অনলাইন
মার্কিন নির্বাচন: ইলেকটোরাল কলেজ ভোট
ট্রাম্প ২৭৭, কমালা ২২৬
মানবজমিন ডিজিটাল
(১ মাস আগে) ৬ নভেম্বর ২০২৪, বুধবার, ৮:০৯ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ১২:০২ পূর্বাহ্ন
যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনে এখন পর্যন্ত যে পূর্বাভাস পাওয়া যাচ্ছে তাতে ইলেকটোরাল কলেজ ভোটের প্রক্ষেপণে (প্রজেকশন) এগিয়ে আছেন রিপাবলিকান ডনাল্ড ট্রাম্প। তিনি ২৬৭টি ইলেকটোরাল কলেজ ভোট জিততে পারেন বলে আভাস মিলছে। অন্যদিকে তার প্রতিদ্বন্দ্বী ডেমোক্রেট কমালা হ্যারিস ২১৪টি ইলেকটোরাল কলেজ ভোট নিয়ে পিছিয়ে পড়েছেন। তাতে যে হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের পূর্বাভাস নির্বাচনের আগে পাওয়া যাচ্ছিল, তা এক্ষেত্রে ফিকে বলেই মনে হচ্ছে। তবে বলা যায় না এখনও পরিস্থিতি ঘুরে যেতে পারে। কিন্তু সেই সম্ভাবনা সুদূরপরাহত বলেই মনে হচ্ছে। কারণ, ট্রাম্প যেভাবে এগিয়ে যাচ্ছেন তাতে তাকে ধরে ফেলা কমালার জন্য কঠিন। অনলাইন বিবিসি বলছে, নির্বাচনে নারীরা কমালা হ্যারিসকে সবচেয়ে বেশি ভোট দিয়েছেন। নির্বাচনের আগে লিঙ্গভিত্তিক যে ব্যবধানের কথা বলা হয়েছিল এক্ষেত্রে সেটা প্রকট হিসেবে দেখা দিয়েছে। শতকরা ৫৪ ভাগ নারী এখন পর্যন্ত কমালাকে সমর্থন দিয়েছেন বলে বলা হচ্ছে। অন্যদিকে ট্রাম্পকে সমর্থন দিয়েছেন শতকরা ৪৪ ভাগ নারী। কিন্তু কমালা হ্যারিস এই হিসাবে এগিয়ে থাকলেও নারীদের ভোটের ক্ষেত্রে কমালা এবং ট্রাম্পের মধ্যে ব্যবধান খুব বেশি নয়। এর আগে ২০২০ সালে অনুষ্ঠিত প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে শতকরা ৫৭ ভাগ নারী ভোট দিয়েছিলেন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে। সেই হিসাবে নারীদের ভোট কম পেয়েছেন কমালা। জাতীয় বুথফেরত জরিপ অনুযায়ী, নির্বাচনের ফল প্রতি মুহূর্তেই আপডেট হচ্ছে। ফলে আমরা যে ফল প্রকাশ করছি তা স্থির নয় বা চূড়ান্ত নয়। এ ফল যেকোনো মুহূর্তে বদলে যেতে পারে। বিশেষ করে যে সুইং স্টেটগুলোর দিকে সবার চোখ, সেখান থেকে এখনও পরিষ্কার তথ্য মিলছে না। অন্যদিকে জাতিগত দিক দিয়ে ট্রাম্পকে বেশি ভোট দিয়েছেন শ্বেতাঙ্গরা। আর কৃষ্ণাঙ্গরা বেশি ভোট দিয়েছেন কমালাকে। তিনি এগিয়ে আছেন হিস্প্যানিক ভোটারদের ভোটেও। একই সঙ্গে কলেজ পড়ুয়া ও তরুণ ভোটারদের দিক দিয়েও তিনি এগিয়ে।
ট্রাম্প জিতুক হাসিনা নাকি প্রতিদিন নফল নামাজ আদায় করছে!
