অনলাইন
হাসিনার পতনে সবচেয়ে খুশি কে?
শওকত মাহমুদ
(১ মাস আগে) ১০ আগস্ট ২০২৪, শনিবার, ৩:৫৮ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ১২:১৬ পূর্বাহ্ন
শেখ হাসিনার দুনিয়া কাঁপানো রাজনৈতিক পতনে সবচেয়ে খুশি কে? এক নম্বরে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া। তার জীবন সংগ্রাম ৪২ বছর ধরে গণতন্ত্রের সাধনা এবং বৈরী সরকারের হত্যার জিঘাংসা ক্ষণে ক্ষণে মোকাবিলার দৃষ্টান্ত আমাদের জন্য নতপ্রণম্য আদর্শ।
স্বস্তির নি:শ্বাস ফেলার সারিতে দুই নম্বর নোবেল জয়ী ও জাতীয় প্রেস ক্লাবের অনারারি সদস্য ড. মুহাম্মদ ইউনূস। বেধড়ক মামলাবাজি করে তাকে জেলে পোরা এবং আন্তর্জাতিক জনপ্রিয়তাকে কলঙ্কিত করার হীন প্রয়াস বিশ্ববিবেককে নাড়া দিয়ে গেছে। জাতির এই দুই সম্পদকে পদ্মা সেতু থেকে ফেলে দিয়ে মেরে ফেলার হুংকারও দিয়েছিলেন চরম হিংসুটে শেখ হাসিনা। পালিয়ে যাবার আগ-মুহূর্ত পর্যন্ত দমে দমে বলে গেছেন-ড. ইউনূস যেন কোনোভাবেই অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান হতে না পারেন। যাদেরকে বলেছেন তারা তার কথা রাখেননি। আর বেগম জিয়ার বিরুদ্ধে গত ১৫ বছর শেখ হাসিনা যতো কদর্য উচ্চারণ ও আচরণ করেছেন, বোধ করি বিশ্বে আর কোন গণতন্ত্রপ্রেমী রাজনীতিক নেই এমনটি সয়েছেন। এই নেত্রীকে যারা চেনেন ও জানেন, তারা বলেন, বেগম জিয়া একটি দোয়াই সর্বক্ষণ করতেন মৃত্যুর আগে যেন শেখ হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেন। মহান আল্লাহ তার স্বপ্ন পূরণ করেছেন। শেখ হাসিনা তার অবৈধ শাসনে চেয়েছিলেন মিথ্যা মামলায় জেলে পাঠিয়ে, অসুস্থ বানিয়ে চিকিৎসা না দিয়ে তিনি রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বীকে মেরে ফেলবেন। কিন্তু উল্টো তিনি ছাত্র-জনতার রোষানলে বিদায় নিলেন। তার রাজনৈতিক মৃত্যু হলো। সঙ্গে বিশ্বব্যাপী ধিক্কার। অথচ বেগম জিয়া আছেন, থাকবেন। জীবন্ত কিংবদন্তি। তার দেশনেত্রী উপাধিটা আরও সার্থক হলো।
বাংলাদেশের জনম-যুদ্ধ থেকে শুরু করে তীক্ষ্মতর নৈতিকতায় গণতন্ত্রের আরাধনা, স্বৈরশাসনের বিরুদ্ধে আপসহীন লড়াই, বারংবার বন্দিত্ব, রাজনীতির ও সংসারের দোলাচলের মধ্যে মানুষের অধিকারের জন্য এমন অবিচল সংগ্রামী কোথায় আছে? বাংলাদেশের রাষ্ট্র রাজনীতির মূল মনোযোগ হিসেবে ৪২ বছর ধরে তিনি শিখা অনির্বাণ।
পবিত্র কোরআন শরীফে মহান আল্লাহ সুরা ইয়াসিন-এ অদ্ভুত এক কথা জানিয়েছেন। ৩৬ নম্বর আয়াতের ব্যাখ্যা হলো তিনি উদ্ভিদ, প্রাণী জগত এমনকি মানুষ যা জানে না, সব কিছু তিনি জোড়ায় জোড়ায় সৃষ্টি করেছেন। এই আয়াতের সঙ্গে আল্লাহ দিন ও রাত্রি এবং সূর্য ও চাঁদের সৃষ্টি এবং বৈপরীত্যের উল্লেখ করেছেন।
