অনলাইন
শহীদ মিনার থেকে এক দফা ঘোষণা
স্টাফ রিপোর্টার
(১ মাস আগে) ৩ আগস্ট ২০২৪, শনিবার, ৬:০১ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ১২:১৬ পূর্বাহ্ন
কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের সমাবেশ থেকে এক দফা কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বৈষম্য বিরোধী ছাত্রআন্দোলন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও মন্ত্রীসভার সব সদস্যের পদত্যাগ দাবিতে আগামীকাল রোববার সারাদেশে সর্বাত্মক অসহযোগ শুরু হবে বলে সমাবেশ থেকে ঘোষণা দেন আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক নাহিদ ইসলাম।
সমন্বয়কদের এই পদকে বিতর্কিত করা হবে, প্রত্যেককে হেনস্থা করা হবে । হেরে গেলে জাতিও ভূলে যাবে । জাতী সমন্বয়কদের জাতীর মুকুট বানিয়ে রাখবে । যদি জাতীকে মুক্ত করতে পারে । সময় কম নিজের পদের সদ্ব্যবহার কর ।
I salute all the protesters. Please be united in any situation. We all are with your side. We wanna be fron the demon...
সারা বাংলার পেশাজীবী বৈষম্য ছাত্র আন্দোলনে এক ৷৷৷ সাতে৷ যোগ দিন
কোটা সংস্কার থেকে রাষ্ট্র সংস্কার --------------------------------------- কোটা পদ্ধতি চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে বড় ধরনের বৈষম্য সৃষ্টি করেছিল। ফলে মেধাবী ছাত্রছাত্রীরা যোগ্যতা থাকা স্বত্বেও চাকরি পেতেননা। এই বঞ্চনা দীর্ঘদিন চলতে থাকে। ফলে শিক্ষার্থীদের মনে জন্ম দিয়েছে ক্ষোভ, ঘৃণা, হতাশা। কেউ দীর্ঘদিন বঞ্চনা সহ্য করতে পারেনা। তাই শিক্ষার্থীরা রাষ্ট্রের ও সরকারের কাছে তাঁদের চাকরি পাওয়ার অধিকারের দাবী জানায়। মহামান্য রাষ্ট্রপতির কাছে তাঁরা স্মারকলিপি দিয়েছেন। সরকার দিনের পর দিন শিক্ষার্থীদের দাবী উপেক্ষা করতে থাকে এবং তাঁদের তুচ্ছতাচ্ছিল্য করে এবং সরকারের ছাত্র সংগঠন ছাত্রলীগকে দিয়ে শিক্ষার্থীদের মারধর করা হয়। তাতেও শিক্ষার্থীরা দাবী থেকে সরে না আসলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী দিয়ে শিক্ষার্থীদের ওপর প্রাণঘাতী গুলি, টিয়ারসেল নিক্ষেপ করা হয়। ফলে ৩০০শত এর কাছাকাছি ছাত্রছাত্রী, রিকশাওয়ালা, ফেরিওয়ালা, দোকানদার নিহত হয় এবং কয়েক হাজার আহত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। অনেকে অন্ধ ও পঙ্গু হয়ে গেছেন। হাজারে হাজারে শিক্ষার্থী এবং রাজনৈতিক নেতাকর্মী গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আন্দোলনের শুরুতে শিক্ষার্থীরা সরকারের সাথে আলোচনা করতে চেয়েছিলেন। তাঁদেরকে পাত্তা দেয়া হয়নি। স্বাধীন বাংলাদেশের এমনকি উপমহাদেশের ইতিহাসে এতো অধিকসংখ্যক হত্যাকাণ্ড আর কখনো ঘটেনি। সরকার এখন বড় বেকায়দায়, এটা আন্দোলনকারীরা এবং দেশের সবাই বুঝে গেছে। ফলে সরকারের আলোচনার আহ্বানে সাড়া দেয়ার মতো পরিবেশ পরিস্থিতি এবং সেই মনোভাব শিক্ষার্থীদের থাকার কথা নয়। ইয়াহিয়া খান '৭১ সালের ২৫-শে মার্চ এসেম্বলি ডেকেছিলেন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ৭-ই মার্চের ভাষণে সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, রক্তের দাগ শুকায় নাই। শহীদের রক্তের ওপর দিয়ে তিনি এসেম্বলিতে যেতে পারেননা। কিন্তু, ইয়াহিয়া খান এখনকার মতো বেশি নৃশংস হত্যাকাণ্ড ঘটাননি। সারাদেশে যে রক্তের বন্যা বয়ে যাচ্ছে এবং শহীদদের স্বজনদের আর্তচিৎকারে আকাশে বাতাসে যেভাবে কাঁপন ধরেছে, এই শোক সামাল দিয়ে আলোচনায় যাওয়ার অবস্থা আছে বলে মনে হয়না। প্রথম দিকে আন্দোলন খুবই শান্তিপূর্ণ ছিল। তাঁরা সরকারের সাথে আলোচনা করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু, আলোচনা প্রত্যাখ্যান করে শতশত লাশ উপহার দেয়া হলো। এরপর শিক্ষার্থীরা ৯দফা দাবী দিলেন। তাও উপেক্ষা করা হলো। ফলে ৯দফা এখন ১দফায় রূপান্তরিত করা হলো। শিক্ষার্থীদের ১দফা মানে মনে হচ্ছে, তাঁরা রাষ্ট্র সংস্কারের দিকে এগোচ্ছেন।
Good Decision.. No alternative option, Go Ahead
Dictator Sheikh Hasina will have to go and that is final.There is no alternative way.Salute to the Student Heroes of the time.
