেয়ে এদের পড়া লেখায় ব্যাঘাত সৃষ্টি হবে। এর মাশুল কে দেবে?
ছাত্রদের মধ্যে দুজন কেনো? ১ জন বাদ দিয়ে আরেকজন ইসলামি স্কলার নেয়া যেতো।
Why have you kept student in this list ? Have they finished their education ? Terrible mistake.!I had seen that private university students, college students , school students and others university’s students were much active in this movement than Dhaka university students after 17th July. Even Abu Sayed also didn’t belongs to Dhaka university. You made the mistake . So, very soon you will see that their unity is going to be zero. Why did you not keep them in this list if these two students can be Advisor ? Please answer us! This guys are thinking that it is childish game. Even they have not face any interview. Is it not a part of quota ? Last few days we were listening this kind of rubbish talk. At last we have seen that it is happened. All over the world students always take the lead in the war and revolution but never take power. Only Bangladesh is like that. What happened after 1990 movement. BNP and BAL gave nomination to few member of students . After that they became most corrupted in the country. Same things will happen with this guys. Without training , planing and checking their character how did we do that ? Very soon we will be going to see another Amanullah, Saddam, Kader etc . See China , Japan and others successful countries how they build their young leader and run their country.
এনজিও মালিকদের উপদেষ্টা পরিষদ। ভীষণ পক্ষপাতিত্ব। ছাত্র নেতৃত্ব ক্ষতিগ্রস্ত হবে ঐ ২ জনের জন্য কারন ওদের অবদান থাকলেও ইমম্যাচিউর। সলিমুল্লাহ খান, নূরুল কবির নাই কেন? সম্ভবত এরা বেশিদূর যেতে পারবে না।
এত এনজিও কর্মী দেখে বিষণ্ন বোধ করছি; দেশে কি যোগ্য ব্যক্তির আকাল পড়েছে? ড. সলিমুল্লাহ খান, নুরুল কবীর, মতিউর রহমান চৌধুরী প্রমুখকে ভাবা যেত।
ছাত্ররা এমনিতেই স্বমহিমায় মহিমান্বিত। দুজন ছাত্রের সংযোজন বেমানান।আশা করবো তারা পদত্যাগ করে ড; সলিম উল্লাহ খান ও ড: মতিউর রহমান চৌধুরীকে সেই সুযোগ দিবেন।
শুরুতেই পক্ষপাতিত্ব। ইউনুস সাহেব সুদি এনজিওদের প্রাধান্য দিয়েছেন। ৪ জন মহিলা নেতৃত্ব একেবারেই নেগেটিভ সিদ্ধান্ত। ছাত্ররা বিজয় এনে দিয়েছেন কিন্তু সরকারে ঢুকে যাওয়া লোভের পরিচয়। এতো অল্প বয়সে এখানে আনা ঠিক হয়নি। সাংবাদিক নূরুল কবির, শিক্ষাবিদ সলিমুল্লাহ খানকে না রাখাটা নিতান্তই অন্যায়। আমি হতাশ। ভবিষ্যতে ছাত্র জনতাকে একসাথে পাওয়া সম্ভব হবে বলে মনে হয় না
All the best.
অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইলো সবার জন্য,, এখানে অনেক ভাইবোন কমেন্ট করছেন, সুন্দর লাগে কমেন্ট পড়তে কারণ সবার মতামত এক থাকে না। বিষয়টি এমন ১৮ কোটি জনগণ থেকে ১৭/২০ জন গননা করা কঠিন, তবে এখানে ছাড়া রয়েছেন সবাই আমার ভবিষ্যতে নিরূপণ ও আস্হাশীল কাজ করবেন এটাই আশাবাদী, আর ছাত্র ভাই এখানে রয়েছেন এরাই আগামীকালের মহানায়ক, এই আন্দোলনের প্রতিক এরা থাকবে এবং আছে ভবিষ্যতে। দোয়া রইলো।
যেটা বড়রা কেউ পারেনি সেটা ছাত্ররা করে দেখিয়েছে , দেশকে দানব-মুক্ত করেছে তাঁরা। যা পৃথিবীর ইতিহাসে বিরল। তাই বয়স কোন ব্যাপারই না, ছাত্র দুইজন আছে এটা চমৎকার হয়েছে। তাই উপদেষ্টাতেও ছাত্র দুজন সকল ছাত্রদের পক্ষে দেশ মেরামতে চমৎকার ভূমিকা রাখবে। সমালোচনা থাকবেই সামনে এগিয়ে যান।
ছাত্র থেকে সরাসরি উপদেষ্টা? যারা কোটা প্রথা বাতিল চাইল, তারা কোন অভিজ্ঞতায় অথবা যুক্তির মাপকাঠিতে মন্ত্রী মর্যাদায়? এত উপরে উঠানোর কি প্রয়োজন ছিল? আত্মত্যাগতো আরও অনেকের ছিল? হতাশাজনক সিদ্ধান্ত!
