অনলাইন
অনুমতি ছাড়া সভা-সমাবেশ করলে ব্যবস্থা: ডিএমপি কমিশনার
স্টাফ রিপোর্টার
(২ মাস আগে) ২ অক্টোবর ২০২৩, সোমবার, ১:৫৫ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ১২:০৩ পূর্বাহ্ন

রাজনৈতিক সংগঠনগুলো অনুমতি ছাড়া কোনো সভা সমাবেশ করলে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানিয়েছেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার হাবিবুর রহমান। সোমবার ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় তিনি এ কথা জানান।
এক প্রশ্নের জবাবে ডিএমপি কমিশনার বলেন, আজকেও বিরোধী দলের একটি প্রোগ্রাম রয়েছে। তারা আমাদের কাছ থেকে অনুমতি নিয়েছে। আমরা যেভাবে অনুমতি দিয়েছি সেই অনুমতি মেনে নিয়েই তারা কাজ করছে। কোনো সংগঠন যদি অনুমতি ছাড়া কোনো কিছু করতে চায় তাহলে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ তার অধ্যাদেশ অনুযায়ী তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।
এ সময় এডিসি হারুণকাণ্ডে ডিএমপির নতুন কমিশনার বলেন, যার যতটুকু অপরাধ ঠিক ততটুকু শাস্তি দেয়া হবে। বাংলাদেশ পুলিশ একটি সুশৃঙ্খল বাহিনী। বাহিনীর যে নিয়ম কানুন আছে সেই নিয়ম কানুনের মধ্যে সবাইকে চলতে হবে। ঘটনা সংঘটিত হওয়ার পরে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। তদন্ত চলছে।
তিনি বলেন, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে একটি তদন্ত কমিটি করা হয়েছে। সেই কমিটির রেজাল্টের উপর ভিত্তি করে অপরাধী হলে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
রাষ্ট্রপতির এপিএস আজিজুল হক প্রসঙ্গে তিনি বলেন, তার যে ডিপার্টমেন্ট আছে সেটিও সরকারি বিধি-বিধান মোতাবেক ব্যবস্থা নেবে। আমি মনে করি জড়িত দু’জন সরকারি ডিপার্টমেন্টের ও দু’জনই ক্যাডার কর্মকর্তা। দু’জনেরই নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের রয়েছে। যার যা দায়িত্ব সে সেই পালন করবে বলে আমি মনে করি।
পাঠকের মতামত
সবই একই প্রোডাক্ট। সভা-সমাবেশের অনুমতি না নিলে ব্যবস্থা নেয়া হবে। কিন্তু গণতন্ত্র ধ্বংস কারীদের বিরুদ্ধে লড়তে পারবে না। যারা শান্তিপূর্ণ মিছিলে হামলা করে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহন করতে পারবে না। কারণ তাদের পেট চলবে না।
আনুমতি নিয়ে আধিকার আাদায় করা যায় না,আধিকার আাদায় করে নিতে হয়।
সংবিধান বিরোধী কথা।
শান্তিপূর্ণ সভা সমাবেশের জন্য কোনো রকমের পুলিশি অনুমতির আবশ্যকতা সংবিধানে নাই। শান্তিপূর্ণ সভা সমাবেশ করতে না দেয়া বা তা পুলিশি অনুমতি সাপেক্ষ করে দেয়া অসাংবিধানিক ও বেআইনি।
কথাগুলো একই। শুধু ব্যক্তি বদল হচ্ছে। পূর্বসুরীদের মতো একই ডায়ালগ একই হুংকার। কোনো নতুনত্ব নেই। তাই শুনতেও ভালো লাগে না।
সভা-সমাবেশ কিন্তু একটি দেশের গণতান্ত্রিক অধিকার।
সাধারণ মানুষের ভোট যারা চুরি করে তাদের বিরুদ্ধে আপনি কি ব্যবস্থা নিবেন।
সবা সমাবেশ করতে কোনো অনুমতি লাগবে না এটা সাধীন বাংলাদেশ ওতো এব ভয় দেখিয়ে কোনো লাভ নাই আন্দোলন চলছে চলবে এই সংরাম বিএনপির সংরাম নয় এটা সাধারন মানুষের সাধারন জনগণের সংরাম
He should be remember, This is not policy state.
আরে বাপরে..… উনার লম্ফঝম্প দেখা যায় আগের গুলার চাইতে বেশি....! স্যাংশন খেয়ে পেলেছেন নাকি পরে খাবেন।
আরে বাপরে..… উনার লম্ফঝম্প দেখা যায় আগের গুলার চাইতে বেশি....
শান্তিপুর্ন সভা সমাবেশ গণতান্ত্রিক অধিকার,আপনার এ বক্তব্য জনগন কে হুমকি দিচ্ছেন,স্যাংশন খেয়ে পেলেছেন নাকি পরে খাবেন।
ব্যবস্থা কি শুধু বিএনপির জন্য প্রযোজ্য?
মন্তব্য করুন
অনলাইন থেকে আরও পড়ুন
অনলাইন সর্বাধিক পঠিত
ইন্ডিয়া টুডে'র প্রতিবেদন/ বাংলাদেশে 'দুই বেগমের যুদ্ধে' ভারত-চীন এক শিবিরে, যুক্তরাষ্ট্র অন্যদিকে
দ্য ডিপ্লোম্যাটের নিবন্ধ/ গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের জন্য বাংলাদেশিরা যুক্তরাষ্ট্রের দিকে তাকিয়ে

জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]