বিনোদন
ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে ফারুকীর অনুরোধ
স্টাফ রিপোর্টার
(১ মাস আগে) ৮ আগস্ট ২০২৪, বৃহস্পতিবার, ১১:৫০ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ১২:৩২ পূর্বাহ্ন
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শুরু থেকেই শিক্ষার্থীদের পক্ষে সরব ছিলেন নির্মাতা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। নিয়মিত ফেসবুক পোস্টে তিনি নিজের মতামত প্রকাশ করেছেন। এবার তিনি দ্রুত অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠনের আহ্বান জানিয়েছেন। শুধু তাই নয়, শেখ হাসিনার পদত্যাগের পর দেশজুড়ে যে ভাঙচুর ও অগ্নিকাণ্ড হচ্ছে, সেসব নিয়েও কথা বলেছেন। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠনের পর ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে অবস্থিত শেখ মুজিবের বাড়িটি পরিদর্শনের অনুরোধ জানান তিনি। এক পোস্টে তিনি লিখেন, আমি মনে করি, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর প্রথম কাজ হবে ৩২ নম্বরের বাড়ি পুনর্বাসনের কাজ শুরু করা। এই বাড়িকে আগের চেহারায় ফিরিয়ে নিয়ে আসা এবং এ বাড়ি সম্পর্কিত বিভিন্ন ছবি, স্মৃতিস্মারক যা যা পাওয়া যায় তা দিয়ে জাদুঘর আবার চালু করা। এবং অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান প্রফেসর ইউনূসের উচিত হবে নিজেই বাড়িটা ভিজিট করা। তিনি এই বাড়ি ভিজিট করলে একটা সিগনিফিকেন্স তৈরি হবে, একটা বার্তা দেবে। এই নির্মাতা বলেন, এ ছাড়া দেশের বিভিন্ন জায়গায় বীরশ্রেষ্ঠদের ভাস্কর্য ভাঙচুর করা হয়েছে। এগুলো সব ঠিকঠাক করে আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে হবে। বাংলাদেশের মন্দির থাকবে, মসজিদ থাকবে, প্যাগোডা থাকবে, গির্জা থাকবে, বোরকা থাকবে, জিনস থাকবে। সবকিছুই থাকবে বহুজনের এই সমাজে।
স্বৈরাচার হিসেবে পরিচিত ছিলেন, এরশাদ কাকু। যেহেতু এখন প্রয়াত তাই কাক্কুকে নিয়ে বেশি কিছু বলা ঠিকনা। কিন্তু শেখ হাসিনার নামের বিশেষণটা স্বৈরাচার না দিয়ে ‘কাল-নাগিনী’ দিলে ভাল হয়না? অর্থাৎ স্বৈরাচারি হসিনা না বলে সকলে কাল-নাগিনী হাসিনা বলবেন।ওকে?
আয়না ঘরের ছবি বানানোর ঘোষণা দিয়ে এখন যে বক্তব্য দিলেন আমার মনে হয় সিনেমা দেখার সময় আবার বঙ্গবন্ধুর ভাষণ শুনতে হয় কি না।
অতি চালাক খাস দালাল. এদেরকে বয়কট করুন. এরা হল আওয়ামীলীগের rescue বা উদ্ধার দলের অংশ, সোহেল তাজ, কাদের সিদ্দিকী. একেকজন এক একটা অংশ অভিনয় করেন
খুবই জানতে ইচ্ছা করে ধানমন্ডির ৩২ নং বাড়ি শেখ মুজিবুর রহমান কিভাবে পেয়েছিলেন? এই ইতিহাস আমাদের নতুন প্রজন্মের জানা উচিত। ধানমন্ডির ৩২ নং বাড়ি মুজিব কি পৈতৃক সূত্রে পেয়েছিলেন? জনাব ফারুকির উচিত মূর্তি/ভাস্কর্য-এর ব্যাপারে প্রখ্যাত ইসলামী স্কলারদের ফতোয়া গুলো ভালভাবে পড়া। কোটা আন্দোলনে যারা আহত/নিহত হয়েছেন তাদের পরিবারকে আর্থিক সহায়তা প্রদান করার জন্য সবার এগিয়ে আসা উচিত। যেটা ইতিমধ্যেই শায়খ আহমাদুল্লাহ সাহেব শুরু করেছেন।
Very shame to hear such request
আমি ভাবতাম অন্য কিছু, এতো দালাল বৈকি।
hypocrite/মুনাফিক
32 bari should be allotted to abu sayed & muksdhu"s family
মোস্তফা সাহেব, আপনার ফেসবুকটা দেখলাম। দেখলাম যে, এতো দিন জ্ঞান দেয়ার কথা আপনার মনে ছিল না। তখনও তো জ্ঞানীই ছিলেন, তাই না? দেখুন, খুব সূক্ষ ভাবে যে প্রচারণার কাজ করেন তা কিন্তু যারা জ্ঞানী না তারাও বোঝে। আজকে দেখলাম, একজন আনন্দবাজার পত্রিকায় আপনাদের দলের পক্ষে সূক্ষভাবে প্রচারণা চালানোর পোস্ট দিয়েছেন। আর নীচে একজন মন্তব্য করেছেন, "আয়না ঘরের কথা লিখেনি?" দয়া করে আপনি আয়না ঘরের কথা বলুন।
দালালি বন্ধ করুন। খুনি হাসিনা গুম, খুন, নির্যাতনের এক মাফিয়া চক্র গড়ে তুলে যা বাংলাদেশের ইতিহাসে এক নির্মম কালো অধ্যায় হয়ে থাকবে। ক্ষমতা লোভী এই লেডি দানব মানুষের জীবন বিষিয়ে তুলে। এই দেশে মেহনতি সহজ সরল জনতাকে দূর্নীতির মহাউৎসব উপহার দিয়ে তিনি জাতিকে উপহাসে উপনিত করে। আপনার বুদ্ধি বিবেক কতটা লোভ পেয়েছে নিজেই বিচার করুন। শত শত প্রাণ ঝরে গেল যাদের জীবন কেবল মাত্র শুরু হয়েছিল, যাদের মা বাবারা সন্তানের প্রতিটি আনন্দঘন স্বর্ণালী মুহূর্ত পার করতেন এই ভেবে যে সন্তান একদিন শ্রেষ্ঠ নাগরিক হয়ে দেশের সেবা কবে। সেই সন্তান হারা শোকাহত মা-বাবাদের স্মরণ না করে আপনি বিবেকের কোন তাড়নায় ড. মোহাম্মদ ইউনূসকে আপনি জাদুঘর পরিদর্শনের অনুরোধ করলেন। আপনার নিকট ও বিশ্ব মানবতার নিকট প্রশ্ন রইল।
৩২ নং এর এই বাড়ী টা কে বহুতল বিশিষ্ট এপার্টমেন্ট করে কোটা আন্দোলন এর শহীদ দের পরিবার কে হস্তান্তর করাটাই মনে হয় সবচেয়ে ভাল হবে ।
এই ভন্ডের পাতা ফাঁদে পা দেয়ার মত বোকা ডঃ ইউনুস নন ।
নোবেলজয়ী ডঃ ইউনূস সাহেবের জনগনের দাবি : **ধানমন্ডি ৩২ নং বাড়ি হবে সব নব্য শহীদের রক্তে গড়া বহুতল বিশিষ্ট আবাসস্থল ** ছাত্রলীগ কে নিষিদ্ধ সংগঠন ঘোষণা করা ** আওয়ামীলীগ এর নিবন্ধন বাতিল সহ বিলুপ্ত ঘোষণা করতে হবে যা ১৯৭৫ সালে শেখ মুজিবুর রহমান করেছিলেন। *** সব শহীদের তালিকা প্রকাশ করে বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ এর মর্যাদা সহ ভাতা প্রদান। বিস্তারিত আসছে
জনাব ফারুকী সাহেব আপনাকে যথেষ্ট সম্মান করতাম। আপনাকে নিয়ে অনেক সময় গর্ববোধও করতাম। কিন্তু আপনার আজকের প্রস্তাবনা অবাক বিষ্ময়ের ! জানিনা আর কোনদিন শ্রদ্ধার সহিত আপনাকে নিয়ে আলোচনার আড্ডায় মেতে উঠতে পারব কিনা ! মনে হচ্ছে ইচ্ছে করে এখন আপনি অশান্তির দাবানল ছড়িয়ে দিচ্ছেন। যে আশংকা বাতাসে বয়ে বেড়ায় তাতে আপনি আগুন জ্বালিয়ে সত্য প্রমানিত করতে চাচ্ছেন। এই মুহুর্তে আপনার এ প্রস্তাব আপনার ভিতরে লালন করে য়াওয়াটা কি বুদ্ধমানের কাজ ছিল না ? মনে রাখবেন, এ লিখার পরিনতিতে দেশে কোন বিশৃংখলার সৃষ্টি হলে এর পুরো দায়ভার আপনাকে বহন করতে হবে! এত জলদি খোলস উন্মুক্ত করে নিজেকে বের করে এনে যে স্থানে নিয়ে গেলেন তাতে আমরা উপকৃত হলাম !
শেখ মুজিব কি বিতর্কের বা সমালোচনার উর্দ্ধে। কোন মানুষই কি এমন হতে পারে? এই সুশীল মনোভাব আমি মাঝে মাঝে বুঝতেই পারিনা। যেই মুর্তি সামনে দিয়ে হাজার মানুষ মারলো, চুরি-ডাকাতি করলো, যারে আমাদের মালিক হিসাবে মানতে বাধ্য করা হলো- স্বৈরাচার বিদায় করার পরেও স্বৈরাচারের সিম্বল কেমনে মানুষ আস্ত রাখবে? আপনারা কি দেশের সাধারন মানুষের কাছে অসাধারন ব্যবহার আশা করতাছেন না?
The interim gobernment may concentrate on the law and order situation, preventing financial disaster and conduction of a fair and free all inclusive election and . Let the new elected GoB handle issues arising as and when possible
একজন মানুষের যে দুইবার মৃত্যু হতে পারে, তা দেখলাম। একবার ১৯৭৫ সালে কিছু বিপথগামী সেনা কর্মকর্তা দ্বারা, আর একবার ২০২৪ সালে তারই বিপথগামী কন্যা দ্বারা।
৩৩ শে পাস ৩২ শে না
ফারুকি সাহেব আওয়ামীলীগের কোন কিছু বাংলাদেশের মাটিতে রাখা হবেনা ইনশাল্লাহ
Please dalali ektu bondo korun....
NOT AGREE WITH YOU!
মিঃ ফারুকী আপনি ভূল বলেছেন। আপনার কাছে কি হাজারো শহীদ পরিবারের চেয়ে এই বাড়িটাই বড় হয়ে গেল ???? সাবধানে কথা বলবেন, নাহয় সুমনের মতো পঁচে যাবেন । শহীদদের হাজারো মায়েরা এখনো মুখে ঠিকমতো খাবার নিচ্ছেননা তাদের সন্তানের শোকে। জনাব ইউনুসের উচিৎ হবে সময় করে শহীদদের বাবা মাকে ডেকে শান্তনা দেওয়া এই বলে যে, তোমাদের সন্তানদের আমি ফিরিয়ে দিতে পারবনা তবে তাদের রক্তে অর্জিত স্বাধীনতার সুফল আমি জাতির কাছে বুঝিয়ে দেব ইনশাআল্লাহ। শহীদদের পরিবার এমন একটি শান্তনা পেলে জাতি খুশি হবে।
এখন উনি রাষ্ট্র মেরামত করবে, কারো বাড়ি না, ফারুখী নিজ খরচে করুক, আমাদের জনগণের টাকা দিয়ে করবে কেন?
