বিশ্বজমিন
বাংলাদেশি যাত্রী অসুস্থ, ভারতের প্রত্যাখ্যানের পর করাচিতে নামলো সৌদিগামী বিমান
মানবজমিন ডেস্ক
(৯ মাস আগে) ২০ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, মঙ্গলবার, ১১:০৭ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ৭:২৬ অপরাহ্ন
বাংলাদেশ থেকে সৌদি আরব যাওয়ার পথে সৌদিয়া এয়ারলাইন্সের একটি বিমান পাকিস্তানে জরুরি অবতরণ করেছে। বিমানটি উড্ডয়নের পর এর একজন যাত্রী অসুস্থ হয়ে পড়েন। এ কারণেই করাচিতে জরুরি অবতরণে বাধ্য হয় বিমানটি।
জিও নিউজ জানিয়েছে, পাকিস্তানের আগে ভারতের কাছে বিমান অবতরণের অনুমতি চেয়েছিল বিমানটি। তবে ভারত অনুমতি না দিলে পরে পাকিস্তানে অবতরণ করতে বাধ্য হয় বিমানটি।
খবরে বলা হয়, মঙ্গলবার ভোর ৩টা ৫৭ মিনিটে সৌদিয়া এয়ারলাইন্সের এসভি-৮০৫ ফ্লাইটটি ঢাকার শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে রিয়াদের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করে। ভারতের আকাশসীমায় থাকা অবস্থায় ৪৪ বছর বয়সী এক যাত্রী অসুস্থ হয়ে পড়েন।
সৌদিয়া এয়ারলাইন্সের সূত্র বলেছে, ফ্লাইটটি মাঝ-আকাশে থাকাকালীন আবু তাহের নামের ওই যাত্রীর উচ্চ রক্ত চাপের পাশাপাশি বমি শুরু হয়। তার শারীরিক অবস্থার দ্রুত অবনতি ঘটতে থাকে। এ সময় যাত্রীর শারীরিক অবস্থা বিবেচনায় পাইলট বিমানটিকে মুম্বাইয়ের দিকে ঘুরিয়ে দেন এবং জরুরি অবতরণের জন্য মুম্বাইয়ের এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোলারের (এটিসি) কাছে অনুমতি চান।
মুম্বাই এটিসির পক্ষ থেকে অসুস্থ যাত্রীর জাতীয়তা এবং অন্যান্য তথ্য জানতে চাওয়া হয়। তাৎক্ষণিকভাবে মুম্বাইয়ে অবতরণের অনুমতি না মেলায় বিমানের গতিপথ বদলে পাকিস্তানের করাচি শহরের দিকে যান পাইলট। পাকিস্তানের আকাশসীমা থেকে করাচির এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোলারের কাছে বিমানটির জরুরি অবতরণের অনুমতি চান তিনি।
পরে অনুমতি মেলায় সকাল ৭টা ২৮ মিনিটে করাচির জিন্নাহ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে জরুরি অবতরণ করে সৌদিগামী ওই বিমান। বিমানটি অবতরণের সাথে সাথে পাকিস্তানের সিভিল এভিয়েশন অথরিটির (সিএএ) মেডিকেল টিম বিমানবন্দরে জরুরি ব্যবস্থা গ্রহণ করে।
বিমানবন্দরের চিকিৎসকরা তাৎক্ষণিকভাবে ওই রোগীর পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেন এবং চিকিৎসা সেবা দেন। পরে বিমানটি করাচি থেকে আবারও রিয়াদের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করে।
Is it humanity regarding to our sick person? I believe that the concerned of our country should look into this matter very seriously!
অমানবিক এবং দুঃখজনক। আমরা ইতিহাসে আরবের আইয়ামে জাহেলিয়া যুগের ঘটনা পড়েছি। তারা অন্ধকার যুগে বসবাস করেও মানবিক মূল্যবোধের জায়গায় ছিলেন অতিমাত্রায় সচেতন। একজন খুনীও যদি মেহমান হিসেবে আশ্রয় নিত তবুও তারা তার মেহমানদারী করতো। জাতি হিসেবে ভারত আমাদের নতুন করে ইতিহাস রচনা করাতে শেখাচ্ছে। ইতিহাসের বদলা বড়ো কঠিন। মোদী যে বিদ্বেষী ভারত দাঁড় করাচ্ছেন তা যে একসময় তাদের কে গর্তে ফেলবে না এর নিশ্চয়তা কী? মহান আল্লাহ সময়ের শপথ করে মানুষকে সচেতন হতে বলেছেন কিন্তু দুঃখ এই যে আমরা সময় থাকতে সচেতন হই না। ইতিহাসের যারা লৌহমানব হিসেবে খ্যাত তারাও তাদের কৃতকর্মের জন্য কুখ্যাতি ছাড়া সুখ্যাতি অর্জন করতে পারেন নি। তাই ভারতের যারা বর্তমানে শাসন ক্ষমতায় আছেন। তারা সাবধান হোন!
