রাজনীতি
জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচন বিএনপি হতে দেবে না: ফখরুল
স্টাফ রিপোর্টার, যশোর থেকে
(৩ সপ্তাহ আগে) ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, মঙ্গলবার, ৬:৩৩ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ১২:০৭ পূর্বাহ্ন

ফাইল ফটো
সরকার প্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে উদ্দেশ্য করে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, আপনাকে বিএনপি শ্রদ্ধা করে। দেশবাসী আপনাকে ভালোবাসে। আপনি আমাদের গর্ব। কিন্তু সেই সম্মানটুকু রক্ষার দায়িত্ব আপনারই। আপনি যদি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকারের নির্বাচন দিয়ে পতিত স্বৈরাচারের দোসরদের রাজনৈতিকভাবে প্রতিষ্ঠিত করতে চান তাহলে দেশবাসী তা কোনভাবেই মেনে নেবে না। আপনাদের যদি ক্ষমতার লোভ পেয়ে বসে তাহলে রাজনৈতিক দল গঠন করে জনতার কাতারে নেমে এসে নির্বাচনে অংশ নিন। বিএনপি আপনাদেরকে স্বাগত জানাবে। কারণ বিএনপি বহু দলীয় গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে।
মঙ্গলবার বিকালে যশোর টাউন হল ময়দানে জেলা বিএনপি আয়োজিত এক দলীয় সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। মির্জা ফখরুল বলেন, জাতীয় নির্বাচনের আগে দেশবাসী স্থানীয় সরকারের নির্বাচন মেনে নেবে না। বিএনপি তা কখনো হতে দেবে না। বিএনপি গত ১৬ বছর সকল প্রকার গুম, খুন, হত্যা ও হুমকি উপেক্ষা করে রাজপথের আন্দোলনে সক্রিয় ছিল। এখনো তেমনিই আছে। যতদিন দেশের মানুষের ভোট ও ভাতের অধিকার নিশ্চিত না হচ্ছে, দেশে গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠিত না হচ্ছে ততোদিন বিএনপি রাজপথেই থাকবে।
যশোর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক অধ্যাপক নার্গিস বেগমের সভাপতিত্বে সমাবেশে বক্তৃতা করেন খুলনা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক অনিন্দ্য ইসলাম অমিত, বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা অমলেন্দু দাস অপু, মফিকুল হাসান তৃপ্তি, টিএস আইয়ুব, এ্যাড. সৈয়দ সাবেরুল হক সাবু, দেলোয়ার হোসেন খোকন, যশোর চেম্বারের সভাপতি মিজানুর রহমান খান, যশোর পৌর সভার সাবেক মেয়র মারুফুল ইসলাম মারুফ প্রমুখ ।
পাঠকের মতামত
তারচেয়ে বরং এভাবে বলেন, যে নির্বাচনে আমরা জিতবনা--- তা হতেও দিবনা।।
Two Reform Commission (Election & Local Govt.) cited with study reportd, Public wants Local Govt. election before the Parliament election. BNP's demand is against the public opinion. If they like to demand Local Govt. Advisor's resignation, they can do. But Local Govt. election should be arranged before the Parliament election.
