অনলাইন
ইরানের রাষ্ট্রদূত ও জুরিস্ট ইউনিয়নের প্রতিনিধি দলের সঙ্গে জামায়াত আমীরের সাক্ষাৎ
স্টাফ রিপোর্টার
(১ মাস আগে) ১০ ডিসেম্বর ২০২৪, মঙ্গলবার, ৬:৪৬ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ১২:০০ অপরাহ্ন
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমীর ডা. শফিকুর রহমানের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন ঢাকায় নিযুক্ত ইরানের রাষ্ট্রদূত মানসুর চাভোশি ও টার্কি ভিত্তিক ইন্টারন্যাশনাল জুরিস্ট ইউনিয়নের একটি প্রতিনিধি দল। মঙ্গলবার রাজধানীর মগবাজারস্থ জামায়াতের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে পৃথক পৃথকভাবে এই সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়।
বিকালে ইরানের রাষ্ট্রদূত মানসুর চাভোশির শফিকুর রহমানের সৌজন্য সাক্ষাৎকারটি অত্যন্ত হৃদ্যতা ও সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে অনুষ্ঠিত হয় বলে এক বিবৃতিতে জানানো হয়। এতে বলা হয়, সাক্ষাৎকালে দ্বিপক্ষীয় স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয় নিয়ে খোলামেলা আলোচনা করা হয়। উভয় দেশের উন্নতি, অগ্রগতি ও উন্নয়নের ধারা এবং বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক ভবিষ্যতে আরও জোরদার হবে বলে অভিমত প্রকাশ করা হয় এবং বাংলাদেশের বিভিন্ন গণতান্ত্রিক আন্দোলনে জামায়াতের ইতিবাচক ভূমিকা ও জাতীয় সংসদে জামায়াতের নির্বাচিত প্রতিনিধিদের গঠনমূলক ভূমিকা তুলে ধরা হয়।
ইরান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন পলিটিক্যাল সেক্রেটারি জাভেদ আসকারি। জামায়াতে ইসলামীর পক্ষে উপস্থিত ছিলেন দলের নায়েবে আমীর অধ্যাপক মুজিবুর রহমান, ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মো. তাহের, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মোয়াযযম হোসাইন হেলাল, কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য এবং প্রচার ও মিডিয়া বিভাগের সেক্রেটারি মতিউর রহমান আকন্দ।
এর আগে সকালে টার্কি ভিত্তিক ইন্টারন্যাশনাল জুরিস্ট ইউনিয়নের একটি প্রতিনিধি দলের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন জামায়াতের আমীর। প্রতিনিধি দলে ছিলেন ড. রফিক কোরকুসুজ, কামাল কেয়া, মেহসুরেত আকিনলি, হোসনি ইয়াযযান, হান্না একবুলাট, রাসিম আয়তিন। জামায়াতের প্রতিনিধি দলে উপস্থিত ছিলেন নায়েবে আমীর অধ্যাপক মুজিবুর রহমান, ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মো. তাহের, সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মোয়াযযম হোসাইন হেলাল, কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য এবং প্রচার ও মিডিয়া বিভাগের সেক্রেটারি মতিউর রহমান আকন্দ। এক বিবৃতিতে বলা হয়, সাক্ষাৎকারটি অত্যন্ত হৃদ্যতা ও সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে অনুষ্ঠিত হয়েছে। বাংলাদেশে আইনের শাসন ও ন্যায়বিচার সম্পর্কে খোলামেলা আলোচনা করা হয় এবং আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের বিচার প্রক্রিয়া স্বচ্ছ ও আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুসরণ করে সম্পন্ন হবে বলে উভয় পক্ষ আশাবাদ ব্যক্ত করেন।