রাজনীতি
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে নির্বাচন সংক্রান্ত বক্তব্য অস্পষ্ট: ফখরুল
স্টাফ রিপোর্টার
(১ মাস আগে) ১৯ ডিসেম্বর ২০২৪, বৃহস্পতিবার, ১২:২৪ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ৬:০৯ অপরাহ্ন
বিজয় দিবসে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের ভাষণে নির্বাচন সংক্রান্ত বক্তব্য অস্পষ্ট বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। বৃহস্পতিবার রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এই মন্তব্য করেন তিনি।
এর আগে বুধবার রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সভা অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে ভার্চুয়ালি দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান সভাপতিত্ব করেন। বৈঠকের সিদ্ধান্ত জানাতে এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
ফখরুল বলেন, ‘বিজয় দিবসে জাতির উদ্দেশে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নির্বাচন সংক্রান্ত বক্তব্য অস্পষ্ট। তার বক্তব্যে নির্বাচনের একটি সম্ভাব্য সময়ের কথা বলা হলেও নির্বাচনের রোডম্যাপ সম্পর্কে কোনো সুনির্দিষ্ট বক্তব্য রাখা হয়নি। নির্বাচনের সম্ভাব্য সময়সীমা ২০২৫ সালের শেষ অথবা ২০২৬ সালের প্রথম অংশে অনুষ্ঠানের কথা বলেন, যা একেবারেই অস্পষ্ট এবং নির্দিষ্ট কোনো সময় উল্লেখ নেই। অথচ তার প্রেস সচিব বলেন যে, ২০২৬ সালের জুন মাসের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে, যা পরস্পর বিরোধী।’
নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টা ও তার প্রেস সচিবের পরস্পর বিরোধী বক্তব্য আরো বিভ্রান্তি সৃষ্টি করেছে বলে উল্লেখ করেন তিনি।
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘যেহেতু নির্বাচন কমিশন গঠিত হয়ে গেছে, সেহেতু নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিলম্বের প্রয়োজন নেই। নির্বাচন কেন্দ্রিক সংস্কারগুলো সম্পন্ন করে দ্রুত নির্বাচন অনুষ্ঠান সম্ভব। জনগণ এ বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টার কাছ থেকে সুস্পষ্ট বক্তব্য প্রত্যাশা করে। নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট সময় রাজনৈতিক দল ও অন্যান্য অংশীজনের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে নির্ধারণ করা উচিত।’
স্থায়ী কমিটির ওই সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন-জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ড. আব্দুল মঈন খান, আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী, সালাহ উদ্দিন আহমেদ, বেগম সেলিমা রহমান, মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ ও অধ্যাপক ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন।
এখনই মাইনাসটু ফর্মুলা বাসতোবায়োনের উত্যম সময়। দেশের মানিষ এই দুটোকে আর দেখতে চায় না।
বি ন পি র এতো তারাহুরো কেন? চাদাবাজি তো শুরু করেছে, এর আগে তো চুরি করে বারটা বাজাইছে। আ লীগ বি এন পি বাদ দিতে হবে। কোন কথা হবে না।
সংস্কার ছাড়া গণতন্ত্র অর্থবহ হবে না। সুতরাং আগে সঠিক সংস্কার প্রয়োজন, তারপর নির্বাচন।
এই মানুষটার প্রতিটি কথাই এখন বিরক্ত লাগে।
Jugantor. ১৯ ডিসেম্বর ২০২৪ জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে নির্বাচিত সরকারই সংসদে পরিপূর্ণ সংস্কার করবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী। আপনিও কি তা-ই মনে করেন? হ্যাঁ ভোট ৪২ % না ভোট৫৬ % মন্তব্য নেই ২ % মোট ভোটদাতাঃ ১৭৫ জন
মিঃ ফখরুল, সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচনের দিন ক্ষণ তারিখ ঘোষণা করে থাকে নির্বাচন কমিশন। সরকার শুধু সম্ভাব্য সময়ের ঘোষণা করে থাকে।
বিএনপি এখন দুরারোগ্য নির্বাচনী ব্যাধিতে আক্রান্ত। দ্রুত নির্বাচনী বটিকা বিএনপিকে পান না করালে বিএনপির অস্তিত্ব বিনাশের পথে।শুতে গেলে ঘুমাতে গেলেও শুধু দেখে নির্বাচনী স্বপ্ন। নির্বাচন যেন আর কিছুতেই বিএনপির পিছু ছাড়ছে না। এ যেন সুপার গ্লুর মতো আটকে গেছে বিএনপির চোখে মুখে অন্তরে। অন্তরবর্তি সরকারকে আর এক নিমিষও ছাড় দিতে চাচ্ছেনা বিএনপি।ঘুমের ঘোরেও প্রলাপ বকে নির্বাচন নির্বাচন নির্বাচন। হায়রে সাধের নির্বাচন!
আপনি ছাড়া বাকী সবাই সংস্কার করে নির্বাচন চাচ্ছে। আপনার এত তাড়াহুড়া কেনো?
নির্বাচনে যত দেরী হবে দেশ ততই ভারতের পেটে চলে যাবার সম্ভাবনা বৃদ্ধি পাবে, ভারত এদেশে নির্বাচন চায়না, জনগনকে ধোঁকা দিয়ে আবার ২০০৭ সনের পুনরাবৃত্তি করতে চাইতেছে, জেনে হোক, না জেনে হোক, সংস্কারপন্থীরা ভারতের নতুন ফাঁদে পা দিয়েছে, দ্রুত নির্বাচন দেশের স্বাধীনতা রক্ষার জন্য খুব জরুরী।