We went to Seattle for Boeing 777 training. Two indian Microsoft engr very much discomforted to heard Bangladeshi people to made Biman engr.they haven’t clear mind.
বিষয়টা যদি উল্টো হতো ! প্রথমে পাকিস্তানের অনুমতি না পেয়ে পরে ভারত অনুমতি দিয়ে এভাবে ট্রিটমেন্ট করে দিতো তাহলে আমরা বিভিন্ন টিভি চ্যানেলে টকশো করে এবং এফবিতে ঝড় বইয়ে দিতে পারতাম!!!
আমাদের সরকার এখন বলবে, তাদের air port landing space
Please boycott indian product. Avoid watching their film, media, let them suffer,
ভারত বাংলাদেশের বন্ধু নয়়়। কখোনো ছিলওনা বয়কট ইনডিয়া।
ভারত একটি চরম অমানবিক কাজ করেছে। বাংলাদেশী ভাইয়ের সুস্থতা কামনা করছি পরম করুনাময় আল্লাহর কাছে।
অপেক্ষার পালা শেষ। এখন ভারতীয় পণ্য বর্জন আর BOYCOTT INDIA এর কোন বিকল্প নেই।
বিষয়টি অত্যন্ত মর্মান্তিক ।বাংলাদেশকে ভারত মুক্ত করার জন্য প্রথমে আমাদের প্রয়োজন যে বাংলার গৌরব ও ইতিহাস ইশা খার ইতিহাস পাঠ্যবুকে অন্তর্ভুক্ত করা প্রয়োজন
কে বন্ধু আর কে শত্রু চিনে নাও বাংলাদেশ ॥
আমি আগে "তাজা" চা পাতা কিনতাম যখন শুনেছি ঔটা ভারতীয় তখনই ওটা বাদ দিয়ে "সিলন বা ইস্পাহানি" চা পাতা কিনি কারন এগুলো আমাদের দেশের পন্য।
অমানবিক
দেখা যাক বাংলাদেশের কর্তাব্যক্তিরা কোনো উচ্চ বাচ্য করে কি না ?
প্রানের বন্ধু ভারত " আর প্রানের বন্ধুদের সঙ্গে ভারতের আচরণ এমনই হয় "।
ভারত তো কেবল লীগের ব্নধু।
The people of Bangladesh could understand long before that who is enemy and who is friend of ours. The blind can never see, whatever is presented before them.
আওয়ামিলীগের নেতা নেত্রীরা গলা ফাটিয়ে বলে ভারত আমাদের বন্ধু রাষ্ট্র ভারত আমাদের স্বামী স্ত্রীর মত এবার অবৈধ প্রধানমন্ত্রীর কাছে প্রশ্ন কোথায় আপনার স্বামী স্ত্রী সম্পর্ক কোথা আপনার বন্ধু রাষ্ট্রের পরিচয়। আসুন ভাইয়েরা ভারতীয় পন্য বর্জন করি ভারতীয়দেরকে ধিক্কার জানাই।
মুম্বাই এটিসির পক্ষ থেকে অসুস্থ যাত্রীর জাতীয়তা এবং অন্যান্য তথ্য জানতে চাওয়া হয়! জঘন্য মানসিকতা! আন্তর্জাতিক তদন্ত দাবি করছি।
তাদের এহেন আচরণের জন্যই ভারতীয় পণ্যাদি ব্যবহার বন্ধ ও বর্জন করছি। আপনি ও বর্জন করুন।
বাংলাদেশ সরকারের উচিত ভারতের কাছে কৈফিয়ৎ চাওয়া। ভারত সঠিক উত্তর না দিতে পারলে ভারতের সাথে বিমান, রেল, সড়ক, চলাচল সাময়িক স্থগিত রাখা উচিত। যতক্ষণ না রাষ্ট্রীয়ভাবে ক্ষমা না চাবে।
No comments
এই ঘটনা ভারতীয় পণ্য বয়কটকে আরো তরান্বিত করবে। ওদের ঘুমকে হারাম করে দিতে হবে
যারা নির্দ্বিধায় বর্ডারে মানুষ খুন করতে পারে তাদের কাছ থেকে আর কি বা আশা করা যায়? এখন আমাদের সর্বাত্মক চেষ্টা চালাতে হবে কিভাবে ভারতের প্রভাবমুক্ত হয়ে, ভারতের শোষণ থেকে মুক্ত হয়ে কিভাবে বাংলাদেশকে আরো স্বাধীন আরো মর্যাদাবান দেশ হিসেবে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে তুলে ধরা যায়। আজকে একুশে ফেব্রুয়ারি মহান শহীদ দিবসের দেশের সর্বস্তরের মানুষকে বিশেষ করে তরুণ সম্প্রদায়কে বিশেষভাবে চিন্তাভাবনা করার জন্য অনুরোধ করছি এবং কিভাবে ভারত মুক্ত হওয়ার জন্য ব্যবস্থা গ্রহণ করা যায় সেই বিষয়ে কার্যক্রম গ্রহণ করার বিনীত অনুরোধ জানাচ্ছি।
