বিশ্বজমিন
চিন্ময় ইস্যুতে গভীর উদ্বেগ জানাল ভারত
মানবজমিন ডেস্ক
(১ মাস আগে) ২৬ নভেম্বর ২০২৪, মঙ্গলবার, ৩:১৫ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ১২:১৪ পূর্বাহ্ন
বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র ও ইসকনের ধর্মীয় গুরু চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের গ্রেপ্তার এবং তার জামিন নাকচ করায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ভারত। মঙ্গলবার দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে এই উদ্বেগের কথা জানিয়েছে দিল্লি।
বিবৃতিতে বলা হয়, বাংলাদেশ সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র শ্রী চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে গ্রেপ্তার ও তার জামিন নাকচের বিষয়টি গভীর উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ্য করছি। বাংলাদেশে ‘উগ্রপন্থীদের’ দ্বারা হিন্দু এবং অন্যান্য সংখ্যালঘুদের ওপর একাধিক হামলার পর এমন ঘটনা ঘটলো। এছাড়া সংখ্যালঘুদের ঘরবাড়ি ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে অগ্নিসংযোগ ও লুটপাটের পাশাপাশি মন্দির অপবিত্রতার ঘটনাও ঘটেছে।
ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে বলা হয়, দুর্ভাগ্যজনক যে, যখন এসব ঘটনায় অভিযুক্তরা অধরা রয়ে গেছে, তখন শান্তিপূর্ণ সমাবেশের মাধ্যমে ন্যায্য দাবি উপস্থাপনকারী একজন ধর্মীয় নেতাকে গ্রেপ্তার করা উচিত নয়। আমরা শ্রী দাসের গ্রেপ্তারের বিরুদ্ধে শান্তিপূর্ণভাবে প্রতিবাদকারী সংখ্যালঘুদের ওপর হামলার বিষয়টিও উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ্য করেছি।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, আমরা বাংলাদেশ কর্তৃপক্ষকে হিন্দু ও সকল সংখ্যালঘুদের শান্তিপূর্ণ সমাবেশ ও মত প্রকাশের স্বাধীনতাসহ নিরাপত্তা নিশ্চিত করার আহ্বান জানাই।
উল্লেখ্য, এর আগে গতকাল সোমবার বিকাল সাড়ে ৪টার দিকে বাংলাদেশ সনাতন জাগরণ মঞ্চের মুখপাত্র ও চট্টগ্রামের পুণ্ডরীক ধামের অধ্যক্ষ চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীকে ঢাকার শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে হেফাজতে নেয় ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ। পরে তাকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
এরপর আজ চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের জামিন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন চট্টগ্রামের এক আদালত।
LOL! Look who is barking.
ভারত এতোদিন বাংলাদেশকে তার রাজ্য হিসেবে ব্যবহার করেছে, তাদের হাতের পতুল হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার পর ভারত বর্তমানে বাংলাদেশকে নিয়ে যে ষড়যন্ত্র করছে তা নিয়ে দেশপ্রেমিক বাংলাদেশের মানুষ উদ্বিগ।
এটা বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় কসাই মোদির এখানে নাক গলানো উচিত নয়, বেশি নাক গলালে না কেটে নেওয়া হবে।
বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে ভারতের আধিপত্যবাদী মনোভাবের বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করছি। ইসকন সদস্যদের হাতে একজন আইনজীবী হত্যার শিকার হয়েছে! এ বিষয়ে ভারতের উদ্বেগ প্রকাশ দাবি করছি।
গুজরাটের কসাই মুদির উদ্বেগ !!!
একটি স্বাধীন দেশের অভ্যন্তরীণ ব্যাপার নিয়ে তাদের মাথা ঘামানোর দরকার নাই। তাদের দেশের মুসলিমদের উপর যে নির্যাতন হয় সেটা বাংলাদেশের মিডিয়া সহ বিশ্বের মিডিয়াতে গুরুত্ব সহকারে প্রচার করা হোক।
ভারতে মুসলমানদের জন্য আন্দোলন ত দূরের কথা, গরুর মাংস খেলে তাকে পিটিয়ে মারা হচ্ছে, সীমান্তে গুলিতে মারা মানুষ মারা হচ্ছে, এগুলো কি আপনাদের উদ্বেগের নয়? বাংলাদেশের নিরাপত্তার জন্য আপনাদের পরামর্শ কে দিতে বলেছে???
এটা বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়।ভারতে প্রতিনিয়ত মুসলমান নির্যাতিত হচ্ছে, নিহত হচ্ছে , বাংলাদেশ এ ব্যাপারে কিছুই বলেনা! তাহলে ভারত কেন বলবে?
