রাজনীতি
মার্কিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে ফখরুলের বৈঠক
স্টাফ রিপোর্টার
(৩ মাস আগে) ৬ জুন ২০২৩, মঙ্গলবার, ৩:০৮ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ১:৫১ অপরাহ্ন

ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের সঙ্গে বৈঠক করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ মঙ্গলবার দুপুর ১টার দিকে মার্কিন দূতাবাসে প্রবেশ করেন বিএনপি মহাসচিব। দুপুর আড়াইটায় তিনি দূতাবাস থেকে বের হন। আজকের বৈঠকে মির্জা ফখরুলের সঙ্গে বিএনপির অন্য কোনো নেতা ছিলেন না। দলীয় একটি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
এর আগে গত রোববার দুপুরে পিটার হাসের সঙ্গে বৈঠক করেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের। আগামী জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে এ বৈঠক গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করেন বিএনপি নেতারা।
পাঠকের মতামত
আওয়ামীলীগের ঘুম হারাম হয়ে গেছে।
ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের সঙ্গে বৈঠক করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ মঙ্গলবার দুপুর ১টার দিকে মার্কিন দূতাবাসে প্রবেশ করেন বিএনপি মহাসচিব। দুপুর আড়াইটায় তিনি দূতাবাস থেকে বের হন। আজকের বৈঠকে মির্জা ফখরুলের সঙ্গে বিএনপির অন্য কোনো নেতা ছিলেন না। দলীয় একটি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
এ নিউজ দেখে অনেকের মাথা দেখি বিগড়ে গেছে। কেন বিদেশী এই প্রশ্ন যারা করে তারা সাক্ষাৎ নষ্টের দালাল। মন্তব্য করা মানুষগুলো এখানেও ধরা খাচ্ছে। এরা ভাড়া খাটছে ১৭ কোটি জনতার স্বার্থের বিরুদ্ধে, তারা চায় যেন দেশটি শীঘ্রই তলিয়ে যায় গভীর গহ্বরের দিকে।
তিতাস, আমির আপনার ঘরের বিচার করার জন্য ঘরে যদি কোনো সুযোগ না রাখেন তখন বাইরের চেয়ারম্যান মেম্বার এমনকি মামলায় পর্যন্ত যাওয়া লাগে। ঠিক বর্তমান ভোট চোর সরকার রাষ্ট্রের সবগুলো প্রতিষ্ঠানকে এমনভাবে দলীয় বাহিনীতে পরিনত করছে,জনগণের মুক্তির জন্য এখন বাইরের লোক ছাড়া অন্যকোনো পথ খোলা নেই।
আসলে বাঘে ধরলে ছাড়ে, আমেরিকা ধরলে ছাড়ে, এমন কোন ঘটনা আজও পর্যন্ত চোখে পড়ে নি, কোন কারণে এভাবে ছাই দিয়ে বস্তা দিয়ে চাপা দিয়ে ধরলো, বুঝতে পারছি না। আর এবার যদি ছেড়ে দেয় তাহলে মনে হয় এটাই হবে পৃথিবীর ইতিহাসে প্রথম ঘটনা। দেখা যাক কি হয় যে ভাবে বিদ্যুৎ লোডশেডিং করতেছে মনে হয় আমেরিকার ছাড়ার সম্ভাবনা নেই।
কিছু লীগাররা দেখি রাষ্ট্রদূতের ভূমিকায় অসন্তুষ্ট। তে আপনারা যখন ভারতের হাতেপায়ে ধরে ভোটচুরি করে ক্ষমতায় থাকেন তখন বাংলাদেশিরাও এমন অসন্তুষ্ট হয়, এটা তো এতকাল বুঝেন নি।
আওয়ামীলীগের যে কোন সংবাদ এখন বাংলাদেশিদের জন্য দু:সংবাদ! কারণ, মানুষ সংবাদের হেডিং পড়েই বুঝতে পারে -"এই সংবাদের ভিতরে প্রবেশ নিষেধ"!
ইনশাল্লাহ ফখরুলের নেতৃত্বে ১৬ কোটি ভোটারের বিজয় খুব নিকটে ।
আওয়ামী লীগ নেতাদের সাথে বৈঠক হয়েছে পিটার হাস সাহেবের সাথে। সেই সংবাদ তো দেখলাম না।
বাংলাদেশের মানুষই চাচ্ছে আমেরিকা একটা কিছু করুক কারন শাসক গন তাদের যে গোলাম বানিয়েছে। তাদের মুক্তি তো এমনি এমনি হবে না। কাহাকেও তো এগিয়ে আসতেই হবে।
মনমানসিকতায় কতটুকু গোলামীর চিন্তা থাকলে ও রাজনৈতিক ভাবে দেউলিয়া হলে এবং আললাহর উপর ভরসা ও জনগণের শক্তিতে বিশ্বাস না থাকলে বিদেশি দূত বা রাষ্ট্র পাওয়ারে বসিয়ে দিবে তারাই এই খবরে আনন্দে লাফালাফি করছে।
পৃথিবীতে বাংলাদেশ ই একমাত্র দেশ যেখানে বিদেশী রাষ্ট্রদূত রা এদেশে রাজনীতি করেন. অথচ বাংলাদেশের কোন রাষ্ট্রদূত কোনও দেশের আভ্যন্তরীণ রাজনীতি বা ঐ দেশের আভ্যন্তরীণ বিষয়ে কথা বলার সুযোগ পাবেন? রাষ্ট্রদূতদের এই নাক গলানো নিয়ে কিছু লোক বেশ আনন্দিত.আসল সমস্যা হচ্ছে আমাদের কাছে দেশের চেয়ে দল বড় আর দলের চেয়ে ব্যাক্তি.গোলামীর জিঞ্জির থেকে আমরা মনে হয় কখনও বের হতে পারবো না.
Take back Bangladesh
ইনশাল্লাহ ফখরুলের নেতৃত্বে ১৬ কোটি ভোটারের বিজয় খুব নিকটে ।
খবর শুনে ভোটচোরদের মাথা খারাপ
ভোট চোর লুটপাট কারী আর ভারতীয় দালালদের মাথা খারাপ হয়ে গেছ এই খবর শুনে।
তাঁর মানে হচেছ ফকরুল সাহেবদের জনগণের উপর আসতা নাই। তারা শুধু রাষ্ট্রদূতদের উপর আসতা রাখছেন বিশেষ করে আমেরিকার উপর। তারা চাচেছন যে কোন উপায়ে গদিতে যাওয়া এ জন্য বারবার তেল মারতে যাচেছন। হায়রে পরাধীন রাজনীতিবিদ। আর কত নিচে নামবেন। এই জন্য কি আমরা দেশ স্বাধীন করেছিলাম।
বিএনপির মাথা খারাপ হয়ে গেছে
আবারও নতুন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি, আবারও ১৭৫৭ সালের পুনারাবৃত্বি হবার শংকা !
foisala hoba kon potha -- Ambassador ar room a
বাংলাদেশকে বাঁচান । নিরপেক্ষো ভোট দিতে আওয়ামী লীগকে বাধ্য করুন ।