Does our foreign ministry has guts to call the Indian Ambasador in Dhaka and demand an answer to this incident? Useless and spineless people are everywhere in Bangladesh with no nationalism and patriotism.
সব মন্তব্য পড়েই বুঝলাম বাংলাদেশের মানুষ ভারতকে কেন ঘৃণা করে।ভারত আর ইসরাইলের মধ্যে তফাত নেই। এরা মানবতার শত্রু।ধিক্কার জানাই ভারতকে।
সবার আগে পাকিস্তানকে ধন্যবাদ, এই মানবতার জন্য, ধিক্কার জানাই ভারতকে, পৃথিবীতে এত নোংরা আর হিংসুক জাতি থাকলে ভারত ছাড়া আর কেউ নাই। এরা শুধু বাংলাদেশ এর সাথেই তর্জন গর্জন দেখায়, অন্য কারো সাথে এরা পারে না।
আল্লাহকে চোখে দেখা যায় না। তারপরও দৈব নড়েচড়ে। অন্ধদের চোখ খোলে দিতে এ ঘটনা ঘটিয়েছে অদেখা বিধাতা। অন্ধ বাংলাদেশীদের চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়েছে সত্য মিথ্যার মাঝে ফারাক কতটা স্পষ্ট। কুরআনে অনেক সত্য স্পষ্ট করা হয়েছে শত্রু মিত্রকে একজন সচেতন বিবেচক চিনতে পারবেন। তারপরও বোকারা আজো দুর্বৃত্ত চেনে না। মানবতা সবার মাঝে থাকে না, এটি যাদের মাঝে নেই তাদেরকে মানুষ মনে করাটা বোকামী। আল্লাহ এ জাতিকে সঠিক পথ বাতলে দিক।
This is what is our relation with India.They directly shoot our people in border without any warning
ভারত যে বাংলাদেশের প্রকৃত বন্ধু নয় তার উৎকৃষ্ট উদাহরণ। অপরদিকে পাকিস্তান যে সহায়তায় এগিয়ে এসেছে তারজন্য ধন্যবাদ প্রাপ্য। এক্ষেত্রে বাংলাদেশ ও সৌদিয়া এয়ারলাইন্স'র অভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি পোষণ সময়ের চাহিদা।
যাত্রীর জাতীয়তা ও অন্যান্য তথ্য জানতে চেয়ে বিমান অবতরণের অনুমতি দেওয়া হয় নাই। এখান থেকে বুঝার, শেখার অনেক কিছু আছে। ১। তারা যখন দেখলো যে যাত্রী বাঙালি তাই অনুমতি দিল না। কারণ বাঙালিকে তারা মানুষ মনে করে না। কিন্তু আমরা ঠিকই তাদেরকে স্বামী মনে করি, বন্ধু মনে করি। ২। সৌদি পাইলট একজন বাঙালি যাত্রীর জন্য পর পর দুইটা রাষ্ট্রের কাছে বিমান অবতরণের অনুমতি চাইলো। এতে প্রমান হয় যে তারা অন্তত মানুষকে মানুষ মনে করে। সে যেই জাতীয়তার ই হোক না কেন? ৩। যেখানে ভারত আমাদের কাছাকাছি হয়ে ও অনুমতি দিল না, সেখানে পাকিস্তান দূরের হয়ে ও অনুমতি দিল। অথচ আমাদের দেশ তাদেরকে ঘৃণা করে। তারা অনুমতি না দিলে ও পারতো। কোন বাধ্য বাধকতা ছিল না। তাহলে পাকিস্তান অনুমতি দিয়ে উদারতার পরিচয় দিয়েছে। কিন্তু তারা আমাদের বন্ধু না। তবে তারা মুসলিম। সৌদি আরব ও মুসলিম। দুই মুসলিম দেশ মানুষকে মানুষ মনে করলো। পক্ষান্তরে হিন্দু (মুশরিক) মানুষকে মানুষ মনে করলো না। এই হচ্ছে ইসলাম আর হিন্দুত্ববাদী মুশরিকদের মধ্যে পার্থক্য। এখন যারা পেয়ারে পাকিস্তান বলে মুখ ভেচকিয়ে অন্যদেরকে টিটকারি মারে তাদেরকে কি বলা যায়?
