অনলাইন
নির্বাচনে ভোটের হার
সিইসি প্রথমে বললেন ২৮ পরে ৪০ শতাংশ
স্টাফ রিপোর্টার
(৪ মাস আগে) ৭ জানুয়ারি ২০২৪, রবিবার, ৬:৩৭ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ১২:০৮ পূর্বাহ্ন
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৪০ শতাংশ ভোট পড়েছে বলে জানিয়েছে প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল। রোববার বিকাল সাড়ে ৫টায় প্রেস ব্রিফিংয়ে তিনি এই তথ্য জানান। সংবাদ সম্মেলনে শুরুতে সিইসি ভোটের হার ২৮ শতাংশের মতো উল্লেখ করে পরে তা সংশোধন করে বলেন এখনো নিশ্চিত করে কিছু বলা যাচ্ছে না। এখন পর্যন্ত ৪০ শতাংশ ভোট পড়েছে। আরও হয়তো বাড়তে পারে। আবার নাও পারে।
এর আগে বিকাল ৩টার ব্রিফিংয়ে ২৭ শতাংশ ভোট পড়েছে বলে জানান নির্বাচন কমিশন সচিব। অর্থাৎ শেষ এক ঘন্টায় ভোট পড়েছে ১৩ শতাংশ। ভোটের হারের প্রসঙ্গে সংবাদ সম্মেলনে সিইসি বলেন, এখনো নিশ্চিত করে পার্সেন্টেজের হিসাব বলা যাবে না। অ্যাজ ইট ইজ আমরা যেটা পেয়েছি ২৮ শতাংশের মতো। পরে সিইসি’র পাশে থাকা সচিবসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা সিইসিকে ৪০ শতাংশ ভোট পড়েছে বলে জানান।
দেশের মোট মিথ্যা বাদীর ৯৯%লোক শিক্ষিত। মিথ্যা মহাপাপ। তবে কি, শিক্ষা পাপ? শিক্ষিত মানে পাপি?
ভোট প্রদানের হার সর্বোচ্চ ১০%
ভোট শেষ হোক তারপর সামারি বানান ভোট শীর্ষক রিপোর্ট আর কি। দেশে ভোটারের সংখ্যা কত। কত ভোট পড়েছে। এবার শতকরা বানিয়ে নিন। ধন্যবাদ। সবকটা সেন্টারের ভোটের সংখ্যা আসুক। তবেই হিসাবটা চূড়ান্ত করুন। নির্বাচন কমিশন সবই জানেন। ওনাদের রিপোর্ট চূড়ান্ত।।
আমার পরিচিত কয়েকজন টাকার বিনিময়ে ভোট কেন্দ্রে গিয়েছে তাও অনেক দামাদামি করার পর,তাদের সাথে কন্ট্রাক্ট ছিলো ভোট দিক আর নাদিক লাইনে গিয়ে নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত দাঁড়িয়ে থাকতে হবে।
৫% মানুষ ভোট দিতে আসেনি। খোদ আওয়ামীলীগার ভোট দিতে কেন্দ্রে যাননি। অন্যদের কথা না বলাই শ্রেয়। কেন্দ্রে কেন্দ্রে লাইন দাঁড় করিয়ে বুথের ভিতরে জাল ভোটের মহাউৎসব চলেছে। কেন্দ্র পরিদর্শন করে, জেনে শুনেই বলছি। কিন্তু আমাদের কথা কেউ শোনার নেই। দেশটা দালালের খপ্পরে পড়ে গেছে। আর আমরা চেয়ে চেয়ে দেখতেছি। ভোট বর্জন করার জন্য সবাইকে ধন্যবাদ।
যারা বলে আইন মেনে নির্বাচন হয়েছে ১ ভোট পড়লে ও সেটা ভোট বুঝতে পারি, অনেকটা সঠিক ও আইন কে নিজেদের ফেভারে নিতে ভেঙেচুরে নিজেদের মতো করেছে তার পর ও সেটা আইন. কিন্তু যারা বলে সুষ্ঠ শান্তিপূর্ণ হয়েছে তাদের দেখে করুনা হয় . ১০% থেকে ১৫% ভোটকে ৪০% বানানো হলো সেটা সুষ্ঠ ভোট না .একা মাঠে নির্বাচন করেও আওয়ামীলীগ কে ভোটার পার্সেন্টেজ বাড়াতে চুরি করতে হয় তাহলে তাদের ৪৫% ভোটার কোথায়?
