অনলাইন
কেন ট্রাম্প বাংলাদেশ প্রসঙ্গ টেনে আনলেন?
মানবজমিন ডিজিটাল
(১ মাস আগে) ১ নভেম্বর ২০২৪, শুক্রবার, ৮:৩৭ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ৮:২৭ অপরাহ্ন
মার্কিন নির্বাচন ২০২৪-এ বাংলাদেশ প্রসঙ্গ। আর তা ডনাল্ড ট্রাম্পের এক্স-এ করা এক পোস্টে উঠে এসেছে। বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের নির্যাতনের নিন্দা জানিয়েছেন প্রেসিডেন্ট প্রার্থী ডনাল্ড ট্রাম্প । সেই সঙ্গে ভারত এবং বন্ধু প্রধানমন্ত্রী মোদির সঙ্গে সম্পর্ক আরও শক্তিশালী করার অঙ্গীকার করেছেন তিনি।
যুক্তরাষ্ট্রে বৃহস্পতিবার দীপাবলির শুভেচ্ছা জানিয়ে এক্স-এ করা ওই পোস্টে ডনাল্ড ট্রাম্প এসব নিয়ে মন্তব্য করেন । তিনি বাংলাদেশে হিন্দু, খ্রিস্টান এবং অন্যান্য সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে বর্বর সহিংসতার তীব্র নিন্দা জানিয়ে লেখেন, 'দেশটিতে দলবদ্ধভাবে তাদের ওপর হামলা ও লুটপাট চালানো হচ্ছে। বাংলাদেশ এখন পুরোপুরিভাবে একটি বিশৃঙ্খল অবস্থার মধ্যে রয়েছে।’
তিনি প্রতিদ্বন্দী প্রার্থী কমালা হ্যারিসকে ইঙ্গিত করে বলেন, এটা আমার আমলে ঘটত না। কমালা এবং জো বাইডেন সারা বিশ্বে এবং আমেরিকায় হিন্দুদের উপেক্ষা করেছে। ইসরাইল থেকে ইউক্রেন এবং আমাদের নিজস্ব দক্ষিণ সীমান্ত পর্যন্ত একটি বিপর্যয় সৃষ্টি হয়েছে। তিনি আমেরিকাকে আবার শক্তিশালী করবেন এবং এর মাধ্যমে শান্তি ফিরিয়ে আনবেন বলেও পোস্টে উল্লেখ করেন ।
তিনি জানান, হিন্দু আমেরিকানদেরও উগ্র বামপন্থীদের ধর্মবিরোধী এজেন্ডা থেকে রক্ষা করা হবে । তার দল সবার স্বাধীনতার জন্য লড়াই করবে ।
তিনি জানান, কমালা হ্যারিস বিভিন্ন কর দিয়ে ছোট ব্যবসা ধ্বংস করছেন। এর বিপরীতে তিনি কর কমিয়েছেন, প্রবিধান কমিয়েছেন এবং ইতিহাসের সর্বশ্রেষ্ঠ অর্থনীতি গড়ে তুলেছেন । তিনি ক্ষমতায় গেলে এটি আবার করা হবে, আগের চেয়ে আরও বড় ও ভালো এবং আমেরিকাকে আবার মহান করবেন বলেও পোস্টে উল্লেখ করেন । এছাড়া ভারত এবং ভালো বন্ধু মোদির সঙ্গে অংশীদারিত্বের মধ্যে একটা সম্পর্ক গড়ে তুলবেন বলেও জানান ।তবে, কানাডায় শিখ নেতা হত্যার ব্যাপারে অবশ্য ট্রাম্প কিছুই বলেননি।
এদিকে নির্বাচনের মাত্র কয়েকদিন বাকি। এর মধ্যে এক্স-এ ডনাল্ড ট্রাম্পের পোস্টে আবারও বাংলাদেশ নিয়ে তার ভাবনার চিত্র ফুটে উঠেছে বলেও অনেকে মন্তব্য করছেন । কেউ কেউ বলছেন, বিশেষ করে বর্তমান অন্তবর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের সঙ্গে হিলারী ক্লিনটনসহ ডেমোক্র্যাটদের সম্পর্ক রয়েছে। এর বিপরীতে ডনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে রয়েছে ভারত এবং মোদির সম্পর্ক। আর এসব নিয়ে নানা জল্পনা-কল্পনা চলছে বাংলাদেশি কমিউনিটির মধ্যে ।
আবার কেউ কেউ মনে করছেন, হিন্দু ভোট টানার জন্যই ট্রাম্প অনেকটা নাটকীয়ভাবে এক্স-এ ওই পোস্ট দিয়েছেন। তার ভয় হচ্ছে, বেশিরভাগ হিন্দু ভোট ভারতীয় বংশোদ্ভূত কমালা হ্যারিসের পক্ষে চলে যেতে পারে। কোনো ভাষ্যকার অবশ্য বলছেন, এর পেছনে লবিস্ট ফার্মসহ পতিতদের হাত থাকলেও থাকতে পারে।
উল্লেখ্য যে, ডনাল্ড ট্রাম্প নির্বাচনে জয় লাভ করলে বাংলাদেশের ব্যাপারে মার্কিন নীতি কী হবে তা অনেকটাই ধারণা করা যায়।
ট্রাম্প, মোদী, ও হাসিনা এই তিনজনই সরকার প্রধান হিসাবে অযোগ্য।
Donald Trupmer moto Dhorsok (Avijog sotto hole) Americar moto deshe President hole Biswar, Nayproynota Manobota bole kono Kisur ostitto thakbe na.