মুর্তি থাকবে শুধু মন্দিরে, বাইরে নয়।
বঙ্গবন্ধু বা তার আদর্শ কোনটাই স্বয়ং তার কন্যাকে ক্ষমতার লোভে হাজার হাজার মানুষকে গুলি করে আহত করতে কিংবা শত শত মানুষকে নির্মমভাবে হত্যা করা থেকে বিরত রাখতে পারে নাই, সুতরাং বঙ্গবন্ধু বা তার আদর্শ সম্পূর্ণ ব্যর্থ।
শেখ হাসিনা, ওবায়দুল কাদের, স্বররাস্ট্র মন্ত্রী কামাল সহ যারা ছাত্র জনতা হত্যার নির্দেশ দিয়েছেন তাদের সবাইর বিচার চাই।
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কার্যালয় ১৫ বছর ধরে বন্ধ ছিল আপনার মত সুশীলরা তখন কথা বলেননি কেন????
যে ছাত্ররা মারা গেছে তাদের বাড়িতে ডা:ইউনুস স্যারকে যেতে হবে
এগুলো পরে করা যাবে বর্তমানে দেশে আইনের শাষন প্রতিষ্ঠা করা এবং দুণীতিবাজ,ঘুষখোরদের আইনের আওতায় আনা তারপর নির্বাচন করা ।
হাস্যকর আনুরোধ। এই অনুরোধ বিস্তারিত পড়ে প্রশ্নের উদ্রেক হলো উনি আসলে কাকে খুশী করতে চাচ্ছেন। রাষ্ট্র পূনর্গঠনের অগ্রাধীকার ভিত্তিক কাজ করে সামাজিক, সাংস্কৃতিক, ধর্মীয় এবং ব্যাক্তিগত পছন্দ অপছন্দের বিষয়ে কোন কাজ কখন করতে হবে এবং আদৌ কোরতে হবে কিনা এইসব নিয়ে উপযাচক হয়ে কথা বলা কিঞ্চিৎ ভাড়ামী বটে।
আস্তা ভারতী। ঘাপটি মারা দালাল। এদের থাইকা সাবধান থাকতে হবে। এরা দলীয় কর্মী থাইকাও ভয়ংকর।
সবার আগে দরকার আইন শৃংখলা পরিস্থিতির উন্নয়ন। তারপর স্বৈরাচার আমলের সকল চোর ডাকাত মন্ত্রী, এম.পি,আমলা,কামলা,ব্যবসায়ী, নেতা-কেতাদের আইনের আওতায় এনে তাদের লুটকৃত স্থাবর-অস্থাবর ও নগদ সবকিছু রাষ্ট্রের অনুকুলে বাজেয়াপ্ত করা। কোন ব্যাক্তি বিশেষ এর বাড়ি ঘুরা ড. ইউনুসের প্রয়োজন নেই। ২য় স্বাধীনতার পর বাংলাদেশের মানুষ কোন ব্যাক্তির নাম বা স্মৃতি মনে করার জন্য দায় বধ্য নয়।
সুশীল সমাজের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি: ফারুকের লিখা বাড়ীটা আবুজেহেলের বাড়ীর মত ব্যাবহার করা যায় কি না?
ফারুকীর কথা শুনে ৩২ নম্বরে পরিদর্শনে যাওয়া একটি ফাঁদ মাত্র । সেখানে একবার গেলে ড: ইউনূসের পিঠে একটি ভারতীয় দালালের সিল পড়বে। সমস্ত দেশী, প্রবাসীসহ গোটা বিশ্ব-বাসীকে ভুল বার্তা দেওয়া হবে যে ড: ইউনুস আসলে ভারতের ঘরানার লোক। সেটা হবে ছাত্র আন্দোলনের লক্ষের পরিপন্থী কাজ। স্বৈরাচার উৎখাতের জন্য যে সমস্ত শত শত ছাত্র-ছাত্রী, শিশু, জনতা নির্বিচারে অকাতরে তাদের প্রাণ উৎসর্গ করেছেন, ধানমন্ডির ৩২ নম্বরের বাড়িটি তাদের স্মৃতির উদ্দেশে উৎসর্গ করা হোক। এ বাড়িটাকে তৈরী করা হোক স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে তাদের আন্দোলনের স্মৃতি চিহ্নের স্মারক রক্ষার জাদুঘর হিসেবে । এতে করে স্বৈরাচারীর বিরুদ্ধে প্রতিবাদ হিসেবে এই জাদুঘর বাংলাদেশের ইতিহাসে যুগ যুগ ধরে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে জ্বলন্ত প্রমান হিসেবে টিকে থাকবে। আজ সেটাই জাতি দেখতে চায়।
৩২ কে মাজার না বানিয়ে মসজিদ বানান, মৃতের আত্মা শান্তি পাবে , ছাদকায়ে জারিয়া হবে ।