আমেরিকার নির্বাচনে তাদের জনগণ নারীদেরকে পছন্দ করে না। তাই হিলারী ক্লিনটন এবং কমলা হ্যারিস একই দল থেকে প্রেসিডেন্ট পদে নির্বাচন করলেও তারা পরাজিত হয়েছে। এতে প্রমাণিত হয় আমেরিকানরা নারীকে ক্ষমতায় চায় না। মূলত নারীদেরকে মনোনয়ন দিয়ে ডেমোক্রেট পার্টি বারবার ভুল করছে যা কাম্য নয়। পক্ষান্তরে বাংলাদেশের জনসংখ্যার ৯০% মুসলিম হলেও আমরা নারীদেরকেই ক্ষমতায় নিয়ে আসছি।
ট্রাম্পের সম্ভাব্য বিজয়ে আওয়ামী লীগের উল্লাসের কোন কারন নেই,কেননা আমেরিকার বৈদেশিক নীতি খুব একটা নড়চড় হয়না-তারা দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ! তাছাড়া কোন গনধিকৃত অগণতান্ত্রিক শক্তিকে রিপাবলিকান বা ডেমোক্রেটিক কেউ সমর্থন করেনা।।
আর নারী প্রেসিডেন্ট পাবে না আমেরিকা। ৫৪% নারী কমলা
Democrats lost in Gaza .
আওয়ামী লীগের খুশি হওয়ার কিছু নেই,তাদের ফরেন পলিসি সবারই এক। ২০১৩সালে মোদি ক্ষমতায় আসলে বিএনপি মিস্টি বিতরণ করে, কিন্তু পরের কাহিনি সবারই জানা।
আব আয়েগা মজা
ট্রাম্পের বিজয়ের সম্ভাবনায় বাংলাদেশের ফ্যাসিস্ট আওয়ামী তাবুতে উল্লাস উম্মাদনার জোয়ার বইছে। ফ্যাসিষ্ট হাসিনার প্রাণে নাকি নবজীবনের বাতাস লেগেছে। পতিত স্বৈরাচারীনির দোয়া নাকি কবুল হয়েছে। শীঘ্রই নাকি ডিসেম্বরের মধ্যে ইউনুস সরকার ক্ষমতার তল্পিতল্পা ফেলে বিদেশে উড়াল দিবে! এই উচ্ছ্বাস উদ্ধিপনায় আওয়ামী পতিত শক্তির মনোবল নাকি তু্ঙ্গে! আওয়ামী স্বৈরাচারের যাতাকলে পিষ্ট বাংলাদেশের জনগন কি রক্তখেকো অর্থখেকো ক্ষমতাখেকো আওয়ামী দানবীয় শক্তিকে এই সুযেগ দিবে?
আমার ধারণা ছিল উন্নত দেশের শিক্ষিত মানুষ গণতন্ত্র বোঝে; এরা অন্য রকম।
ট্রাম্প নয় পুতিন জয়ী হচ্ছে। ট্রাম্প দেশ চালানোর সিদ্ধান্ত নেওয়ার অযোগ্য। পুতিনের আঙুলের ইশারায় দেশ চালাবে ট্রাম্প আমেরিকান রা নারী বিদ্বেষী । তাই ইলেকটরল ভোটার কমলা হারিস কে ভোট দিচ্ছেন কম। যা ঘটেছিল হিলারি ক্লিনটন এর ভোটের পর । এ নিয়ে দুইবার আমেরিকানরা প্রমাণ দিল তারা নারী বিদ্বেষী।
ট্রাম্প বিশ্ব গনতন্ত্র জন্য ভংকর ক্ষতি।
ট্রাম্প , গণ তন্ত্রের আকাশে সূর্য
ট্রাম্পের জেতার সম্ভাব্য রাজ্যগুলোর অধিকাংশ থেকে ফলাফল এসে গেছে। বিপরীতে কামালা হ্যারিসের সম্ভাব্য জেতার রাজ্যগুলোর অনেকগুলোর ফলাফল এখনো আসেনি। ট্রাম্পের জেতা এখানে দাড়িয়ে থেকে বাকী রাজ্যগুলোর ফলাফল হ্যারিসের পক্ষে আসতে থাকলে আশ্চর্যের হবার কিছু থাকবেনা। হতে পারে ট্রাম্পের উছৃঙ্খল সমর্থকদের শান্ত রাখতে আগে ট্রাম্পের জেতার সম্ভাব্য রাজ্যগুলোর ভোট আগে গণণা করা হচ্ছে।
ট্রাম্প , গণ তন্ত্রের আকাশে সূর্য গ্রহণ । ফ্যাসিস্ট রা আরো শক্তিশালী হবে ।
ইসরাইল যুদ্ধের খেসারত দিতে চলেছে কমলা তথা ডেমোক্র্যাটরা।
দুজনই মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ। মুসলমানদের জন্য দুজনই সমান। এদর বৈদেশিক নীতি খুব তফাত হয় না ।
ইলেকট্রারাল ভোটই আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়, জগণের ভোট যাচাই মাত্র, ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট।