অনলাইন
অভিযোগের বিষয়ে মুখ খুললেন বেনজীর
অনলাইন ডেস্ক
(১ বছর আগে) ২০ এপ্রিল ২০২৪, শনিবার, ১:৩০ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ৯:৩৬ পূর্বাহ্ন

সম্প্রতি গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদের বিষয়ে মুখ খুললেন পুলিশের সাবেক আইজি ড. বেনজীর আহমেদ। শনিবার এক ভিডিও বার্তায় তিনি তার বিরুদ্ধে উঠা অভিযোগের জবাব দিয়েছেন। তার নামে থাকা বিভিন্ন সম্পদ ও ব্যবসা নিয়ে সংবাদপত্রে যে তথ্য এসেছে তার সব সঠিক নয় বলেও দাবি করেন তিনি।
বলেন, ব্যবসা ও সম্পদের বিষয় খবরে তিলকে তাল বানিয়ে উপস্থাপন করা হয়েছে।
নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে ‘আমার কিছু কথা’ শিরোনামে ভিডিও বার্তায় তিনি বলেন, গোপালগঞ্জের পারিবারিক কৃষি খামারের ভূমির পরিমাণ যা উল্লেখ করা হয়েছে তা সঠিক নয়। জমির সকল তথ্য ট্যাক্স ফাইলে উল্লেখ আছে। এছাড়া আমার পরিবারের সদস্যদের জাতীয় পরিচয় পত্রসহ বেশ কিছু তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে। যা আমাকে মারাত্নকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে। আমার এবং আমার পরিবারের ঢাকা এবং ঢাকার বাহিরের সম্পত্তির তথ্য সম্পূর্ণ মিথ্যা। বেতন ভাতার হিসাব কাল্পনিক এবং ভুল।
তিনি বলেন, বেস্টওয়েস্টার্ন হোটেলে ৩৫ কোটি শেয়ারের মধ্যে আমাদের দুই লাখ শেয়ার আছে, যার দাম ভুলভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। পদ্মা ব্যাংক ও কানাডিয়ান বিশ্ববিদ্যলয়ে আমাদের কোনো শেয়ার নেই। দুবাই, সিঙ্গাপুর, থাইল্যান্ডে আমাদের কোনো জমি নেই। সেন্টমার্টিনে নারিকেল বাগান নেই উল্লেখ করে তিনি বলেন, সেখানে যে জমি আছে তার পরিমাণ সংবাদে উল্লেখিত পরিমাণের চেয়ে অনেক কম। এছাড়া ঢাকার মগবাজারে বিলাসবহুল ফ্ল্যাট থাকার বলা হয়েছে। এই এলাকা এবং আশপাশের এলাকায় এমন কোনো ফ্ল্যাট নেই আমার। তিনি বলেন, বসুন্ধরা এলাকায় মেয়ের বিশ্রামের জন্য ফ্ল্যাট কেনার বিষয় সংবাদে উল্লেখ করা হলেও সেখানে এমন কোনো ফ্ল্যাট নেই। একটি অসমাপ্ত ফ্ল্যাট কেনা হলেও পরবর্তীতে ব্যবহারযোগ্য না হওয়ায় বিক্রি করে দেয়া হয়। তিনি বলেন, তার পরিবারের যে ব্যবসা ও সম্পদ আছে তার হিসাব করের নথিতে রয়েছে।
ভিডিও লিংক- ‘আমার কিছু কথা’
পাঠকের মতামত
আপনি এতো সত হলে সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে মামলা করতে বাধা কোথায়
আছে কম বেশি মিথ্যা তো বলেছি
প্রকাশিত সংবাদের চেয়ে কম আছে! কত কম আছে তা উল্লেখ করলেন না। বললেন কর ফাইলে উল্লেখ আছে, কর ফাইলে থাকলেই কি সব বৈধ? অবৈধ সাম্রাজ্যের লুটপাটকারী রাজা সাবেক আইজিপি একথা বলতে দ্বিধা নেই।
খুনে আসামিও হত্যার দায় স্বীকার করে না । তার পরও কোর্টে সেটা প্রমাণ করা হয়। বেনজির সাহেব স্বীকার করবেন না , এটাই স্বাভাবিক। যে সাংবাদিক ভাই রিপোর্টটি করেছেন তার কাছে নিশ্চই কিছু না কিছু প্রমাণ আছে। তিনি সেগুলো জনসমক্ষে নিয়ে আসবেন আশা করি। উনার স্ত্রী ও সন্তান যদি ব্যবসা করে থাকেন তাহলে তার মূলধন কোথা থেকে আসলো সেটা তাকে দেখাতে হবে। তার বিরুদ্ধে দূর্নীতির যে রিপোর্টটি হয়েছে সেটা ১০০% লোক বিশ্বাস না করলেও ৯৯% লোক যে বিশ্বাস করেছে সে ব্যাপারে আমি ১০০% নিশ্চিত।
চাকুরীকালীন প্রশ্নের উত্তর দিতে এতো স্মার্টনেস দেখিয়েছেন ভদ্রলোক। অবসরে গিয়ে সেই ষ্ট্যাণ্ডার্ড ধরে রাখতে পারেননি। দু:খজনক।
Whatever you have is that properties proportional to your earnings from salaries??? You were corrupted, let's admit straight way !!!
ও আচ্ছা, বাড়ি গোপালগঞ্জে? তাই তো বলি...
মিথ্যা তথ্য প্রকাশ করার কারণে সাংবাদিকদের মানহানির কেস দেওয়া উচিত। আর পত্রিকাগুলোর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।
অপরাধ শুধু অস্বীকার করলেই হয় না সুনির্দিষ্ট উত্তর লাগে। যেভাবে প্রতিবাদ জানানো হয়েছে তাতে বুঝাই যায় ঘটনা সত্য। প্রতিবাদ না করলে হয না। তাই এগুলো করা।
কথা কিছু কিছু বুঝে নিতে হয় সেতো মুখে বলা যায়না...
মানে কি দারালো পত্রিকার নিউজ সঠিক পরিমানে হয়তোবা কম আছে
না থাকলে হায় হায়! থাকলে নাই নাই!
কিছু সত্যি আছে ! মাশা আল্লাহ।
করের নথিতে সব আছে তাই বৈধ।
মানহানির মামলা করুন ।