ঢাকা, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩, রবিবার, ৯ আশ্বিন ১৪৩০ বঙ্গাব্দ, ৯ রবিউল আউয়াল ১৪৪৫ হিঃ

প্রথম পাতা

গাড়িতে পতাকার ব্যবহারও বন্ধ হচ্ছে

ঢাকায় যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ভারত ও সৌদি দূতের স্থায়ী এসকর্ট সুবিধা বাতিল

স্টাফ রিপোর্টার
১৬ মে ২০২৩, মঙ্গলবারmzamin

ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ভারত ও সৌদি আরবের রাষ্ট্রদূতের বিশেষ নিরাপত্তা সুবিধা তথা সার্বক্ষণিক পুলিশ এসকর্ট প্রত্যাহার করে নিয়েছে সরকার। এখন থেকে তারা আর স্থায়ীভাবে পুলিশ এসকর্ট সুবিধা পাবেন না। রোববার সরকারি এক সিদ্ধান্তে দূতদের বিশেষ এসকর্ট সুবিধা প্রত্যাহার করা হয়েছে। একাধিক সাবেক পররাষ্ট্র সচিব জানিয়েছেন, কমপক্ষে ৩০ বছর আগে ঢাকাস্থ যুক্তরাষ্ট্র, বৃটেন এবং ভারতের দূতদের জন্য ওই বিশেষ এসকর্ট সুবিধা চালু হয়। পরবর্তীতে কোনো এক সময়ে ওই তালিকায় সৌদি আরবের রাষ্ট্রদূতকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। তবে অন্য দূতরা পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আবেদন করে বিশেষ সময়ে ওই সুবিধা গ্রহণ করতেন। রাষ্ট্রদূতদের এসকর্ট সুবিধা প্রত্যাহারের বিষয়টি স্বীকার করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আবদুল মোমেন। কেবল এসকর্ট প্রত্যাহারই নয়, রাষ্ট্রদূতদের গাড়িতে ফ্লাগ উড়ানো বন্ধের বিষয়টিও বিবেচনায় রয়েছে বলে জানান তিনি। এদিকে ঢাকা মহানগর পুলিশের কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুক মানবজমিনকে বলেন, এখন কোনো দূতই আর বিশেষ বা স্থায়ী এসকর্ট সুবিধা পাবেন না। সবাইকে এক লেভেলে আনা হয়েছে।

বিজ্ঞাপন
এসকর্ট সুবিধা প্রত্যাহার করা হলেও তাদের নিরাপত্তায় কোনো অসুবিধা হবে না বলে দাবি করেন তিনি। 

ডিএমপি’র ডিপ্লোমেটিক সিকিউরিটি জোনের অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার ইয়াসমিন সাইকা পাশা মানবজমিনকে বলেন, রাষ্টদূতদের এসকর্ট বন্ধ করা হয়নি। শুধুমাত্র যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, সৌদি ও ভারতের রাষ্ট্রদূতদের যে স্থায়ী এসকর্ট দেয়া হতো সেটি আপাতত বন্ধ করা হয়েছে। আগে তাদের জন্য আমাদের কিছু পুলিশ সদস্যকে ফিক্সড করে রাখা হতো। রাষ্ট্রদূতরা যেদিকে মুভ করতেন পুলিশ সদস্যরা তাদের এসকর্ট করে নিয়ে যেতেন। এখন আর সেটা হবে না। যদি তারা মনে করেন তাদের বিশেষ এসকর্টের প্রয়োজন, তবে তারা অন্যান্য রাষ্ট্রদূতের মতো পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে চিঠি লিখবেন। মন্ত্রণালয় পুলিশকে বললে সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়া হবে, অস্থায়ী এসকর্ট দেবো। তিনি বলেন, মূলত কাজের চাপ বেড়ে যাওয়াতে আমরা তাদেরকে স্থায়ী এসকর্ট দিতে পারছি না। তার মানে এটা নয় যে, দূতাবাসের সিকিউরিটি বন্ধ করা হয়েছে। জাস্ট স্থায়ী এসকর্ট বন্ধ করা হয়েছে। সিকিউরিটি ব্যবস্থা আগের মতোই আছে। সব দূতাবাসেই আমাদের লোকজন কাজ করছে। রাষ্টদূতরা যখনই পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে চিঠি দেবেন এবং আমাদেরকে বলা হবে তখনই আমরা এসকর্ট দেবো। ঢাকায় নিযুক্ত সব দূতকে সমান সুবিধা প্রদান করা হবে। এদিকে, রাষ্ট্রদূতদের এসকর্ট সুবিধা প্রত্যাহার করায় কূটনৈতিক পাড়ায় চলছে নানা আলোচনা।