ডাঃ পিনাকী ভট্টাচার্য কে রাখা হলে ভালো হতো যদিও উনি প্যারিসে আছেন।
কেও ভাবে আমার বাপ মালিক,কেউ ভেবে আমার স্বামি আর এখন ভাবছে আমিই মালিক, আমিই করেছি তাই আমাকেও ক্ষমতায় ভাগ দিতে হবে
শপথ গ্রহনের অনুষ্ঠানে ছাত্র প্রতিনিধি ৪০ জন যোগ দিয়েছেন। শুভেচছা জানাই ওদেরকে। কিন্তু , যাদের আত্মত্যাগের বিনিময়ে এই অর্যন, সেই সব ছাত্রদের অন্ততঃ ৫ জন বাবা-মা কে আমন্ত্রণ জানানো উচিৎ ছিল বলে মনে করছি।
বৈষম্য বিরোধী ছাত্রআন্দোলনের সমন্বয়ক বাকিদের দোষ? ছাত্রআন্দোলনের সমন্বয়ক রাখা কি জরুরী ছিল
তালিকা দেখে কিছুটা হতাশ হয়েছি। ড. সলিমুল্লাহ খান, মানবজমিন সম্পাদক মতিউর রহমান, সাংবাদিক খালেদ মহিউদ্দিন এবং পিনাকি দা'র নাম থাকলে আরো ভালো হতো বলে মনে করি।
We don't want Shakhawat Hossain. Period! He is 'ঘরের শত্রু বিভীষণ'. He is one of those who supported 1/11 government which ultimately brought Hasina to power. Select one young revolutionist in lieu of him.
৯০% মুসলিম দেশে হাজারো আলেমদের মধ্যে কাওকে পাওয়া গেল না; ধর্ম মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পালন করার জন্য; নাকি পরে???
মানবজমিনের মতিউর রহমান, ড: সলিমুল্লাহ খান এবং পিনাকী ভট্টাচার্য কে রাখা যেত।
copy korlam-this is my opinion- ছাত্রদের না রাখাই উত্তম হতো। ওদের উচিত আগে পড়াশোনা শেষ করা। সংবিধানের ৬৬ ধারা অনুযায়ী একজন সংসদ সদস্য নির্বাচিত হতে হলে কমপক্ষে ২৫ বছর বয়স হতে হয়। উপদেষ্টার ক্ষেত্রেও একই যোগ্যতা লাগবে নিশ্চয়ই। আমি জানিনা ওদের বয়স ২৫ বছর হয়েছে কি না। তাছাড়া শোনা যাচ্ছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন একটি নতুন রাজনৈতিক দল গঠন করতে যাচ্ছে। সেক্ষেত্রে তাদের প্রতিনিধি সরকারে রেখে সরকারী পৃষ্ঠপোষকতায় রাজনৈতিক দল গঠণ করাই বা কতটুকু নৈতিক এবং যৌক্তিক হবে !
ছাত্ররা এ সরকারে যোগ দেওয়ায় ছাত্র সমাজের সকল অর্জন ধূলিসাৎ হয়ে গেল। তারা ভবিষ্যতে এ ধরনের আন্দোলনের সক্ষমতা চিরতরে হারিয়ে ফেলল। এই ক্ষমতা গ্রহণ ছাত্রদের মধ্যে দ্বন্দ্ব ছাড়া আর কোন সুন্দর ভবিষ্যৎ পরিলক্ষিত হবে না।
এই দুই ছাত্র যদি থাকতে পারে তাহলে সব রাজনৈতিক দল থেকে একজন করে রাখতে হবে এবং সাধারণ জনগণ যারা রাস্তায় নেমেছিল ওখান থেকে পাঁচ জন থাকতে হবে। অভিভাবক মহল থেকে থাকতে হবে। এই দুই জন যদি উপদেষ্টা পরিষদের দায়িত্ব পায় যদি সামনে আসে তখন জবাব চেয়ে নিবো।
Bregader Shakawat should be as a election commissioner, and Mr Salimullah where he is?
ফরিদা আপা আছে, আদিলুর রহমান আছে, আমি সন্তুষ্ট
ছাত্রদের না থাকাটাই বেশী সম্মানের হতো।
ডা: মোহাম্মদ ইউনুছকে আমি আইডল মনে করি। কোর্টে যাওয়া ব্যতিত আমার সকল সময়ের প্রিয় পোশাক গ্রামীণ ফতুয়া। ছাত্র জীবন থেকেই শুরু। ওনার ব্যপারে বাজারে একটা গুজব আছে। তিনি নাকি বাংলাদেশকে আমেরিকার হাতে দিয়ে দিবেন। সেন্টমার্টিন দিয়ে দিবেন। ইত্যাদি। আমি কয়েক জায়গায় এ ব্যপারে যুক্তি দিয়ে বুঝিয়েছি। তিনি একজন দেশপ্রেমিক তার দ্বারা এসব হবে না। তার কাছে জনগনের প্রত্যাশা অনেক। তবে, দুই জন সমন্বয়ক রাখা অন্যদের মনোকষ্টোর কারণ হতে পারে। কারণ একত্রে আন্দোলন করেছে সবাই, দু্ইজন মন্ত্রীর মর্যদা পাবে অন্যরা এটা কিভাবে নিবে জানিনা। ওদেরকে এত দ্রুত উপরে তুলে ফেলায় বিতর্কিত হতে পারে। ওদের সামনে আরো লম্বা সময় পড়ে আছে। আরো অভিজ্ঞতা অর্জনের দরকার আছে। প্রফেসর সলিম উল্যাহ সাহেবকে নিলে সুন্দর হতো। সবাই ওনাকে চেয়েছেন। বিগ্রেডিয়ার শাখাওয়াৎ সাহেব এখন নিরপেক্ষতা দেখালেও নির্বাচন কমিশনার থাকাবস্থায় তা পারেননি। ওনাদের হাত ধরেই একনায়ক সরকারের উত্থান হয়েছে। ওনাদের সময়কালের নির্বাচন গুলো প্রশ্নবিদ্ধ ছিল। তারপরও সবার জন্য শুভকামনা রইল। আশাকরি প্রতিশ্রুতি মোতাবেক নুন্যতম সময়ে একটি সুন্দর সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজন করে নির্বাচিত প্রতিনিধির হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করবেন। বাংলার আপামর মজলুম জনতার চাওয়া এটাই। গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা পূণরায় ফিরে আসবে।
ছাত্রদের মধ্যে থেকে ০১ জন রাখলেই হতো মনে হয়!
One is enough for Student representative. They have to focus on their study. They have to finish it.
আলেম সমাজ ও ইসলামী অঙ্গনের প্রতিনিধি হিসেবে ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন
আ ফ ম খালিদ হোসেন। ওনি আলেমদের প্রতিনিধি। বিশিষ্ট লেখক, গবেষক ও প্রাবন্ধিক এবং প্রখ্যাত ইসলামিক স্কলার। বাড়ি চট্টগ্রাম।
ছাত্ররা এ সরকারে যোগ দেওয়ায় ছাত্র সমাজের সকল অর্জন ধূলিসাৎ হয়ে গেল। তারা ভবিষ্যতে এ ধরনের আন্দোলনের সক্ষমতা চিরতরে হারিয়ে ফেলল। এই ক্ষমতা গ্রহণ ছাত্রদের মধ্যে দ্বন্দ্ব ছাড়া আর কোন সুন্দর ভবিষ্যৎ পরিলক্ষিত হবে না।
আ ফ ফ খালিদ হাসান নামটা ভুল সঠিক প্রফেসার ড আ ফ ম খালিদ হোসেন
Inclusion of two protester students (our blessings be upon all of them ) in the council will definitely create an unprecedented negetive example for the nation. I think our pride Prof. Yunus should give a second thought before oath taking tonight. Thanks.