Oil your own machine
এখন সময় এসেছে ইসকনলীগের মতো এমন ঘৃণ্য পশুদের যথাযথ শাস্তির আওতায় নিয়ে আসার। ১৬ বছরে এইসব ইতরদের গায়ে চর্বি জমে গেছে তাই বাস্তব পরিলক্ষিত হচ্ছে না তাদের কাঠের চশমায়। এখন সময় এইসব ইতর,ছোটলোক, ঘৃণ্য অমানুষদের সর্বোচ্চ সাজা নিশ্চিত করার। বর্তমান প্রজন্ম এসব ইসকনলীগের তোয়াক্কা করে না
এটা বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়।
উত্তর প্রদেশে তিন শ বছরের পুরাতন মসজিদ ভাঙ্গার জন্য মিথ্যা সমীক্ষা চালায় সাম্প্রদায়িক ভারত সরকার। বাংলাদেশে চিন্তায় দেশকে ব্যবহার করে বাংলাদেশের সম্পদ ধ্বংস করার ষড়যন্ত্র করে । ষড়যন্ত্র কারির বিচার হবে, তার অপরাধের জন্য ফাঁসির দাবি উঠেছে। অপরাধ করলে দেশের আইনে বিচার হবে । ভারতের নাক গলানো জনগণ চায় না । সাবধান । কানাডায় নিজের মন্দির পুরোহিত ভেঙে অশান্তি সৃষ্টির ষড়যন্ত্র করিয়েছিল মোদি। ধরা খেয়েছে ষড়যন্ত্রের জন্য। তাই মোদির উচিত চুপ থাকা, ষড়যন্ত্র করার অভ্যাস ত্যাগ করা ।
চিনাদের লাথি আর লাঠির বাড়ি খেলেও তেমন উচ্চবাচ্চ্য করতে দেখিনা। আর এখন “র” এর এজেন্ট দের কৃত কর্মের জন্য হিসাব নিতে গেলে, মোদী-রাজ্যের উদ্বেগের সীমা থাকেনা।
কোন অধিকারে ভারত বাংলাদেশকে নিয়ে কথা বলে | বাংলাদেশর জনগণ ভারতকে মনে প্রাণে ঘৃণা করে | তারা ফেলানির খুনি ও খুনি হাসিনার আশ্রয় দাতা |
ভারতে প্রতিনিয়ত মুসলমান নির্যাতিত হচ্ছে, নিহত হচ্ছে , বাংলাদেশ এ ব্যাপারে কিছুই বলেনা! তাহলে ভারত কেন বলবে?
বাংলাদশের আভ্যন্তরীন বিষয়ে নাক গলালে বাংলাদশের জনগন বরদাস্ত করবে না।
Oil your own machine.
গুজরাটের কসাই মুদির উদ্বেগ কোথায় আমরা বুঝি
এই চিন্ময় দাস একজন চিন্হিত মুখোশধারী উগ্রবাদী! রাষ্ট্র দ্রোহের অভিযোগে গ্রেফতারকৃত একজন অপরাধীর জন্য ভারতের আহাজারি একেবারেই অপ্রত্যাশিত ও অগ্রহণযোগ্য। বাংলাদেশ একটি স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র। ভারতের এমন নগ্ন ও নিকৃষ্ট পর্যায়ের আজব ভূমিকা দেখে আমরা খুব বিরক্ত। বাংলাদেশে কোন সংখ্যালঘু নির্যাতন হয় না। বরং ভারতে প্রতিনিয়ত সংখ্যালঘু নির্যাতন হচ্ছে নির্মমভাবে।
আমাদের সন্দেহকে সঠিক প্রমাণ করার জন্য, ধন্যবাদ।
যারা হিন্দুবাদী আওয়ামীলীগ করে,তারাই ইসকনলীগের মাধ্যমে দেশে অশান্তির চেষ্টা করছে। বিজেপি যতোই ঘেউঘেউ করুক।এদের আইনের মাধ্যমে কঠিন শাস্তি দিতে হবে।ভারতীয় হিন্দু জংগীদের আচরন,আর খুনি হাসিনার পোষা ইসকনলীগ আগামীর বাংলাদেশের জন্য বিষফোঁড়া।
বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে ভারতের নাক গলানো উচিত নয়।
ভারতে মুসলমানদের জন্য আন্দোলন ত দূরের কথা, গরুর মাংস খেলে তাকে পিটিয়ে মারা হচ্ছে, সীমান্তে গুলিতে মারা মানুষ মারা হচ্ছে, এগুলো কি আপনাদের উদ্বেগের নয়? বাংলাদেশের নিরাপত্তার জন্য আপনাদের পরামর্শ কে দিতে বলেছে???
হিন্দুদের জনসংখ্যা এবং পুলিশসহ বিভিন্ন সরকারি চাকরিতে হিন্দুদের সংখ্যা মিলিয়ে নিন। আপনার দেশের মুসলমানদের কি অবস্থা?
এখন বাংলাদেশের উচিত সঠিক সময়ে তার জবাব দেওয়া।আমাদের দেশের বিরুদ্ধে নাক না গলানো।ইন্ডিয়া মজিদ ভেঙ্গে মন্দির বানাই তাতে বাংলাদেশ নাক গলাইনা।এটা যার যার দেশের বেপার।