জাতীয়তা জানতে চেয়েছে কারণ ঐ যাত্রী ব্রিটিশ মার্কিন বা জাপানি নাকরিক কিনা। তাই না হওয়াতে নামতে দেয়নি কারণ ব্রিটিশ মার্কিন যাত্রীকে না নামতে দিলে মোদিজীর খবর হয়ে যেত। ভারতীয়রা আমাদেরকে মানুষই মনে করে না।
এই ভারত নিয়ে ক্ষমতাসীনরা এত নাচানাচি। ভারত আওয়ামী সরকারের বন্ধু কিন্তু বাংলাদেশের জনগণের কি----?
মনে করছে অসুখের ছুতায় মরনাপন্ন লোকটা ভারতের মত স্বর্গধামে থেকে যাবে। এই ভয়েই প্লেন নামতে দেয়নি আমাদের প্রানের চেয়েও প্রিয় বন্ধুদেশ।
আমি একজন প্রবাসী যখন বাংলদেশে ছিলাম খুব ভারত প্রেমিক ছিলাম কিন্তু বিদেশে এসে এদের আসল চেহারা দেখতে পেয়েছি এমন একজন প্রবাসী খুঁজে পাবেন না যে ভারত কে পছন্দ করে বাংলাদেশের একমাত্র শত্রু ভারত এটা বিদেশে না আসলে বুজতেই পারতাম না এরা অসংখ্য বাংলাদেশিদের ক্ষতি করছে করতেছে তাই এদের কে আমি সব সময় ঘৃণা ছাড়া আর কিছুই করিনা
বিপদে বন্ধুর পরিচয় । নাম ও জাতীয়তা জানার পর অনুমতি মেলেনি ৷ ইন্ডিয়া আমাদের পরম বন্ধু তবে মধু শেষ হওয়া পর্যন্ত যা আমি চিরন্তন পর্যায়ে বিশ্বাস করি ৷ এদেশের সম্পদ লুট ও মানুষের ইসলাম ধর্মীয় কৃষ্টিকালচার রোধ করার জন্য " ৭১" এ আমাদের সাথে কাধে কাঁধ মিলিয়ে তারা যুদ্ধ করেছিল তাও আবার সন্মুখ সমরে নয় পেঁছন থেকে ঢিল ছুঁড়ে ৷ মনে হয় লড়াইতে তাদের একজন সৈন্যও মারা পড়েনি I জাতীর দূর্ভাগ্য সৎ শাসকের অভাবে এখন পর্যন্ত কিছু কিছু ক্ষেত্রে আমরা ইন্ডিয়ার উপর নির্ভরশীল যেমন চিকিৎসা ও টেকনিক্যাল শিক্ষায় , না হয় তাদের পানে আমাদের যাওয়ার কোন গরজই থাকত না । সর্বোপরি বলব ইন্ডিয়া তথা নরেন্দ্র মুদি আমাদের Real বন্ধু নয় only সুসময়ের বন্ধু তা আমাদের মনে রাখতে হবে মনে রাখার মত এবং দেশকে ভালবেসে সকল দূর্নীতি রোধ করে সকল ক্ষেত্রে ইন্ডিয়া নির্ভরতা কমাতে হবে এবং দেশীয় পণ্য ব্যবহার করতে হবে ( তবে দেশীয় পণ্যের ভেজালমুক্ত নিশ্চিত করতে হবে ) I আল্লাহ আমাদের সহায় হউন ৷
এই হলো স্বামী-স্ত্রীর মতো সম্পর্ক। বন্ধু দেশ। ছি!ছি!
