বিশ্বজমিন
মন্টিনিগ্রোতে ১০ জনকে হত্যা করে আত্মহত্যা করলেন হামলাকারী
মানবজমিন ডেস্ক
(৩ সপ্তাহ আগে) ২ জানুয়ারি ২০২৫, বৃহস্পতিবার, ১২:৪৪ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ১১:৫৯ অপরাহ্ন
সেনজেন ভুক্ত দেশ মন্টিনিগ্রোর একটি ছোট শহরে হামলা চালিয়ে হামলাকারী নিজেই আত্মহত্যা করেছেন। গণমাধ্যমকে এ তথ্য দিয়েছেন দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ড্যানিলো সারানোভিচ। আত্মহত্যার আগে ওই হামলাকারীর গুলিতে কমপক্ষে ১০ জন নিহত হয়েছেন। পুলিশ জানিয়েছে বন্দুকধারী ৪৫ বছর বয়সী আলেকজান্ডার মার্টিনোভিচ। তিনি সেটিনজে শহরে নিজ বাড়ির সামনে আত্মহত্যা করেছেন। এ খবর দিয়েছে অনলাইন এনডিটিভি। এতে বলা হয়, মন্টিনিগ্রোর স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী গণমাধ্যমকে বলেছেন- পরিস্থিতি বেগতিক দেখে আত্মহত্যা করেন ওই ব্যক্তি। তবে প্রথমেই তিনি মারা যাননি। হাসপাতালে নেয়ার পথে মার্টিনোভিজেচর মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছে মন্ত্রী। তবে এ বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য জানানো হয়নি। বুধবার বিকেলে দেশটির রাজধানী পডগোরিকা থেকে ৩৮ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত সেটিনজের একটি রেস্তোরাঁয় হামলা চালান মার্টিনোভিচ। এরপর সেখান থেকে পালিয়ে যান তিনি। এ হামলায় ঘটনাস্থলেই চার জনের মৃত্যু হয়। পুলিশ জানিয়েছে, তর্ক-বিতর্কের এক পর্যায়ে রেস্তোরাঁর ভিতরে গুলি ছোড়েন মার্টিনোভিচ। এ সময় তিনি মদ্যপ ছিলেন। সেখান থেকে পালিয়ে যাওয়ার পর পৃথক আরও তিন স্থানে তার বন্দুকের গুলিতে দুই শিশুসহ কমপক্ষে ছয়জন নিহত হয়েছেন। গুরুতর আহত হয়েছেন আরও চারজন। তার বিরুদ্ধে আগে থেকেই অবৈধভাবে অস্ত্র ব্যবহারের অভিযোগ ছিল। মূলত বলকান অঞ্চলের ছোট রাষ্ট্র মন্টিনিগ্রোতে এ ধরনের বন্দুক হামলার ঘটনা তুলনামূলকভাবে বিরল বলে জানিয়েছে বিবিসি।
হামলাকারী যদি মুসলিম হতো তাহলে সে দেশে মুসলিমদের উপর নিপিড়ন শুরু হতো, হয়তো মুসলিমদের ভিসা দেয়া বন্ধ করত। এখন সংবাদ পত্রের হেড লাইন শুধু হত্যা, মুসলিম হলে সন্ত্রাসী হামলা অথবা জঙ্গি হামলা।