Mad
ট্রাম্পের মতামতের কোনো গুরুত্ব নেই এটা ছিলো সম্পূর্ণ আইওয়াশ নির্বাচনে নিজের পাল্লায় ভোট ভারী করার আকুতি কিন্তু অনেক মিডিয়া এটা নিয়ে হইচই শুরু করে দিয়েছে খোঁজ নিয়ে দেখুন সব হাসিনা এবং ইন্ডিয়ার কুকুর
He is realy genious also thunder storm.
আমেরিকার মত দেশে, যে পার্টির মনোনীত এবং জনগণের নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ছিলেন আব্রাহামিক লিংকন। সেখানে ট্রাম্পের মত ব্যক্তি কীভাবে নমিনেশন পায়?
যে নিজেই "নারী কেলেঙ্কারির" মত জগন্য কর্মে জড়িত। সে আবার আরেক দেশের অসুবিধা দেখে!???
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে এমন অভিযোগের জন্য ট্রাম্পের বিরুদ্ধে মামলা করা উচিত, কেননা বাংলাদেশ সব সময়ই সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রেখেছে । ট্রাম্পের কণ্ঠে নরেন্দ্র মোদীর সুর দেখা যায় -মনে হয় এই তথ্য মোদীই দিয়েছে ।
মেঘ দেখে তুই করিসনে ভয়, ঝড় আসলে আসতেও পারে।
Fascist রা মনে মনে চিনি খাইতেছে, এই ভেবে যে ট্রামপ ওনাদেরকে খারা করবে। সেটি হবার নয়।
পাগলের পাগলামি শুরু হয়েগেছে,আল্লাহ রক্ষা করুন।
দায়িত্বশীল ব্যক্তিত্বকে ভারতীয় উগ্রবাদীদের কল্পকাহিনীতে উদ্বেগ জাননো ভুল নির্দেশনা ।
ভারতের সংখ্যালঘু নির্যাতন একটি ঐতিহ্যবাহী কর্মকাণ্ড। পাগল ট্রাম সেই ব্যাপারে কিছুই বলছে না।
Trump is a sick ignorant person. He will fail in election. He is a liar like Sk Hasina.
তথ্যপ্রযুক্তির বর্তমান যুগে শিক্ষা ও উন্নতির সাথে সাথে দেশে দেশে ও ভূরাজনীতিতে ধর্মীয় কার্ডের ব্যবহার ক্রমশই অকার্যকর হয়ে পড়ছে। আশেপাশের দেশের সাম্প্রতিক ভোটের ফলাফল তাই বলে। তাই বাহিরের কেউ আমাদের দেশে ব্যর্থ ধর্মীয় কার্ড ব্যবহার করতে চাইলে আমাদের দেশ প্রেমিক জনগণ সেই ফাঁদে পা দিবে না নিশ্চয়ই ।
রাজনৈতিক ট্রাম্প খেলছেন জয়ী হওয়ার জন্য। দেশের পরিস্থিতি ১৫ বছরের ঝঞ্জাট এর হাওয়া ২/৩ মাসে বন্ধ করা সম্ভব নয়। সংখ্যালুগু বাংলাদেশে যারা তারাও রাজনৈতিক ভাবে প্রতিস্টিত। রাজনৈতিক মারামারিকে সংখ্যালুগু নির্যাতন বলা সঠিক নয়। মিডিয়ায় যদি সঠিক তত্ব প্রচার করতো তাহলে তলের বিড়াল বেরিয়ে আসতো। কিন্তু লোভী আর দেশের শত্রু কিছু মিডিয়া দেশকে শান্ত থাকতে দিবেনা।
জনপ্রিয়তাহীন মানুষরাই মিথ্যা কথা বলে নিজেকে জনপ্রিয় বানাতে চায়।
He really mad
বাংলাদেশ নিয়ে ট্রাম্পের মিথ্যা বক্তব্যের তীব্র প্রতিবাদ জানাই।
আমেরিকার ইতিহাসে কখন ও নারি প্রেসিডেন্ট হয়নি
যদিও বলা হয়ে থাকে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট যে দলের কিংবা যে কেউ হোক না কেন, পররাষ্ট্র নীতির ক্ষেত্রে তাদের নাকি খুব বেশি হেরফের হয়না। তবে এ-ই ধরনের পাগলদের ক্ষেত্রে নীতির হেরফের হওয়াটা অস্বাভাবিক কিছু না। মন থেকে দোয়া করি পাগলটা যেন নির্বাচিত না হয়ে।
বাংলাদেশের বর্তমান সরকার ট্রাম্পের হিন্দু/সংখ্যালঘু নির্যাতন বক্তব্যের তীব্র প্রতিবাদ করা উচিত।