কোরআন শরীফের সুরা কাহাফ-এ বলছেন, মানুষের জীবনের জন্য সকল উদাহরণ ও উপমা তিনি এই গ্রন্থে রেখে গেছেন। সাধারণ বুঝ এ বুঝি বাংলাদেশের রাজনৈতিক ভুবনে আশি দশক থেকে তিনি নাজেল করেছেন বেগম জিয়া ও শেখ হাসিনা নামে এক জোড়া দু’জন রাজনীতিককে। একজন মজলুম আরেকজন জালেম। আল্লাহ মানুষের মন গঠন করেছেন, অতঃপর ভালো-মন্দ বুঝার শক্তি দিয়ে বলেছেন, যে ভালর আবাদ সেই সফল হবে। আর মন্দের আবাদকারী ব্যর্থ হবে (সুরা আস শামস)। বেগম জিয়া ও শেখ হাসিনার পার্থক্যটা ওখানেই।
শেখ হাসিনার এই পরিণতি এবং ছাত্র জনতার অভ্যুত্থান সম্পর্কে যদি কোরআন শরীফে আরও মন দেন, দেখবেন সুরা কাসাস-এর ৪,৫,৬ আয়াতে ফিরআউন সম্পর্কে আল্লাহ বলেছেন, “নিশ্চয়ই ফির-আউন জমিনের বুকে অহংকারী হয়েছিল এবং সেখানকার অধিবাসীদেরকে বিভক্ত করে তাদের একটি শ্রেণিকে সে হীনবল করেছিল, তাদের পুত্রদেরকে সে হত্যা করত এবং নারীদেরকে জীবিত থাকতে দিত। সে তো ছিল বিপর্যয় সৃষ্টিকারী। আর আমরা ইচ্ছে করলাম, সে দেশে যাদেরকে হীনবল করা হয়েছিল তাদের প্রতি অনুগ্রহ করতে এবং তাদেরকে নেতা বানাতে, আর তাদেরকে উত্তরাধিকারী করতে, আর জমিনে তাদেরকে ক্ষমতায় প্রতিষ্ঠিত করতে, আর ফিরআউন, হামান ও তাদের বাহিনীকে তা দেখিয়ে দিতে, যা তারা সে দুর্বল দলের কাছ থেকে আশংকা করত।”
আমাদের এখানে কার কী অবস্থান তা সবারই জানা। দুর্বলদের প্রতি আল্লাহ অনুগ্রহ করেছেন, তারা হল ছাত্র জনতা।
আল্লাহর আরশে যাদের কান্না পৌছে গেছে তারাই সবচেয়ে বেশী খুশী এ দানবের পতনে।
বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠানে দক্ষ এবং সৎ কর্মকর্তা সাময়িকভাবে হলেও নিয়োগ দিন। সংশ্লিষ্ট অফিস থেকে এদের ডাটা সংগ্রহ করলেই হল। বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ দেখা যাচ্ছে যে সারাদেশে বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠানে কাজের একটা ধস নেমেছে। কাজে একটা ঢিলেমি এসেছে। এক্ষেত্রে দক্ষতার কোন বিকল্প নেই। ধন্যবাদ।
আমি
বিশ্বে এক মাত্র দেশ যেখানে সবাই পুত পবিত্র একরকম ফেরেস্তা আদমি ।
দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া আপনার জন্য কি না করেছেন আপনি উনাকে দেখতে যান উনার শারীরিক খুজ খবর নেন। সুযোগ থাকলে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার হাত ধরে দলে ফিরে আসুন! বিএনপি করে আপনি অনেক হামলা মামলার শিকার হয়েছিলেন অভিমান ভেঙ্গে ফিরে আসুন। আপনিওতো মজলুম আপনার জন্য দোয়া এবং শুভকামনা রইল।
