দেশ বিদেশ
বিআইডব্লিউটিএ এবং টুমাস-ইনোভেট জয়েন্ট ভেঞ্চারের মধ্যে চুক্তি
অনলাইন ডেস্ক
(২ মাস আগে) ৩ মার্চ ২০২৪, রবিবার, ৫:৫২ অপরাহ্ন
চট্টগ্রামের মিররসরাই ও সন্দ্বীপ, কক্সবাজারের সোনাদিয়া দ্বীপ এবং টেকনাফের সাবরাং ও জালিয়ার দ্বীপে জেটিসহ আনুষাঙ্গিক স্থাপনা নির্মাণের নকশা পর্যালোচনা এবং নির্মাণ কাজের তদারকির জন্য বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্ষকে (বিআইডব্লিউটিএ) পরামর্শ সেবা প্রদান করবে টুমাস-ইনোভেট জয়েন্ট ভেঞ্চার।
দেশীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে স্বনামধন্য পরামর্শক প্রতিষ্ঠান ইনোভেট ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড ডেভেলপমেন্ট (আইইডি) এবং তুর্কি ভিত্তিক কন্সাল্টেন্ট টুমাস টার্কিস ইঞ্জিনিয়ারিং কনসাল্টিং এন্ড কন্ট্রাক্টিং কো. এর সমন্বয়ে যৌথ একটি উদ্যোগ টুমাস-ইনোভেট জয়েন্ট ভেঞ্চার।
আজ রোববার রাজধানীর মতিঝিলে বিআইডব্লিউটিএ কার্যালয়ে বিআইডব্লিউটিএ ও টুমাস-ইনোভেট জয়েন্ট ভেঞ্চারের মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষর হয়।
এতে উপস্থিত ছিলেন বিআইডব্লিউটিএ-এর চেয়ারম্যান কমডোর আরিফ আহমেদ মোস্তফা (জি), এনইউপি, এনডিসি। এতে আরও উপস্থিত বিআইডব্লিউটিএ এর তিন সদস্যবৃন্দ এবং বিভিন্ন বিভাগের প্রধানসহ উভয় প্রতিষ্ঠানের অন্যান্য কর্মকর্তাবৃন্দ। প্রকল্প পরিচালক বিআইডব্লিউটিএ-এর ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সুপারিনটেনডেন্ট ইঞ্জিনিয়ার (ইনচার্জ) এ এস এম আশরাফুজ্জামান, ইনোভেট ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড ডেভেলপমেন্ট (আইইডি)’র প্রধান নির্বাহী পরিচালক (সিইও) ইঞ্জি. রানা মাসুদ এবং টুমাস টার্কিস ইঞ্জিনিয়ারিং কনসাল্টিং এন্ড কন্ট্রাক্টিং কো. এর কান্ট্রি ম্যানেজার আয়হান কায়া এর মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষর হয়।
প্রকল্প পরিচালক ইঞ্জি. এ এস এম আশরাফুজ্জামান বলেন, চট্টগ্রামের মিররসরাই ও সন্দ্বীপ, কক্সবাজারের সোনাদিয়া দ্বীপ এবং টেকনাফের সাবরাং ও জালিয়ার দ্বীপে জেটিসহ আনুষাঙ্গিক স্থাপনা নির্মাণ একটি সময়ের দাবি ছিলো। এসব এলাকায় বিভিন্ন প্রকার মালামাল লোড-আনলোডের কাজে জেটি ও অন্যান্য স্থাপনা খুবই দরকারি। আমরা আশা করি এই প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে পর্যটন ও অর্থনৈতিক অঞ্চলে ভালো ফলপ্রসু দিক দেখতে পাবো।
ইনোভেট ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড ডেভেলপমেন্ট (আইইডি)’র সিইও ইঞ্জি. রানা মাসুদ বলেন, বাংলাদেশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান বিআইডব্লিউটিএ –এর গুরুত্বপূর্ণ এই প্রকল্পের সঙ্গে কাজ করতে পেরে আমরা অত্যন্ত আনন্দিত। আইইডি শুরু থেকেই আন্তর্জাতিক মানের সেবা প্রদান করে আসছে। এখানেও তার ব্যতিক্রম হবে না। আমরা আশা করি, সেরা মানসম্পন্ন পরামর্শ সেবা প্রদানের মাধ্যমে এই প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে সারা দেশের মানুষ ব্যাপকভাবে উপকৃত হবে এবং দেশের অর্থনীতিতেও অবদান রাখবে।বাংলাদেশ সরকারের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির অর্থায়নে এই প্রকল্প বাস্তবায়িত হতে যাচ্ছে। এর আর্থিক মূল্য প্রায় ১ হাজার ৯১৩ কোটি টাকা।
।