প্রথম পাতা
আনারকলির বয়ফ্রেন্ড কে সেই নাইজেরিয়ান?
মিজানুর রহমান
৪ আগস্ট ২০২২, বৃহস্পতিবার
বাসায় নিষিদ্ধ মাদক মারিজুয়ানা রাখার অভিযোগে জাকার্তা থেকে প্রত্যাহার হওয়া উপ-রাষ্ট্রদূত কাজী আনারকলির বয়ফ্রেন্ড নাইজেরিয়ান ব্যবসায়ী উইলিয়াম ইরোমিসেলি বেনেডিক্ট ওসিগবেমের প্রতি সন্দেহের অঙ্গুলি রেখেই তদন্ত নেমেছে সরকার। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং আনারকলির ঘনিষ্ঠ সূত্রের দাবি উইলিয়ামের সঙ্গে সম্পর্কের পর থেকেই পাল্টাতে থাকেন ওই মেধাবী কূটনীতিক। সংসারে ‘ভাঙা-গড়ার খেলা’ আর বিশ্বস্ত বন্ধুদের ‘ছলনা’য় ব্যক্তিজীবনে চরম হতাশার মধ্য দিয়ে যাচ্ছিলেন তিনি। এমন সময় ‘নির্ভরতার প্রতীক’- হিসেবে তার জীবনে আসেন উইলিয়াম ওসিগবেমে। ঘনিষ্ঠরা বলছেন, ৫ বছর আগে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তাদের পরিচয়, সে থেকে ঘনিষ্ঠতা। আনারকলি তখন যুক্তরাষ্ট্রের লসএঞ্জেলসে কর্মরত। সেখানে তার অন্য রিলেশন ছিল, এর মাঝেই ঢুকে পড়েন উইলিয়াম। ঘনিষ্ঠ হয়ে যান অল্পদিনে। উইলিয়ামের সঙ্গে সম্পর্কের কারণেই আনারকলির কথিত গৃহকর্মী সাব্বির (৪০) পালিয়ে যান! আগে থেকেই তাদের মধ্যে বনিবনা হচ্ছিল না। প্রায় ৬ মাস রহস্যজনক নিখোঁজ থাকার পর সাব্বির নিজের স্টে পারমিট পেতে আনারকলির বিরুদ্ধে সোচ্চার হন।
সে সময় তাদের মধ্যে অনৈতিক লেনদেনেরও খবর রটে।
আনারকলির বয়ফ্রেন্ড কে এই নাইজেরিয়ান?: পুরো নাম উইলিয়াম ইরোমিসেলি বেনেডিক্ট ওসিগবেমে। তিনি নাইজেরিয়ার নাগরিক। জন্ম ১৯৯৩ সালের ২৫শে মে। লাগোসে তার আদি নিবাস। তবে জাকার্তায়ও তার কিছু বিষয় সম্পত্তি রয়েছে বলে জানা গেছে। উইলিয়াম নাইজেরিয়ার লাগোসের একটি রেজিস্টার্ড কোম্পানির পরিচালক। ইকোই লাগোসের ঠিকানায় নাইজেরিয়া সরকারের নিবন্ধন কর্তৃপক্ষ কর্পোরেট এফেয়ার্স কমিশনে রেজিস্ট্রেশন হয়েছে ৭ই মে ২০১৮ সালে। আনারকলির সঙ্গে পরিচয় এবং ঘনিষ্ঠতার সুবাদে উইলিয়াম চলে আসেন ইন্দোনেশিয়ায়। সেখানে তিনি তার কোম্পানির শাখা খোলেন। পিটি বেনোস ইন্ডাস্ট্র্রিয়াল রিসোর্সেস নামের ওই কোম্পানির ব্যবসা এবং বিনিয়োগ দেখিয়ে তিনি ২০১৮ সালে জাকার্তায় স্টে পারমিট জোগাড় করেন। বর্তমানে তিনি এ-০৮৫৫৬৫১৭ নম্বরের পাসপোর্ট বহন করছেন। যার মেয়াদ আগামী ১১ই সেপ্টেম্বর শেষ হবে। মানবজমিন-এর হাতে আসা নথি পর্যালোচনায় দেখা যায় উইলিয়াম ইন্দোনেশিয়ার স্টে পারমিট পেয়েছেন। যার কেআইটিএস নাম্বার- 2C11JE3769AT এবং এনআইকে নাম্বার- ৩১৭৪০২২৫০৫৯৩১০০২. নথি বলছে, জাকার্তা শহরের কোটা আদম এলাকার কেলসিমার বাটু কেমায়োরানের আইটিসিসি সেমপাকা মাস ব্লক-এ এলটি-৩ নম্বর-২২ এ তার কোম্পানি অফিসের বর্তমান অবস্থান।
