রাজনীতি
মার্কিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে বিএনপির ৩ নেতার বৈঠক, অবাধ নির্বাচন নিয়ে আলোচনা
অনলাইন ডেস্ক
(৫ মাস আগে) ১৬ এপ্রিল ২০২৩, রবিবার, ১:৪৭ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ৬:৩৬ অপরাহ্ন

ঢাকাস্থ মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের সঙ্গে বৈঠক করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ দলটির তিন নেতা। বৈঠকের ব্যাপারে মার্কিন দূতাবাসের ভারপ্রাপ্ত মুখপাত্র ব্রায়ান জানান, অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের এবং একটি অহিংস রাজনৈতিক প্রক্রিয়ার গুরুত্ব নিয়ে বৈঠকে আলোচনা হয়েছে। পরে মার্কিন দূতাবাসের এক বিবৃতিতে বলা হয়, বৈঠকে তারা অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন এবং অহিংস রাজনৈতিক প্রক্রিয়ার গুরুত্ব বিষয়ে আলোচনা করেন।
আজ সকালে মার্কিন রাষ্ট্রদূতের বাসায় যান মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ও সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ। ঘণ্টাখানেক অবস্থানের পর বাসা থেকে বেরিয়ে যান তারা। এ বিষয়ে গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলতে রাজি হননি বৈঠকে অংশ নেয়া বিএনপির কোন নেতা।
পাঠকের মতামত
বিএনপি যেভাবে ব্যাহায়ার মত আচরণ করতেছে তা, আমাদের মতো সাধারণ মানুষ লজ্জিত। আমেরিকা বিনা স্বার্থে কারোর উপকার করবে, এটা তারাই বিশ্বাস করে না। এরা দুমুখো সাপ।
বিদেশিরা দিনে একরকম আর রাতে আরেক রকম। বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে তাদের এত ঠেকা কেন? নির্বাচনে এনে ক্ষমতার স্বাধ ভুলিয়ে দেয়ার কৌশল মাত্র।
এ সরকারের অধীনে কোন সুষ্ঠ নির্বাচন হতেই পারে না। ওদিকে বদরুদ্দোজা এরশাদের সাথে মিশে ভিন্ন নাটক, ভারতের শ্রীংলার সাথে বৈঠক হয়েছে। সত্য যুগ সবার স্বরুপ স্পষ্ট করছে দিবালোকের মত। কারো সুবাস কুবাস লুকিয়ে রাখার ফুরসত নেই। নারায়নগঞ্জের জেলা বিএনপির সেক্রেটারি জেলগেট থেকে গ্রেফতার হন (২১ নভেম্বর ২০১৮)। ভারত বাংলাদেশের সব দুর্ভোগের জন্য বড়দাগে দায়ী। শ্রীংলারা তাদের আচরণকে বাংলাদেশের জনগণের বিরুদ্ধেই ইন্ধন দিয়েছেন এর প্রমাণ সবার হাতে হাতে। আজও তারা নড়াচাড়া বহাল রেখেছে।
রাজপথ দখল করে দাবি আদায় করার বিকল্প নেই।
Need movement and movement
রাজনীতিবিদরা শপথ বাক্য সহ যেকোনো রাজনৈতিক সভায় দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব ও নিরাপত্তা রক্ষার বিষয়ে দৃঢ় মতামত ব্যক্ত করেন, কিন্তু বর্তমানে বিএনপি নেতৃবৃন্দের আচার-আচরণ দেখে মনেই হয় না যে তারা দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব ও নিরাপত্তা বজায় রাখার পক্ষে, তা না হলে দেশের তথাকথিত বিরোধীদল বিএনপি নেতৃবৃন্দ আমাদের স্বাধীনতার সংগ্রামের কট্টর বিরোধী মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাসে গিয়ে রাষ্ট্রদ ূত ও মার্কিন দূতাবাসের কর্মকর্তাদের কাছে আলোচনা সভা বা নালিশ করে আসেন যা অত্যন্ত দুঃখজনক, আমার মতে আমরা একটি স্বাধীন দেশের নাগরিক সুতরাং আমরা পৃথিবীর একটি শক্তিশালী সামরিক হানাদার বাহিনীকে পরাজিত করে এবং বিদেশি বৃহত-শক্তিদের বৃদ্ধাঙ্গুলি প্রদর্শন করে আমাদের স্বাধীনতা ছিনিয়ে এনেছি, আর সেই স্বাধীন দেশে আমরা বিরোধীদল