দুদিন না যেতেই ফারুকী সাহেব ১৬ বছর ধরে তেল মালিশ লাগানো সৈরাচারের মন যোগানোর কাজে ব্যস্ত হয়ে পড়লেন। কুখ্যাত হাসিনা কত মায়ের বুক খালি করেছে তাদের জন্য আপনার মনে নূন্যতম বেদনা আসলোনা! হাসিনা ই প্রথম বাংলাদেশে মূর্তির সংস্কৃতি চালু করেছে, এর প্রতিবাদ করতে গিয়ে অনেককে প্রাণ দিতে হয়েছে, কুৎসিত তকমা দিয়েঅনেককে জেলে পাঠানো হয়েছে, আর আপনি সৈরাচারের সেই কাজ গুলি ই সৈরাচারের পক্ষ হয়ে প্রধান দায়িত্ব হিসেবে নির্ধারণ করে দিচ্ছেন। বাঃ কি আপনার চিন্তা চেতনা ! এইসব পরামর্শ এখন নিজের পকেটে রাখেন, সময় আসলে এইগুলো হাসিনাকে দিয়েন।
আমি মনে করি, এগুলো নির্বাচনের মাধ্যমে দলীয় সরকারের কাছে ক্ষমতা দেয়া। দলীয় সরকারের কাজ হবে কুকুরে কামড় দিলে কুকুরকে না কামড়িয়ে সহনশীলতার পরিচয় দেয়া। আইনের শাসন প্রতিষ্ঠিত করা।
অতি আবেগে আবার ধ্বংস ডেকে আনবে, হিস্র জানোয়ার হায়েনা, গোখরো সাপকে, আবার যদি আদর দেয়া হয় এই জাতির কপালে আরো বিশাল দুঃখ অপেক্ষা করতেছে। ভয়ানক সব জাতীয় অপরাধীদের কঠিন বিচার করলেই কেবল দেশ জনগন রক্ষা পাবে, স্বাধীন থাকবে। আনন্দের অতি আবেগে ছাড় দিলে সামনে এই ছাত্র নেতারা তো মরবেই, আরো বহু মানুষ নিষ্ঠুরভাবে মারা যাবে। হাসিনা আর তার দোসর রা কিন্তু ভয়ানক হুিংস্র, দ্রুত নির্বাচনে জনগনের শক্তিশালী সরকার গঠন না করলে উনি পাশের দেশে বসেই এসব তরুন নেতাদেরকে হত্যার ব্যাবস্থা করবে। কিছু মানুষের এখনো শিক্ষা হয় নাই, হাসিনা ও তার দোসরদের চিনে নাই।
এদেশের ছাত্র -জনতা সরাসরি যুদ্ধ করে আধিপত্যবাদী শক্তির এদেশীয় রাজাকার স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ ও বাংলাদেশের ও ভারতের অত্যাধুনিক মারনাস্ত্রের মুখোমুখি দাঁড়িয়ে হাজার তাজা জীবন বলিদান করে মাতৃভূমি স্বাধীন করেছে।আহত হাজার হাজার সহযোদ্ধা এখনও হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন। যুদ্ধ জয়ের একটা কমন নীতি আছে।সেই নীতি অনুযায়ী পরাজিত পক্ষের সাথে আইন ও মানবিকতার সাথে যথোপযুক্ত আচরন ও ব্যবস্হা গ্রহণ করা হোক।তা না করলে জনগন আবার রাস্তায় নেমে আসবে।বুদ্ধিজীবী, গন্যমান্য নাগরিক, সর্বস্তরের জনগণ যে যার মতো মতামত পরামর্শ দিতেই পারেন।কোন অসুবিধা সমস্যা নাই। কিন্তু দেশ চলবে বিপ্লবের অভিপ্রায়ে।অত্যাচারী,নির্যাতনকারী মাফিয়া গডফাদার সকলের বিচার শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।তবেই দেশে সুদূরপ্রসারী আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা হবে।
ডক্টর মোহাম্মদ ইউনুসকে অনুরোধ ৩২ নম্বরে মাটিতে ঘুঘু চড়ান। তাহলে গণতন্ত্র শিকড় বিস্তার করবে।
দু'কূল রক্ষার পথ এখন বন্ধ রাখুন।সে বাড়িটিতে নৈবদ্য দিতে দিতে দেশ নামক বৃহৎ বাড়িটির কি হাল করেছে তা ভুললে চলবে কেন? তাড়া তাড়ি মলম লাগাতে হবে কেন? কিছুটা ঘা দ্যাগ দ্যাগ করলে ইতিহাস বিস্মৃত দল হয়তো সম্বিৎ ফেরৎ পাবে।
I am agreed with faruki vai.