তিনি প্রায়ই ব্যবসায়িক প্রয়োজন দেখিয়ে থাইল্যান্ড, ভিয়েতনাম, কম্বোডিয়া, লাওসসহ বিভিন্ন দেশে যাতায়াত করতেন। ঢাকার এক অবসরপ্রাপ্ত গোয়েন্দা কর্মকর্তার ধারণা, ট্যুরিস্ট ভিসায় তার এসব যাত্রা ব্যবসার আড়ালে অন্য কারবার হতে পারে। যা ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম নিয়ে কাজ করা কোনো এজেন্সি তদন্ত করলে হয়তো সামনে আসবে।
ছুটি বাতিল, আজ তদন্ত কমিটির মুখোমুখি হবেন আনারকলি: সর্বশেষ প্রাপ্ত তথ্য বলছে, জাকার্তা থেকে ফেরানোর পরপরই পররাষ্ট্র ক্যাডারের ২০তম ব্যাচের কর্মকর্তা কাজী আনারকলি বিদেশে যাওয়ার ছুটি নিয়েছিলেন। কিন্তু তার বিষয়টি ফাঁস হওয়ার পর পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তা বাতিল করেছে। আজ তাকে তদন্ত কমিটির সামনে হাজির হতে নোটিশ দেয়া হয়েছে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিব (পূর্ব) মাশফি বিনতে শামসের নেতৃত্বে ঘটনাটি তদন্ত হচ্ছে বলে নিশ্চিত হওয়া গেছে। উল্লেখ্য, বাংলাদেশের আইনে কোন কূটনীতিকের বিদেশীকে বিয়ে করা বারণ। লিভ টুগেদারের তো প্রশ্নই আসে না। আইনের ব্যাখ্যায় বলা হয়েছে, একজন কূটনীতিকের রাষ্ট্রীয় তথ্যের গোপনীয়তা রক্ষা অন্যতম শর্ত।
পাঠকের মতামত
Diplomatic Service একটি দেশের First line of Defence. এই কর্মকর্তার আচরণ আমাদের রাষ্ট্র ব্যবস্থার নির্বাহী অংশের গভীর দুর্বলতা প্রকাশ করে। কতগুলো প্রশ্নের উত্তর সম্পর্কে ভাবলে তা বোঝা যায়। ১ নিউইয়র্কে পুরুষ গৃহকর্মি নিয়োগের সন্দেহযুক্ত নিয়োগ কারা অনুমোদন করলেন? কেউ কি সার্বিকভাবে এ ধরনের বিষয় নজরদারি করছেন না? আমাদের দূতাবাসের গোয়েন্দা নজরদারিতেও কি বিষয় টি ধরা পড়েনি? তাহলে কি এ ধরনের ঘটনা অহরহই ঘটছে? ২. দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করার পরও কিভাবে এ ধরনের কর্মকর্তাকে সামান্য সময়ের ব্যবধানে পুনরায় গুরুত্বপূর্ণ পদে পদায়ন করা হয়েছে? খুবই অস্বাভাবিক একটি জীবন যাপনের বিষয়ে এতটাই কি দূতাবাসের জানার বাইরে? ৩. ব্যাক্তিগত আবেগ ও রিপুর উপর নিয়ন্ত্রণহীন এ ধরনের কর্মকর্তা রাষ্ট্রের বোঝা। তাহলে কি আমাদের এ ধরনের আরো অনেক কর্মকর্তা আছেন ? নারী, পুরুষ, যাদের প্রশ্রয়ে, যাদের স্বার্থে, এ ধরনের ঘটনা চলছে ? এ ধরনের কর্মকর্তা/ কর্মচারী রাষ্ট্রের নিরাপত্তার জন্য হুমকি। দেশের ভিতরেও বিভিন্ন পেশার সরকারি কর্মচারীদের মাঝেও এ ধরনের ঘটনার নজির আছে। অল্প কথায় বললে, ক্ষমতা, পদ, প্রভাব যেখানে বেশি, সেখানেই এ ধরনের ঘটনার আশঙ্কা রয়েছে। অর্থ , পদ, শরীর এর অনিয়ন্ত্রিত লোভে মেধাবী মানুষ অন্য কিছুতে পরিবর্তিত হয়। এ ধরনের ঘটনায় কি ব্যবস্থা নেওয়া হয়, তার মাধ্যমে বোঝা যায় একটি প্রতিষ্ঠান এর দলগত নৈতিক অবস্থান।
কে কার অপরাধ ক্ষতিয়ে দেখবে! সবাইতো অপরাধী। বরং সবাই মিলে এখন যুক্তি করে বাঁচার ও বাঁচানোর পথ তৈরি করবে। হায়রে আমার অভাগা বাংলাদেশ! সবাইর প্রতি অনুরোধ আমার দেশটাকে বাঁচান। আপনারা যারা অপরাধ করে যাচ্ছেন তাদের টাকা ও অন্যদেশ আছে। কিন্তু আমার প্রজন্মাতরে কি হবে!
বর্তমানে সেগুনবাগিচার সবাই এসব আনারকলিদের মধুখোর। কিছুই ছেড়ার ক্ষমতা নাই কারও।এখন বোঝা যাচ্ছে ইন্দোনেশিয়া সে ইচ্ছা করেই বদলি হয়েছিলো তার সুবিধামতো। সচিবালয়ের কারও ইচ্ছায় নয়। কে কি করবে? আনারকলিদের কাছে সবাই ধরা। পাপিয়া পরিমনি এদের কথা মনে নাই!
যত দূর জানি আনার কলির আব্বা দুই বিয়ে করেছেন, পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ের নীচে আস ত মেয়ের কাছ থেকে টাকা নেয়ার জন্য। তখন আনার কলি মাত্র চাকরি তে জয়েন করেছে
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মধ্যে এমন কতক আমলা আছেন,যারা আনারকলি দেরকে ব্যবহার করেন।আর এই সুযোগে আনারকলিরা বেপরোয়া হয়ে উঠে।প্রথম থেকেই কোন শাস্তি না হওয়াতে এতদূর আসতে পেরেছে আনারকলি।কঠিন এবং দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তি দাবি করছি।
বাংলাদেশে বর্তমানে প্রশাসনে এরকম হাজার হাজার আনার কলি আছে । দু একটা ধরা পরে , যে তদন্ত করে সেও অই মধু প্রেমিদের কেউ । কদিন পর মানুষ ভুলে যায় । একসময় সরকারি কর্মচারীরা শুধু টাকা ঘুষ নিত এখন অনেকে মুধু প্রেমিক হয়ে গেছে । অনেক চালাক মেয়ে সেটা জানে এবং নিজের আখের গুছিয়ে ন্যায়। দুদকের উচিত কিছু বলা, কিন্তু বাংলাদেশে ঘুষের টাকা ফেরত নেয়া হয়ানা
তদন্ত শেষে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হোক।
সঠিক তদন্ত হলে আসল ঘটনা জানা যাবে। বারবার “ চৌকস কর্মকর্তা” বলা হচ্ছে। কীভাবে, কী কারণে চৌকস তা বলা হয়নি বা প্রমাণ হিসেবে কোন কিছুর উল্লেখ করা হয়নি। পত্রিকায় লেখার “রূপ-রস” আর কী !
আনারকলির সব দোষ! সেলিমদের কোন দোষ নেই!!!
এক দেশের রাজার মাছ শিকারে যাওয়ার জন্য ইচ্ছে হলে তিনি রাজ্যের জতিসিকে জিগ্গেস করলঃ জতিসি আগামি কাল বৃষ্টি হবে কি না গুনে দেখ, জতিসি খুব হিসেব নিকেশ করে বলল রাজা মসায় আগামীকাল বৃষ্টির কোন সম্ভবনা নাই। যথা নিয়মে রাজা মসায় রানীকে সাথে নিয়ে মাছ শিকারের উদ্দ্যোশে রওনা হলেন পথে এক কৃষকের সাথে দেখা ! কৃষক ভীত হয়ে মহারাজের কাছে প্রশ্ন করলেন যাচ্ছেন কোথায় ? প্রচুর বৃষ্টি আসছে। রাজা মসায় কৃষকের কথায় কর্নপাত না করে এগিয়ে গেলেন তারপর মুষল ধারে বৃষ্টি হল রাজা মসায় মাছ শিকার না করেই বৃষ্টিতে ভিজে দরবারে ফিরলেন। পরদিন রাজ দরবারের সেই জতিসিকে বাদ দিয়ে কৃষক কে রাজ্যের জতিসি নিয়োগ করা হল। কিন্তু কৃষক বললো মহারাজ এ ব্যাপারে আমার কোন কৃতিত্ব নেই সব কিছু ঐ গাধার কৃতিত্ব❗️ রাজা বিস্তারিত জানতে চাইলেন কৃষকের কাছেঃ- কৃষক বললো মহারাজ যখন বৃষ্টি আসার লক্ষন দেখে তখন গাধার কান দুটো দুপাশে হেলে যায় আর আমি বুঝি বৃষ্টি আসবে। তারপর রাজা অনেক চিন্তাভাবনা করে গাধাকে রাজ্যের জতিসি র আসনে নিয়োগ দিলেন❗️ সেই থেকে গাধাই ঐ রাজ্যের জতিসি হিসাবে রাজ্যের গুরুত্ব সিদ্ধান্ত নেয়॥ ( সংগৃহিত রম্য রস )
জয় কালাম ভাই.....জয় ...।
ঐ মহিলার সৌন্দর্যের জন্য ই এই ধরণের বিকৃত অপরাধ করে , তাঁর কোন ঝায় ঝামেলায় পড়তে হয় না? কারন তাঁর রূপের অস্ত্র ব্যবহার করে সব অপকর্ম -অপরাধ থেকে দায় মুক্তি পেয়ে যান,যে সকল লোক ঐ,মাতাল মহিলাকে চৌকস কুটনৈতিক বলেন, মূলতঃ তাদের চৌকস বিবেচনা করার বিবেক,থাকলে , চরিত্রে অপরাধ এর জন্যে বিদেশের পুলিশের হাতে আটক/বন্দি হওয়া এবং আমেরিকা থেকে বিতাড়িত হয়ে আসার পর সেই কূটনৈতিক চৌকস এর বিবেচনায় পরে না?সব চাইতে বড় চিন্তার বিষয় হচ্ছে রাষ্ট্রের ভালমন্দ, দেখার জিম্বাদা্রির দায়িত্ব, গোপনীয়তা,রখখা করবার দায়িত্ব পালনের বৈধতা নিয়ে বিদেশে মিশনের কাজের লোক,কি, ভাবে অন্য দেশের নাগরিক এর সাথে মিশে গিয়ে একাকার হয়ে রাষ্ট্রিয় গোপন তথ্য কত,যে,ফাঁসকরিয়াছে? তার হিসাব নেই! এইজন্য উনার উপযুক্ত বিচার হওয়া উচিত! ঐ বিচার দেখে অন্যান্য রাও সতর্ক হতে পারে!
সাবাশ বাংলাদেশ। আরো অনেক কিছু দেখতে হবে। সবাই প্রস্তুত ত!!!!!"
প্রতিবেদনে বারংবার আনারকলিকে চৌকষ কর্মকর্তা বলা হচ্ছে। কেন?