শওকত মাহমুদের পক্ষে কিংবা বিপক্ষে যারা কথা বলে তাদের কারও আন্দোলনে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হয়নি। একদা সকলেরই সফল আন্দোলনের ইতিহাস থাকলেও পারিপার্শ্বিক নির্যাতন অসহায়ত্বের কারণে অনেকেই নিজের জীবন ও পরিবারকে বাঁচাতে স্বৈরাচার সরকারের কাছে আত্মসমর্পন করতে বাধ্য হয়েছে। নিজের অনেক সহযোদ্ধাকে আমি এভাবেই ঝরে যেতে দেখেছি।
ইতিহাসের শওকত জং ! কত ছলাকলা করে বিএনপিকে বধিতে স্বৈরাচারের ডেরায় ভুরিভোজের আমন্ত্রনে ...। পারল ক্যামনে?
হাসিনা সরকার থাকতে পত্রিকার কলাম পড়া শেষে কোন কমেন্ট দেখতে পেতাম না, এখন দেখি মন্তব্য করার মতো বুদ্ধিজীবীর অভাব নেই। মনে হয় একে স্বাধীনতা বলে
জনাব শওকত মাহমুদ। আওয়ামীলীগের একনিষ্ঠ দালাল। বিএনপি মহাসচিব যথার্থই বলেছেন, ‘শওকত মাহমুদ বিএনপির কিট।’ দলের দুঃসময়ে নতুন দল করে এখন আসছে, হালুয়া রুটি নিয়ে। আপনার হালুয়া রুটি আপনি খান। এদেশের মানুষ আপনাকে চিহ্নিত করবে জাতীয় প্রেসক্লাব দখলদার বাহিনীর সহযোগী মুনাফিক হিসাবে।
তারেক জিয়ার বিরুদ্ধেও দুর্নীতির অভিযোগ আছে। সেই সাথে দলীয় নেতা কর্মীদের সাথে তার বৈরী ও রূঢ় আচরণের অভিযোগ পুরোণো । তাছাড়া তার বিরুদ্ধে অসংখ মামলা রয়েছে এবং কিছু মামলায় সাজাপ্রাপ্ত । তাই বি এন পি ক্ষমতায় আসতে হলে অন্তত এক টার্ম তাকে প্রধান মন্ত্রীত্বের লোভ সংবরণ করে দলের সিনিয়র কাউকে প্রধানমন্ত্রী করা হবে এই ডিক্লারেশন আসলে ভালো হবে । সাধারন মানুষের মধ্যে তারেক জিয়া সম্পর্কে মিশ্র ধারণা আছে, যেমনটি বেগম জিয়া এবং দলের কিছু সিনিয়র নেতার ব্যাপারে নেই । তাই প্রধান মন্ত্রী হওয়ার আগে তার ইমেজ আরো ক্লিন হওয়ার প্রয়োজন আছে, এটা আমার ব্যক্তিগত মত।
জননেতা শওকত মাহমুদ ভাইয়ের জন্য শুভকামনা রইল, আল্লাহ ভাইকে নেক হায়াত দান করুক আমিন।
যে দল শওকত মাহমুদ, তৈমুর খন্দকার এবং মেজর হাফিজের মতো ত্যাগী নেতাদের মূল্যায়ন না করে; এম মঞ্জুর (সাবেক মায়র চট্টগ্রাম) এবং খাম্বা টুকুর (বেয়াই গোপালগঞ্জ) মতো সুযোগ সন্ধানী নেতাদের মূল্যায়ন করে সেই দলটি কি শহীদ জিয়ার আদর্শকে লালন করে? বঙ্গোপসাগরের ঢেউয়ের মতো মুহূর্তে মুহূর্তে রং পরিবর্তন করা রাজনীতি- প্রয়োজন হলে একটি দলের পা ছুঁয়ে সালাম করবে, আবার স্বার্থ ফুরিয়ে গেলে তাদেরকে রাজাকার হিসাবে আখ্যায়িত করবে। তারা ভুলে গেছে-''বাঁধ দিয়ে নদীর গতি পরিবর্তন করা যায়, কিন্তু সমুদ্রের টান থেকে তাকে বঞ্চিত করা যায়না''। স্বাধীনতার সময় কারা ছিল- সন্ত্রাসী, দেশ বিরোধী, লম্পট, অর্থ-পিপাসু এবং নারী ধর্ষণকারী; আজ জাতির কাছে তা দিবালোকের মত পরিষ্কার। আর যেই দলটি সম্পর্কে মিথ্যে অপবাদ দিয়েছে, প্রকৃত অর্থে তারাই ছিল দেশ প্রেমিক। ''পলাশফুল বনেই সুন্ধর, তাকে তো আর নিউমার্কেটের কাঁচের ঘরে মানায়না''
বিএনপি সহ দেশের সচেতন জনগণ যখন স্বৈরাচার একনায়কতন্ত্র শাসক শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আন্দোলনে লিপ্ত তখনই শাওকাত মাহমুদ,সমসের মোবিন ও বি-বাড়িয়ার উকিল আঃ সাত্তারদের বেঈমানীর কারণে দলের নেতা-কর্মীরা কিছু সময়ের জন্য হতবাক ও থমকে দাঁড়ায় কিন্তু তারপরও দলের সাধারণ নেতা কর্মীরা সাহসের সাথে এগিয়ে নিয়ে গিয়েছিল বর্তমানে একই দ্বারা অব্যাহত আছে।
দুর্দিনে দল ছেড়ে এখন পট পরিবর্তনের সাথে সাথে শুরু হয়ে গেছে নিবন্ধ লেখা। এত তাড়াতাড়ি কি বিএনপি আপনাকে ভুলে যাবে। BNP not forget the mirjafor like them. If they forget a huge number should pay.
মহান আল্লাহ পাক সঠিক বিচারক। মহান আল্লাহ ছাড় দেন ছেড়ে দেন না।
ধন্যবাদ লেখক কে। ২ জন মহান মানুষ কে নিয়ে লেখার জন্য। আন্তর্জাতিক ভাবেই ইউনুস সাহেব সম্মানিত আর আপোষহীন নেত্রী বলতে সবাই খালেদা জিয়া কে চেনে। নব্বইয়ের স্বৈরাচার এরশাদ বিরোধী আন্দোলন থেকেই উনি কোনো অপশক্তির কাছে আপোষ করেননি। ওয়ান ইলেভেনের সময় ফকরুল মঈনুদ্দিন দের সাথে আপোষ করেন নি। বিদেশে যাওয়ার শত সুযোগ থাকা সত্ত্বেও যাননি। এইদেশের জন্য এই দুজন মহান ব্যাক্তির অবদান জাতি মনে রাখবে বহুদিন। তবুও একদল সন্ত্রাসীরা দুর্নিবাজরা খুনিরা চোরেরা এই দুজন কে সহ্য করতে পারেনা। কারন অশিক্ষিত মূর্খ চোর বাটপার রা ইতিহাস জানেনা।
নির্যাতিত, নিপীড়ত সাধারণ মানুষের পাশাপাশি সবচাইতে বেশি খুশি হয়েছে যে নিরীহ-নিরপরাধ মানুষ গুলোকে জেল-ঝুলুম খাটিয়ে ও অন্যায়ভাবে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে হত্যা করে ইসলামী আন্দোলনকে চিরদিনের জন্য স্তব্ধ করে দিতে চেয়েছিলো তাদের আত্মা।
বিএনপি সহ দেশের সচেতন জনগণ যখন স্বৈরাচার একনায়কতন্ত্র শাসক শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আন্দোলনে লিপ্ত তখনই শাওকাত মাহমুদ,সমসের মোবিন ও বি-বাড়িয়ার উকিল আঃ সাত্তারদের বেঈমানীর কারণে দলের নেতা-কর্মীরা কিছু সময়ের জন্য হতবাক ও থমকে দাঁড়ায় কিন্তু তারপরও দলের সাধারণ নেতা কর্মীরা সাহসের সাথে এগিয়ে নিয়ে গিয়েছিল বর্তমানে একই দ্বারা অব্যাহত আছে।
খালেদা জিয়াকে মজলুম বলা হলেও তিনিও কিন্তু একসময় জালেম ছিলেন, এটা ভুলে যাওয়া ঠিক হবে না!!!