মার্কিন দূতাবাসের প্রতিক্রিয়া: মানবজমিন-এর জিজ্ঞাসার জবাবে পাঠানো এক তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় ঢাকাস্থ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের পাবলিক অ্যাফেয়ার্স বিষয়ক কর্মকর্তা শন ম্যাকিনটোশপাবলিক বলেন, ‘আমাদের কূটনৈতিক কর্মীদের এবং সুবিধা সমূহের নিরাপত্তা ও সুরক্ষার বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। দীর্ঘদিনের রীতি অনুযায়ী, আমরা মার্কিন দূতাবাসের নিরাপত্তার বিষয়ে বিশদ প্রকাশ করি না। ভিয়েনা কনভেনশন অনুসারে, অবশ্যই সমস্ত কূটনৈতিক মিশন এবং কর্মীদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে স্বাগতিক দেশের বাধ্যবাধকতা বজায় রাখতে হবে।’

এতোদিনের বাড়তি বাড়তি ঢং বন্ধ হচ্ছে, বললেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী: ওদিকে নিরাপত্তার নামে ৪/৫টি দেশের রাষ্ট্রদূত ‘বাড়তি ঢং করছিলেন’ বলে মন্তব্য করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আবদুল মোমেন। সন্ধ্যায় মানবজমিন-এর সঙ্গে আলাপে মন্ত্রী বলেন, নিউ ইয়র্কে ১৯৩টি দেশের স্থায়ী মিশন রয়েছে। সেখানে যে সমস্ত মিশন প্রধান দায়িত্ব পালন করেন তাদের অনেকেই নিজ নিজ দেশের কেবিনেট মেম্বার পদমর্যাদার। কিন্তু ওখানে কেউ পুলিশ এসকর্ট নিয়ে চলার চিন্তাও করতে পারে না। ড. মোমেন  বলেন, আমি মন্ত্রী, কিন্তু কোথাও পুলিশ এসকর্ট নেই না। এমনকি মফস্বলে গেলেও না। কারণ আমি মনে করি এটি একটি বাড়তি ঝামেলা। বাংলাদেশে রাস্তাঘাটে কিংবা শপিং মলে আক্রমণ করে লোক মারে না। সুতরাং চলাফেরায়  কোনো অসুবিধা নাই। তাছাড়া উন্নত দেশগুলোতে এসব ঢং নেই। সবমিলিয়ে আমরা উন্নত হচ্ছি। আমাদের চিন্তা-ভাবনাকে উন্নত করতে হবে। কলোনিয়াল মেন্টালিটি থেকে বের হয়ে আসতে হবে। যুক্তরাষ্ট্র, বৃটেন, ভারত ও সৌদি আরব এই সুবিধা পাচ্ছিল। অস্ট্রেলিয়াসহ অনেক দেশ এই সুবিধা চাইছিল। দিনে দিনে নতুন নতুন চাহিদা বাড়ছিল। আসলে নিরাপত্তা মূল কথা নয়, সামনে পেছনে পুলিশ নিয়ে একটু বাড়তি বাহ্বা নেয়া বা দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য অনেক দূত এই সুবিধাটি চাইছিলেন। কিন্তু আমরা মনে করি আমাদের এখন পদ্মা সেতু নিরাপত্তা, মেট্রোরেলের নিরাপত্তাসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনাগুলোর নিরাপত্তায় বাড়তি নজর দেয়া উচিত। তাছাড়া আমরা কৃচ্ছ্র সাধন করছি। যে সব রাষ্ট্রদূত এমন এসকর্ট নিতে চান তাদের আমরা পয়সা দিয়ে তা নেয়ার জন্য প্রস্তাব করেছিলাম। অনেকদিন আগে থেকে আমরা তাদের এই অফার করছি। সেই সঙ্গে জানিয়েছি আমরা এই সুবিধাটি প্রত্যাহার করতে যাচ্ছি। কিন্তু একজন রাষ্ট্রদূতও পয়সা দিয়ে এসকর্ট সুবিধা নেয়ার প্রস্তাবে রাজি হননি। কোনো মিশন আমাদের চিঠির জবাব দেয়ার প্রয়োজন মনে করেনি। বলতে গেলে তারা আমাদের পাত্তাই দেয়নি। এক পয়সার দামও দেয়নি। মন্ত্রী বলেন, একজন রাষ্ট্রদূতকে এসকর্ট করার জন্য পুলিশের কয়েকটি সেট প্রস্তুত রাখতে হয়। তারা পালাক্রমে ডিউটি করে। এতে অনেক খরচ। তবে হ্যাঁ, চাইলে তারা খরচ বহন করে আনসার এসকর্ট নিতে পারেন। সেক্ষেত্রে আমরা বিষয়টি বিবেচনা করবো। মন্ত্রী বলেন, এখন থেকে সবাই সমান। আর কিছু না হোক আমরা কলোনিয়াল প্র্যাকটিস থেকে বের হতে পারলাম।

