দেশ বিদেশ
বাংলাদেশের গার্মেন্ট অর্ডার কি মিয়ানমার, ভিয়েতনামে চলে যাচ্ছে?
দীন ইসলামের স্ট্যাটাস
২ ডিসেম্বর ২০২৩, শনিবার
কানাডার প্রবাস জীবনে এমন দৃশ্য সচরাচর দেখিনি। এতদিন এইচএন্ডএম ব্র্যান্ডের দোকানে ঢুকলেই ‘মেড ইন বাংলাদেশ’ লেখা জামা কাপড়ের ছড়াছড়ি চোখে পড়তো। তখন জন্মসূত্রে একজন বাংলাদেশি হিসেবে গর্বে বুকটা ভরে যেতো। কিন্তু এখন মেড ইন বাংলাদেশ এর পাশাপাশি মেড ইন মিয়ানমার বা মেড ইন ভিয়েতনাম লেখা কাপড়ের দেখা মিলছে। ২৯শে নভেম্বর, ২০২৩ টরন্টোর নামি ইয়র্কডেল মলের এইচএন্ডএম শোরুমে গিয়ে এমন দৃশ্যের দেখা মিলেছে। তখন মনের মধ্যে অজানা শঙ্কা ভর করে প্রশ্ন জেগেছে, বাংলাদেশের গার্মেন্ট অর্ডার কি মিয়ানমার, ভিয়েতনাম চলে যাচ্ছে?
পাঠকের মতামত
অসাধু ব্যাবসায়ী রা দায়ী কারন শ্রমিকদের বেতন নিয়ে নয় ছয় করে যুগোপোযোগী বেতন প্রদান করে না বিধায় শ্রমিক অসন্তোষ সৃষ্টি হয় তা নির্মম নির্দয়ভাবে দমন করা হয় যা একেবারে অনুচিত পৃথিবীর কোনো দেশে গার্মেন্টস কর্মীদের সাথে এধরনের আচরণ করা হয় না। এসব বায়ার দের মনোভাব বিরুপ সৃষ্টি করে অন্য দেশে চলে যাচ্ছে।
কিছুই করার নেই। বাংলাদেশে রাজাকাররা এখনো একাত্তরের যুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছে।
Buyerগুলো খুবই চালাক। এরা খোঁজে কোথায় কম দামে পোশাক তৈরি করা যাবে। এরা শ্রমিকদের কম দিয়ে দিয়ে নিজের পকেট ভারী করছে বছরের পর বছর। বাংলাদেশের শ্রমিকরা যখন তাঁদের ন্যায্য মজুরি দাবী করছেন তখনই ঐ Buyerরা ভাগতে শুরু করেছেন। এরা ছোট লোক।
আমাদের দেশের মানুষ খুব বুঝে এদেশের মানুষ যোদ্ধা করে দেশ স্বাধীন করেছে। বর্তমানে প্রতেক সেক্টরে যোদ্ধ করে ধংশ করতেছে।
This is the rule of life. Fittest will survive. I am sure Bangladesh will do better in other sector
লন্ডনে ও সেইম অবস্থা, আগে ফ্রাই মার্কে গেলে বাংলাদেশী কাপড় দেখা যেত বেশী, এখন চায়না, মায়ানমার, নেপাল এই গুলো বেশী