নামক দেশ বিরোধী দলের প্রতিনিধি হিসেবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ অন্যান্য বিদেশী শক্তি বা দেশের রাষ্ট্রদূত ও দূতাবাস অধিকারীদের সাহায্য কামনা করি। যা এক দেশের ব্যাপারে অন্য দেশের নাক গলানো ছাড়া কিছুই নয়, তাই বিএনপি-জামাত সহ রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দের প্রতি অনুরোধ আপনারা আমাদের স্বাধীন সার্বভৌম দেশের নিরাপত্তা স্বাধীনতা সার্বভৌমত্বকে অস্বীকার করে বিদেশিদের নিকট নালিশ অথবা সাহায্য প্রার্থনা করবেন না, এই ব্যাপারে কোন আলোচনা না করে নিজের দেশে নিজেরাই আলোচনা মাধ্যমে সমস্যার সমাধান করার চেষ্টা করুন।
There is not even a 1 % chance of a fair, free and impartial election under the Awami League government
If this meeting was held in any outdoor premises that could be more acceptable to the people, I assume. Any political party, truly patriotic, they ought to think about the people first. They could make a to-do-list and follow the list followed by their home work. Mark some seminars or such kind of arrangements that include different walks of lives; listen to them, broadcast their voices. Such as academic people, labour, farmers, etc. It should be constructive. I don’t see a hand full of persons who really have very enlightening personality. Seems like clumsy, boneless, frustrated people, hungry for power all over the places. You can not build a healthy nation if you don’t have charismatic leadership! You need peoples power! For that you need knowledge, courage, confidence and honesty after all!
বর্তমান সরকারের অধীনে সুষ্ঠু ও অবাধ নির্বাচন হবেনা। কারণ, যে কাজটি তাঁরা করেছেন ২০১৪ সালের নির্বাচনে, একেবারে ভোটার বিহীন একটা অনির্বাচিত সংসদ তাঁরা কায়েম করেছেন এবং তাঁরা তখন বলেছিলেন, এটা ভোটারবিহীন হলেও একটা নিয়ম রক্ষার নির্বাচন। অচিরেই সবাইকে নিয়ে অংশগ্রহণমূলক অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন তাঁরা করবেন। কিন্তু তাঁরা তা আর না করে সংসদের মেয়াদ পূর্ণ করেছেন। এরপর ২০১৮ সালে তাঁরা ওয়াদা করেছিলেন একটি সুষ্ঠু নির্বাচন করা হবে। অথচ গণমাধ্যম সহ বিরোধী দলে অভিযোগ ওঠেছে সেই নির্বাচনের আগের রাতে ব্যলটে সিল মেরে ভোটের বাক্স ভর্তি করা হয়েছে। ২০১৪ ও ২০১৮ সালের নির্বাচন বিতর্কিত হওয়ার কারণে নির্বাচন কালীন নিরপেক্ষ তত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবি জোরালো হয়। বিশ্লেষকরা বলছেন গত দুই নির্বাচন যেহেতু বর্তমান সরকার সুষ্ঠু করতে ব্যর্থ হয়েছে, সেহেতু তৃতীয়বার সরকারের বিশ্বাসযোগ্যতা পরীক্ষা করার সুযোগ এবং দরকার নেই। তাই নির্বাচন কালীন নিরপেক্ষ তত্বাবধায়ক সরকার গঠন করতে হবে এবং তাঁদের অধীনে নির্বাচন হবে।
বিদেশিরা দিনে একরকম আর রাতে আরেক রকম। বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে তাদের এত ঠেকা কেন? নির্বাচনে এনে ক্ষমতার স্বাধ ভুলিয়ে দেয়ার কৌশল মাত্র।
মার্কিন রাষ্ট্রদূত দেশের জনগণের সাথে থাকবে ইনশাআল্লাহ ।
এতে করে বুজা যাচ্ছে আগামীতে কোঠর আন্দোলনে করবে বি এন পি , আর বিদেশিদের সহযোগিতা চায়
বোকা বিএনপি!!
২০০৮-২০১৮ তক বিদেশি কূটনীতিকদের অনেক দৌড় ঝাপ দেখেছি। কিন্তু ঐ পরযন্তই। পরে এরাও সব চুপ হয়ে যায়। আবার এই বছরের শেষে আমেরিকার নির্বাচন এর ডামাডোল শুরু হয়ে যাবে। তখন তো এদের খুজেই পাওয়া যাবে না। আবার ওদিকে আমেরিকার আগামী নির্বাচন এ ডেমোক্র্যাট দের জেতার কোন সম্ভাবনা নেই। আমাদের নির্বাচন এর আগে দেখবেন কোথাকার পানি কোথায় যেয়ে ঠেকে। বিএনপি যেভাবে দৌড় ঝাপ করছে, আওয়ামী লীগের দৌড় ঝাপ অনেকগুনে বেশিই করবে। এদের হাতে ক্ষমতায় যাওয়ার অপশন হাজারটা, সেখানে বিএনপির কোন অপশন আপাতত দেখা যাচ্ছে না।
আইন সংশোধন করলেই আইন অনুযায়ী হয়ে যায়না ?
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা দেশগুলোর প্রচুর আগ্রহ লক্ষ্য করা যায় বাংলাদেশের আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু এবং অংশগ্রহণ মূলক হওয়ার বিষয়ে। বর্তমান সরকারের অধীনে গত দুটি নির্বাচন দেশেবিদেশে বিতর্কের জন্ম দিয়েছে। কয়েকদিন আগে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সফর শেষ দেশে ফিরেছেন। তিনি সিলেটে এসে বলেছেন, "যুক্তরাষ্ট্র চায় বাংলাদেশে সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হোক, তারা কোনো তত্ত্বাবধায়ক সরকার চায় না বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন। তিনি বলেন, দেশের আইন অনুযায়ী নির্বাচন চায় যুক্তরাষ্ট্র৷" ( যুগান্তর, অনলাইন সংস্করণ, সিলেট ব্যুরো ১৪ এপ্রিল ২০২৩)। তবে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেনের সাথে ড. এ কে আব্দুল মোমেনের বৈঠকের ব্যাপারে সংবাদ মাধ্যমে বলা হয়েছে, "মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন বাংলাদেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের বিষয়ে তাঁর দেশের প্রত্যাশা পুনর্ব্যক্ত করেছেন। তিনি বলেছেন, বাংলাদেশের আগামী নির্বাচনের দিকে যুক্তরাষ্ট্রের পাশাপাশি সারা বিশ্বের দৃষ্টি রয়েছে। এই অঞ্চল এবং সারা বিশ্বের অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ যেন উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত হয়, তা নিশ্চিতের বিষয়ে সবার মনোযোগ রয়েছে।" (প্রথম আলো ১১ এপ্রিল ২০২৩) লক্ষ্মণীয় বিষয় হচ্ছে, অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন বাংলাদেশে নির্বাচন কালীন নিরপেক্ষ তত্বাবধায়ক সরকার চায় কিনা সংবাদ মাধ্যমে এবিষয়ে কিছু জানা যায়নি তখন। অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেনের সাথে বৈঠকের পর সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে আব্দুল মোমেনও তখন বলেননি, অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন তত্বাবধায়ক সরকার চায় কি চায়না। কিন্তু একটি বিষয় খুব পরিষ্কার এবং বিষয়টি খুব জোরালোভাবে প্রমাণিত হয়েছে যে, বর্তমান সরকারের অধীনে সুষ্ঠু ও অবাধ নির্বাচন হবেনা। কারণ, যে কাজটি তাঁরা করেছেন ২০১৪ সালের নির্বাচনে, একেবারে ভোটার বিহীন একটা অনির্বাচিত সংসদ তাঁরা কায়েম করেছেন এবং তাঁরা তখন বলেছিলেন, এটা ভোটারবিহীন হলেও একটা নিয়ম রক্ষার নির্বাচন। অচিরেই সবাইকে নিয়ে অংশগ্রহণমূলক অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন তাঁরা করবেন। কিন্তু তাঁরা তা আর না করে সংসদের মেয়াদ পূর্ণ করেছেন। এরপর ২০১৮ সালে তাঁরা ওয়াদা করেছিলেন একটি সুষ্ঠু নির্বাচন করা হবে। অথচ গণমাধ্যম সহ বিরোধী দলে অভিযোগ ওঠেছে সেই নির্বাচনের আগের রাতে ব্যলটে সিল মেরে ভোটের বাক্স ভর্তি করা হয়েছে। ২০১৪ ও ২০১৮ সালের নির্বাচন বিতর্কিত হওয়ার কারণে নির্বাচন কালীন নিরপেক্ষ তত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবি জোরালো হয়। বিশ্লেষকরা বলছেন গত দুই নির্বাচন যেহেতু বর্তমান সরকার সুষ্ঠু করতে ব্যর্থ হয়েছে, সেহেতু তৃতীয়বার সরকারের