রাজনীতি
সাধারণ মানুষ ৫ শতাংশও ভোট দিতে যায় নাই: কাদের সিদ্দিকী
অনলাইন ডেস্ক
(৮ মাস আগে) ৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, মঙ্গলবার, ৭:৪০ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ৪:২২ অপরাহ্ন
সাধারণ মানুষ ভোট প্রয়োগ করতে পারে নাই, যারা কেন্দ্রে না গেছে তাদের ভোট জালিয়াতি করেছে। সাধারণ মানুষ ৫ শতাংশও ভোট দিতে যায় নাই। আর যারা অন্য দল করে তাদের ১ শতাংশ ভোটারও ভোট দিতে যায়নি বলে মন্তব্য করেছেন কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি বঙ্গবীর আব্দুল কাদের সিদ্দিকী। তিনি বলেন, সখিপুর- বাসাইলে ২৯ থেকে ৩০ হাজার ভোট চুরি করা হয়েছে। যারা ডিউটিতে ছিল প্রাথমিকের শিক্ষকরা তারা চুরি করে। তাহলে জাতি তাদের কাছ থেকে কী শিখবে। জাতি খুব অসহায় হয়ে পড়েছে এদের হাতে।
মঙ্গলবার টাঙ্গাইল প্রেসক্লাবের বঙ্গবন্ধু অডিটোরিয়াম হল রুমে সমসাময়িক রাজনীতি নিয়ে মিট দ্য প্রেস অনুষ্ঠানে তিনি এসব বলেন। তিনি বলেন, নির্বাচনে দাঁড়িয়েছিলাম, আমি হেরেছি। প্রকৃতই যদি হেরে থাকি তাহলে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হেরেছেন। বাংলাদেশে রাজনৈতিকভাবে বঙ্গবন্ধুর অনুসারী কাদের সিদ্দিকীর আগে একজনও নেই, পরে দুইজন আছে কিনা বলতে পারব না। যেহেতু এখনো বেঁচে আছি, তাই এই পরাজয় যদি সঠিক পরাজয় হয়ে থাকে তাহলে মুক্তিযুদ্ধের পরাজয়, মুক্তিযোদ্ধাদের পরাজয়। মানুষ মুক্তিযুদ্ধকে চায় না, মুক্তিযোদ্ধাদের চায় না।
কাদের সিদ্দিকী বলেন, সংসদ আছে, সংসদ সদস্যের কোনো মর্যাদা নাই, রাজনীতি আছে, নেতাদের মূল্যায়ন নাই। আমেরিকা এই নির্বাচন মেনে নিল কি নিল না সেইটা দেখার বিষয় না, তবে আমার দেশের মানুষ খুশি হলো কিনা এইটা হলো বড় বিষয়। তবে আমি জানি নির্বাচন সুষ্ঠু হয়নি ও মানুষ খুশি না। সরকার কোনো স্বস্তিতে নাই, ভোট যদি ৭০ শতাংশ হতো তাহলে ভালো হত, কিন্তু কোথাও ২৫ শতাংশ ভোট হয়নি, সরকার স্বস্তিতে থাকার জন্য মানুষের আস্থা কুড়াতে হবে। এই সংসদ চলে না তবে জোর করে চালাচ্ছে। যেভাবে নির্বাচন করছে এই সরকার, এভাবে কেন্দ্রে ভোট দিতে মানুষ যাবে না। মানুষের অনীহা চলে এসেছে কেন্দ্রে যাওয়ার ব্যাপারে। আমি নির্বাচন করেছি, অনিয়ম হয়েছে, কিন্তু চুরির বিচার চোরের কাছে দেব নাকি, তাই কোথাও অভিযোগ দেয়নি।
নির্বাচনে যাওয়ার আগে বুঝলেন না কেন? মনে করেছিলেন এসব অন্যায়ের মধ্যে এমপি হয়ে যাবেন? এখন কি অন্য কথা। এমন বাটপারি ছাড়েন দেশের জন্য ভালো হবে।
জনাব, আপনার বহুরূপী চেহারা আমরা দেখেছি।
যদি ওনি কোন ভাবে জিতে যেত, তাহলে উনি অন্য কথা বলত।
এহেন চামচামিই দেশ ধ্বংসের কারণ। মা’বুদ, চামচাদের হেদায়েদ দান করুন, নচেৎ ধ্বংস করুন, আমিন।
হা হা হা। আল্লাহ কা.সি কে হেদায়েত নচিব করুন।
যুদ্ধের পর প্রথম বিচার বর্হিভুত হত্যাকারী এই কাদের সিদ্দিকি।
রাজনৈতিক আবর্জনা। রাজনৈতিক উচ্ছিষ্ট ভোগের আশায় নির্বাচনে গিয়ে আশাহত হয়ে এখন জনদরদী সাজছেন।
উচিত শিক্ষা!!
হেরে গিয়ে এতক্ষণে অরিন্দম কহিলা বিষাদে।
You had better join BAL and do politics.
কথা সত্যই বলেছেন তবে তার কথার কোন গুরুত্বতা নেই , কারণ ওনার সকালের কথার সাথে বিকেলের কথার কোন মিল নেই
আপনি সব সময় সত্যি কথা বলেন না । আপনি নিজেকে ভাই পরিচয় দিয়ে অন্যায় করেন ও অন্যায়ের সমর্থন কররেন । যেটা এ দেশের জনগণ আপনার কাছ থেকে আশা করে না ।।।
আপনাদের মত মানুষের জন্য আজকে এই অবস্থা
গিরগিটির মতো রং বদলানো ভ্রষ্ট নেতা।জনগণের পক্ষে না দাঁড়িয়ে ফ্যাসিস্ট সরকারের দালালি করে সমোঝতা করে নির্বাচনে গেলেন এমপি হওয়ার আশায় এখন ফেল করে আবোলতাবোল বকবক করছেন।পাশ করলে নিশ্চয়ই টু শব্দও করতেননা
উনার কোনো কথা মানুষ আর বিশ্বাস করে না। উনি নিজের গুরুত্ব নিজেই হারিয়ে ফেলেছেন। উনি কখন কী বলেন আর কী বলেন না তা মানুষ আর শোনে না।
কথা সত্য! তবে কবে টের পাইলেন হে গামছা পার্টি।
Another Mir Zafar!
আপনি জনগণের পাশে না দারিযে কেনো এখন জনগণের কথাটিই বলছেন। জনগণ যে কথাটি 15 বছর যাবৎ বলতেছে আপনি সেটা এখন কেন বলছেন। আপনি আসলেই কোনো জনগণের নেতা নয়। ডামিতে যোগ দেন।
যদি জিতে যাইতেন তাহলে কি এভাবে বলতেন? বলতেন না!
মুক্তিযুদ্ধের মুল চেতনা ছিল গনতন্ত্র। প্রকৃত মুক্তিযুদ্ধারা এই আমি আর ডামি নির্বাচনে যেতে পারে না। তবে এই নির্বাচনে আপনি বিজয়ী হতে পারলে, আজ যা বলেছেন,তার উলটা বলতেন।
যদি ওনি কোন ভাবে জিত্তে পারত, তাহলেত অন্য কথা বলত।
এইভাবে বলতে নেই, আপনার পিতার আত্মা কষ্ট পাবে।
মীরজাফর চেনার উপায় তারা এক মুখে অনেক কথা বলে!