আনারকলির সাথে জাকার্তার উর্ধ্বতন কর্তা, গোয়েন্দা কর্মকর্তা তাদেরকেও শান্তির আওতায় আনতে হবে। তাদেরকে শান্তির আওতায় না আনলে মনে করবো তারাই আনারকলির মধু পান করেছেন সেজন্য তারা বিষয়টি জানার পরেও আনারকলির ব্যাপারে কোনা ব্যবস্থা গ্রহণ করেন নি বা করার জন্য সরকারের নজরে আনেননি। এই মহিলা ও ইন্দোনেশিয়ার রাষ্ট্রদূতকে কোনো অবস্থাতেই তাদের পদে রাখা উচিত নয়। রাষ্ট্রদূতকেও অবিলম্বে প্রত্যাহার করা হোক।এই মহিলাকে ইসরামী সরিয়া অনুযায়ী মৃত্যুদণ্ড নিশ্চিত করা হোক। নয়তো সুযোগ পেলেই অন্যরাও আনারকলি হতে চাইবে।
প্রবাসীদের ঘাম ঝড়ানো পয়সায় তারা বিদেশে লিভটুগেদার করে বেড়ায়।
অন্যরা যে শিক্ষা পায় এমন শাস্তিই দেওয়া দরকার
লিভ টুগেদার করেছে সেটি অবশ্যই নিন্দনীয় তবে নাইজেরিয়ান কে সিলেক্ট করা খুবই আনন্দনীয়(নাউযুবিল্লাহ) ইতিপূর্বে যারা তাকে পদায়নে সহযোগীতা করেছেন তাদের বিষয়ে সংশ্লিষ্ট দের মিসেসগণ সতর্ক থাকুন।
পত্রিকার উদ্ধৃতি পাড়লাম এবং মন্তব্যও পড়লাম। আমাদের দেশের উপরের অফিসার রা এরকম হাজার হাজার আনারকলি বানিয়ে দেশ চালাচ্ছেন। আনারকলিরা মেধাবী। That's why they like Nigerian's Dick বড় রকমের দূর্রঘটনা হয়ে গেলে তখনো কর্তৃা ব্যক্তিদের মুখে এবং পত্রিকায় তাদের Trial চলে। কিছুদিন পর অন্য কিছু ভাইরাল হয়। আর পূর্বেরটা ঢাকা পড়ে যায়। আবার রাতের অভিসারে মিলে যায় বনলতা সেনের মত। তখন আবার পূর্নবহাল করা হয় কিছু নামকায়াস্তে শর্ত দিয়ে। খেলা শেষ। জয় বাংলা! আমার সোনার বাংলাদেশ।
এই চরিত্রহীন কুলাঙ্গার কূটনীতিকরাই আবার এম্বাসিতে প্রবাসীদেরকে পাত্তা দেয় না। শুধু কূটনিতিক বলেই কি ওরা এত বড় অপরাধ করে মাফ পেয়ে যাবে? অবশ্য এই সরকারের বেলায় সবই সম্ভব ।
বর্তমান সরকার তথা বাংলাদেশ রাষ্ট্রের ইজ্জত - গোপনীয়তা সব শেষ করলো এই মহিলা,একবার যুক্তরাষ্ট্র থেকে আবার ইন্দোনেশিয়া, ২যায়গায় আকাম করে সে কিভাবে পদে থাকে এটার বিচার হউক।
এ রকম একজন চরিত্রহীনা নারী কিনা বিদেশে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করেন, ভাবতে অবাক লাগে। রাস্ট্র তার কাছে কতটুকু নিরাপদ ? যাদের কাছে সে প্রশ্রয় পেয়েছেন, তারা কারা....
সে এতদিন ধরে লিভ টুগেদার করতেছে অথচ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় যাদের না।
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বহিষ্কৃত হবার পরও সে কেন শাস্তি না পেয়ে ইন্দোনেশিয়ায় কূটনৈতিক পদ পেতে সক্ষম হলো, খতিয়ে দেখা দরকার। এ রকম চরিত্রহীনাদের দিয়ে কি নারীর ক্ষমতায়নের চিত্র দেখতে হবে আমাদেরকে?
বিষয়টি দেশ ও জাতির জন্য ভয়ংকর। মনে হয়, নাইজেরিয়ান লোকটি বয়ফ্রেন্ড নয়, ইনফরমেশন ফ্রেন্ড। রাষ্ট্রের কোন গুরুত্বপূর্ণ তথ্য আনার কলির মাধ্যমে পাচার হয়ে গেছে কি না তদন্ত করা দরকার। যুক্তরাষ্ট্র থেকে বহিষ্কৃত হবার পরও সে কেন শাস্তি না পেয়ে ইন্দোনেশিয়ায় কূটনৈতিক পদ পেতে সক্ষম হলো, খতিয়ে দেখা দরকার। এ রকম চরিত্রহীনাদের দিয়ে কি নারীর ক্ষমতায়নের চিত্র দেখতে হবে আমাদেরকে? এ দায় পুরোপুরি সরকারের।
এই চরিত্রহীন মহিলাকে কঠিন শাস্হির আওতায় আনা হউক,
প্রতি আসনে ১০০ অনলাইন এক্টিভিস্ট প্রস্তুত করছে আওয়ামী লীগ
What was Anarkali doing with a guy much younger than her? What was she giving and to whom for the favored treatments in the US and Indonesia?