টাম একটা উন্মাদ পাগল তা ছাড়া কিছু না
বাংলাদেশ নিয়ে ট্রাম্প এর বিবৃতি সম্পূর্ন মিথ্যা এবং উদ্দেশ্য প্রনোদিত। সরকারকে এর প্রতিবাদ করা উচিত।
আমেরিকার হিন্দু ভোট টানার জন্য।
ট্রাম্প মিথ্যা তথ্য দিয়েছেন।বাংলাদেশের কোথাও ৫ আগষ্টের পর সংখ্যালঘু হিসাবে হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রীস্টান কাহারও উপর হামলা হয়নাই।বরং অন্য আমলের চেয়ে ভালো আছেন।
ট্রাম্প পাগল আমিরিকানদের উচিত হবে তাকে বয়কট করা।
ডোনাল্ড ট্রাম্প ক্ষমতায় আসলে পৃথিবীতে যুদ্ধ বন্ধ হবে। অতীত ইতিহাস তাই বলে।
ট্টাম্প আসলেই একটা পাগল।
কমালা বা ট্রাম্প যিনিই পাশ করুন না কেনো, পতিত ফ্যাসিস্টের কোনো লাভ নেই। যা হবার হয়ে গেছে। প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ভোট প্রদানের ক্ষেত্রে আমেরিকার সকল বাংলাদেশি এবং সকল মুসলিমের উচিত মি. ট্রাম্পের এই বানীখানা বিবেচনায় রাখা।
বাংলাদেশ নিয়ে ট্রাম্পের মিথ্যা বক্তব্যের তীব্র প্রতিবাদ জানাই।
হিন্দুরা বাংলাদেশে বেহেশতের মধ্যে আছে। ট্রাম্প একটা পাগল। এই পাগল দিয়া আমেরিকার মত দেশ পরিচালিত হবেনা।
এই জন্য ভয়ে গর্তে লুকিয়ে পরতে হবে না আমাদের। ট্র্যাম্প একজন হুজুগে উন্মাদ। রাশা ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধ হলেই হলো। পাগলু থুরা সা করলে পেয়ার......!
হিন্দু ভোট নেওয়ার জন্য এ বক্তব্য
ডোনাল্ড নির্বাচনে হেরে যাওয়া নিশ্চিত করেছে এই বক্তব্যের মাধ্যমে।
Mr. Trump is great liar and psychopath,
এজন্যই হাসিনা বলতেন সামনে মার্কিন নির্বাচন আর বাইডেন হেরে গেলে তার সব বিপদ কেটে যাবে। সেই দিক থেকে আগেই সরকার পতন যুতসই সময়েই হয়ে খুব ভালো হয়েছে। এখন ট্রাম্প আসলেও কোনো সমস্যা নাই। আর পাগল টা যেন বিশ্ব মোড়ল না হতে পারে সেই দোয়া করি।
হাসিনাও ছিলো ট্রাম্প এর মত। কথাও সে রকম ই বলেছে।
Trump inventing chaos in Bangladesh to "woo" Hindu-American votes! Guess anything's possible when his party still thinks he's presidential material!
যে যার স্বার্থ নিয়ে কথা বলে। বাংলাদেশ কমিউনটির উচিত ট্রাম্পের পরাজয় নিশ্চিত করতে সর্বশক্তি দিয়ে কাজ করা।
ওঁনি মোদিই লীগ এবং সৈরাচার এর প্রেতাত্মা সহযোগী লীগের ভোটের আশায় বাংলাদেশের প্রসঙ্গ টেনে এনে মিথ্যা উসকানি দিচ্ছেন।ছি..
একজন কসাই যার বন্ধু, তার মন মানষিকতাও তো কসাইয়ের মতই হবে।
ও একটা বদ্ধ উন্মাদ ও স্বৈরাচার। উন্মাদ ও স্বৈরাচারদের সাথেই ওর সম্পর্ক ও বন্ধুত্ব। ওর পরাজয় অবশ্যম্ভাবী।
ট্রাম্পের ভাষণে সন্ত্রাসীর দুর্গন্ধ পাওয়া যাচ্ছে। তাই ট্রাম্প কে বয়কট করুন।
This president election Americans people's refuse Donald Trump,
মিঃ ট্রাম্প সঠিক তথ্য দেন নাই,!! তার উচিত সঠিক তথ্য বিশ্ব বাশির সামনে উপস্থাপন করা
ও শেখ হাসিনার মতো রং হেডেড
ট্রাম্প এর এই মিথ্যা বক্তব্য এর তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি।