বিশ্বজমিন
কাশ্মীরে এনকাউন্টারে নিহত ১, নিরাপত্তা জোরদার
মানবজমিন ডেস্ক
(২ সপ্তাহ আগে) ১৫ মে ২০২৫, বৃহস্পতিবার, ১০:১৪ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ৭:৫৭ অপরাহ্ন

জম্মু ও কাশ্মীরের পুলওয়ামার অবন্তিপুরার নাদর ও ত্রাল এলাকায় নিরাপত্তাবাহিনীর সঙ্গে গুলিবিনিময়ে একজন নিহত হয়েছেন। পুলিশ তাকে সন্ত্রাসী হিসেবে আখ্যায়িত করেছে। জানিয়েছে, আরও দুই সন্ত্রাসী ওই এলাকায় লুকিয়ে আছে। দুই ঘণ্টা ধরে তাদের মধ্যে ব্যাপক গুলিবিনিময় চলছিল। এই অভিযানটি ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে দ্বিতীয় এনকাউন্টার। এ খবর দিয়েছে অনলাইন এনডিটিভি। এর আগে মঙ্গলবার কুলগাম থেকে শুরু হয়ে শোপিয়ানের জঙ্গলে গড়ানো এক সংঘর্ষে নিরাপত্তাবাহিনী তিন কট্টরপন্থিকে হত্যা করে। ১৩ মে সেনাবাহিনীর এক্সে প্রকাশিত বিবৃতিতে বলা হয়, ১৩ই মে রাষ্ট্রীয় রাইফেলস ইউনিটের সুনির্দিষ্ট গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে শোপিয়ানের শোএকাল কেলার এলাকায় একটি সার্চ অ্যান্ড ডেস্ট্রয় অপারেশন চালানো হয়।
অভিযানের সময় সন্ত্রাসীরা নিরাপত্তাবাহিনীর ওপর ব্যাপক গুলি চালায় এবং পাল্টা গুলিতে তিনজন চরমপন্থি নিহত হয়। অভিযান চলমান রয়েছে। ২২শে এপ্রিল পেহেলগামে সংঘটিত হামলায় ২৬ জন নিহত হওয়ার পর জম্মু ও কাশ্মীরজুড়ে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়। সেই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে ভারত ৭ই মে ‘অপারেশন সিন্দুর’ চালু করে, যার মাধ্যমে পাকিস্তান ও পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের নয়টি ঘাঁটি লক্ষ্য করে হামলা চালানো হয়। এই অভিযানের ফলে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা চরমে ওঠে এবং একাধিক পাল্টা হামলার ঘটনা ঘটে। তবে ১০ই মে বিকাল ৫টা থেকে দুই দেশের মধ্যে স্থল, আকাশ ও সমুদ্রপথে সকল সামরিক কার্যক্রম বন্ধ রাখার চুক্তি হয়। এরপর দুই দেশই একে অপরের বিরুদ্ধে চুক্তি লঙ্ঘনের অভিযোগ করছে।
পাঠকের মতামত
ভারত ও মোদির ধারনা সব সন্ত্রাসী গোলা বারুদ নিয়ে মসজিদে থাকে। অথচ মসজিদে নামাজ পড়া, কোরআন তেলায়ত, কোরান পাঠ শেখানো এ সব হয়। সেখানে কোন সন্ত্রাসী থাকে না।
মোদীর কাপুরুষ বাহিনী নিরস্ত্র সাধারন মানুষের ওপর অত্যাচার করে, ধর্মীয় স্থাপনা ভেঙে দিয়ে, গুলি করে হত্যা করে সন্ত্রাসী ট্যাগ লাগিয়ে বীরত্ব দেখায় কাপুরুষের দল।