অর্থ-বাণিজ্য
রাষ্ট্রমালিকানাধীন ১০ ব্যাংকের এমডি হচ্ছেন যারা
স্টাফ রিপোর্টার
(১ সপ্তাহ আগে) ২১ অক্টোবর ২০২৪, সোমবার, ৬:০৫ অপরাহ্ন
সর্বশেষ আপডেট: ১২:০১ পূর্বাহ্ন
রাষ্ট্রমালিকানাধীন ছয়টি বাণিজ্যিক ব্যাংক ও চারটি বিশেষায়িত ব্যাংকের নতুন ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) হিসেবে ১০ জনের নাম চূড়ান্ত করা হয়েছে। এসব ব্যক্তির নিয়োগ অনুমোদনের জন্য অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে প্রধান উপদেষ্টার দপ্তরে। অর্থ উপদেষ্টার নেতৃত্বে গঠিত সুপারিশের ভিত্তিতে এই ১০ ব্যাংকের শীর্ষ পদে নতুন নিয়োগের জন্য ১৭ই অক্টোবর অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে প্রস্তাব পাঠানো হয়। প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন পাওয়ার পরই এসব নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি করা হবে।
রাষ্ট্রমালিকানাধীন সোনালী ব্যাংকের এমডি হিসেবে প্রস্তাব করা হয়েছে বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের সাবেক এমডি শওকত আলী খানের নাম। জনতা ব্যাংকের এমডি হিসেবে প্রস্তাবিত মজিবর রহমান ছিলেন প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের সাবেক এমডি। অগ্রণী ব্যাংকের এমডি হিসেবে প্রস্তাব করা হয়েছে ব্যাংকটির সাবেক উপব্যবস্থাপনা পরিচালক আনোয়ারুল ইসলামকে। রূপালী ব্যাংকের এমডি হিসেবে রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংকের সাবেক উপব্যবস্থাপনা পরিচালক আবদুর রহিমের নাম প্রস্তাব করা হয়েছে। বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক বা বিডিবিএলের এমডি হিসেবে প্রস্তাব করা হয়েছে জনতা ব্যাংকের সাবেক উপব্যবস্থাপনা পরিচালক জসীম উদ্দিনকে। আর বেসিক ব্যাংকের এমডি হিসেবে জনতা ব্যাংকের সাবেক উপব্যবস্থাপনা পরিচালক কামরুজ্জামান খানের নাম প্রস্তাব করা হয়েছে।
এর বাইরে রাষ্ট্রায়ত্ত চারটি বিশেষায়িত ব্যাংকের মধ্যে আনসার ভিডিপি উন্নয়ন ব্যাংকের এমডি হিসেবে সোনালী ব্যাংকের সাবেক উপব্যবস্থাপনা পরিচালক মীর মোফাজ্জল হোসেন, পল্লী সঞ্চয় ব্যাংকের এমডি হিসেবে বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের সাবেক উপব্যবস্থাপনা পরিচালক সালমা বানু, বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের এমডি হিসেবে সোনালী ব্যাংকের সাবেক উপব্যবস্থাপনা পরিচালক সঞ্চিয়া বিনতে আলী ও প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের এমডি হিসেবে বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের সাবেক উপব্যবস্থাপনা পরিচালক চানু গোপাল ঘোষের নাম প্রস্তাব করা হয়েছে।
নাম দেখে মনে হচ্ছে লুটপাটকারীদেরকে এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় বসিয়ে লুটপাট করার সুযোগ করে দেয়া এবং তারা প্রত্যেকেই আওয়ামী লীগ রাজনীতির সাথে জড়িত
মনে হচ্ছে সবাই মুদ্রার এপিট আর ওপিট.
নাম দেখে মনে হচ্ছে লুটপাটকারীদেরকে এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় বসিয়ে লুটপাট করার সুযোগ করে দেয়া এবং তারা প্রত্যেকেই আওয়ামী লীগ রাজনীতির সাথে জড়িত
নিয়োগ গুলো ভালো হয় নাই। এই সবগুলো নিয়োগ কৃত ব্যক্তির অতীত কর্মকানড বিতর্কিত ছিল। সুতরাং যেই লাউ সেই কদু হয়েছে। সাধু সাবধান। ধন্যবাদ
যারা এক ব্যাংক থেকে অন্য ব্যাংক এর এমডি হিসাবে নিয়োগ এর প্রস্তাব করা হল আগের ব্যাংক গুলি কি দক্ষতার সঙ্গে পরিচালনা করেছেন ? না কি অদক্ষতার কারণে তারল্য সংকট এ ভুগছে ?
এটাতো ব্যাংক লুটপাট কারীদের পুঃপদায়ন, এক কথায় পুরস্কৃত করা।