বিশ্বজমিন
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন হতে হবে সবার অংশগ্রহণে: জাতিসংঘ
মানবজমিন ডেস্ক
(১০ মাস আগে) ২ ডিসেম্বর ২০২৩, শনিবার, ১২:৫৩ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ১২:১০ পূর্বাহ্ন
বাংলাদেশে অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন হতে হবে সবার অংশগ্রহণে। শুক্রবার একজন সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে জাতিসংঘ মহাসচিবের মুখপাত্র স্টিফেন ডুজাররিক এ বিষয়ে ইংরেজিতে যে বাক্যটি বলেছেন, তা এরকম ‘দ্য ইনক্লুসিভ ইলেকশন্স বি ইনক্লুসিভ অ্যান্ড পিসফুল’। অর্থাৎ অন্তর্ভূক্তিমূলক নির্বাচন হতে হবে শান্তিপূর্ণ ও সবার অংশগ্রহণে। তার কাছে একজন সাংবাদিক জানতে চান, জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্র সহ গণতান্ত্রিক বিশ্ব বাংলাদেশে একটি অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন দেখতে চায়। ৩০শে নভেম্বর নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করতে প্রায় তিন হাজার বাংলাদেশি আবেদনপত্র জমা দিয়েছেন। আপনারা সব সময় বাংলাদেশে অংশগ্রহণ এবং প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক নির্বাচনের আহ্বান জানিয়ে আসছেন। আগামী মাসে ৭ই জানুয়ারি বাংলাদেশে প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক নির্বাচন হতে যাচ্ছে- এটা বলার জন্য কি এই পরিস্থিতি জাতিসংঘের জন্য যথেষ্ট নয়? এ প্রশ্নের জবাবে মুখপাত্র বলেন, আমি আপনাকে আগে যা বলেছি, তাই বলবো। বাংলাদেশি অন্য কিছু সাংবাদিককে মহাসচিবের পক্ষ থেকে বলেছি- আসন্ন নির্বাচন, যা হতে যাচ্ছে- তাতে যারা অংশগ্রহণ করছেন, এর অংশীদার, জনগণ, বিভিন্ন দল, মিডিয়া সবাইকে শান্তিপূর্ণ, অংশগ্রহণমূলক এবং বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠানকে উৎসাহিত করতে হবে।
এ পর্যায়ে তার কাছে আরেক প্রশ্নে জানতে চাওয়া হয়, নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার পরিবর্তনে আগ্রহী বাংলাদেশি জনগণ। ক্ষমতাসীন দল অভিযোগ করছে বিএনপিসহ অল্প কয়েকটি দল ২৮শে অক্টোবর থেকে হরতাল, অবরোধের নামে জনজীবনে নৈরাজ্য সৃষ্টির চেষ্টা করছে। রাজনীতির নামে এমন বিচ্ছিন্ন ঘটনায় জাতিসংঘের কি কোনো পরামর্শ আছে? এ প্রশ্নের জবাবে স্টিফেন ডুজাররিক বলেন, নির্বাচনে জড়িত সবাই, সরকার, বিরোধী দল, সাংবাদিক, নাগরিক সমাজ সবাইকে একসঙ্গে এটা নিশ্চিত করতে হবে যাতে জনগণ অবাধে নিজেদের মত প্রকাশ করতে পারেন, অবাধে ভোট দিতে পারেন এবং অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন হতে হবে সবার অংশগ্রহণে ও শান্তিপূর্ণভাবে।
মানবজমিনকে ধন্যবাদ সময়ের সেরা সাহসিকতার সাথে সত্যের কণ্ঠস্বর গণমানুষের আকাঙ্খার কথা তুলে ধরার জন্য।
নিরপেক্ষ সরকার চাই
আমার ভোট আমি দিব নিরপেক্ষ সরকার চাই
তোমার ভোট তুমি দিবে, আমার ভোটও তুমি দিবে- এটা কোন গণতন্ত্রের কথা নয়, নীতি নয়। গণতন্ত্রের নীতি হচ্ছে- সার্বোজনীন এবং অবাধ, শান্তিপূর্ণ এবং নির্ভয়যুক্ত অংগ্রহণমূলক। বর্তমানে বাংলাদেশে নির্বাচনের সমস্ত ঘটণার মধ্যে এসবের কিছুই নেই। বিদেশীরাও মাঠ পর্যায়ের উক্ত বিষয়ে সকল বিরূপ ঘটণা সম্পর্কে তারা সম্পূর্ণ ওয়াকিবহাল নন।
আমি পনেরো বছর ভোট দিতে পারি নাই আমি পনেরো বছর ভোট দিয়ে পারি নাই আমি পনেরো বছর ভোট দিতে পারি নাই আমি পনেরো বছর ভোট দিতে পারি নাই আমি পনেরো বছর ভোট দিতে পারি নাই
কিছুদল যদি নির্বাচন এ কোনোভাবেই না না আসতে চাই তাহলে কি করনীয় তা জাতি সংঘ কি বলতে পারবে? জাতি সংঘ তো ফিলিস্তিন সমস্যা, রোহিংগা সমস্যার বেলায় ক্যালাতে পারে না।
সবার দলের ঊর্ধ্বে উঠে দেশের চিন্তা করতে হবে।
দল মত নির্বিশেষে নাগরিকদের অন্ধভক্তিই এ দেশের এই বেহাল অবস্থার জন্য দায়ী।
"নাগরিক " হতে চাই "প্রজা" নয়।
মানবজমিনকে ধন্যবাদ সময়ের সেরা সাহসিকতার সাথে সত্যের কণ্ঠস্বর গণমানুষের আকাঙ্খার কথা তুলে ধরার জন্য।
এসব বিবৃতি দিয়ে কোন কাজ হবে না। ধন্যবাদ।
দেখা যাক শেষ পযর্ন্ত কি হয়। মন্তব্য পড়ছি। বিগত দুই নির্বাচনে ও এমন দেখেছি। ফলাফল তো পাইনা
আপনি সরা সরি বলেন বিএনপি নির্বাচনে না এসে হরতাল অবরোধ করছে এটাকে জাতিসংগ সার্পোট করে কিনা। অধিকাংশ নিবন্ধন দল অংশ গ্রহন করছে নির্বাচনে।
বাংলাদেশের জনগনও চায় সকলদলের অংশগ্রহণে একটি উৎসব মুখর শান্তিপূর্ণ পরিবেশ ভোট দিতে, কিন্তু এখন তা অনুপস্থিত।
এ বিষয়টি শুধু বক্তব্যে সীমাবদ্ধ রাখলে কোনো কাজ হবে না। যথাযথ ব্যবস্থা নিতে হবে। যেমন, বর্জাতমান নির্বাচনী তফসিলকে অবৈধ আখ্যা দিয়ে জাতিসংঘের অধীনে নির্বাচন করতে সরকারকে বাধ্য করা।
কেউ যদি না আষতে চায় ?
সীমানা পার হলে কী অংশগ্রহণের সংগা পাল্টে নাকি