আমি একটা কক্ষের দায়িত্বে ছিলাম মোট ভোটা ৭৩২ জন কাস্টিং হয়েছে ১০৪ টি, কত পারসেন্ট হয়েছে কাইন্ডলি বের করুন, আমরা যদি দলকানামুক্ত না হয় কেমনে দেশটা এগিয়ে যাবে কাইন্ডলি ভাবুন প্লিজ দেশটাকে দলকানামুক্ত হওয়ার তাওফিক দিন হে সুস্থ বিবেক
আমার মনে হয় সর্বোচ্চ ১০% ভোট পড়েছে। আমার সোনার বাংলাদেশ ভোটচোর আর মিথ্যাবাদীরা করলো শেষ। পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ মিথ্যাবাদীরা এই জালেম কমিশন। স্বৈরাচার নিপাত যাক বাংলাদেশের মানুষ মুক্তি পাক আমিন
ভোট পড়ার হার কোন প্রকারে ০৬%-০৯% এর বেশি নয়।
৪০% বলছেন তাও মিথ্যা। ৬০% ভোটার ভোট দানে বিরত ছিল। তাই ধরে নেয়া যায় বিএনপি জামাত এর আহবানে জনগণ সাড়া দিয়েছে।
সকাল থেকে দেখতেছি ভোট কেন্দ্র গুলো ফাকা এবং প্রায় সব কেন্দ্রেই জাল ভোটের মহোৎসব হয়েছে মিথ্যা দিয়ে সত্যকে ঢাকা যায়না। সব মিলিয়ে ৫% ভোট ও পড়ে নাই। জনগণ উনাদের প্রত্যাখ্যান করেছে।
প্রকৃতপক্ষে ভোট পরেছে ১০ থেকে ১২ শতাংশ এর কম হবে। তাকে টেনেটুনে ৪০ শতাংশ করেছে।
আওয়ামী লীগ থেকে ওহী পেয়ে ওনি বলেছেন । ওনি সংবিধান অনুযায়ী কমিশনার ।ওনার কথা না মানা হলো সংবিধান বা রাষ্ট্র বিরোধী কাজ।(সংবিধান কারা বাপের সম্পত্তির মতো নিজের ইচ্ছেমতো পরিবর্তন করছে জানতে চেয়ে লজ্জা দিবেন না)।
প্রথম আলোর মারফতে জানতে পারলাম, নির্বাচন কমিশনের হিসাবে বিকাল তিনটা থেকে চারটা, এই এক ঘন্টায় মোট ভোটারের প্রায় ১৪ শতাংশ (দুপুর তিনটায় ২৬.৩৭ শতাংশ থেকে বিকেল চারটায় ভোটগ্রহণ শেষে প্রায় ৪০%) অর্থাৎ প্রায় এক কোটি ৬৭ লক্ষ ভোটার ভোট দিয়েছেন। অবিশ্বাস্য ভোট সুনামি!!!!!
৭ ঘণ্টায় ২৭% আর ‘‘এক ঘণ্টায় ১৩%’’
যা উপস্থিতি দেখলাম, তাতে ৯৯% বললেও মিথ্যা হওয়ার কথা নয়।
আমার সন্তানের আমি লেখাপড়া করাবো না, শিক্ষিত হয়ে চুর হওয়ার চেয়ে অশিক্ষিত হয়ে চুরি ভালো।
বাচিয়েছে
ধরে নিলাম ৪০%ভোট পড়লে তার মানে ৬০%ভোট পড়ে নাই। তার মানে মেজোরিটি পারসন ভোট দিতে আসে নাই। মেজোরিটি অংশ ভোট বর্জন করেছে।
প্রকৃত পক্ষে ১০% হবে কিনা সন্দেহ।
৫% এর বেশি ভোট পরেনি
সেটা আপনাদের দয়ার উপর নির্ভর করবে বাড়বে কিনা
ভোট আমার, ব্যাটও (লগিও) আমার, ব্যালটও আমার, ব্যাটাও (ছিঃছিঃও) আমার।।তয়, ১০০ % কইলে প্রবলেম কোথায়? প্রমাণ তো আর করা লাগতনা, চিল্লায়া কন, হাছাই কইছি কিনা...
আদেশ আসিলেই % আরও বেড়ে যাবে।
আউয়াল সাহেব ২৭ % বলে দেখে চাকুরী থাকে না, পরে আবার ৪০% করে দিয়ে চাকুরী বাচিয়েছে।
উনি কোন ভাবে ৬০% বললেও সেটাই বিশ্বাস করতে হবে। ধন্যবাদ।
বিজয়ের অভিনন্দন বাতা এখনও আসে নাই কেন??
ঢাকার ১ কেন্দ্রে খোঁজ নিলাম বল্ল ২০% অথচ সিইসি প্রথমে যেটা বলেছেন ২৮% ওটাইতো বেশী ছিল পরে আরও বাড়িয়ে ৪০% শেষ পর্যন্ত হয়তো ৬০% গিয়ে ঠেকতে পারে। এতে আশ্চর্য হাওয়ার কিছু নেই।
সাত ঘন্টায় ভোট পড়ে ২৭% আর মাত্র এক ঘন্টায় পড়ে ১৩% ওনারা কি যাদু জানে নাকি জনগণকে বলদ মনে করে ❓
10% এর বেশি ভোট পড়ে নাই । এটা নিশ্চিত।
এই হিসাব বিশ্বাসযোগ্য? জনগন নির্বাচন কমিশনের কথা বিশ্বাস করে?
প্রথমে বলেছেন সত্যি পরে বলেছেন উপরের নির্দেশে।
Shameless. Why not 89%
আরো একটু বাড়িয়ে বলেন, জনগন তো খাচ্ছে
সিইসি সাহেব এত করে শিখানো হয়েছিল পার্সেন্টেজের হিসেব কিভাবে করতে হয়। তাও মুখস্থ করতে পারলেন না? এটা তো অবশ্যই জানা থাকা কথা ৫+৭ যোগ করলে ১৪ হয়। বলে দেন বলে দেন। ভয়কে জয় করে ফেলুন।
আপনাদের ইচ্ছা।
প্রধান নির্বাচন কর্মকর্তা (সিইসি) ভোটের আগেই কত শতাংশ ভোট পড়লো তা জানেন। কি এক প্রহসন!"
এখানে অর্থেকের বেশী জাল ভোট আছে।সে মোট ভোট থেকে বাদ দিন।
নির্বাচন কমিশনের প্রতি আমাদের পূর্ণ আস্থা আছে তিনি যদি আশি শতাংশ বলতেন আমরা সেটা বিশ্বাস করতাম
অংকে কাচা তো
কিছুক্ষণ পরে বলবে ৬০%।