পাঠকের মতামত

সরকার লেজুড়বৃত্তি বাদ দিয়ে ভালো সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে। যেসব দেশ আমাদেরকে তাবেদার বানিয়ে রাখতে চায় তাদের জন্য শিক্ষা। বিশেষ করে আমেরিকা ও ভারতের জন্য।

মোঃ সেলিম হেলালী
১৬ মে ২০২৩, মঙ্গলবার, ৬:৪৯ অপরাহ্ন

এসব করা হচ্ছে শুধু অবৈধ পথে টিকে থাকার স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করতেই এসব নীতিকে অনুসরণ করা হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী মনে করেন তার নিজের ও তার নিজ পরিবারের নিরাপত্তাই বেঁচে থাকার ও ক্ষমতাকে শক্ত করে ধরে রাখার মূল মন্ত্র বা কৌশল।

Nazmun
১৬ মে ২০২৩, মঙ্গলবার, ১০:২২ পূর্বাহ্ন

very good

nam nai
১৬ মে ২০২৩, মঙ্গলবার, ৫:৩০ পূর্বাহ্ন

পরিস্থিতি যে স্বাভাবিক নয সেটি সহজেই অনুমান করা যাচ্ছে। অর্থাৎ আগামী নির্বাচনের বিষয়ে উল্লেখযোগ্য দেশ গুলো থেকে কোন প্রকার ছাড় পাচ্ছে না বর্তমান সরকার। যার ফলশ্রুতিতেই এমন সিদ্ধান্ত।

দয়াল মাসুদ
১৬ মে ২০২৩, মঙ্গলবার, ১:৪৩ পূর্বাহ্ন

আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সাথে ঝামেলা পাকিয়ে দেশের ক্ষমতায় থাকা কঠিন করে ফেলছেন । যদি ক্ষমতা থেকে বিদায় হন‌, পালিয়ে তো এসব দেশেই যাবেন ।‌‌

Abdur Razzak
১৫ মে ২০২৩, সোমবার, ১১:৪৩ অপরাহ্ন

আসলে এসব সরকার ও আমেরিকার মধ্যে মতবিরোধের ফলাফল। সরকারের সতর্ক হওয়া উচিত জনগন যেন ক্ষতিগ্রস্ত না হয়।

মোহাম্মদ কিবরিয়া খা
১৫ মে ২০২৩, সোমবার, ৯:৪৬ অপরাহ্ন

Is this vengeful govt trying to go against article 20 of the Geneva Convention on protocol? Article 20 clearly states the mission head is authorised to display his/her national flag in his/ her residence, cars.

Anis
১৫ মে ২০২৩, সোমবার, ৯:২৮ অপরাহ্ন

একবার সুইজারল্যান্ডের "টিচিনো" প্রভিন্সে সুপার মার্কেট থেকে বেরোচ্ছি ,আমার সামনের ভদ্রলোক দুটো ফুলকপি আর কিছু পাকা কলা নিয়ে ক্যাশ কাউন্টারে পে করে বের হয়ে গেলেন।দেখলাম দু এককজন লোক তাকে সালাম দিল, বোঝাই যায় তিনি কোন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি হবেন। কেশিয়ার কে জিজ্ঞেস করলাম তিনি কে ?সে বলল "আরে তুমি চেনো না উনি আমাদের প্রভিন্সের চিফ মিনিস্টার"; সাদাসিধে মানুষ একাই বাজার করে গাড়ী করে চলে গেলেন। না আছে কোন সিকুরিটি না অন্য কিছু ;একটু অবাক হলাম, আমাদের দেশ হলে নিরাপত্তা নিয়ে যে কি তুলকালাম কাণ্ড হত সেটা আর বলে লাভ কি ।যেখানে মানুষের ন্যূনতম প্রয়োজন মেটানো হয় সেখানে লোকজন তার পাস দিয়ে কে গেল কে আসলো এগুলো ভ্রুক্ষেপ করে না। অতএব আমাদের এখানে সরকারকে জনগণের নূন্যতম চাহিদা পূরণে সচেষ্ট হতে হবে এতে একজনের প্রতি অন্যের আক্রোশ কমবে, নিরাপত্তা ঝুঁকিও কমবে।

Amir
১৫ মে ২০২৩, সোমবার, ৯:০৭ অপরাহ্ন

ভালো সিদ্ধানত -আমার জানা মতে খোদ আমেরিকায় কোন মিনিসটার পদমর্যাদার কারোও পুলিস এসকর্ট নেই তবে ফেডারেল ব্যুরোর তত্বাবধান এবং কিছু লিয়াজো নজরদারি থাকে যা খুবই সাভাবিক।বাংলাদেশে এত দিন বিদেশি দূতদের সব কিছুই বেশি বেশি দিয়ে আসছেন এবার আমাদের মাননিয় প্রধান মনতিরি খোদ আমেরিকায় দেখে গেছেন কেউ কাউকে এত পাত্তা দেয় না উনার আমেরিকা সফর এখানকার ফরেন অফিস জানে বলে মনেই হয় নি অথচ হট লাইনে বাংলাদেশে অবস্তানরত আমেরিকান রাস্ট্র দূত প্রতিনিয়ত ওয়াসিংটনে নিয়ম মাফিক যোগাযোগ রক্ষা করেন কাজেই আমাদের সরকার প্রধান আমেরিকায় আসবেন (যদিও সরকারি সফর ছিলো না) এটা অপেন সিকরেট হওয়ার কথা কিন্তু তবু এখানকার ফরেন অফিসের উল্ল্যেখযোগ্য কেউ নূন্যতম যোগাযোগ রক্ষা করেন নি এটা মোমেন সাহেবদের জন্য এ্যামবেরাসিং ছিলো কিন্তু আমেরিকার জন্য যা খুবই স্বাভাবিক বিষয় (সুপার পাওয়ার বলে কথা)।এখন “অভিমানি মন মানবো আর ঢং “ মাঝে মাঝে এমন রাসটিরিয় রাগ জাতির জন্য ভালো ।ব্যাপারটা বুঝতে তিরিশ বছর লাগলো !!

Mustafa Ahsan
১৫ মে ২০২৩, সোমবার, ৯:০৫ অপরাহ্ন

পুলিশের বদলে আনসার! তাও পয়শা দিয়া, তা-ও সব সময় না। ভেরি গুড। এত তেল দেওয়ার টাইম নাই।

বনোজ কুমার
১৫ মে ২০২৩, সোমবার, ৮:৫৮ অপরাহ্ন

আমার মনে হয় হঠাৎ এমন আচরণে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য বাংলাদেশ থেকে দূতাবাস সরিয়ে ফেলতে পারে যা দেশের জন্য চরম ক্ষতি বয়ে আনবে।

M Palash
১৫ মে ২০২৩, সোমবার, ৮:৩৪ অপরাহ্ন

It seems all these Recent Overseas Visits went in Vain for AL chief . She has no where to go within Bangladesh or outside .The END is coming .

Nam Nai
১৫ মে ২০২৩, সোমবার, ৫:১৯ অপরাহ্ন

সাপের লেজে পা দিলে সাপ কামড় দেয় নাই এমন ঘটনা বিরল।

A. R. Sarker
১৫ মে ২০২৩, সোমবার, ৫:১৮ অপরাহ্ন

নিউ ইয়র্কের মত পরিবেশ নিশ্চিত করা গেলে এসকর্টের দরকার নাই। সিঙ্গাপুরের নিরাপত্তা তো নিউ ইয়র্কের চাইতেও উত্তম।

