বিশ্বজমিন
কলকাতায় পতাকা পোড়ানো এবং প্রধান উপদেষ্টার কুশপুত্তলিকা দাহে বাংলাদেশের নিন্দা
মানবজমিন ডেস্ক
(১ মাস আগে) ২৯ নভেম্বর ২০২৪, শুক্রবার, ৭:৫৫ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ৮:৫১ অপরাহ্ন
কলকাতায় বাংলাদেশ উপ-হাইকমিশনের দেয়াল ঘেঁষে বঙ্গীয় হিন্দু জাগরণ নামীয় সংগঠনের বিক্ষোভ, বাংলাদেশের পতাকা পোড়ানো এবং অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার কুশপুত্তলিকা দাহের তীব্র নিন্দা জানিয়েছে ঢাকা। সেই সঙ্গে কলকাতা উপ-হাইকমিশনসহ ভারতে থাকা বাংলাদেশের সব মিশনের সুরক্ষা এবং নিযুক্ত কূটনীতিক, তাদের পরিবার, এবং নন ডিপ্লোমেট স্টাফ মেম্বারদের নিরাপত্তা নিশ্ছিদ্র করতে দেশটির সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। কলকাতার বিক্ষোভকারীরা পুলিশের ব্যারিকেড ভেঙ্গে বাংলাদেশ মিশনের সীমানার কাছে চলে যায়। এতে মিশন এলাকায় উত্তেজনাকর পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। যদিও পুলিশি তৎপরতায় পরিস্থিতি এখন অনেকটাই স্বাভাবিক। শুক্রবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় প্রচারিত বিবৃতিতে কলকাতার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে বলা হয়, কলকাতায় বাংলাদেশের ডেপুটি হাইকমিশনের বাইরে বঙ্গীয় হিন্দু জাগরণ নামের সংগঠন কর্তৃক সহিংস বিক্ষোভটি গভীর উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ্য করেছে বাংলাদেশ। বিক্ষোভকারীদের একটি বৃহৎ অংশ সমাবেশে বেশ সহিংস তৎপরতা দেখিয়েছে। তারা পুলিশের ব্যারিকেড ভেঙ্গে কলকাতাস্থ বাংলাদেশ মিশনের সীমানায় পৌঁছে যায়। এ সময় বিক্ষোভকারীরা বাংলাদেশের জাতীয় পতাকায় আগুন দেয়াসহ অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার কুশপুত্তলিকা দাহ করে। উদ্ভূত এই পরিস্থিতি বর্তমানে নিয়ন্ত্রণে রয়েছে মনে হলেও হাইকমিশনের সকল সদস্যদের মধ্যে নিরাপত্তাহীনতা বিরাজ করছে। বিবৃতিতে বলা হয়, জাতীয় পতাকা এবং প্রধান উপদেষ্টার কুশপুত্তলিকা পোড়ানোয় তীব্র নিন্দা জানায় বাংলাদেশ সরকার। ভবিষ্যতে এমন নিন্দনীয় কাজ যেন না ঘটে সেজন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে ভারত সরকারের প্রতি আহ্বান জানানো হয়। বাংলাদেশ যে কোনো ধরনের সহিংস কর্মকাণ্ডের নিন্দা জানায় উল্লেখ করে বলা হয়, কলকাতায় অবস্থিত বাংলাদেশের ডেপুটি হাইকমিশন এবং ভারতের অন্যান্য অঞ্চলের সকল কূটনৈতিক মিশনের সদস্য এবং স্টাফ মেম্বারদের নিরাপত্তা ভারত সরকারকেই নিশ্চিত করতে হবে।
Close the border at once. Any Bangladeshi travel there must not be allowed to come back home. Current ruler must take hard line.
ভারতের দালালদের দ্রুত চিহ্নিত করা হোক। ভারত কখনোই আমাদের আপন ছিল না। আর কখনো থাকবেও না। #IndiaOUT
We should stop all communication with India.
ভারতের সঙ্গে সকল ধরনের কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করা জরুরি
যদি আজ ভারতের পতাকা বাংলাদেশে পুড়ানো হতো এবং নরেন্দ্র মোদির কুশপুত্তলিকা পুড়ানো হতো দাদা বাবুদের চুলকানিতে বলত যে বাংলাদেশে আক্রমণ চালাও,কিন্তু এখন পাবলিক, মিডিয়া, ইউটিউবার সবার মুখে কুলুপ... এদের নাগ গলানো বন্ধ করার একমাত্র রাস্তা হচ্ছে পাকিস্তান এবং চীনের সাথে সম্পর্ক জোরদার করা
যারা বাংলাদেশ কে ছোট করে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বে আঘাত আনে তাদের সাথে সকল সম্পর্ক ছিন্ন করা উচিৎ
ভারত থেকে সকল কুটনৈতিক প্রত্যাহার করে ভারতের সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করে ভারতীয় দূতাবাস বন্ধ করে দেওয়া উচিৎ, ওরা বাংলাদশের জনগনের সাথে নেই,আছে তাদের লেন্দুপ দর্জি হাসিনার সাথে।
এই উগ্রবাদী হিন্দু ভারতের সাথে বাংলাদেশের কুটনৈতিক সম্পর্ক বিচ্চিন্ন করা হউক
ভারতের সঙ্গে সকল ধরনের কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করা জরুরি।।
অসভ্য দের কাছ থেকে ভাল কিছু আশা করা যায় না