অনলাইন
চাল, পিয়াজ ও আলু চড়া, বেড়েছে সব ধরনের মাংসের দাম
অনলাইন ডেস্ক
(৪ সপ্তাহ আগে) ২৯ মার্চ ২০২৪, শুক্রবার, ২:০৫ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ১২:০৩ পূর্বাহ্ন
বাজারে পর্যাপ্ত সরবরাহ থাকলেও বেড়ে যাওয়া চালের দাম এখনো কমেনি। এছাড়া ভারতের পিয়াজ রপ্তানি বন্ধের খবরে সপ্তাহের ব্যবধানে দাম প্রায় ১০ থেকে ২০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। একই সঙ্গে বেড়েছে আলুর দামও। অন্যদিকে বেশ আগে থেকে বাড়তি ডাল, তেল-চিনিসহ অন্যান্য পণ্যের দামেও কোনো সুখবর নেই। এছাড়া বেড়েই চলেছে সব ধরণের মাংসের দামও। শুক্রবার রাজধানীর কয়েকটি বাজার ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে।
বাজার ঘুরে দেখা যায়, গত দুই সপ্তাহের ব্যবধানে বেড়েছে প্রধান খাদ্যশস্য চালের দাম। দুই সপ্তাহ আগে যে মোটা চালের (স্বর্ণা ও চায়না ইরি) কেজি ৫০-৫১ টাকা ছিল তা এখন ৫২-৫৩ টাকা। মাঝারি মানের চালের (পাইজাম ও বিআর-২৮) কেজি ৫৫-৫৬ টাকা থেকে বেড়ে হয়েছে ৫৭-৬০ টাকা। আর মিনিকেট ও নাজিরশাইলের মতো সরু চালের কেজিপ্রতি দাম ৬২-৭৮ টাকা থেকে বেড়ে ৬৪-৮০ টাকা হয়েছে।
অন্যদিকে পিয়াজের বাজার গত কয়েক সপ্তাহ ধরে নিম্নমুখী ছিল। এ মাসের শুরুতেও সরকারিভাবে ভারত থেকে পিয়াজ আমদানির খবরেও হালি জাতের পিয়াজ বাজারে উঠতে শুরু করায় ১২০ টাকা কেজির পিয়াজের দর ৬০ টাকায় নামতে দেখা যায়।
অন্যদিকে আলুর বাজারে সপ্তাহ খানেকের ব্যবধানে দাম কেজিতে বেড়েছে ৫ টাকার মতো।
এদিকে রোজার শুরু থেকেই গরু, মুরগি, খাসিসহ সব ধরনের মাংসের দাম বেড়েই যাচ্ছে। বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে, বাজারে বাড়তি দামে বিক্রি হচ্ছে ব্রয়লার মুরগি। গত কয়েক দিন ২১০ থেকে ২২০ টাকায় প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগি বিক্রি হলেও, আজ তা বেড়ে ২৩০ টাকায় ঠেকেছে। সেই সঙ্গে অন্য সব ধরনের মুরগির দামও বেড়েছে বাজারে। বাজারে সোনালি মুরগি প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৩৪০ টাকায়, কক মুরগি প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৩৫০ টাকায় এবং দেশি মুরগি বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ৬৫০ থেকে ৭০০ টাকায়।
অন্যদিকে রমজানের শুরু থেকে বেড়েই যাচ্ছে গরুর মাংসের দাম। যদিও প্রথমদিকে কোথাও কোথাও গরুর মাংস প্রতি কেজি ৭৫০ টাকায় বিক্রি হলেও এখন বেশিরভাগ জায়গায় প্রতি কেজি গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৭৮০ টাকায়। প্রতি কেজি খাসির মাংসের দাম রাখা হচ্ছে ১১০০ টাকা।
দাম বাড়ছে নাকি সর্ব (প্রত্যঙ্গে রোগ) ক্ষেত্রে উন্নয়ন, উন্নয়ন চলছে?
কেয়ামত পর্যন্ত বাংলাদেশে জিনিস পত্রের দাম বাড়বে। প্রতিনিয়ত মানুষের আয় উপার্জন বাড়ছে। তা না হলে মৃত্যুর মিছিল হত। জিনিষ পত্রের দাম বাড়া বাংলাদেশের ঐতিহ্য। আমরা জাতি হিসেবে অহংকার করি। আমরা পারি। আমরা বেঁচে আছি।
পেঁয়াজ ও আলুর দাম চড়া । ভারত থেকে আমদানির পর ও। যদি আমদানি না হত তাহলে কি হত । তথাপি এক শ্রেণীর মানুষ দেশের অবস্থা অস্থিতিশীল করার জন্য ভারতের পণ্য বর্জন করার ডাক দেয় গরীব মারার জন্য।
পেঁয়াজ ও আলুর দাম চড়া । ভারত থেকে আমদানির পর ও। যদি আমদানি না হত তাহলে কি হত । তথাপি এক শ্রেণীর মানুষ দেশের অবস্থা অস্থিতিশীল করার জন্য ভারতের পণ্য বর্জন করার ডাক দেয় গরীব মারার জন্য।