বন্ধু রাষ্ট্র ভারত! আরও কিবান কিবান কয়??
ভারত আমাদের বন্ধু রাস্ট্র তাই বন্ধুর মত কাজ করেছে।আমাদেরকে সেটা বুঝতে হবে।
এতেই বুঝা শত্রু মিত্র কে,
ভারত বয়কট জোরালো হওয়ায় ওরা দিশেহারা হয়ে গেছে।
তাদের এহেন আচরণের জন্যই ভারতীয় পণ্যাদি ব্যবহার বন্ধ ও বর্জন করছি। আপনি ও বর্জন করুন।
This is call give every thing but you can't get any thing from them, that's the one we call our best friend !
প্রত্যেক বাংলাদেশীর উচিত বয়কট ইন্ডিয়া এবং ইন্ডিয়ান মাল এই স্লোগানে যোগ দেওয়া।
এবার বুঝুন ভারত সরকার আমাদের কেমন হিতাকাঙ্ক্ষী।
ভারত বাংলাদেশী(ম্লেচ্ছ) রোগী নিয়ে বিমান ল্যানড করতে দিতে সম্মত হয়নি, এটা সম্ভবত: ওদের বেদান্তবাদী ধর্মীয় বিধান। ওদের ধর্মীয় বর্ণবাদ প্রথা নিজ দেশের মানুষে মানুষেও বিভাজনের দেয়াল তৈরি করে রেখেছে। আমি বিস্মিত এই ভবে যে, সউদি এয়ার লাইনসে জরুরী স্বাস্থ্যসেবা দেয়ার জন্য ডাক্তার থাকে না।
বাংলাদেশি যাত্রী অসুস্থ, ভারতের প্রত্যাখ্যানে সৌদিগামী ফ্লাইট করাচিতে অবতরণ, তাদের মানবতা নেই।Bangladeshi passenger sick, Saudi-bound flight lands in Karachi after India's refusal, They have no humanity.
আমরা যারা সাধারণ মানুষ, আমাদের মতামতে কিছু যায় আসে না। বাংলাদেশের মন্ত্রীরা কেউ একজন বলেছেন যে, ইন্ডিয়া বাংলাদেশ স্বামী স্ত্রীর মতো সম্পর্ক, অন্য একজন বলেছেন রক্তের সম্পর্ক। সীমান্ত হত্যা যতই হচ্ছে কোন শক্ত প্রতিবাদ নাই, বাংলাদেশের পক্ষ থেকে বলা হয় এ সব বিচ্ছিন্ন ঘটনা। সৌদি এয়ার এ বাংলাদেশের নাগরিক অসুস্থ হলে পাইলট বম্বে তে জরুরী অবতরণ করতে চাইলে ইন্ডিয়া অনুমতি দেয় না,পরে পাকিস্তান দিয়েছে, পাকিস্তানে জরুরী অবতরণ করে যাত্রী কে চিকিৎসা দেওয়া হয়। বাংলাদেশের জনগন যা বুঝেছে সরকার কি তা বলে? যারা পড়বেন তারা নিজে হলফ করে নিজেকে প্রশ্ন টা করুন। FAA আইন অনুযায়ী পাইলট জরুরী অবতরণ করতে চাইলে অনুমতি দিবে, এটা আন্তর্জাতিক বিমান চলাচল আইন। এটা তদন্তে ইন্ডিয়া অনুমতি না দেওয়ার সঠিক কারন না ব্যাখ্যা করলে ইন্ডিয়ার আন্তর্জাতিক বিমান চলাচল লাইসেন্স বাতিল ও হতে পারে।
রাখি বন্ধনের সম্পর্ক
স্বামীর দেশ, জাতীয়তা জানার পর নামতেই দেয়নি।
প্রধানমন্ত্রীর পিয়ারী দেশ,তবুও লজ্জা হবেনা বাংলাদেশের।
Boycott India. They Cannot be the friend of Bangladesh. Their main purpose is to exploit Bangladesh.
