ঢাকা, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, শুক্রবার, ৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ১৬ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬ হিঃ

দেশ বিদেশ

পুলিশ সদস্যদের মনোবল বাড়ানোর চেষ্টা

স্টাফ রিপোর্টার
৭ আগস্ট ২০২৪, বুধবার

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কর্মসূচি চলার সময় সংঘাত সংঘর্ষে চার শতাধিক মানুষের মৃত্যু হয়েছে। সংঘাতে অনেক পুলিশ সদস্যও নিহত হয়েছেন। ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে থানায় থানায়। এমন পরিস্থিতিতে আত্মরক্ষা নিয়ে চিন্তিত পুলিশ সদস্যরা। থানা ছেড়ে নিরাপদ স্থানে চলে গেছেন অনেকে। যারা ব্যারাকে আছেন তারাও নিরাপত্তা নিয়ে চিন্তিত। এ কারণে থানা কিংবা সড়কে কোথাও পুলিশ সদস্যদের দেখা যাচ্ছে না। এমন অবস্থায় আনসার সদস্যদের থানার কিছু স্থাপনায় নিরাপত্তা দিতে মোতায়েন করা হয়েছে। দ্রুত সময়ের মধ্যে পুলিশ সদস্যদের মনোবল চাঙ্গা করে কাজে ফেরাতে চেষ্টা করা হচ্ছে। 

রাজপথের আন্দোলনের দ্বিতীয় দফার প্রথম দিনে সিরাজগঞ্জের এনায়েতপুর থানায়  ১৩ জন পুলিশকে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা। এসব ঘটনা ছড়িয়ে পড়ার পরে আবার ধাক্কা খায় পুলিশের মাঠ পর্যায়ের সদস্যরা। কিন্তু সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশ ছেড়ে পালানোর পর দেশব্যাপী বিজয়োল্লাস করে সাধারণ মানুষ ও বিক্ষুব্ধ জনতা। এসময় বিক্ষুব্ধ জনতা অন্যান্য সরকারি বিভিন্ন স্থাপনার পাশাপাশি পুলিশ সদর দপ্তর, ঢাকার ডিবি কার্যালয়, আইজিপি ভবনসহ ঢাকার বিভিন্ন থানায় ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করে। এসবের মধ্যে বেশির ভাগ থানায় ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করা হয়। এ ছাড়া বেশ কিছু পুলিশ ফাঁড়িতে হামলা করা হয়। কিছু কিছু থানা ও ফাঁড়িতে পুলিশকে পিটিয়ে হত্যা করে বিক্ষুব্ধ জনতা। ঢাকার যাত্রাবাড়ী, উত্তরা পূর্ব ও ঢাকার বাইরের থানা মিলিয়ে অনেক পুলিশ সদস্য নিহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। যদিও পুলিশ কর্তৃপক্ষ এখনো এই হিসাব করতে পারেনি। সহকর্মীদের নির্মম মৃত্যুর খবর জানাজানির পর সোমবার রাত থেকে পুলিশের অধস্তনদের মাঝে মারাত্মক নেতিবাচক প্রভাব বিরাজ করে। কেউ কেউ বিভিন্নভাবে তীব্র ক্ষোভও প্রকাশ করছেন। অনেকেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে স্ট্যাটাস দিয়ে পুলিশের চাকরি থেকে অব্যাহতি নেয়ার সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছেন। অরক্ষিত হয়ে পড়ে আছে পুলিশ সদর দপ্তর, ডিএমপি হেডকোয়ার্টার্স, আইজিপি ভবন, ডিএমপি’র ডিবি অফিসসহ ঢাকার সকল থানা ও পুলিশ ফাঁড়ি। বিক্ষুব্ধ জনতা হামলা করে ছিনিয়ে নিয়ে গেছে অনেক থানার অস্ত্রাগারে রক্ষিত থাকা অস্ত্র। 

পুলিশের অধস্তন সদস্যদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর থেকে আতঙ্কে ও জীবনের নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন তারা। গত কয়েকদিন সরকারের পতনের দাবিতে ছাত্র-জনতার সঙ্গে পুলিশ ও আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের সঙ্গে সংঘর্ষে আন্দোলনকারীদের পাশাপাশি অনেক পুলিশ সদস্যও নিহত হয়েছেন। ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জেলার কয়েকশ’ থানা ও পুলিশ স্থাপনায় অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুর করা হয়েছে। সোমবার সরকার পতনের পর পুলিশ সদর দপ্তরেও অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে। এমন অবস্থায় জীবনের শঙ্কায় কর্মবিরতির ঘোষণা দিয়েছে ‘বাংলাদেশ পুলিশ অধস্তন কর্মচারী’ ব্যানারে পুলিশের একটি অংশ। 

এদিকে অধস্তন পুলিশের রাগ-ক্ষোভ ও ভয়ভীতি কাটিয়ে পুলিশের কার্যক্রম স্বাভাবিক করার চেষ্টা করছেন বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। তারা জানান, অস্থিতিশীল পরিস্থিতি ও সংকট মোকাবিলা করে পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটের কার্যক্রম স্বাভাবিক গতিতে ফিরিয়ে আনতে অতিরিক্ত আইজিপি একেএম শহিদুর রহমানকে বাংলাদেশ পুলিশের ‘ফোকাল পার্সন’ হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। তিনি সংকটকালীন সময়ে পুলিশ বাহিনীতে সমন্বয়কের দায়িত্ব পালন করবেন। গতকাল দুপুর ৩টার দিকে রাজধানীর পরীবাগের পুলিশ অফিসার্স মেসে এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান ‘নির্যাতিত, নিগৃহীত, অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের’ পক্ষ থেকে ডিআইজি (চাকরিচ্যুত) খান সাইদ হাসান। তিনি বলেন, স্বৈরাচারী শেখ হাসিনার দুঃশাসনকালে নিগৃহীত, চাকরিচ্যুত, অন্যান্যভাবে বঞ্চিত পুলিশের সাবেক ও বর্তমান কর্মকর্তা-কর্মচারীর উপস্থিতিতে দেশের সামগ্রিক পরিস্থিতি ও বাংলাদেশ পুলিশের সংকট নিয়ে বিশদ আলোচনা করা হয়। আলোচনায় দেশব্যাপী থানা ও পুলিশ লাইন্সগুলোয় পুলিশ হত্যা, অগ্নিসংযোগ, লুটতরাজ এবং ক্ষয়ক্ষতি নিয়ে শিগগিরই করণীয় বিষয়ে বিশদ আলোচনা করা হয়। তিনি বলেন, বিদ্যমান পরিস্থিতিতে পুলিশের চেইন অব কমান্ড ভেঙে পড়ায় পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটের কার্যক্রম চালু করার লক্ষ্যে পুলিশ সদর দপ্তরের অতিরিক্ত মহাপুলিশ পরিদর্শক একেএম শহিদুর রহমানকে বাংলাদেশ পুলিশের সব ইউনিটের সঙ্গে যোগাযোগের কন্ট্রাক্ট পয়েন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালনের জন্য সর্বসম্মতভাবে মনোনীত করা হয়েছে। বাংলাদেশ পুলিশের সব ইউনিটকে অতিরিক্ত মহাপুলিশ পরিদর্শক শহীদুর রহমানের সঙ্গে যোগাযোগের অনুরোধ করা হলো। অতিরিক্ত আইজিপি একেএম শহিদুর রহমান বলেন, বর্তমানে আমরা সংকটময় সময় পার করছি। আমাদের অনেক পুলিশ সদস্য মারা যাচ্ছে। তাদের মধ্যে অনেক ভয়ভীতি কাজ করছে। পুলিশের সব কার্যক্রম বন্ধ আছে। আমরা পুলিশের সব ইউনিটের সঙ্গে সমন্বয় করে দ্রুত কার্যক্রম স্বাভাবিক করার চেষ্টা করছি।

ওদিকে, পুলিশ সদস্যদের উত্থাপিত বিভিন্ন সমস্যা ও দাবির যৌক্তিক সমাধানের আশ্বাস দিয়েছেন পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন। মঙ্গলবার বিকালে অজ্ঞাত স্থান থেকে পাঠানো এক ভিডিও বার্তায় আইজিপি বলেন, বাংলাদেশ পুলিশের যেসব সদস্য জনগণের জীবন ও সম্পদ রক্ষায় পেশাদারিত্বের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে জীবন উৎসর্গ করেছেন তাদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি। আহত অবস্থায় বিভিন্ন স্থানে যারা আছেন তাদের সকল প্রকার চিকিৎসার ব্যবস্থা নিশ্চিত করা হবে। তিনি বলেন, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র সংগঠনের নেতৃবৃন্দকে পুলিশ সদস্য ও পুলিশের স্থাপনাগুলোতে যাতে আক্রমণের ঘটনা না ঘটে সেজন্য ব্যবস্থা নেয়ার জন্য সকলকে বিনীত অনুরোধ করছি। সেই সঙ্গে পুলিশের স্থাপনাগুলোতে নিরাপত্তা নিশ্চিতকল্পে দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনী আমাদের অহর্নিশ সহযোগিতা করে যাচ্ছে। পুলিশের সকল সদস্যকে দৃঢ় মনোবল নিয়ে ধৈর্য সহকারে নিজের নিরাপত্তা বজায় রেখে দায়িত্ব পালনের জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করছি। আশা করছি, সকলের সহযোগিতায় দ্রুতই পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে উঠবে। 