বিনপি গত ১৫ বছর সাহসী এবং ইতিবাচক রাজনীতির পরিবর্তে, কয়েকদিন পর পর শো-ডাউন করে নিরীহ নেতা-কর্মীদের হাসপাতাল এবং জেলে পাঠানোর ব্যবস্থা করে কোর্টে দৌড়া-দৌড়ি করা, বাইডেনের ভুয়া-প্রতিনিধিকে নিয়ে হাস্যকর সংবাদ সম্মেলন করে দেশবাসীকে বোকা বানানো এবং বিদেশী কূটনীতিক নির্ভর রাজনীতি করা। দিনের বেলা স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে গলা ফাটানো বক্তব্য দিয়ে রাতের বেলা ঐ তাদের সাথে বসে ডিনার করা এবং শেইখ সেলিম ও গওহর রিজভী গংদের সাথে বেয়াই-বেয়াইন গিরি পেতে পার্টির কনফিডেন্সিয়াল মেসেজ দিয়ে সাহায্য করা। এছাড়া আন্দোলনের সময় গংদের সাহায্য নিয়ে বিদেশে গিয়ে বসে থাকার মতো পরিকল্পনাহীন রাজনীতি করে পতিত স্বৈরাচারীকে দৈত্য-দানবে পরিণত করে জাতিকে দুর্বিসহ যন্ত্রনা দেওয়ার জন্য সহায়তা করেছে।
আপনার লেখাটি সময়উপযুগী,আপনি নিজেও বারবার কারাগারে গিয়েছেন,আপনার বিরুদ্ধে ৭৫ থেকে ৮০টা মামলা দিয়েছে ফেরয়াউন সরকার।আল্লাহ পাক খালেদা জিয়াকে সুস্থতার সাথে নেক হায়াত দান করুন,আমিন।
দুর্দিনে দল ছেড়ে এখন পট পরিবর্তনের সাথে সাথে শুরু হয়ে গেছে নিবন্ধ লেখা। এত তাড়াতাড়ি কি বিএনপি আপনাকে ভুলে যাবে।
হাসিনা পালানোর পর যারা রাস্তায় নামছে তারা সবাই খুশি।
হাসিনার মত দুনিয়া কাপানো রাজনীতি করতে চাইলে বি এন পির আরও ৫৩ বছর সাধনা করতে হবে। আর খুশি তারাই হবে যারা এতদিন দুর্নিতি করতে পারেনি।
আমরা গনতন্ত্রমনা সকল বাংলাদেশীই খুশি
আপনি সম্ভবত এখন বিএনপির কোনো কমিটিতে নেই।
সময়ের দাবি ছাত্রদের শাসন ব্যবস্থায় সম্পৃক্ত করে মেধাবী বাংলাদেশ গড়ে তোলা হোক। ছাত্রদের বিভিন্ন স্তর থেকে তাদের বাছাই করে সহ উপদেষ্টা, উপ সহ উপদেষটা এবং সংসদীয় কমিটির মতো প্রত্যেক মিনিষটারিরীর জন্য কমিটি বানাও। জনগণের দাবি যে সব ছাত্র হাসিনা কে তাড়িয়েছে, তাদের দেশপ্রেমের কথা চিন্তা করে শাসন ব্যবস্থায় সকলকে কোন না কোন দায়িত্ব প্রধান করা হউক। এগিয়ে চলো বাংলাদেশ।