সত্যিই হতাশ, আশা করি তারা 1/11 এর মতো ভুল করবে না। সলিমুল্লাহ খান কোথায়? মিঃ আসিফ নজরুল আপনি মন্ত্রীর ভূমিকায় অগ্রাধিকার না দিয়ে আপনার তত্ত্বাবধানে এই দুই ছাত্র সমন্বয়কারীকে নিয়োগ দিতে পারেন। অদূর ভবিষ্যতে হয়তো আমরা আরেকটি রাজনৈতিক আন্দোলনের মুখোমুখি হতে পারি। একজন বিদেশী কর্মী হিসেবে আমরা সত্যিই হতাশ।
বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীকে অন্তর্বর্তী সরকারে রাখা উচিত ছিল
যারা আলেমদের না রাখা নিয়ে কথা বলছেন তাদেরকে জানাতে চাই যে, ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন আমাদের আলেম সমাজের প্রতিনিধিত্ব করছেন।
মানব জমিন সম্পাদক মতিউর রহমানে নাম থাকা দরকার ছিল। মানবজমিন প্রচন্ড চাপেও সত্য খবর প্রকাশ করে জাতি কে সঠিক বার্তা দিয়েছে।
ছাত্রদের মধ্যে শুধু নাহিদ কে রাখলেই হত। সাথে মানবজমিনের মতিউর রহমান, ড: সলিমুল্লাহ খান এবং পিনাকী ভট্টাচার্য কে রাখা যেত। তবে যা হয়েছে এনাদের জন্য শুভ কামনা রইল।
দুই সমন্বয়ককে কেন, এটা আন্দোলনের অনুদান, এটা আরেক কোঠা কত % তা হলে ১৭ জন -ই নিতেন
ছাত্রদের জন্য অভিনন্দন কিন্তু এই দেশে কি এমন কোনো আলেম নেই যাকে.... বা আলেম সমাজের কোন ভূমিকা ছিলো না? এই দেশ টা এখন ও জালেমে ভরা....
ছাএ প্রতিনিধি রাখা ঠিক হয়নি। হোসেন জিল্লুর রহমান ও দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য কে রাখা উচিৎ ছিল গ্রহনযোগ্যতা আরো বাড়তো।
ছাত্রদের না রাখাই উত্তম হতো। ওদের উচিত আগে পড়াশোনা শেষ করা। সংবিধানের ৬৬ ধারা অনুযায়ী একজন সংসদ সদস্য নির্বাচিত হতে হলে কমপক্ষে ২৫ বছর বয়স হতে হয়। উপদেষ্টার ক্ষেত্রেও একই যোগ্যতা লাগবে নিশ্চয়ই। আমি জানিনা ওদের বয়স ২৫ বছর হয়েছে কি না। তাছাড়া শোনা যাচ্ছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন একটি নতুন রাজনৈতিক দল গঠন করতে যাচ্ছে। সেক্ষেত্রে তাদের প্রতিনিধি সরকারে রেখে সরকারী পৃষ্ঠপোষকতায় রাজনৈতিক দল গঠণ করাই বা কতটুকু নৈতিক এবং যৌক্তিক হবে !
সব উপদেষ্ঠা ঠিক আছে, তবে ছাত্রদের রাখা ঠিক হলো না।
ছাএরা এই মুহওে পদবী নেওয়া ঠিক হয়নি । ওদের উচিত ছিল পড়া লেখায় মন দেওয়া । এবং নিজেদেরকে যোগ্য উওরসরী হিসাবে গড়ে তোলা ।
Why Brig. Shakhawat? Isn't he the executer of 2017 election of 9:1 result? Very disappointed.
We don't want Shakhawat Hossain. Period! He is 'ঘরের শত্রু বিভীষণ'. Select another young revolutionist in lieu of him.
সরকারে ছাত্রদের থাকা উচিত মনে করছি না। আ ফ ম খালিদ হাসান, নুরজাহান বেগম, শারমিন মুর্শিদ ও ফারুকী আজম details please.
সলিমুল্লাহ খানের মত মানুষ থাকা দরকার ছিল।
সুদিপ্ত চাকমার জায়গায় ডক্টর শাদীন মালিককে রাখা যেতো।
একজন ছাত্র প্রতিনিধি রাখাই যথেষ্ট ছিল।
ভালো হোলো সব উপদেষ্টার সাথে সহকারী হিসেবে ছাত্রদের নিয়োগ করা।
All the best to them , everybody wish them to make a difference
আ.ফ.ম খালিদ হাসান: Hefajot নুরজাহান বেগম: Grameen শারমিন মুরশিদ: CEO of Brotee ফারুকী আযম: chinilam na
আলেমদের থেকে একজনকে নেওয়া খুব দরকার ছিল
জাতির আজীবনের লালিত স্বপ্ন দুর্ণীতিমুক্ত সোনার বাংলাদেশ গড়তে অন্তবর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা প্যানেলে অন্তত একজন আলেমকে রাখার জোর দাবি জানাচ্ছি। এক্ষেত্রে যার নাম সর্বাগ্রে উঠে আসে তিনি হচ্ছেন অত্যন্ত বিচক্ষণ আলেমেদ্বীন,যিনি সচ্ছ,রাষ্ট্র ও রাষ্ট্রনীতি সম্পর্কে বুঝেন এবং গভীর জ্ঞান রাখেন। সাবেক ঢাকা ইউনিভার্সিটির মেধাবী স্টুডেন্ট। এবং বর্তমানে আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় চট্টগ্রামের কুরআনিক সায়েন্সেস এন্ড ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের অতিথি শিক্ষক। তিনি ওমরগণি এমইএস কলেজের সাবেক ইসলামের ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক ও বিভাগীয় প্রধান, সাবেক এশিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের খণ্ডকালীন অধ্যাপক। উনার প্রকাশিত গ্রন্থের সংখ্যা প্রায় ২০ টি। প্রফেসর ড. মাওলানা আ ফ ম খালিদ হোসাইন (Professor Dr. A.F.M. Khalid Hossain)
We don't want Shakhawat Hossain. Period!
এখানে মানবজমিনের সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী ও ড: সলিমুল্লাহ খানের থাকা উচিত ছিল।ছাত্রদের না রাখলে ভালো হতো।
Sobaike chinlam na. kintu 8-9 jonke chinlam. Sobai khub joggo lok. Dolbaj lok nei asa kortechi.
আমার মতে ছাত্রদের বাদ করা উচিৎ ছিল,কারন সার্জিজসহ আরো দুইজন বাদ পরেছে, ছয় জনের অবর্তমানে আব্দুল হান্নান মাসুদ পুরো আন্দোলন চালিয়ে নিয়েছে,এই যুক্তিতে ওদের বাদ দেওয়া উচিৎ ছিল৷
বৈষম্য বিরোধীদের কাছে প্রশ্ন! অন্তর্বর্তী সরকারে বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার প্রতিনিধির নাম দেখা গেলেও ইসলামী অঙ্গনের কোন প্রতিনিধির নাম দেখা যাচ্ছে না তা কি বৈষম্য নয়?
Great to see these qualified people and congratulations!
পররাষ্ট্র মন্ত্রী হাসান মাহমুদের ঘনিষ্ঠ বন্ধু সাবেক রাষ্ট্রদূত সুপ্রদিপ চাকমা পাহাড়ী কোটায় উপদেষ্টা? বেশ বেশ বেশ।
এইটা তো ছাত্রদের সরকার তাহলে ছাত্র দের কেন এই সরকার পরিচালনায় থাকতে হবে,,, এরা কি সবাই লেখাপড়া শেষ করেছে?? সচিবরা কি ওদের চেয়ে কম শিক্ষিত?? রাজনৈতিক সরকার যেই কাজটা করে , আনকোরা লোক দিয়ে সচিবকে নির্দেশনা,এরা ও কি সেটা করলো না,,,এই বয়সেই ক্ষমতার চেয়ারে বসা কি খুবই গুরুত্বপুর্ন ছিল???
I am happy to see the names of two coordinators who successfully organized the recent uprising. Everyone on this team is intelligent, honest, and skilled to play a vital role in the interim government. We are eagerly waiting to see a successful government.
আ.ফ.ম খালিদ হাসান, নুরজাহান বেগম, শারমিন মুরশিদ, ফারুকী আযম। details please