ফারুকী সাহেবরা আবার নতুন করে মাঠে নেমেছে চেতনার ব্যবসা নিয়ে। উনি প্রফেসর ইউনুস কে চেতনার পরামর্শ দেয়া শুরু করেছেন। আপনার পরামর্শ আপনার কাছেই রাখেন। এই সব চেতনাবাজ পরামর্শ দিয়ে দেশটাকে আবার ৫৩ বাছর পিছনে নিয়ে যাবার দরকার নাই। আপনাদের এই সব চেতনার জন্যই আমরা ৭২-৭৫ এবং ২০০৯ থেকে ২০২৪ পর্যন্ত ফ্যাসিবাদের কবলে ছিলাম। বারবার এই সব ফ্যাসিবাদদের দ্বারা বাংলার জনগন গনহত্যার স্বীকার হয়েছে। আপনারদের এই চেতনার জন্য দেশটাকে ২য় বার এক সমুদ্র রক্তের বিনিময়ে স্বাধীন করতে হয়েছে।
এইসবের কোনো প্রয়োজন নেই এই ৩২ নাম্বার ওয়ালার পিছনে ১৫ বছর অনেক অর্থ খরচ হয়েছে আর নতুন করে আবেগ দেখানোর দরকার নেই বাতিল বাতিল ই
ড. মুহাম্মদ ইউনূসের প্রতি আমারও একটা অনুরোধ আছে। কোন তেলবাজ, তোষামোদকারী, চেতনা বিক্রি করে খাওয়া দালালদের সব সময় দূরে রাখতে। তাহলেই একটি সুখী সমৃদ্ধ শান্তির বাংলাদেশ গড়ে উঠবে।
“চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (চুয়েট) সব ধরনের ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধ করা হয়েছে। গতকাল বুধবার বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৩৬তম জরুরি সিন্ডিকেট সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।” আমার প্রশ্ন হলো আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর চুয়েট এতোদিন পর কেন ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধ করলো? এটা আগে করলে সাধারণ জনগণ বা ছাত্রের মধ্যে কোনো বিতর্ক থাকতো না। যেমন আওয়ামীলীগ ক্ষমতা থেকে যাওয়ার পূর্বে জামায়াত-শিবিরের রাজনীতি নিষিদ্ধ করেছে তেমনি চুয়েট কর্তৃপক্ষও ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে। এতে আওয়ামী লীগ ও চুয়েট কর্তৃপক্ষের একটা মিল খুজেঁ পাওয়া যায়। এমনিতেই সাধারণ জনগণ কোনো স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়, অফিস-আদালতে প্রচলিত রাজনীতিকে পছন্দ করেন না। সব প্রতিষ্ঠানে একই সিদ্ধান্ত নিলে দেশ ও জাতির জন্য খুবই ভালো হবে। শুধুমাত্র কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়, অফিস-আদালতে তাদের মৌলিক দাবি আদায়ের জন্য কাজ করতে পারে।
apnar kotay ae sorkar colbe na
তীব্র নিন্দা জানালাম ফারুকি। এর থেকে অনেক গুরুত্বপূর্ন কাজ আছে। আর এটার পূনর্নিমানে এখন জনগনের ট্যাক্সের টাকা খরচ করা যাবে না। এমনেই দেশ দেওলিয়া প্রায়। বরং দেশের অর্থনিতী বিবেচনা করে সুষ্ঠ পদক্ষেপ নেয়া প্রয়োজন এবং দেশের সিকিউরিটিতে নজর দেয়া জরুরি।
সেখ মুজিবকে কেন 'বঙ্গবন্ধু' উপাধি দেয়া হচ্ছে , তার একটা বৈধ কারণ দেখান।
আমি লেখকের সাথে সহমত পোষণ করছি। যা ক্ষোভের আগুনে ধ্বংস হয়েছে তা পুনরায় মেরামত করা যেতে পারে। কিন্তু ধানমন্ডির ৩২ নং নিয়ে আমাদের কৌতুহল। আসলে বাড়িটি কেমনে পেয়েছিলেন শেখ মুজিবুর রহমান? যতটুকু জানি উনি কোন ব্যবসা বানিজ্য করতেন না, চাকুরী ও করতেন না। তাহলে এই মূল্যবান সম্পদ উনি পেলেন কি ভাবে?
কোন ভিন্ন ধর্মের মন্দির উপাসনালয়ে ডুকে মুর্তি বা উপাসনার সরঞ্জাম ভাংঙ্গা মুমিন মুসলমানের কাজ নয় --- মুসলিম সংখ্যাগাড়িষ্ট দেশে প্রকাশ্যে রাস্তা মুর্তি স্থাপন তার পুজো করা বিষয়ে বিরুধীতা করা সঠিক। কিন্তুু কারো মন্দিরে বাড়িতে থাকা মুর্তি ভাঙ্গা মোটেই উচিৎ নয়
কোন ব্যক্তি বিশেষকে আর তোষামোদি নয়। নতুন বাংলাদেশ। ন্যায়- নীতি থাকবে। মানুষের দোষ ত্রুটি দুইটাই থাকে, তাই বিশেষ মানুষকে শুধুমাত্র বিশেষ জায়গাতেই রাখুন। সব কিছুতে শেখ পরিবারকে টেনেই আজ এই অবস্থা।
ফারুক! কোরআনের আলোকে এবং মুহাম্মদ (সা:) এর আদর্শে নিজকে গড়ে তোলার এবং সেই ভাবেই দেশ গড়ার কাজ শুরু কর। এর মধ্যেই সমস্ত জনসাধারণের শান্তি ।
দেশে অসংখ মানুষ শাহিদ হয়েছে, অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিসয় রয়েছে সেসবের কোন কথা নাই ফারুকী আছে ৩২ নম্বর আর মূর্তি নিয়ে, শালা দালাল।
মুসলমানদের জন্ম হয়েছে মূর্তি ভাঙার জন্য,মূর্তি গড়ার জন্য নয়।শেখ মুজিব,জিয়াউর রহমান,রবীন্দ্র,নজরুল হাসিনা-খালেদা,যার হউক না কেন সব মূর্তি ভেঙে ফেলতে হবে।মূর্তি থাকবে মন্দিরে।কারণ সেখানে হিন্দুরা তাদের ধর্ম পালন করে।কেউ যদি তার ঘরে রাখতে চায় সেটা ইচ্ছা।তার সেই অধিকার আছে।কিন্তু বাংলাদেশের রাস্তা ঘাটে কোন মূর্তি থাকা উচিত নয়।
শেখ হাসিনা বংগবন্ধুকেও বিতর্কিত করেছেন তার কার্যকলাপের মাধ্যমে, তাই যাদুঘর সংস্কারের উদ্যোগ নিলে ড. মু. ইউনুসও বিতর্কিত হয়ে যেতে পারেন, যা দেশের জন্য ক্ষতিকর হবে।
না এ গুলো পুনরায় করা যাবে না।এ দেশ মুসলিম দেশ।তাদের কিছু রাখা যাবে না।
Agree.