ওদিকে রাজধানীর যাত্রাবাড়ী, বাড্ডা, মোহাম্মদপুর, আদাবরসহ বিভিন্ন থানায় রাতভর হামলা এবং লুটপাটের ঘটনা ঘটেছে। সোমবার দিনব্যাপী থানায় থানায় হামলার ঘটনা ঘটে। অনেক জায়গায় পুলিশের সঙ্গে বিক্ষুব্ধ জনতার সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। অবশ্য রাতে বিভিন্ন থানা থেকে সরে যান আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। মোহাম্মদপুর থানা ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। থানা ভবনের কয়েকটি রুম থেকে ধোঁয়া উঠতে দেখা যায়। থানা প্রাঙ্গণে দেখা যায় পুড়ে যাওয়া বেশকিছু গাড়ি ও আসবাবপত্র। থানার ভেতর থেকে ফ্যান, চেয়ার-টেবিলসহ সব ধরনের জিনিসপুত্র লুট হয়ে গেছে। থানায় দায়িত্বরত পুলিশ সদস্যরা সোমবারই নিরাপত্তা সংকটের কারণে থানা ত্যাগ করে নিরাপদ আশ্রয়ে চলে যান। থানার এক পুলিশ সদস্য বলেন, থানার ভেতরে থাকা ‘সকল অস্ত্র এবং গোলাবারুদ লুট হয়ে গেছে। তবে হাজতখানায় যেসব আসামি ছিল সোমবার সকালের মধ্যেই তাদের আদালতে পাঠিয়ে দেয়ায় কোনো আসামির ক্ষতি হয়নি। আদাবর থানাতেও ব্যাপক লুটপাট হয়েছে। থানার সামনে রাখা যানবাহন, মোটরসাইকেল এবং থানার ভেতরের জিনিসপত্র সোমবার রাতেই লুট হয়ে গেছে। এই থানাতেও কোনো পুলিশ সদস্য দেখা যায়নি। বাড্ডা এবং ভাটারা থানাতেও হামলা হয়। আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেয়া হয় থানা ভবন। থানার বাইরে রাখা সরকারি গাড়ি এবং থানার ভেতরে সবকিছুই পুড়িয়ে ফেলা হয়েছে। এ সময় পুলিশের তরফ থেকে গুলি ছোড়া হয়। পরে এই দুটি থানা থেকেও সরে গেছেন পুলিশ সদস্যরা। খিলগাঁও, কদমতলী, উত্তরা পূর্ব, তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল, লালবাগসহ বিভিন্ন থানা থেকে পুলিশ সদস্যরা সোমবার সরে যান। এসব থানায় একের পর এক হামলার মুখে নিরাপত্তার কারণে থানা ভবন ত্যাগ করার নির্দেশনা আসে। বংশাল, বাড্ডাসহ কোনো কোনো থানার পুলিশ সদস্যরা সোমবার রাতে থানা ত্যাগ করে রাজারবাগ পুলিশ লাইনসে আশ্রয় নেন। এসময় কোথাও কোথাও হামলার মুখে গুলি ছুড়তে দেখেছেন বলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট দিয়েছেন বংশালের কয়েকজন বাসিন্দা। এ ছাড়া সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া বিভিন্ন ভিডিওতে, রাজারবাগের পুলিশ লাইনসে সাইরেন বাজতে দেখা গেছে। ঢাকার ৫০টি থানার অধিকাংশই পুলিশবিহীন অবস্থায় রয়েছে।
অন্যদিকে গতকাল বাংলাদেশ অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ অফিসার্স কল্যাণ সমিতির সভাপতি সাবেক আইজিপি ও সাবেক পিএসসি চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা এ টি আহমেদুল হক চৌধুরী ও মহাসচিব অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ সুপার মিয়া লুৎফর রহমান চৌধুরী স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আসুন আমরা সবাই ছাত্র সমাজের বৈষম্যবিরোধী সমাজ ও দেশ গঠনের আন্দোলনের শুরু থেকে এ যাবৎ ছাত্র- জনতা, পুলিশ, আনসার যারা দুর্ভাগ্যজনকভাবে মৃত্যুবরণ করেছেন তাদের আত্মার শান্তি এবং যারা গুরুতর আহত হয়ে চিকিৎসাধীন আছেন তাদের দ্রুত সুস্থতা কামনা করি। দেশের জনগণের জানমাল ও সরকারি সম্পত্তি হেফাজতে রাখার জন্য পুলিশ বাহিনীকে দায়িত্ব পালনে সহযোগিতা করা বর্তমানে আমাদের অন্যতম দায়িত্ব। আসুন আমরা এ পবিত্র দায়িত্ব আন্তরিকভাবে পালন করি। আশা করি, সরকার সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে এই অনাকাক্সিক্ষত হত্যাযজ্ঞ, আগ্নেয়াস্ত্র লুট, অগ্নিসংযোগ সহ সকল অপকর্মের জন্য দলমত নির্বিশেষে দায়ী ব্যক্তিদের উপযুক্ত শাস্তি নিশ্চিত করবেন। একই সঙ্গে সমিতি নিরপরাধ পুলিশ সদস্য এবং তাদের পরিবারবর্গ যাতে হয়রানির শিকার না হয় সেদিকে লক্ষ্য রেখে ঐতিহ্যবাহী পুলিশ বাহিনীকে দেশের এ ক্রান্তিলগ্নে নব উদ্যমে কাজ করার পরিবেশ তৈরি করার জন্য দেশবাসীর প্রতি উদার আহ্বান জানান। 

পাঠকের মতামত

প্রথম হল পুলিশের লোক অপরাধ করে থাকলেও আইনের মাধ্যমেই বিচার হবে । কেউ পুলিশের উপর আক্রমণ না করা । তাদের এই বার্তা পৌছে দিয়ে নিরাপদে দায়িত্ব পালন করতে দেওয়া। অতি উৎসাহী কোন কোন গোষ্টী তাদের উপর আঘাত হেনেছে তাদের সামাজিকভাবে প্রতিহত করতে এখনই সর্বস্তরের জনগনকে সজাগ দৃষ্টি রাখতে হবে। পুলিশ আইনে ব্যপক সংশোধন করা প্রয়োজন যেমন- রিমাইন্ড এর অপব্যবহার, মামলার ক্ষেত্রে অজ্ঞাত আসামী রেখে মামলা দেয়া বন্দ করা প্রয়োজন।

babu
৭ আগস্ট ২০২৪, বুধবার, ২:২১ অপরাহ্ন

বাংলাদেশের সব পুলিশ থানা থেকে পালিয়ে কর্মবিরতিতে চলে গেছে স্যার। গণহারে তাদের উপর আক্রমণ কেন করা হলো? নিম্নপদস্থ অফিসাররা কি দোষ করলো? পুলিশ হচ্ছে হুকুমের গোলাম। বিএনপি যখন ক্ষমতায় ছিল তখন তারা বিএনপির কথায় আওয়ামী লীগকেও পিঠিয়েছে। তারা তো নির্বাহী বিভাগের আদেশের গোলাম মাত্র।

খালেদ আহমদ
৭ আগস্ট ২০২৪, বুধবার, ২:১৫ অপরাহ্ন

প্রথম হল পুলিশের লোক অপরাধ করে থাকলেও আইনের মাধ্যমেই বিচার হবে । কেউ পুলিশের উপর আক্রমণ না করা । তাদের এই বার্তা পৌছে দিয়ে নিরাপদে দায়িত্ব পালন করতে দেওয়া। অপর পক্ষে সাবেক সরকারের বিভিন্ন ছাত্র সংগঠন পুলিশের উপর আক্রমণ করতে পারে, তাদের মনোবল ভাঙ্গার জন্য। সে ব্যাপারেও তাদের কিছু ক্ষমতা দিতে হবে ।

Kazi
৭ আগস্ট ২০২৪, বুধবার, ১১:৫৪ পূর্বাহ্ন

Police,who were involve in mass shooting, should be punished.

Jahir
৭ আগস্ট ২০২৪, বুধবার, ১০:৩৮ পূর্বাহ্ন

পুলিশ আইন সংশোধন করতে হবে। বিটিশ আমলের আইন দিয়ে নতুন বাংলাদেশ চলতে পারেনা

azad
৭ আগস্ট ২০২৪, বুধবার, ১০:০৩ পূর্বাহ্ন

কিছু পুলিশ সদস্যদের দালালি খুন খারাপের কারণে আজকে সব policer এই অবস্থা.

Mohammed Rafiqul Isl
৭ আগস্ট ২০২৪, বুধবার, ৭:৩৯ পূর্বাহ্ন

দেশ বিদেশ থেকে আরও পড়ুন

আরও খবর

দেশ বিদেশ সর্বাধিক পঠিত

মৌলভীবাজারে জাতীয় পার্টির সম্মেলন সম্পন্ন / ‘আমরা আওয়ামী লীগে নেই, বিএনপিতেও নেই

Logo
প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী
জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]
Copyright © 2024
All rights reserved www.mzamin.com
DMCA.com Protection Status