প্রথম পাতা
প্রেসিডেন্টের সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ
স্টাফ রিপোর্টার
২৪ জুলাই ২০২৪, বুধবার
প্রেসিডেন্ট মো. সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। গতকাল এক তথ্য বিবরণীতে বলা হয়, বঙ্গভবনে সাক্ষাৎকালে সেনাবাহিনী প্রধান দেশে বিরাজমান পরিস্থিতি এবং সেনাবাহিনীর কার্যক্রম সম্পর্কে প্রেসিডেন্টকে অবহিত করেন। তিনি জানান, ঢাকাসহ দেশের ৫৭ জেলায় ২৭ হাজার সেনা সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে। দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষা ও জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সেনা সদস্যরা বেসামরিক প্রশাসনকে সহযোগিতা করছে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে যতোদিন প্রয়োজন ততদিন সেনা সদস্যরা মাঠে থাকবে বলে জানান সেনাবাহিনী প্রধান। এদিকে প্রেসিডেন্ট দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে সেনাবাহিনীর দক্ষতা ও পেশাদারিত্বের প্রশংসা করেন। তিনি বাংলাদেশ টেলিভিশন, মেট্রোরেল, সেতুভবনসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ডের নিন্দা জানান। তিনি বলেন, মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে গঠিত সশস্ত্র বাহিনী দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার পাশাপাশি যে কোনো প্রয়োজনে গুরুত্বপূর্র্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে। স্বাধীনতাবিরোধী চক্র এই ধ্বংসযজ্ঞের মাধ্যমে তাদের হীন স্বার্থ কায়েমের পাশাপাশি দেশের উন্নয়নকে ধ্বংস করতে চেয়েছিল। প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, সেনাবাহিনী দেশের ক্রান্তিকালে দায়িত্ব পালন করে জনগণের আস্থা অর্জনে সক্ষম হয়েছে। তিনি দেশের পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে সেনা মোতায়েনের সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত নেয়ায় সরকারকে ধন্যবাদ জানান। প্রেসিডেন্ট আশা প্রকাশ করেন, খুব শিগগিরই আইনশৃঙ্খলাসহ দেশের সার্বিক পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে এবং দেশ এগিয়ে যাবে। সাক্ষাৎকালে প্রেসিডেন্ট কার্যালয়ের সচিব মো. ওয়াহিদুল ইসলাম খান, সামরিক সচিব মেজর জেনারেল মো. আদিল চৌধুরী ও প্রেস সচিব মো. জয়নাল আবেদীন উপস্থিত ছিলেন।
পাঠকের মতামত
সংবাদপত্র এবং সাংবাদিক ভাইদের প্রতি অনুরোধ সত্য প্রকাশ করেন, তাহলে এই মাতৃভূমিটারে রক্ষা করা যাবে।
পানির মত পরিস্কার, ছাত্ররা আগুন সন্ত্রাসের সাথে জড়িত নয়।
‘এই আন্দোলনের কারণে ছাত্রদের যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে, অনেকে প্রাণ হারিয়েছেন, অনেকে আহত হয়েছেন। আমরা এর বিচার চাই। যারা দায়িত্বে ছিল তাদের পদত্যাগ চাই। যে মন্ত্রীদের নির্দেশে, পুলিশ প্রধানদের নির্দেশে হামলা হয়েছে, গুলি চালানো হয়েছে আমরা তাদের পদত্যাগ চাই,
দেশ আজ বিপদগ্রস্ত।
সুন্দর তো, বাংলাদেশের সেনাবাহিনী পুলিশ বাহিনীর অধিনে এস আই, এ এস আই, কনেস্টবলের দায়িত্ব পালন করবেন।