বিষয়টি দেশ ও জাতির জন্য ভয়ংকর। মনে হয়, নাইজেরিয়ান লোকটি বয়ফ্রেন্ড নয়, ইনফরমেশন ফ্রেন্ড। রাষ্ট্রের কোন গুরুত্বপূর্ণ তথ্য আনার কলির মাধ্যমে পাচার হয়ে গেছে কি না তদন্ত করা দরকার। যুক্তরাষ্ট্র থেকে বহিষ্কৃত হবার পরও সে কেন শাস্তি না পেয়ে ইন্দোনেশিয়ায় কূটনৈতিক পদ পেতে সক্ষম হলো, খতিয়ে দেখা দরকার। এ রকম চরিত্রহীনাদের দিয়ে কি নারীর ক্ষমতায়নের চিত্র দেখতে হবে আমাদেরকে? এ দায় পুরোপুরি সরকারের।
বিভিন্ন ঘটনা দূর্ঘটনার তদন্ত হরহামেশাই বাংলাদেশে হয়। তদন্তের রির্পোটও হয় তারপর......। বিভিন্ন মিডিয়া পত্র পত্রিকায় মুখরোচক আলোচনা নিউজ হয় তারপর তারাই তুলসীপাতা দিয়ে ধুয়ার কাজটিও করেন। এখন যেমন হচ্ছে। তারপর কাজী আনার কলিদের চরিত্র ফুলের মতো পবিত্র হয়ে নতুন কোন জায়গায় পোস্টিং হবে... নতুন কোন বিষয় নতুন কোন ঘটনার মুখরোচক আলোচনা আবার শুরু হব।
It's not the fault of Anarkali but Williams. It's the same old story of covering up and blaming on someone else to protect the MOFA officials who championed Anarkali.
সোজা কথায় সরকারি অবহেলার কারণে কুটনীতিক পদের মর্যাদা ধূলায় লুন্ঠিত। যতই মেধাবী হউক চারিত্রিক গুণাবলী প্রয়োজন। চরিত্র হল পুরুষের পিছনে ঘুরঘুর করা । তাকে বরখাস্ত হল সমাধান। এতে অন্যরা সতর্ক হবে ।
when I was in college in NY, Have a friend who smoke that time ( Nosta that time- 20 Yrs ago), She mentioned if she get a chance , she will try make relation with a Black man only for Bigger Dick. Same same story now .
root cause to be investigated. who was her god father? in student life what she was doing & follower of which ideology. what kind of brilliant achievements impress her superiors to excuse her previous incidents. shameless woman. if such kinds officer we have in foreign diplomats in overseas how they serve in embassies. everywhere is incompetency.
এই জাতির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বর্তমান অবস্থার এক জলজ্যান্ত উদাহরণ এই আনারকলি,,,, কাকে ধরবেন জনাব?
ওর জন্মনিবন্ধন,এন আই ডি সহ পিতা মাতা স্বামী সন্তান বাড়ী ঘর লেখা পড়া বিস্তারিত সকল তথ্য দ্রুত প্রকাশ হওয়া জরুরী।
যারা এমন স্খলিত চরিত্রের নারী অফিসারকে মেধাবী বলে হা হুতাশ করছেন তারা এবারও কি পূর্বের ন্যায় লঘু প্রক্রিয়ায় অপরাধটি ধামা চাপা দিয়ে তাকে আরেকটি বৃহৎ অপরাধ সংঘটনের মওকা করে দিতে চাইছেন? পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ে চাকুরীর শর্ত ভঙ্গ করে কোন বিদেশী নাগরিকের সাথে গোপনে ব্যক্তিগত সম্পর্ক স্থাপনের জন্য তাৎক্ষনিক চাকুরী চূত্যি ও আইনের আওতায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ।