বিনোদন
লিভ টুগেদার ইস্যুতে আইনি নোটিশ, হতবাক স্বাগতা
স্টাফ রিপোর্টার
(১ মাস আগে) ২৯ ডিসেম্বর ২০২৪, রবিবার, ১১:৪৮ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ৩:৫১ অপরাহ্ন
বিয়ের প্রায় বছরখানেক পর সম্প্রতি অভিনেত্রী স্বাগতা জানান, হাসান আজাদের সঙ্গে এক বছর লিভ টুগেদারের পর বিয়ে করেছেন তারা। এমন বক্তব্যের পর বেশ আলোচনা-সমালোচনা শুরু হয়। এবার স্বাগতাকে পাঠানো হয়েছে আইনি নোটিশ। সাত দিনের মধ্যে তার বক্তব্য প্রত্যাহার করে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইতে বলা হয়েছে। তবে স্বাগতা জানালেন, এখনো কোনো নোটিশ হাতে পাননি তিনি। পেলে আইনিভাবে বিষয়টি মোকাবিলা করবেন।
প্রথম বিচ্ছেদের তিন বছর পর গত জানুয়ারিতে দ্বিতীয় বিয়ে করেন স্বাগতা। তবে এবার জীবনসঙ্গীর বিষয়ে কোনো ঝুঁকি নিতে চাননি। তাই বিয়ের আগে নিয়েছিলেন লিভ টুগেদারের সিদ্ধান্ত।
স্বাগতার এমন বক্তব্যের বিরুদ্ধে লিগ্যাল নোটিশ পাঠানো হয়েছে। আরিফুল খবির নামক একজন ব্যক্তির পক্ষে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মুহম্মদ মেছবাহ উদ্দিন চৌধুরী নোটিশটি পাঠান। তাতে উল্লেখ করা হয়, ইসলাম ধর্মে বিয়ের পূর্বে নারী ও পুরুষের মধ্যে সহবাস বা লিভ টুগেদার করা সম্পূর্ণ রূপে হারাম। স্বাগতার বক্তব্য লিভ টুগেদার করার জন্য উৎসাহ প্রদান করে। এমন বিবৃতির কারণে মুসলমান ধর্মাবলম্বীদের ধর্মীয় অনুভূতিতে চরমভাবে আঘাত করা হয়েছে। এ বিষয়ে অনেকটা হতবাক স্বাগতা। তিনি বলেন, আমি যাকে বিয়ে করব, তাকে আগে বুঝে নিয়েছি। তাতে সমস্যা কোথায়? দুজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষ নিজেদের সম্মতিতে লিভ টুগেদারের সিদ্ধান্ত নিয়েছে, তাতে আমার ভুলটা কোথায়?
If Live together is punishable then how corrupt person will get reward
প্রিয় বোন, এইটা কেন অপরাধ তা নীরবে চিন্তা করুন, উত্তর পেয়ে যাবেন প্রকাশ্যে বলে অনন্য মানুষের ক্ষতি করার কোন অধিকার আপনার নেই, এখন বলবেন অন্য মানুষের ক্ষতি আবার কিভাবে করলাম, আপনার পরিবার আপনাকে সেই শিক্ষা দেয় নাই, দিলে বুঝতে এতো সময় লাগার কথা না।
ইসলাম ধর্মে লিভ টুগেদারের স্থান নেই। আপনি ইসলাম ধর্ম ছেড়ে যা খুশি তাই করতে পারেন!
এত নিকৃষ্ট এত জগন্ন মানুষের চরিত্র। হে আল্লাহ হেদায়েত দান করুন। আর আমাদেরকে ভালো সহজ পথ দেখান।আমীন।
এক বছর না দশ বছর ১০ জনের লিভটুগেদার কর সমস্যা নেই তবে প্রচার করা মারাত্মক অপরাধ!!
প্রিয় বোন, এইটা কেন অপরাধ তা নীরবে চিন্তা করুন, উত্তর পেয়ে যাবেন প্রকাশ্যে বলে অনন্য মানুষের ক্ষতি করার কোন অধিকার আপনার নেই, এখন বলবেন অন্য মানুষের ক্ষতি আবার কিভাবে করলাম, আপনার পরিবার আপনাকে সেই শিক্ষা দেয় নাই, দিলে বুঝতে এতো সময় লাগার কথা না,মহান রব কি উদ্দেশ্যে আমাদের দুনিয়ায় পাঠিয়েছেন ভাবুন, মানুষ চাইলেই যেমন / যা চায় তা পায় না, আপনি যাকে যাচাই করলেন, কাল সে এক ই রকম থাকবে ? এর জন্য আমরা আল্লাহ তায়ালার মুখাপেক্ষী
সমাজ যেমন খুশি তেমন সাজার স্থান নয়।
এইরকম অশব্য মহিলা গুলো কে আইনের আওতায় আনা জরুরী
She must be punished or sent her to brothel
এ নারীর বক্তব্য ইসলাম অবমাননার শামিল। তাকে গ্রেফতার করা হোক।
এটা ইসলাম ধর্মের অনুশাসন পরিপন্থী এবং আমাদের যুবসমাজকে নৈতিক অবক্ষয়ের দিকে ধাবিত করতে পারে। এ ধরনের নিন্দনীয় কাজের বিরুদ্ধে আমাদের ধর্মীয় ও সামাজিক সচেতনতা বাড়াতে হবে।
সমস্যাটা আপনার মগজে ! আপনারে যে ডিভোর্স দিছে, সেই পুরুষেরে মানুষে বহুত কথা শুনাইছে হয়তো এতদিন, বেছারা সত্যিই একজন বীর। মিডিয়ার মেয়েদের ইজ্জত শেষ, কোন ব্রেইন আলা পুরুষ মানুষ আর মিডিয়ার মেয়েদের বিয়ে করবে না, সমস্যাটা কোথায় দেখাবে!
দৃষ্টান্ত মুূলক শাস্তির ব্যবস্থা করা উচিৎ যাতে তরুণ প্রজন্ম ঐদিকে ধাবিত না হয়। নিজের সন্তান সন্ততির ভবিষ্যতের কথা ভেবে হলেও সকলের উচিৎ এর প্রতিবাদ জানানো। আইনি নোটিশ প্রদানকারীকে ধন্যবাদ।
দুজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষ নিজেদের সম্মতিতে রাস্তায় কাম করছে, তাতে ভুলটা কোথায়? প্রাপ্তবয়স্ক মানুষ নিজেদের সম্মতিতে রাস্তায় পর্ণ দেখছে, তাতে ভুলটা কোথায়?
ধর্মীয় বিদ্বেষ ছড়ানো এবং নব্য অসভ্যতার বিস্তার ঘটাতেই ! মহিলাটা, নিজের অপরাধকে প্রকাশ করেছে এবং স্বাক্ষর করেছে ! এখন মাননীয় আদালত সিদ্ধান্ত দিতে পারেন !
She must punished. It is not allowed in our country what she did.
Should be punished under Sharia law
দৃষ্টান্ত মুূলক শাস্তির ব্যবস্থা করা উচিৎ যাতে তরুণ প্রজন্ম ঐদিকে ধাবিত না হয়। নিজের সন্তান সন্ততির ভবিষ্যতের কথা ভেবে হলেও সকলের উচিৎ এর প্রতিবাদ জানানো। আইনি নোটিশ প্রদানকারীকে ধন্যবাদ।
যিনি আইনি নোটিশ দিয়েছেন অনেক অনেক ধন্যবাদ
Please, take action against them for doing prohibited practice in islam.
Taslima Nasrin er moto desh theke berkore dewa uchit
সমাজকে কুলশিত করার অধিকার কারো নেই। সমাজ যেমন খুশি তেমন সাজার স্থান নয়।
সমাজকে কুলশিত করার অধিকার কারো নেই। সমাজ যেমন খুশি তেমন সাজার স্থান নয়।
ইসলাম ধর্মের অনুসারী প্রকাশ্যে এ ধরনের অবৈধ লিভ টু গেদার ঘোষনা দিতে পারে না। আইনী নোটিশ পেতেই পারে।
কতটা নির্লজ্জ বেহায়া হলে অপরাধ করার পরেও বলে আমার ভুলটা কোথায়।
এই সমস্ত নষ্টা মেয়েদের জন্য জমিনে আল্লাহর গজব অবতীর্ণ হয়।
একটি মুসলিম নারী হয়ে কি বলছে এ সব! ওকে কঠোর শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে
সে মুসলিম নারী।জেনার স্বীকারোক্তি দিয়ে ক্ষমাহীন পাপ করে ফেলেছে।শরিয়তের বিধান অনুযায়ী রজম প্রযোজ্য।
She must be punished for exposing dirty life in front of public
Jenar bichar howa Uchit
যে দেশে লিভটুগেদার বৈধ্য তাকে সেই। দেশে পাঠানো হোক।
এই মহিলা সমাজে লিভ টুগেদার চালু হবে ইনশাআল্লাহ - এমন মন্তব্যও করেছে। সুতরাং তার বিচার হওয়া উচিত।
জেনা করেছে শরিয়তের বিচার করতে হবে
৩৬০ আউলিয়ার বাংলাদেশে এমন বেপরোয়া স্বঘোষিত মন্তব্যের জন্য,আত্মশিক্ষিত নষ্টা হারামজাদিকে, ইসলামী শরিয়া অনুযায়ী প্রকাশ্য মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
তোমাকে মুক্তিযোদ্ধা কানু চাচার মত জুতার মালা পরিয়ে ঢাকা শহরে ঘোরাতে হবে তখন বুঝবা তোমার ভুল কোথায়
হারাম কাজ করেছে শাস্তি শাস্তি হওয়া উচিত যদি সে নিজেকে মুসলমান দাবী করে।
১বছর লিভটুগেদার করার পর যে বিয়ে হয়েছে তা টিকবে ৬ মাস, গেরান্টি দিলাম।
অবশ্যই সে আমার ধর্মীয় বিশ্বাসে আঘাত হেনেছে। সে নিজেকে মুসলিম দাবী করবে অথচ কাজ করবে ধর্মীয় নিয়মের বাহিরে তা হতে পারে না। তাকে প্রকাশ্যে তওবা করে ক্ষমা চাইতে হবে।
WHAT IS ISLAM RELIGION RULES SHE HAS TO FOLLOW THAT. OTHERWISE, MUST BE PUNISHED.
তোমার ভুলটা কী জেলের লাল ভাত খাইলে বুঝবা। কচি খুকি মাছটা উল্টাইয়া খাইতে জানে না।
আস্তাগফিরুল্লাহ, মহান আল্লাহ সবাইকে হেদায়েত দান করুন, আমীন
এই ধরনের কথা প্রকাশ্যে বলে বেড়াতে পারে কেবল বাজারি মহিলারা।
স্মার্টনেস সবসময় সব জায়গাতেই দেখাতে নেই।
আইনী নোটিসের সাথে সহমত।
আপনি অনেক বড় অন্যায় করেছেন।
এখনই ব্যবস্থা না NILE TA মহামারি আকারে ধারণ করবে. সমাজ পরিবেশ নষ্ট হয়ে যাবে.
দার্শনিকভাবনা ও মূল্যবোধের সংঘর্ষ মানব সমাজের একটি চিরন্তন ক্রিয়াশীল প্রক্রিয়া ও তাতেই আসে নুতন সামাজদর্শন ও নুতন ভাবনা এবং যার ফলে মানবসমাজের অগ্রগতি ঘটে তবে এক্ষেত্রে পুরোনো সমাজদর্শন বরাবরই নুতন ভাবনা নুতন দর্শনকে আটকে রাখতে চায় সংঘর্ষে লিপ্ত হয়ে থাকে যাতে নুতন দর্শনেরই জয় হয়ে থাকে আর এভাবেই মানব সমাজের অগ্রগতি ঘটছে।
তোমাকে এই ক্ষমতা কে দিয়েছে জেনা ব্যবিছার করে আবার তাকে গন মাধ্যমে প্রকাশ করে বৈদতা দেয়ার ??? তুমি কি মুসলিম ধর্মের অনুসারী ? যদি তাই হয় তুমি জিনা করেছ বিয়ের আগে সহবাস করে। যদি তুমি নিজেকে বিধর্মী ঘোষণা কর তাহলে আমাদের কোন আপত্তি নাই। তবে বাংলাদেশের আইন অনুযায়ী লিভটুগেদারের অনুমতি দেয় কিনা সেটা আদালতের উপর ছেড়ে দেয়া উচিৎ।
নষ্টার নষ্টামী, শুধু বলব আল্লাহ হেদায়েত দান করুন।
এরকম মুর্খ মানুষ ইসলাম ধর্মের অনুসারী হয় কিভাবে???
নাস্তিক। আমি তার বিচার চাই
বাংলাদেশের আইনে লিভ টুগেদার অবৌধ, ইসলাম ধর্মে হারাম,আপনে দেশের আইনে অপরাধী, আপনার অবস্যই শাস্তি পেতে হবে।এবং সাধারন ধর্ম প্রান মুসলিমকে যে ব্যথা দিয়েছেন তার জন্য প্রকাশ্যে ক্ষমা চায়তে হবে।আর তাকে ব্যবিচার করার দায়ে,সকল কাজে থেকে অব্যহতি দেওয়া হোক।
ইসলাম ধর্মের অনুসারী প্রকাশ্যে এ ধরনের অবৈধ লিভ টু গেদার ঘোষনা দিতে পারে না। আইনী নোটিশ পেতেই পারে।