আমিও খুশি। আল্লাহ তায়ালা জালেমের উপর মজলুমদের বিজয় দান করেছে। আমরা আল্লাহ তায়ালার নিকট কৃতজ্ঞতা ও শুকরিয়া জ্ঞাপন করছি। আমিন।আমিন।আমিন।
পুরো দুনিয়ার মানুষ খুশিতে আত্মাহারা।
আপনি ভুল বলেছেন সবচেয়ে বেশী খুশী এদেশের ১৮ কোটী জনগন। আপনার নেত্রীতো গুলশানের বিলাসবহুল ঘরে বসে আরামেই কারাবাস করেছেন। এরকম কয়জন রাজবন্দীর কপালে জোটে? ছাত্র জনতার গণ অভূত্থানে আপনাদের কি অবদান এর সমপূ্র্ণ কৃতিত্ব নুতন প্রজন্মের ছাত্র যুবাদের। বিএনপিতো ভিতুর মতো শুধু বিবৃতি দিয়ে আর দায়সারা গোছের মিছিল মিটিং করেছে। এদের অবদান স্বীকার করুন।
যথার্থ বলেছেন
আমিও খুশি। আল্লাহ তায়ালা জালেমের উপর মজলুমদের বিজয় দান করেছে। আমরা আল্লাহ তায়ালার নিকট কৃতজ্ঞতা ও শুকরিয়া জ্ঞাপন করছি। আমিন।
আমরা গনতন্ত্রমনা সকল বাংলাদেশীই খুশি
মহান আল্লাহ আমাদের সকলকে এই ডাইনিথেকে রক্ষা করেছেন।
সকল দেশপ্রেমিক নাগরিকই খুশী
সারা দেশের মানুষ খুশি
আমিও খুব খুশি । আমি সব সময় ভাবতাম বেগম খালেদা জিয়া যেন ইন্তেকালের আগে হাসিনার পতন দেখে যেতে পারে ।
উনারা কেউ নন আমি নিজেই সবচেয়ে খুশী হয়েছি।
আমি বিশ্বাস করি এদেশের কোটি কোটি মানুষ অত্যন্ত খুশি শুধু ফ্যাসিস্টের পতনে নয় সাথে এক কুৎসিত মনোবৃত্তির সাইকোপ্যাথের বিদায়ে।
Taufiqul Pius ------ 100% True, Shobcheye Happy ami.
বাংলার বেশীর ভাগ মানুষজন খুশি । জালিমের কবল থেকে বাংলাদেশ এখন মুক্ত। ঘুম খুন হত্যার আপাতত অবসান হল ইনশা আল্লাহ্ । মানুষ চায় শান্তিতে জিবনযাপণ । আলাহ্ সহায় ।
দারুণ এক ঘটনা ঘটে গেছে আমাদের বাংলাদেশে। আল্লাহ আমাদের সহায় হোন
চমৎকার লেখা। বারবার পড়ার মত।
I am the happiest one!
I am the happiest one!
Ekdom Thik Kotha
আমি। আমি সবচে খুশী। সেই ২০১৩ সালে থেকে হাসিনার পতনের জন্য নিরবিচ্ছিন্নভাবে লিখে যাচ্ছি। দেশ ছেড়েছি ২০১৪তে - হাসিনা বিরোধী লেখার জন্য হুমকী পেয়ে। আমারচে কে বেশী খুশী এই ফ্যাসিষ্ট খুনীর পতনে?