গত ১৬/১৭ বছর যাবত যে ইস্যুতে হাসিনা বিরোধী আন্দোলন হয়েছে, সর্বশেষ ৪/৫ বছর যাবত একদফা ছিল, হাসিনা তুই কবে যাবে, এই আন্দোলন দাবি ও দফা ছিল জাতীয় স্লোগান, জাতীয় স্লোগান দিয়ে সরকার পতন ঘটিয়ে স্থানীয় সরকার নির্বাচন ইস্যু সামনে আনা হলো যারা ক্ষমতায় আছে তাদের ক্ষমতা কে দীর্ঘায়িত করার কুটকৌশল, ক্ষমতার লোভে পড়চে বর্তমান অন্তরভতি সরকার এতে কোন সন্দেহ নেই। স্থানীয় সরকার নির্বাচন নিয়ে অগ্রসর হলে অনতিবিলম্বে এই সরকারের পদত্যাগের দাবি তোলা সময়ের দাবি হয়ে দাড়াবে। যে খানে বিশ্বে আমরা জাতীয় ভাবে দেশের অস্থিত্ব নিয়ে ষড়ষন্ত্রের সম্মুখীন সেখানে স্থানীয় সরকার নির্বাচন করে দেশকে অরাজকতার দিগে ঠেলে দিবে এটা মেনে নেওয়া যায় না। অবশ্যই সবার আগে জাতীয় নির্বাচন করতে হবে, জাতীয় নির্বাচনের পর যদি প্রয়োজন মনে করে এই অন্তর্ভতি সরকার তাদের সময় আরো তিন মাস বেশী নিয়ে স্থানীয় সরকার নির্বাচন করা যেতে পারে। তারপর ক্ষমতা হস্তান্তর করে এই বর্তমান সরকার বিদায় নিতে পারে
আগে জাতীয় নির্বাচন
সরকারেও থাকবেন রাজনীতিক দলও করবেন আবার স্থানীয় নির্বাচনও আগে করবেন বিএনপি সবকিছু বর্গা দিয়েছে নাকি আপনাদের? বিপ্লব কেউ একা করেন নাই। বিএনপি গাজীপুরে চুপ ছিলো বলেই আপনারা হাসপাতালে! বিএনপি ছাড়া কতো পারেন গাজীপুর তার প্রমাণ। অতএব জাতীয় নির্বাচন আগে।
সবার আগে জাতীয় নির্বাচন হতে হবে
Neta Eid er pore na age?
জাতীয় নির্বাচনের আগে অন্য যেকোনো নির্বাচনের দিকে গুরুত্ব দেয়া অবশ্যই দূরভিসন্ধিমূলক। অন্তর্বর্তী সরকারের নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে এবং এই সরকার দ্রুত জনপ্রিয়তা হারাচ্ছে। এমতাবস্থায় দ্রুত জাতীয় নির্বাচনের মাধ্যমে দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করা উচিত অন্য যেকোনো চিন্তা বাদ দিয়ে।
আগে জাতীয় নির্বাচন চাই
আগে জাতীয় নির্বাচন পরে স্থানীয় নির্বাচন।
I used to like this party because of its leader ex president Late Ziaur Rahman. No wonder why this party loosing vote every day. Can someone please explain me how BNP is different than any other facist party, BNP now carry every symptom to become a facist party in future. It’s All about ELECTION, POWER & CORRUPTION as if we didn’t see them in power before . No leadership, clueless, mentally disabled, morally bankrupt party.
বিএনপিকে কোনভাবেই এই মুহূর্তে ক্ষমতায় আসতে দেয়া যাবেনা কারন তারা এখনও মানুষ হয়ে উঠতে পারেনি। তাদের আগে মানুষ হতে হবে তারপর ক্ষমতায় বসবে
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে আমরা ভদ্র ও সজ্জন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব হিসেবেই জানতাম। সাথে রুহুল কবির রিজভিও একটা ইতিবাচক বৈশিষ্ট নিয়ে আমাদের সামনে ছিলেন। কিন্তু কি অদ্ভুত ব্যপার! ০৫ আগষ্টের পর থেকে সেই মির্জা ফখরুল আর রিজভীর ভাষা হয়ে গেল ফ্যাসিস্টদের মত!!! বিএনপি যদি এই ভাবে ক্ষমতায় যাবার জন্য উন্মাদ হয়ে যা নয় তাই বকতে থাকে তাহলে আওয়ামীলীগের মত তাদেরকেউ ছুড়ে ফেলে দিতে দেশবাসীর সময় লাগবে না।
আগে স্থানীয় নির্বাচন পরে জাতীয় নির্বাচন হলেই নির্বাচন সুষ্ঠু হবে।
তাহলে আপনাদের ফ্যাসিবাদের দোষর বলতে আর কোন বাধা থাকবে না
সবার আগে জাতীয় নির্বাচন চাই।
কেন দেবেন না?