অনলাইন
নির্বাচনে দায়িত্বরত পুলিশকে মারধরের ভিডিও করায় সাংবাদিকের ওপর হামলা
অনলাইন ডেস্ক
(১ সপ্তাহ আগে) ৮ মে ২০২৪, বুধবার, ১২:১৪ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ১০:০২ পূর্বাহ্ন
মুন্সীগঞ্জের গজারিয়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে একটি কেন্দ্রের দায়িত্বে থাকা পুলিশ সদস্যকে মারধর করছিলো আনারস প্রতীকের সমর্থক ইউপি চেয়ারম্যান মনিরুল হক মিঠু ও তার লোকজন। এই ঘটনার ছবি তুলতে গেলে হামলার শিকার হন মানবজমিনের মুন্সীগঞ্জ প্রতিনিধি গোলজার হোসেন সহ আরও ৬ জন সাংবাদিক। বুধবার সকাল সোয়া ৯ টার দিকে উপজেলার হোসেন্দি ইউনিয়নের ভবানিপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে এই ঘটনা ঘটে।
ভোটকেন্দ্রের ভেতরে থাকা মানবজমিনের প্রতিনিধি ছবি তুলতে গেলে তার ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে চেয়ারম্যান ও তার লোকজন মুঠোফোন কেড়ে নেয়। তার মুঠোফোন থেকে পুলিশকে হামলার সমস্ত ছবি ও ভিডিও ডিলিট করে দেয় তারা। একই সঙ্গে ওই কেন্দ্রের ভেতরে থাকা অন্তত ৭ জন সাংবাদিককে প্রায় ৩০ মিনিট অবরুদ্ধ করে রাখা হয়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ভোটকেন্দ্রের বাইরে আনারস প্রতীকের প্রার্থী ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আমিরুল হকের সমর্থক মনিরুল হক মিঠু তার লোকজন নিয়ে জড়ো হচ্ছিলো। এই ঘটনার নেতৃত্বে ছিলেন চেয়ারম্যানের ভাতিজা তানভীর হক তুরিন। পরিস্থিতির অবনতি হলে কেন্দ্রের দায়িত্বে থাকা একজন পুলিশ সদস্য মো. সোহেল সবাইকে সরে যেতে বলেন। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে পুলিশের ওপর হামলা চালায় মিঠু ও তার লোকজন। এ ঘটনায় পাশে দাঁড়িয়ে ভিডিও করছিলেন সাংবাদিক গোলজার। পরে পুলিশকে রেখে সাংবাদিকের ফোন ছিনিয়ে নিয়ে তাকে মারধর করতে থাকেন তারা।
এ বিষয়ে মুন্সিগঞ্জের পুলিশ সুপার মো. আসলাম খান বলেন, সরজমিনে গিয়ে তদন্ত করেছি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
"অভিযোগ পেলে ব্যাবস্থা নেব" ঐতিহাসিক এই মহান উক্তি'কে বাংলাদেশের জাতীয় উক্তির মর্যাদা দেওয়া হোক। তামাকজাত পণ্য ব্যাবহার, হাইড্রলিক হর্ণ, পলিথিনের সর্ব ব্যাবহার, ফুটপাত বেদখল সহ এরকম যত সমস্যা আছে সকল কিছুর এক সমাধান ; অভিযোগ পেলে ব্যাবস্থা নেবো। আল্লাহ রহম করুন।
মতামত দিয়ে আর কি হবে.........।।????????