অনলাইন
ওবায়দুল কাদেরের সাথে পিটার হাসের সাক্ষাৎ, অবাধ-সুষ্ঠু নির্বাচন নিয়ে আলোচনা
মানবজমিন ডিজিটাল
(২ মাস আগে) ২২ মার্চ ২০২৩, বুধবার, ৫:০০ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ৯:২৪ পূর্বাহ্ন

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দলের সাথে সাক্ষাৎ করেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত পিটার ডি হাস। তারা বাংলাদেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন সহ নানা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আলোচনা করেছেন।
আজ (বুধবার) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে নিজেদের অফিসিয়াল পেইজ থেকে ঢাকাস্থ যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাস এ খবর নিশ্চিত করে লিখেছেঃ রাষ্ট্রদূত হাস আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, মন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের সাথে সাক্ষাৎ করেছেন। তিনি বাংলাদেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন এবং বাণিজ্য থেকে শুরু করে জনগণের সাথে জনগণের সম্পর্ক, নিরাপত্তা সহযোগিতা সহ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কাজের পরিধি নিয়ে আলোচনা করেন।
মার্কিন দূতাবাসের পোস্ট করা ছবি থেকে দেখা যায়ঃ ওই প্রতিনিধি দলে ওবায়দুল কাদের ছাড়াও আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য লেফটেন্যান্ট কর্নেল ফারুক খান এমপি, আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক শাম্মী আহমেদ, দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক সেলিম মাহমুদ এবং কার্যনির্বাহী সদস্য মোহাম্মদ এ. আরাফাতও উপস্থিত ছিলেন।
পাঠকের মতামত
পিটার ডি হাসের সাথে ছবি তুলতে পেরে কৃতার্থ বোধ করছেন যারা বিদেশী দের কাছে ধর্না দেওয়া একেবারেই পছন্দ করেন না। এবার আর ফখরুল দের নিয়ে ঈর্ষা করার দরকার নেই। আমরা ও বিদেশি দের আমন্ত্রণ পাই ডিনার খাই।সামনে আরো কত কিছু খাবো।
আমাদের নির্বাচন নিয়ে বিদেশিদের সাথে আলোচনা কেন ? বিষয়টি মোটেও সুখকর নয়।
ক্ষমতায় থাকার সাধ ছাড়তে মন চায়না অকাদের আর হাসুদির। তাই মার্কিন রাষ্ট্র দূতকে গিয়ে বলতে হয়েছে। বি এনপির নালিশকে এখন আম্বালীগ পিছনে পেলে হাসুদির পার্টিই নালিশ পার্টিতে পরিণত হয়েছে।
Where did the meeting take place? The floral bouquet implies something compromising. There was no easier way to comprehend what was really discussed.
সরকারের একজন মন্ত্রী কেন বিদেশী রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে দেখা করতে যাবেন? রাষ্ট্রদূতেরই তো মন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করার কথা। মন্ত্রী কি প্রটোকল বা পদমর্যাদা সম্পর্কে কোন ধারণা রাখেন না? তাছাড়া মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্ট বা ঢাকায় মার্কিন রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশের নির্বাচন-সরকার বিষয়ে কোন অধিকারী বা মার্কিন নীতিনির্ধারক নয়। পেন্টাগন এটি নয়াদিল্লির সাথে করে থাকে। ২০০৭ সাল পর্যন্ত পেন্টাগন এটি ইসলামাবাদের সঙ্গে করতো, তখন বিএনপি-জামাত প্রভৃতি পাকিপন্থী দলগুলোকে ক্ষমতায় রাখা হয়েছিল। সেদিন আর নাই। বাংলাদেশ সরকারের এবিষয়ে মার্কিন রাষ্ট্রদূত বা স্টেট ডিপার্টমেন্টকে পাত্তা দেয়ার কোন প্রয়োজন নাই।
সুপার পাওয়ার দুই দেশের মিটিং! ভালই লাগিছে!
জোর করে চেহারায় হাসি ধরে রাখার উপমা এর চেয়ে উত্তম আর হতে পারেনা।
ভাগ যেভাবেই করেন তাল গাছটা আমার এই শর্তে আলোচনা শেষ হলো কিনা কে জানে ।