It is the time for all of us to jump to reconstruction of constitution, government policies and procedures to stop corruption in every area of the country. It is also time to bring the those who are responsible for destroying the to justice. Let us work together to reach our goal.
এখন অনেক পানি গড়িয়েছে। তাই একদফা ছাড়া এ সমস্যার সমাধান আর নেই। এতো হত্যা এতো রক্তের হিসাব দেওয়ার সময় শেষ হয়ে গেছে।
অসহযোগ আন্দোলনে যোগ দিতে আগামীকাল আমরাও আসছি চট্টগ্রামে মহান আল্লাহ্ যেন খুব তাড়াতাড়ি সফল করেন আমিন
Alhamdulillah
যেহেতু এক দফা দেওয়া হয়েছে, সেহেতু আওয়ামী লীগ মাঠে ও সরকারে টিকে থাকবেই। ২০১৩এর মত কান ধরে বাড়িতে এইবার পাঠানো হবে।
আলহামদুলিল্লাহ, আল্লাহ ছার দেন ছেড়ে দেন না।আল্লাহ জুলুম -অত্যাচারের হাত থেকে দেশের মানুষকে হেফাজত করুন-আমিন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও মন্ত্রীসভার সব সদস্যের পদত্যাগ দাবি করতেছি।অসহযোগ আন্দোলন সফল হক।
দলমত নির্বিশেষে সবাইকে রাজপথে নামার আহবান
সকল সংগ্রামী ছাত্র ছাত্রী দের প্রতি জানাই সংগ্রামী সালাম এবং শুভ কামনা ---।।।
সৈরাচার নিজে থেকে যায়না টেনে নামাতে হয়।দোয়া করি, যেন কবুল হয় সফলতা আসবেই ইনশাআল্লাহআন্দোলনকারীদের মনে রাখা ভালো এই আন্দোলনে যদি সফল না হন তাহলে অনেকেই হয়তো পৃথিবী থেকে নির্চিহ্ন হয়ে যাবেন। হয় হবে স্বৈরশাসকের পতন, না হয় হবে ছাত্র ছাত্রীদের গুম হওয়ার অধঃপতন ? রাষ্ট্রের জন্য এখন দুটি জিনিস পরিষ্কার। জোক কখনো ছাড়ে না, লবণ দিয়ে ছাড়াতে হয়।
দোয়া করি, যেন কবুল হয়
সৈরাচার নিজে থেকে যায়না টেনে নামাতে হয়।
আর অন্য কোন রাস্তা খোলা নাই
সালাম হাজার সালাম
আন্দোলনকারীদের মনে রাখা ভালো এই আন্দোলনে যদি সফল না হন তাহলে অনেকেই হয়তো পৃথিবী থেকে নির্চিহ্ন হয়ে যাবেন। হয় হবে স্বৈরশাসকের পতন, না হয় হবে ছাত্র ছাত্রীদের গুম হওয়ার অধঃপতন ? রাষ্ট্রের জন্য এখন দুটি জিনিস পরিষ্কার।
অভিন্দন তরুনদেন, সময়ের অপেক্ষায় রইলাম
Dateline August 1975: Fall of father dictator! Dateline August 2024: Fall of daughter dictator!!!
শুভ কামনা রহিলো আল্লাহপাক সবাইকে হেফাজত করুন আমীন ইয়া রাব্বাল আলামীন।
এটাই চূড়ান্ত করতে হবে।
সফলতা আসবেই ইনশাআল্লাহ
Alhamdulillah!!!!!!!!
সালাম হাজার সালাম
আলহামদুলিল্লাহ তাহলে বীরের বেশে এবার দেশে ফিরতে পারবো
খেলা হবে গেলো কই
শাপলা চত্বর 05/05/2013 এর মত যেন না হয়। সবাই সতর্ক থাকবেন।দায়িত্ব নিজের কাধে নেন সবাই। সাবাশ
Go ahead & request all student gurdian participet
এত আনন্দ কোথায় রাখি, ফিরব দেশে গর্ব দেশ রাজাকারের বাংলাদেশ ইরাক প্রবাসী,,
সাব্বাস বাংলাদেশ। স্যালুট তারুন্যকে।
সাব্বাস বাংলাদেশ। স্যালুট তারুন্যকে।
আলহামদুলিল্লাহ।স্বৈরাচারের পতন চাই।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও মন্ত্রীসভার সব সদস্যের পদত্যাগ দাবি করতেছি।অসহযোগ আন্দোলন সফল হক।
ইনশাআল্লাহ এইবার হবেই হবে
রাষ্ট্র সংস্কাররের কাজ শুরু করেদিয়েছে ছাত্র জনতা ।বাংলাদেশ বাংলাদেশ বাংলাদেশ ।
যুগে যুগের সব ভারী কাগজে তরুণদের নাম ২১২৪ এ জাতি ফের তোমাদের দিবে সালাম।
জোক কখনো ছাড়ে না, লবণ দিয়ে ছাড়াতে হয়।