বিশ্বাসযোগ্যতা পরীক্ষা করার সুযোগ এবং দরকার নেই। তাই নির্বাচন কালীন নিরপেক্ষ তত্বাবধায়ক সরকার গঠন করতে হবে এবং তাঁদের অধীনে নির্বাচন হবে। এরই প্রেক্ষাপটে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী গুরুত্ব দিয়েছেন অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের। ড. আব্দুল মোমেন বলেন, "দুই পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বৈঠকের পর সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে আব্দুল মোমেন জানান, যে বিষয়গুলোতে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী গুরুত্ব দিয়েছেন, তার মধ্যে অন্যতম ছিল অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন। পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, তাঁরা অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন নিয়ে কথা বলেছেন। একটা মডেল নির্বাচন করতে হবে। পররাষ্ট্রমন্ত্রী মোমেন বলেন, ‘আমি বলেছি, অবশ্যই। এটা আমাদের উদ্দেশ্য। আমরাও একটি মডেল নির্বাচন চাই। এ ব্যাপারে আপনারাও আমাদের সাহায্য করেন, যাতে আমরা একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও স্বচ্ছ নির্বাচন করতে পারি।’" (প্রথম আলো ১১ এপ্রিল ২০২৩) পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আব্দুল মোমেন একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও স্বচ্ছ নির্বাচন করতে অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেনের কাছে সাহায্য চেয়েছেন, কিন্তু তা কি ধরনের সাহায্য তা তিনি পরিষ্কার করেননি। তিনি যদি প্রধান বিরোধী দল বিএনপিকে বর্তমান সরকারের অধীনে নির্বাচনে অংশ নিতে মার্কিন সাহায্য কামনা করে থাকেন, তাহলে বলতে দ্বিধা নেই সেই নির্বাচন কস্মিনকালেও অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হবেনা। কারণ, বর্তমান সরকার বিগত দুটি নির্বাচন অঙ্গীকার করেও সুষ্ঠু ও অবাধ করতে ব্যর্থ হয়েছেন। সঙ্গত কারণেই সরকারকে কেউ আর বিশ্বাস করতে পারছেনা এবং তৃতীয়বার বিশ্বাস করে কেউ ইচ্ছে করে ঠকতে চায়না। পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আব্দুল মোমেন আরো বলেন, "তবে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন শুধু সরকার করতে পারবে না। এ জন্য সব বিরোধী দলকে এগিয়ে আসতে হবে। তাদের অবশ্যই অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের ব্যাপারে অঙ্গীকার করতে হবে। তাদের অংশগ্রহণ ছাড়া অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন …।’" (প্রথম আলো ১১ এপ্রিল ২০২৩) ২০১৪ ও ২০১৮ সালের বিতর্কিত নির্বাচনের পর বাংলাদেশের প্রধান বিরোধী দল বিএনপি ও তাঁদের সমমনা দলগুলো, নাগরিক সমাজ এবং বিদেশি উন্নয়ন সহযোগী বন্ধু দেশগুলো সরকারের কাছে দাবি করে আসছে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের। আর ড. আব্দুল মোমেন বললেন, এজন্য সব বিরোধী দলকে এগিয়ে আসতে হবে। সবাই জানে বিএনপি সুষ্ঠু নির্বাচনের দাবিতে আন্দোলন করে আসছে গত সাত মাস ধরে। আন্দোলন করতে গিয়ে তাঁদের ১৭ জন নেতাকর্মী গুলিতে নিহত হয়েছেন। বহুজন আহত হয়েছেন, অনেকে মামলা, হামলার শিকার হয়েছেন। অথচ, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড একে আব্দুল মোমেন বললেন অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য সব বিরোধী দলকে এগিয়ে আসতে হবে এবং অঙ্গীকার করতে হবে। তাঁর কথাটা কেমন হয়ে গেলোনা?
মন্তব্য করুন
রাজনীতি থেকে আরও পড়ুন
রাজনীতি সর্বাধিক পঠিত
খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসা/ যে কোনো সময় আসতে পারে সিদ্ধান্ত, নানা আলোচনা
১৫ দিনের লাগাতার কর্মসূচি/ পাঁচ বিভাগে রোডমার্চ, ঢাকায় ১২টি সমাবেশ ও কনভেনশন করার ঘোষণা বিএনপির

জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]