ঢাকা, ১৪ অক্টোবর ২০২৪, সোমবার, ২৯ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১০ রবিউস সানি ১৪৪৬ হিঃ

রকমারি

দুর্লভ মাছ বিক্রি করে রাতারাতি কোটিপতি হয়ে গেলেন পাক মৎস্যজীবী

মানবজমিন ডিজিটাল

(১১ মাস আগে) ১১ নভেম্বর ২০২৩, শনিবার, ৪:৪৬ অপরাহ্ন

সর্বশেষ আপডেট: ২:০৬ অপরাহ্ন

mzamin

পাকিস্তানের করাচি শহরের এক জেলে রাতারাতি কোটিপতি হয়ে গেলেন একটি দুর্লভ মাছ বিক্রি করে।  কারণ মাছটির অনেক ঔষধি গুণ রয়েছে। সে জন্য বিপুল অঙ্কের টাকায় বিক্রি হয়েছে সেই মাছ। এতেই রাতারাতি কোটিপতি হয়েছেন ওই মৎস্যজীবী।  হাজী বেলুচ  থাকেন দরিদ্র ইব্রাহিম হায়দেরী  গ্রামে। এই গ্রামের সবাই মৎস্যজীবী। তিনি  আরব সাগরে মাছ ধরতে গিয়েছিলেন তার কর্মীদের সাথে। বেলুচরা যে মাছ ধরত তাকে গ্রামের স্থানীয় উপভাষায় সোনার মাছ বা "সোওয়া" বলা হয়।

পাকিস্তানের আরেক মৎস্যজীবী  মুবারক খান বলেছেন, ''নিলামে তোলার পর করাচি বন্দরে মাছটি  প্রায়  ২ লক্ষ ৪৭ হাজার ৩১৫ ডলারে বিক্রি হয়েছিল। ''সোওয়া একটি বিরল ধরনের মাছ যা অমূল্য বলে বিবেচিত হয় এবং এর পেটে উপস্থিত পদার্থটি দুর্দান্ত ঔষধি এবং নিরাময় বৈশিষ্ট্য রয়েছে বলে বিশ্বাস করা হয়। ডাক্তাররা কিছু অস্ত্রোপচারের সময়  মাছের মধ্যে পাওয়া যায় এমন একটি সুতার মতো পদার্থও ব্যবহার করেন। পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোতে এই মাছ খুবই জনপ্রিয়।  সাধারণত, মাছের ওজন ২০ থেকে ৪০ কেজি এবং ১.৫ মিটার পর্যন্ত বাড়তে পারে। তবে এই বিপুল অঙ্কের টাকা একা নেবেন না হাজি। তার দলের সাত সদস্যের মধ্যে এই টাকা ভাগ করা হবে বলেও জানিয়েছেন তিনি।  এই ধরনের মাছ গভীর সমুদ্রে থাকে। তবে ব্রিডিং মরসুমেই তা উপকূলের কাছে আসে। সোয়ার ঐতিহ্যগত এবং সাংস্কৃতিক তাৎপর্যও রয়েছে এবং এটি স্থানীয় রন্ধনপ্রণালী এবং ঐতিহ্যগত ওষুধে ব্যবহৃত হয়। হাজি বলেন, "আমরা করাচির খোলা সাগরে মাছ ধরছিলাম। যখন আমরা সোনালী মাছের এই বিশাল ভাণ্ডারটি দেখতে পেলাম। এটি আমাদের কাছে উপহারের মতো ছিল।''

সূত্র : wionews

রকমারি থেকে আরও পড়ুন

আরও খবর

রকমারি সর্বাধিক পঠিত

Logo
প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী
জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]
Copyright © 2024
All rights reserved www.mzamin.com
DMCA.com Protection Status