অনলাইন
ঢাবি অধ্যাপক জিয়া রহমান আর নেই
বিশ্ববিদ্যালয় রিপোর্টার
(১ মাস আগে) ২৩ মার্চ ২০২৪, শনিবার, ৮:০৫ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ২:১৮ অপরাহ্ন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. জিয়া রহমান মারা গেছেন(ইন্না-লিল্লাহে…রাজেউন)। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের অপরাধবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ছিলেন।তিনি বিভাগটির প্রতিষ্ঠাকালীন চেয়ারম্যানও ছিলেন। এর আগে মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমান হলের প্রভোস্ট হিসেবেও তিনি দায়িত্ব পালন করেছেন।
শনিবার (২৩ মার্চ) ভোর রাতে মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণজনিত কারণে রাজধানীর ল্যাবএইড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক মাকসুদুর রহমান মানবজমিনকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
প্রক্টর বলেন, শনিবার রাত সাড়ে তিনটার পর তিনি মৃত্যুবরণ করেছেন। সংশ্লিষ্ট ডাক্তার মৃত্যুর কারণ হিসেবে হার্ট অ্যাটাকের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। নিজ বাসাতে হার্ট অ্যাটাক করা জিয়া রহমানকে হাসপাতালে আনার আগেই মৃত্যু হয় বলেও জানান প্রক্টর মাকসুদুর রহমান।
২০১৯ সালের ৩১ অক্টোবর জিয়া রহমান প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে পাঁচ বছরের জন্য আন্তর্জাতিক অপরাধ বিজ্ঞান সোসাইটির (আইএসসি) পরিচালক নির্বাচিত হয়েছিলেন। মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তিনি এই পদে আসীন ছিলেন।
১৯৮২ সালে ঢাকার গভর্নমেন্ট ল্যাবরেটরি হাইস্কুল থেকে মাধ্যমিক ও ১৯৮৫ সালে সরকারি বিজ্ঞান কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক সম্পন্ন করেন তিনি। পরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সমাজবিজ্ঞানে ভর্তি হন। সেখানে ১৯৯০ সালে স্নাতক ও ১৯৯২ স্নাতকোত্তরের পর ২০০৩ সালে কানাডার ইউনিভার্সিটি অব ক্যালগ্যারি থেকে দ্বিতীয় মাস্টার্স ও ২০১১ সালে একই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন।
শিক্ষকতা জীবনের শুরুতে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রভাষক ও সহকারী অধ্যাপক ছিলেন জিয়া রহমান। পরে ১৯৯৭ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে নিজ বিভাগে শিক্ষকতায় যোগ দেন।
স্বনামধন্য এই অধ্যাপক ২০২২ সালে বিপুল ভোটে জিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান অনুষদের ডিন নির্বাচিত হয়েছিলেন।
যদি, ইন্নাালিল্লাহ........... রাজেউন পড়লে জংগী হয়ে যাই। তাই ভয়ে আর পড়লাম না।
লানত ইসলাম বিদ্ধেষীদের উপর।
আল্লাহ তায়ালা তাকে তার কর্মের প্রতিদান দান করুন, উনি উনার ইহকালের কাজের প্রতিদান যেন পরকালে পান।
এই লোক সালাম দেওয়া ও আল্লাহ হাফিজ বলাকে জংগিবাদ বলেছিলেন। এটা সত্যি হলে আল্লাহ তাকে জাহান্নামে নিমজ্জিত করুক । কারন দুনিয়াতে এদের বিচার করার মত কেউ ছিলো না, তাই ওকে এবার আল্লহর হাতে সোপার্দ করা হলো ।
মহান আল্লাহ তায়ালাই তার কর্মফলের উত্তম ফয়সালাকারী। জীবদ্দশায় ইসলাম এর বিরুদ্ধে ভূল ব্যাখ্যা দেয়ার জন্য মহান আল্লাহ পাকের কাছে অনুতপ্ত হয়ে ক্ষমা প্রার্থনা করে থাকলে হয়তো মহান আল্লাহ তাকে ক্ষমা করে দিতে পারেন।
উনি উনার ইহকালের কাজের প্রতিদান যেন পরকালে পান।
মানবজমিন কে পাঠকের পরিচয় গোপন রাখার অপশন রাখা উচিত, তাহলেই না মানুষ কমেন্ট করবে মন উজার করে?
তিনি একজন খাঁটি ধর্মহীন মানুষ ছিলেন। মহান আল্লাহপাক তাঁর বিধান অনুযায়ী তার সাথে আতিথেয়তা করবেন এটাই কাম্য।
মুসলিম পরিবারে জম্মেও মুসলিম এবং ইসলামী বিরোধি অবস্থানের কারণে জিয়া রহমান তার মৃত্যুতে ঘৃনার দাবানলে জ্বলছেন। ৯০% মুসলিম অধ্যুষিত বাংলাদেশে ইসলাম বিদ্বেষীরা জনগণের আবেগ অনুভূতির সঠিক অনুধাবন করতে ব্যার্থ হওয়ার কারণেই এই পরিনতি। তবুও মুসলিম হিসাবে তার মৃত্যু উত্তর কল্যান কামনা করছি যেন তার জীবিত উত্তরসূরিদের মধ্যে এই ইসলাম ফোবিয়া কাজ না করে তাদেরকে ইসলামের অনুসারীতে পরিনত করে।
আল্লাহ তায়ালা তাকে তার কর্মের প্রতিদান দান করুন
আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের কাছে দোয়া রইল তিনি যেন এই মৃতের উপর্যুক্ত কর্মফল দান করেন।
আল্লাহ তাআ'লা তাকে তার কর্মফল পরিপূর্ণভাবে প্রদান করুন।
আল্লাহ তায়ালা তাকে তার কর্মের প্রতিদান দান করুন
মৃত মানুষের বদনাম করতে নেই,আল্লাহ ওনাকে মাফ করুন। মহান আল্লাহ যা করেন, তা ভাল'র জন্যই করেন, উনি আরো বেচে থাকলে হয়ত সমাজের আরো ক্ষতি হত। উনি সালাম দেয়াকে নিয়ে বিদ্রুপ করেছিলেন, এমনকি ৭ ই জানুয়ারির নির্বাচনের আগে এক টিভি টকশোতে জাতীয় নির্বাচনের কোন দরকার নাই বলে প্রচারনা চালিয়েছিলেন।
এই লোক সালাম দেওয়া ও আল্লাহ হাফিজ বলাকে নিয়ে কটুবাক্য বলেছিল। তার মৃত্যুতে খুশি হওয়া উচিত কিন্তু আমার ধর্ম ক্ষমা করতে বলে।
সালাম নিয়ে বিদ্রুপকারির বিদায়। কি দোয়া করবো? তবুও আল্লাহ তায়ালা তাকে মাফ করে দিন।
এই ভদ্রলোক বেশ কিছুদিন আগে সালাম দেয়ার ব্যাপারে কটূক্তি করেছিলেন। শুদ্ধ ভাবে সালাম দেয়া নিয়ে বিদ্রূপ করে বলেছিলেন আস্সালামুআলাইকুম বলা নাকি জঙ্গিবাদের লক্ষণ, বলতে হবে স্লামালিকুম। জানিনা এই বিষয় এ পরে অনুতপ্ত হয়েছিলেন কিনা। সুতরাং তার ব্যাপারে দোয়া বা বদদোয়া কোনোটাই করতে চাই না।
Walaikum Assalam