অনলাইন
গরুর মাংস কেজি ৬৫০ টাকা নির্ধারণ
অনলাইন ডেস্ক
(৫ মাস আগে) ৬ ডিসেম্বর ২০২৩, বুধবার, ১১:৫৫ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ৫:২২ অপরাহ্ন
রাজধানীর বাজারে গরুর মাংস কেজিপ্রতি ৬৫০ টাকা দরে বিক্রির সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। বৃহস্পতিবার থেকে নতুন এই দামে মাংস বিক্রি শুরু হবে।
আসন্ন জাতীয় নির্বাচন পর্যন্ত আগামী এক মাস এই দামে বিক্রি হবে। নির্বাচনের পর মাংসের দাম আবার সমন্বয় করা হবে বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। বুধবার রাজধানীর মোহাম্মদপুরে সাদেক অ্যাগ্রোর কার্যালয়ে মাংস উৎপাদন ও বিপণনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট বাংলাদেশ ডেইরি ফারমার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিডিএফএ) ও মাংস ব্যবসায়ী সমিতির সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
সিদ্ধান্তের বিষয়টি নিশ্চিত করে মাংস ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি গোলাম মুর্তজা গণমাধ্যমকে বলেন, আগামীকাল থেকে রাজধানীর বাজারগুলোতে ৬৫০ টাকা কেজিতে গরুর মাংস বিক্রি হবে। এরপর সারা দেশে তা বাস্তবায়ন করা হবে। ব্যবসায়ী ও ক্রেতা উভয়ের স্বার্থে একেক বাজারে একেক দরে গরুর মাংস বিক্রির সুযোগ নেই বলে জানান তিনি।
ব্যবসায়ীদের সভা সূত্রে জানা গেছে, প্রতি কেজি গরুর মাংসে ৭৫০ গ্রাম মাংস, ২০০ গ্রাম হাড় ও ৫০ গ্রাম চর্বি থাকবে। মানহীন মাংস বিক্রি করতে পারবেন না ব্যবসায়ীরা। এক মাস পরীক্ষামূলকভাবে মাংস বিক্রির পর আবার মূল্য সমন্বয় করা হবে।
ভোক্তা অধিদপ্তরকে আমি ঘৃণা করছি, যেখানে মাংস ব্যাবসায়ীরা ৫৫০ থেকে ৬০০ টাকার ভিতরে বিক্রি করলে তাদের লাভ হয়, সেখানে কোথাকার কে এই ভাবে সিন্ডিকেট করে দাম বাড়ায় , ভোক্তা অধিদপ্তরের কাজ বাজার নিয়ন্ত্রণ করা , এখন দেখি বাজারে সিন্ডিকেট করার কাজে সাহায্য করা ভোক্তা অধিদপ্তরের কাজ
এই নোংরামির শেষ কোথায়? জনগণের টাকায় ভর্তুকি দিয়ে জনগগন এর সাথে তামাশা করা। এইটা পূর্বেই অনুমেয় ছিল যে নির্বাচনের পূর্বে অনেক কিছুতেই ভর্তুকি দিয়ে দাম কমাবে সরকার। তারপর দুর্ভিক্ষের পূর্বাভাস।
গরুর গোস্ত না খাইলে কি হবে?
কোন মাংস বিক্রেতা না চাইলেও আইনের মাধ্যমে ভোক্তাকে বেশি দামে মাংস কিনতে হবে। সিন্ডিকেটের ক্ষমতায় নিরীহ গরীব মানুষের কম দামে কোথাও ভোগ্যপণ্যসহ নিত্যদ্রব্য কেনার সুযোগ নেই। উদ্ভট উটের পিঠে চলছে মাতৃভূমি। হায়রে মানুষ! ফিরবে কবে হুশ?
গরুর মাংসের দাম ৫০০ টাকার বেশি হওয়া অযুক্তি। গরুর মাংস খাওয়া বাদ দিন। কিছু মাংস খাদকের কারণে দিন দিন এর দাম বেড়েই চলছে।
Syndicate. please stop Syndicate
গরুর মাংশ কেজি ৫০০ টাকার বেশী হওয়ার কোন কারন নাই !!! যারা ৬৫০ টাকা নির্ধারণ করেছে তারা দালাল দেশ ও জনগণের শত্রু। এরা ফুট ফুটে সুন্দর। দেশের বেশ কিছু জায়গায় ব্যক্তি উদ্যোগে ৫০০/৫৫০/৫৯০ টাকায় মাংশ বিক্রি করছে। আর তিনি ফুট ফুটে সুন্দর ৬৫০ টাকায় দাম নির্ধারণ করে ?????
Just like potato ..
ভোক্তা অধিদপ্তর একটি গ্যঞ্জাম অধিদপ্তর। মাংস ব্যবসায়িরা ৫৫০ থেকে ৫৯০ টাকা বিক্রয় শুরু করেছিলো। অনেক জায়গায় তা কার্যকর করেছিলো। এখন তারা ৬৫০ টাকা আইন করে দিলো। তাহলে লাভ হোল কি ?
মিরপুরে যেখানে ৫৫৯/ সেখানে ৬৫০/- কেন ?
ঢাকাতে বসে সব যা ইচ্ছা তাই করে যাচ্ছে ! টাকা মনে হয় ওর বাবারা উৎপাদন করে দিচ্ছে। আরে মস্তিষ্ক বিকৃত ভাইয়েরা চুতিয়া কুলাঙ্গার কসাইদের কাছে দেশের মানুষের মাথা বিক্রি করে ৬৫০ টাকা দাম নির্ধারণ করে দেয়ার আপনারা কে ? চুয়াডাঙ্গাসহ দেশের অনেক জায়গায় ৬০০ টাকা কম দরে মাইকে প্রচার চালিয়ে গরুর গোস্তো বিক্রি হচ্ছে। জোচ্চোর কসাইরা ভুলে গেছে মানুষের হাতে এখন অঢেল টাকা নেই। আর দেশে যত গরু কসাইরা জবাই করে বিক্রি করছে,সব গোস্তই অস্বাস্থ্যকর। কর্তা ব্যক্তিদের গরুর গোস্ত বিক্রি নিয়ে অত মাথা ব্যাথা কেন ? যে যেমন দরে গরু কিনে জবাই করে কম দরে বিক্রি করবে সে অবশ্যই যোগ্য কসাই। কারন, সারা দেশে সিন্ডিকেট করে এই জোচ্চোর কসাইরা অকারনে অস্বাস্থ্যকর ব্যাক্টিরিয়া সমৃদ্ধ গোস্তো প্রকাশ্যে বিক্রি করছে। এই কসাই সিন্ডিকেট সদস্যদের সহায়তাকারীদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানো জরুরী।
আপনারাও ভাই, অনেক কিছু বুঝেন, কিন্তু বলেন না। অবশ্য বলেই বা লাভ কি! কার কাছে বলবেন! কথা হলো নির্বাচনের পর নতুন দাম করে সমন্বয় করা হবে মানে ডা কি? আবার একলাফে ১,২০০/- করার ধান্দা নাকি? ষড়যন্ত্রের গন্ধ পাই দাদা।
ঢাকার শাজাহানপুরের খলিল মাংস বিতান ৫৯৫/- টাকায় মাংস বিক্রি করতে পারবে না। তাদেরকে আরো ৫৫/- টাকা দাম বাড়িয়ে বিক্রি করতে হবে।