হুম যেই দেশের নাম করলে নাকি ৭ বার টুথপেষ্ট দিয়ে মুখ ধৌয়া লাগে সেই পাকিস্তান অনুমতি দিলেও বন্ধু দেইনা!
ভারতকে অসংখ্য ধন্যবাদ এই ঘটনার দ্বারা বাংলাদেশীদের #Boycott_Indian_Products ক্যাম্পেইন বেগবান করার জন্য। এরপরও যদি কোনো বাংলাদেশী ভারতে চিকিৎসার জন্য যাওয়ার চেষ্টা করে তবে ওই হতভাগা নরাধমের জন্য শুভকামনা রইলো।
India is our friend!
বিপদে বন্ধুর পরিচয়। এই বুড়ি খাড়াশের হুস হবে কবে,এই লম্পট কওমের হুস হবে কবে,কবেই বা আমরা এই দুশ্চরিত্র দুর্নীতি জাতি থেকে মুক্তি পাবো।আল্লাহ আমাদের সহায়ক হোন।আমিন।
What a heartless jerk!
এটাই হলো আমাদের ভারত বন্ধুর পরিচয়।
মুম্বাই এটিসির পক্ষ থেকে অসুস্থ যাত্রীর জাতীয়তা এবং অন্যান্য তথ্য জানতে চাওয়া হয়।" তারপরও কতিপয় ভা*দা বন্ধু বন্ধু বলে চেঁচাবে, ধিক্।
ভারত আমাদের বন্ধু দেশ নয়
It's another reason "India Out" movement is justified.
বন্ধু ভারত !
boycott BAL... boycott rendia
সাধারণের কাতারে থেকেও অসাধারণ হয়ে ওঠা একজন মানুষ পিনাকী ভট্টাচার্য। তার হাত ধরেই গড়ে উঠছে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় শত্রু ভারতের বিরুদ্ধে সাধারণ মানুষের ভেতরকার ঘৃণার অভূতপূর্ব সামষ্টিক বহিঃপ্রকাশ এবং নিজ নিজ গণ্ডি থেকে প্রবল প্রতিরোধ। সামনে থেকে নেতৃত্ব দেওয়ার মানুষের যখন বড়ই অভাব সেই সময়ে নিজেকে সামিল করে ভেদাভেদ ফুলিয়ে জনমানুষকে একটি যুদ্ধে শামিল করার অসম্ভব ক্ষমতাবান এই মানুষটির জন্য আমার অতল শ্রদ্ধা। অনেকের কাছে এতদিন পর্যন্ত অচিন্তনীয় একটি প্রতিরোধকে তিনি যেভাবে সহজ করে দিয়েছেন তাতে দেশে বা বিদেশে বাংলাদেশীদের অংশগ্রহণ করতে আর কোন অসুবিধাই হচ্ছে না। কারণ এর মধ্যে সবাই বুঝে গেছে এটাই ভারত নামক দানবকে পরাজিত করে দেশকে ভালোবাসার এটি একটি অপূর্ব সুযোগ। Boycot India
এরপরও তারা কিভাবে আমাদের আপনজন হয়? বিপদের সময় যদি পাশে পাওয়া না যায় তবে কিসের বন্ধুত্ব।
বাংলাদেশী হিসেবে নিজেকে খুব ছোট মনে হচ্ছে !
Our best friend India after seeing a Muslim name refused emergency landing
Love you Pakistan...
Thanks Pakistan for their humanitarian decision
ভারতীয় সিভিলএভিএশন এর কাছে রোগীর জাতীয়তা গুরুত্বপূর্ণ, রুগীর জীবন নয়। ওরা সরকারিভাবে আমদেরকে উইপোকা মনে করে এটাই সত্য। আমাদের নেতারাতো ওদের স্বামী বলে মানে তাই স্ত্রী হিসাবে একটু আধটু চড় থাপ্পর তো খেতেই হবে।
পাইলট বুঝলো কি ভাবে ভারতীয়রা আমাদের পছন্দ করে না ?
মানবতার উভয় দিকের সাথে আমরা নতুন করে পরিচিত হলাম ! সরকারি ভাবে ভারত যদিও আমাদের বন্ধু রাষ্ট্র !! তবে বেসরকারি ভাবে তার উল্টো দিক প্রকাশিত হলো !!!