জামশেদ পাটোয়ারী
১৫ মে ২০২৩, সোমবার, ৫:০১ অপরাহ্ন

মার্কিন রাষ্ট্রদূত মিঃ পিটার ডি. হাস এই সুবিধা প্রত্যাহারের জন্য দায়ী । ইংরেজি সংবাদপত্র দ্য ডেইলি স্টারের অফিসে তার সবচেয়ে অশালীন অ-কূটনৈতিক সৌজন্যমূলক মন্তব্য, এবং যা সংবাদ মাধ্যমে ব্যাপকভাবে প্রচার করা হয়েছিল এই পদক্ষেপের দিকে সরকারকে পরিচালিত করেছে /

mohd. rahman
১৫ মে ২০২৩, সোমবার, ২:০৩ অপরাহ্ন

যার যার ক্ষমতা দেখাতে থাকেন। দেখা যাক কে শক্তিশালী।

Md Emdadul Hoque
১৫ মে ২০২৩, সোমবার, ১:৫১ অপরাহ্ন

I think Peter D. Haas is responsible for the cancellation of this facility. His Out of diplomatic courtesy comment in the office of the newspaper The Daily Star, which was extensively covered by the Bangladeshi news media has led to this action.

mohd. rahman
১৫ মে ২০২৩, সোমবার, ১:২৪ অপরাহ্ন

আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সাথে ঝামেলা পাকিয়ে দেশের ক্ষমতায় থাকা কঠিন করে ফেলছেন । যদি ক্ষমতা থেকে বিদায় হন‌, পালিয়ে তো এসব দেশেই যাবেন ।‌‌ আবার ২০১৪ আর ২০১৮ এর নির্বাচন হোক সেটা আমরা চাই না। সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য যে সব দেশ আপনাদের চাপ দেবে তারাই আমাদের সমর্থন পাবে । এসকর্ট বন্ধ করে প্রতিশোধ নিয়েও লাভ হবে না।

Andalib
১৫ মে ২০২৩, সোমবার, ১২:৪১ অপরাহ্ন

By taking this drastic nasty political decision, does the govt wish to convey its inherent message to the US and the British Embassies (Indian and Saudi Embassies do not matter as they were probably informed of the decision concerning the mentioned US and UK embassies) to downsize their mission or better, to close them down? If so, then it is a very dangerous move by the govt affecting the people of Bangladesh.

Arindam Tawde
১৫ মে ২০২৩, সোমবার, ১২:০৪ অপরাহ্ন

বিশেষ চার খথবা পাঁচটি দেশের রাষ্ট্রদুত স্হায়ী পুলিশ এসর্কট সুবিধাকে আমি সাধু বাদ জানাই প্রয়োজনে বিদেশি দুত সার্বিক নিরাপত্তায় ব্যাটালিয়ান আনসার দেওয়া যেতে পারে আনসার ব্যাটালিয়ান যথেষ্ট পরিমানে রিজার্ভ ফোর্স হিসেবে আছে

Md Yeasin Ali
১৫ মে ২০২৩, সোমবার, ১১:৩৩ পূর্বাহ্ন

That's the spirit. But FM statement of "Dhong" is not diplomatic, rather a childish word of expressing his anger over US ambassador's recent activities of calling some people to American Center.

fazuMunshi
১৫ মে ২০২৩, সোমবার, ১১:২৪ পূর্বাহ্ন

যদি ও আমি আওয়ামী লীগকে পছন্দ করিনা কিন্তু সাহসী পদক্ষেপের প্রশংসা করি আমার মনে হয় আওয়ামী লীগ যদি ভারতের সাথে প্রতিটি বিষয়ে সাহসের সাথে সিদ্ধান্ত নিতো জীবনেও কেউ আওয়ামী লীগকে পরাজিত করতে পারতো না ভারত প্রেমের কারণে এবং ধর্ম নিয়ে রাজনীতির জন্য আওয়ামী লীগকে দেশের জনগণ পছন্দ করেন না আমি চাই আগামীতে বিএনপি ক্ষমতায় এলেও সাহসের সাথে দেশ পরিচালনার অনুরোধ করছি

মাহমুদ
১৫ মে ২০২৩, সোমবার, ১১:২২ পূর্বাহ্ন

প্রথম পাতা থেকে আরও পড়ুন

আরও খবর

প্রথম পাতা সর্বাধিক পঠিত

Logo
প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী
জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]
Copyright © 2023
All rights reserved www.mzamin.com
DMCA.com Protection Status