অনলাইন
অধ্যাপক আনোয়ার হোসেন
মানুষ বলছে কিসের ভোট
স্টাফ রিপোর্টার
(১ বছর আগে) ৬ ডিসেম্বর ২০২৩, বুধবার, ১২:০২ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ৭:১৩ অপরাহ্ন
নির্বাচনে মনোনয়নপত্র জমা দেয়ার সময় এলাকায় ১ শতাংশ ভোটার সমর্থন স্বাক্ষর পদ্ধতি বাতিল চেয়েছেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি নেত্রকোনা-৫ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী অধ্যাপক আনোয়ার হোসেনে। বুধবার সকালে আগারগাঁও নির্বাচন ভবনে প্রার্থীতা ফিরে পেতে আপিল আবেদন শেষে তিনি এই কথা বলেন। এর আগে ভোটার স্বাক্ষর জটিলতায় রিটার্নিং অফিসার তার মনোনয়নপত্র বাতিল করে।
অধ্যাপক আনোয়ার হোসেন বলেন, আমার মতো একজন মানুষের ১ শতাংশ ভোটার সমর্থন না থাকার অভিযোগে প্রার্থীতা বাতিল করেছে এটা গুরুতর বিষয়। তখন আমার কাছে মনে হয়েছে এমন পদ্ধতি স্বতন্ত্র প্রার্থীদের নির্বাচন থেকে দূরে রাখার জন্য একটা কৌশল।
তিনি বলেন, এক শতাংশ ভোটার সমর্থনে যেই অভিযোগে আমার মনোনয়ন বাতিল হয়েছে তখন সাধারণ মানুষ বলছে ষড়যন্ত্র করে একজন ভালো মানুষের মনোনয়ন বাতিল করছে। আমি মনে করি এই আইনটা পরিবর্তন হওয়া উচিত। কেউ যদি না করেন তাহলে নিজেই উদ্যোগ নিয়ে কাজ করবো।
নির্বাচনের পরিবেশ নিয়ে তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রীর নির্বাচনের ঘোষণার পর নির্বাচন জমে গিয়েছিলো। যখন দেখছে সামান্য কারণে ভালো প্রার্থীদের মনোনয়ন বাতিল হয়ে যায়, তখন আর পরিবেশ ভালো থাকে না। মানুষ বলছে কিসের ভোট।
এটি ডামি ভোট কি তিনি না জেনেই ভোট বানিজ্যে জড়িয়ে গেলেন? জীবনটা কি রাফ খাতা, আঁকিবুকিতে ভরে তুলছেন? মানুষের অন্তর মাপার এক অদ্ভুত ব্যবস্থা বাংলাদেশে শুরু হয়েছে। এতে মানুষ ও অমানুষ দুটোই দিনের আলোর মত স্পষ্ট হবে।
এটি ডামি ভোট কি তিনি না জেনেই ভোট বানিজ্যে জড়িয়ে গেলেন? জীবনটা কি রাফ খাতা, আঁকিবুকিতে ভরে তুলছেন?
আঙ্গুর ফল টক!
নিজের বিপক্ষে রায় গেছে বলে এখন কিসের ভোট বলা হচ্ছে? আপনারা আবার দেশের বুদ্ধিজীবি! রাজনীতি যখন অ-রাজনীতিবিদদের হাতে চলে যায় তখন কি আর নির্বাচন হয়? শিক্ষকগিরি করবেন তা না এমপি হওয়ার সাধজাগল! কত টাকা পয়সার প্রয়োজন আপনাদের। বিশ্বের কোন দেশে আছে এব্যবস্থা?
তিনিতো আওয়ামী লীগেরই ভিসি। এখন আওয়ামী লীগেরই এমপি হওয়ার শখ জাগছে! আবার বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধেও অস্ত্র ধরেছিলেন। এত অংগ কত রূপ
মানুষ বলছে কিসের ভোট। তা সে ভোট করতে আপনি কেন গেলেন?
আপনি লিখেছেন "আপনার মতো মানুষ ", আমার প্রশ্ন, পিচাশ কি মানুষ হতে পারে?
একজন প্রাক্তন ডিসির এমন মর্যাদা পাওয়া উচিৎ।
এবারকার ভোট হলো- আ'লীগ বনাম আ'লীগের। কী মজার ভোট !
ভোট কই, এ যে সিলেকশন আর সিলেকশন! ৬% লোকও ভোট দিতে যাবে না, যদি না !!! পাণ্ডা গুলি জোড় করে না ভোট কেন্দ্রে নিয়ে যায়!!!
বিড়াল সিকের নাগাল না পেলে বলে দুধ তার জন্য হারাম। দুধ পেলে সে কথা ভুলে যায়।
আইন কারো একার জন্য তৈরী হয়নি। বাম্তবতা নিরিখে আইন তৈরী হয়। সমস্যা হলো মানুষের কাছে যেতে আপনাদের লাগে, বাধে। মানুষের কাছে না গিয়ে এমপি হওয়ার ইচ্ছা।